সময় এবং সুন্দর পরিবেশ কীভাবে পরিবর্তন নিয়ে আসে তার বড় উদাহরণ হতে পারে সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী লিওনেল মেসির মায়ামি অধ্যায়। বিশ্বকাপ জয়ের পর প্যারিসে সময়টা জঘন্য কাটছিল মেসির। কিন্তু মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসে মেসি যেন নতুন জীবন পেয়েছেন। পিএসজি থেকে মুক্ত মেসি পরিবার নিয়ে দারুণ সময় পার করছেন ফ্লোরিডাতে।
ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার পর মাঠ ও মাঠের বাইরেও লিওনেল মেসির সময়টা চলছে দারুণ। স্বয়ং আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক একাধিক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সময়টাকে খুব উপভোগ করছেন তিনি। সার্বিক যে চিত্র তাতে মেসি হয়তো মায়ামিতে দীর্ঘ সময় থাকার পরিকল্পনাই করছেন। এরই মধ্যে বড় ছেলে থিয়াগো মেসিকে ইন্টার মায়ামির একাডেমিতে ভর্তি করে দিয়েছেন।
মায়ামি জানিয়েছে, ১০ বছর বয়সী থিয়াগো তাদের অনূর্ধ্ব-১২ দলে যোগ দেবেন এবং তাদের একাডেমি প্রকল্পের অংশ হবেন। ফ্লোরিডা ব্লু ট্রেনিং সেন্টারে অনুশীলন করবেন মেসির ছেলে। যার ঠিক পাশেই মেসিদের অনুশীলন মাঠ।
থিয়াগো এর আগে বার্সেলোনার একাডেমিতে খেলেছেন। ৬ থেকে ৮ বছর বয়সী শিশুদের দলে ছিলেন। ২০২০ সালে দলটির হয়ে তার একটি গোল ভাইরাল হয়।
মায়ামির একাডেমি প্রতিষ্ঠা হয় ২০১৯ সালে। এরই মধ্যে যারা বেশকিছু প্রতিভাবান খেলোয়াড় তৈরি করেছে। সেখান থেকে ওঠে আসা বেঞ্জামিন ক্রেমাশি, ডেভিড রুইজ ও নোয়া অ্যালেনরা তো এখন মেসির সতীর্থ হিসেবে খেলছেন।
মন্তব্য করুন