নেপালে ভূমিধসে ৯ জনের মৃত্যু
নেপালে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভূমিধসে তিন শিশুসহ অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে এমন ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৯ জুন) বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দেশটির সরকারি এক কর্মকর্তা জানান, পশ্চিমাঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে একাধিক এলাকায় প্রাণহানি ঘটেছে। নেপালের জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র দিজান ভট্টরাই বলেন, রাজধানী থেকে ২৫০ কিলোমিটার পশ্চিমের গুলমি জেলার মালিকা গ্রামে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে সেখানকার একটি বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। এ সময় সেখানে একই পরিবারের পাঁচজন ঘুমিয়ে ছিলেন। তিনি বলেন, ওই পরিবারের পাঁচজনেরই মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে দুই শিশু রয়েছে। গুলমি ছাড়াও এর পার্শ্ববর্তী আরেক জেলায়ও ভূমিধস হয়েছে। এতে একটি পরিবারের বাড়িঘর পুরো ধসে পড়েছে। এসময় ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে এক নারী ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া গুলমির সীমান্তবর্তী বাগলুং জেলায় ভূমিধসে দুজন মারা গেছেন। সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, চলতি মাসের মাঝামাঝি থেকে নেপালে বর্ষা মৌসুম শুরু হয়েছে। তখন থেকে ভূমিধস, বন্যা ও বজ্রপাতে ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটিতে স্বাভাবিকভাবে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকে।
৩০ জুন, ২০২৪

নেপালে ভূমিধসে শিশুসহ ৯ জনের মৃত্যু
নেপালে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভূমিধসে তিন শিশুসহ অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে এমন ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৯ জুন) বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  দেশটির সরকারি এক কর্মকর্তা জানান, পশ্চিমাঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে একাধিক এলাকায় প্রাণহানি ঘটেছে।  নেপালের জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র দিজান ভট্টরাই বলেন, রাজধানী থেকে ২৫০ কিলোমিটার পশ্চিমের গুলমি জেলার মালিকা গ্রামে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে সেখানকার একটি বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। এ সময় সেখানে একই পরিবারের পাঁচজন ঘুমিয়ে ছিলেন।  তিনি বলেন, ওই পরিবারের পাঁচজনেরই মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে দুই শিশু রয়েছে।  গুলমি ছাড়াও এর পার্শ্ববর্তী আরেক জেলায়ও ভূমিধস হয়েছে। এতে একটি পরিবারের বাড়িঘর পুরো ধসে পড়েছে। এসময় ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে এক নারী ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া গুলমির সীমান্তবর্তী বাগলুং জেলায় ভূমিধসে দুজন মারা গেছেন।  সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, চলতি মাসের মাঝামাঝি থেকে নেপালে বর্ষা মৌসুম শুরু হয়েছে। তখন থেকে ভূমিধস, বন্যা ও বজ্রপাতে ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটিতে স্বাভাবিকভাবে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকে। 
২৯ জুন, ২০২৪

ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু হাসপাতালে ৪৫৯
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গতকাল আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৬১ জনে। একই সময়ে নতুন করে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৫৯ জন। অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ২ হাজার ২৯১ ডেঙ্গুরোগী। গতকাল রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, একদিনে সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৪৫৯ জনের মধ্যে ঢাকার ৮৬ জন। এ ছাড়া ঢাকার বাইরের ৩৭৩ জন। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় চারজন ও ঢাকার বাইরে পাঁচজন মারা যান। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ১৭ হাজার ২৩২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৮ হাজার ৯৯৮, আর বাইরের ২ লাখ ৮ হাজার ২৩৪ জন। ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৭১ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১১৩ জন। গত ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩ লাখ ১৩ হাজার ২৮০ জন।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত চব্বিশ ঘণ্টায় আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়াল এক হাজার ৬৪ জনে। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১ হাজার ৮০০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শুক্রবার (৬ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন শনাক্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫০৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২৯৬ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৮ হাজার ৯২১ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঢাকার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ২ হাজার ৭৫১ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ১৬৯ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮৬ হাজার ৯৯৭ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৬৭ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ৮ হাজার ৬৭৯ জন। ঢাকায় ৮৩ হাজার ৫৭০ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ২৫ হাজার ১০৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। চলতি বছর দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়াল ১ হাজার ৬৪ জনে।
০৬ অক্টোবর, ২০২৩

ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৪৫৩ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটির ৩৩৬ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরের ১০৮ জন। একই সময়ে আরও ১ হাজার ৫৬৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শুক্রবার (১৮ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তির মধ্যে ঢাকার ৮০৪ জন এবং ঢাকার বাইরে ৭৬১ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৫ হাজার ৮৭৭ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৮৭ হাজার ৮৫১ জন। এর আগে ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।
১৮ আগস্ট, ২০২৩

ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু হলো ৪৩৫ জনের। এর মধ্যে চলতি মাসেই ডেঙ্গুতে ১৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (১৬ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গু নিয়ে ২ হাজার ১৪৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা দাঁড়াল ৯২ হাজার ২৪। দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৮১ জনের মৃত্যু হয়েছিল গত বছর। চলতি বছর অনেক আগেই সেই রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। গত মাসেই ডেঙ্গুতে ২০৪ জনের মৃত্যু হয়। এর আগে ২০১৯ সালে মৃত্যু হয় ১৭৯ জনের। এ ছাড়া ২০২০ সালে ৭ জন ও ২০২১ সালে মারা যান ১০৫ জন।
১৬ আগস্ট, ২০২৩

ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় হাসপাতালে নতুন ভর্তি রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ২৯৩ জন। এখন পর্যন্ত এটি এক দিনে সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা।গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সর্বশেষ ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। সরকারি হিসাবমতে, গতকাল মৃত্যু হওয়া ৯ জনকে নিয়ে চলতি মৌসুমে ডেঙ্গুতে ১৮৫ জনের মৃত্যু হলো। বর্তমানে দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৭ হাজার ৪৬৩ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। এর মধ্যে ঢাকার ৭০টি হাসপাতালে ৪ হাজার ৩৯৫ এবং ঢাকার বাইরে অন্যান্য বিভাগে ৩ হাজার ৬৮ জন।
২৫ জুলাই, ২০২৩
X