আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থেকে শুরু করেছিলেন চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় প্রভাব পড়েছিল আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে। শীর্ষ থেকে পাঁচে নেমে যান সাকিব আল হাসান।
তবে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে অর্ধশতক আর নেপালের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিংয়ে র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়কের। পাঁচ থেকে দুই ধাপ এগিয়ে বর্তমানে তিনে রয়েছেন বাঁহাতি এ অলরাউন্ডার।
ডাচদের বিপক্ষে চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ের মধ্যে ৬৬ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তিনি। এরপর নেপালের বিপক্ষে ১৭ রান করার পর শিকার করেন দুই উইকেট। এতে আফগান অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নবীকে চারে নামিয়ে তিনে উঠে এসেছেন সাকিব।
আর এক নম্বরে উঠেছেন মার্কাস স্টয়নিস। গ্রুপপর্বে নামিবিয়ার বিপক্ষে এই অজি অলরাউন্ডার ৯ রানে শিকার করেন ২ উইকেট। এরপর স্কটিসদের বিপক্ষে খেলেন ৫৯ রানের ইনিংস।
এবারের বিশ্বকাপে বল হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করছেন আকিল হোসেন। গ্রুপপর্বের ৪ ম্যাচে শিকার করেছেন ৪ উইকেট। ৬ ধাপ এগিয়ে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ের দ্বিতীয় নম্বরে উঠেছে এসেছেন ক্যারিবীয় বাঁহাতি এই স্পিনার।
ক্যারিয়ার সেরা রেটিংয়ে তিন ধাপ এগিয়ে ২৭ নম্বরে আছেন রিশাদ হোসেন। বর্তমানে ৫৭৯ রেটিং পয়েন্ট বাংলাদেশের লেগ স্পিনারের। এদিকে দুর্দান্ত বোলিংয়ে নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়কে সহজ করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
এরপরও বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে একধাপ পিছিয়েছেন তিনি। তাকে ১৪ নম্বরে ঠেলে দিয়ে ১৩-তে উঠে এসেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের গুড়াকেশ মোতি। ১৬ ধাপ এগিয়েছেন এই স্পিনার। এদিকে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ পিছিয়েছেন বাংলাদেশের তাওহীদ হৃদয়। বর্তমানে তার অবস্থান ৩০ নম্বরে।
মন্তব্য করুন