উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে হংকং এ শুরু হলো এশিয়া প্যাসিফিক ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স অ্যালায়েন্স (এপিকটা) অ্যাওয়ার্ড-২০২৩। হংকংএর সাইবার পোর্টে ১৬টি দেশ ও অঞ্চলের প্রতিনিধিদের নিয়ে শুরু হলো এপিকটার ২৩ তম আসর। অনুষ্ঠানের শুরুতেই হংকং কম্পিউটার সোসাইটির (এইচকেসিএস) প্রেসিডেন্ট রকি চ্যাং সকল প্রতিযোগী, বিচারক এবং অন্যান্য প্রতিনিধিদের এপিকটা-২০২৩ এ স্বাগত জানান। হংকং সরকারের প্রধান তথ্য কর্মকর্তার কার্যালয় এবং হংকং কম্পিউটার সমিতি যৌথভাবে এপিকটা-২০২৩ আয়োজন করছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এপিকটা প্রেসিডেন্ট ফুলভিও ইনসেরা বলেন, এপিকটা শুধু একটা প্রতিযোগিতা না বরং এর থেকে বড় কিছু। এপিকটায় এখন ১৬টি অর্থনৈতিক অঞ্চল যুক্ত আছে যা দিন দিন আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। নেপাল এবং দক্ষিণ কোরিয়া যুক্ত হতে যাচ্ছে। এপিকটা নেটওয়ার্কিং এর বড় সুযোগ এবং অংশগ্রহণকারীদের এই সুযোগ কাজে লাগানো উচিত।
হংকং কম্পিউটার সমিতির প্রেসিডেন্ট রকি চ্যাং বলেন, ২০০৪ এবং ২০১৩ সালে হংকং এপিকটার আয়োজক দেশ ছিল। গত দুইবারের ধারাবাহিকতায় এবারও আমরা সফলভাবে এই প্রতিযোগিতা সমাপ্ত করতে চাই। এদিকে বাংলাদেশ থেকে এপিকটায় এবার অংশ নিচ্ছে তিনটি প্রতিষ্ঠান– কনটেন্ট ম্যাটার্স লিমিটেড, স্কেলি-ল্যাবস এবং ইজোরা সলিউশন লিমিটেড। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এপিকটার বাকি ১৫টি রাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক অঞ্চল থেকে আগত প্রতিযোগিদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারা।
বাংলাদেশি প্রতিযোগীদের স্বাগত জানিয়ে এপিকটা প্রেসিডেন্ট ফুলভিও ইনসেরা কালবেলাকে বলেন, প্রতিবারই আমরা বাংলাদেশ থেকে দারুণ প্রতিভা এবং সম্ভাবনাময় প্রতিযোগীদের দেখতে পাই। বাংলাদেশ আগে চ্যাম্পিয়নও হয়েছে এপিকটায়। এবারের প্রতিযোগীদের জন্য আমার শুভকামনা থাকল।
মন্তব্য করুন