ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেন। দেশটির ফুটবলারদের ইউরোপের সেরা একাদশে প্রাধান্য থাকবে—এটাই স্বাভাবিক। আছেও তাই। একাদশে স্পেনেরই ছয় ফুটবলার স্থান পেয়েছেন।
ইউরোপের সেরা একাদশের আক্রমণভাগে জায়গা করে নিয়েছেন স্পেনের দুই তরুণ তুর্কি লামিনে ইয়ামাল ও নিকো উইলিয়ামস। ১৬ বছর বয়সী ইয়ামালের সঙ্গে দারুণ জুটি গড়েছিলেন নিকো উইলিয়ামস। ইউরো ফাইনালে ইয়ামালের পাসেই প্রথম গোল করেছিলেন নিকো উইলিয়ামস।
আক্রমণভাগে তাদের সঙ্গী জার্মানির তরুণ ফরোয়ার্ড জামাল মুসিয়ালা। ইয়ামাল ও নিকো উইলিয়ামসের মতো জামাল মুসিয়ালাও দারুণ উজ্জ্বল ছিলেন। ইউরোতে দারুণ নৈপুণ্য দেখানো দানি ওলমো ও ফ্যাবিয়ান রুইজকে রাখা হয়েছে আক্রমণভাগের ঠিক পেছনে। দুই মিডফিল্ডারের পাশে রাখা হয়েছে আরেক স্প্যানিশ মিডফিল্ডার রদ্রি। রক্ষণের দুই পাশে ইংল্যান্ডের কাইল ওয়াকার ও স্পেনের মার্ক কুকুরেইয়াকে রাখা হয়েছে।
সেরা একাদশে ওয়াকারই হচ্ছেন একমাত্র ইংলিশ ফুটবলার। সেন্টারব্যাক হিসেবে রাখা হয়েছে ফ্রান্সের উইলিয়াম সালিবা ও সুইজারল্যান্ডের ম্যানুয়েল আকাঞ্জিকে। গোলবারের নিচে ফ্রান্সের মাইক মিয়া।
ইউরোর সেরা একাদশ:
মাইক মিয়া (ফ্রান্স), কাইল ওয়াকার (ইংল্যান্ড), উইলিয়াম সালিবা (ফ্রান্স), ম্যানুয়েল আকাঞ্জি (সুইজারল্যান্ড), মার্ক কুকুরেইয়া (স্পেন), রদ্রি (স্পেন), দানি ওলমো (স্পেন), ফ্যাবিয়ান রুইস (স্পেন), লামিনে ইয়ামাল (স্পেন), জামাল মুসিয়ালা (জার্মানি) ও নিকো উইলিয়ামস (স্পেন)।
মন্তব্য করুন