অনেকটা ব্যাকফুটে থেকেই প্লে-অফ নিশ্চিত করে তামিম ইকবালের ফরচুন বরিশাল। তবে প্লে-অফে ওঠার পর থেকেই অন্য চেহারা দেখা যাচ্ছে দলটির। টানা কয়েকটি দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে চট্টগ্রাম ও রংপুরকে উড়িয়ে ফাইনালেও জায়গা করে নিয়েছে দলটি। এবার ফাইনালেও নিজেদের সেরা খেলাটাই উপহার দিচ্ছে তারা। ফাইনালে টস জিতে বোলিং নিয়ে কুমিল্লার বিরুদ্ধে বেশ শক্ত অবস্থানেই রয়েছে এবার প্রথম ট্রফির আশায় থাকা দলটি।
ম্যাচের ১৪ ওভার শেষে ৫ উইকেট হারিয়ে ৯২ রান নিয়ে ব্যাট করছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। ২৯ রানে মাহিদুল ইসলাম ও ২ রান নিয়ে ক্রিজে রয়েছেন জাকের আলী।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে কুমিল্লার শুরুটা ভালো হয় নি। এবারও ব্যর্থ নারাইন। কাইল মেয়ার্সের বলে ওবেদ ম্যাককয়ের হাতে উইকেট বিলিয়ে আসেন তিনি। পরের ওভারে যদিও সাইফউদ্দিনকে পিটিয়ে ১৪ রান তুলে তাওহীদ হৃদয়-লিটন দাস জুটি। তবে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি তিনি। হৃদয় বিদায় নেন চতুর্থ ওভারে। জেমস ফুলারের বলে ডিপ থার্ডম্যান অঞ্চলে তার ক্যাচ নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ১০ বলে ১৫ রান করেন কুমিল্লার এ ব্যাটার। মারতে থাকা লিটন দাস ফুলারের বলে নান্দনিকভাবে কাট করলেও বল সীমানা ছাড়া হয়নি। তা লুফে নেন রিয়াদ। ১২ বলে ১৬ রান করেন কুমিল্লা দলপতি।
লিটনের বিদায়ের পর রানের গতিও কমে যায়। ধীরগতির ব্যাটিংয়ে দর্শকদের বিরক্তির কারন হন মাহিদুল ইসলাম ও জনসন চার্লসের জুটি। চার্লস ক্যারিবীয় পেসার ওবেদ ম্যাককয়ের বলে বিদায় নিলে ক্রিজে আসেন মঈন আলী। তবে তিনি রান আউটের শিকার হয়ে অল্পতেই ফিরেন।
বর্তমানে ক্রিজে কুমিল্লার রান সম্মান জনক স্থানে নিতে লড়ছেন জাকের ও মাহিদুল।
মন্তব্য করুন