Wed, 03 Jul, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
ফিল্ড অফিসার নেবে এসিআই
১ মিনিট আগে
সড়ক অবরোধ করে জবি শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন
৫ মিনিট আগে
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আর্থিক সহযোগিতা যুক্তরাষ্ট্রের
৪৬ মিনিট আগে
আগাম জামিন পেলেন যুবদল নেতা রবিউল ইসলাম নয়ন
৫০ মিনিট আগে
৮০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি দেবে প্রাণ গ্রুপ
১ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ১৯ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৩ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ১৯ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
৩০ কোটি টাকার সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প এখন গলার কাঁটা
ভাটির জনপদ সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার হবিবপুর ইউনিয়নে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র। কিন্তু পাঁচ বছরের মধ্যেই মুখ থুবড়ে পড়েছে প্রকল্পটি। দুই বছর হলো প্রকল্পটি একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় বেকায়দায় পড়েছেন হবিবপুর ইউনিয়নের শ্বাসখাই, দত্তপাড়া, মৌরাপুর ও আগোয়াই গ্রামের ৫০০ পরিবারের ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। তিন বছরের বেশি সময় ধরে তারা বিদ্যুৎহীন। সাম্প্রতিক তাপপ্রবাহের সময় এই গ্রামগুলোর মানুষ প্রচণ্ড গরমে অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। কষ্ট দূর করতে নানা জায়গায় ধরনা দিয়েও কোনো লাভ হয়নি। জানা গেছে, ২০২২ সালের বন্যায় এই প্রকল্পের বিদ্যুৎ সরবরাহের খুঁটিসহ অনেক কিছু ভেসে গেছে বা নষ্ট হয়েছে। এর পর থেকেই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি সম্পূর্ণ বন্ধ আছে। বিদ্যুৎবঞ্চিত এলাকা দত্তপাড়ার বাসিন্দা সচিপদ দাস বলেন, শুরুর দিকে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ চুক্তি অনুযায়ী, সকাল ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে। কিন্তু প্রকল্পটি চালুর কিছুদিন পর থেকেই যন্ত্রণা শুরু হয়। সরবরাহ কমতে কমতে ২০২০ সালে এসে দিনে দুই ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। আর এখন তো বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে গেছে। হবিবপুর ইউনিয়নে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের গ্রাহকরা জানান, তাদের অনেকে সৌরবিদ্যুৎ ছেড়ে পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ পেতে যোগাযোগ করেন। কিন্তু পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষও তাদের ফিরিয়ে দেয়। এরপর ২০২০ সালের ৮ অক্টোবর ৪০০ গ্রামবাসীর স্বাক্ষরসহ জেলা প্রশাসকের কাছে বিদ্যুৎ পেতে আবেদন করেন তারা। আবেদনে গ্রামবাসী সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে তাদের মুক্তি দিয়ে পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার দাবি জানান। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। এর মধ্যেই ২০২২ সালে বন্যায় ডুবে যায় এই প্রকল্পের অনেক স্থাপনা। ভেঙে ও ভেসে যায় সরবরাহ লাইনের শতাধিক খুঁটি। বন্যার পর আর বিদ্যুৎ দেখেননি ওই এলাকার মানুষ। হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সুবল চন্দ্র দাস বলেন, আমাদের গ্রামের ওপর দিয়ে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন গেছে। অথচ আমরা বিদ্যুৎ পাচ্ছি না। ৩০ কোটি টাকার সোলার প্রকল্প নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। আমরা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আছি। বারবার কর্তৃপক্ষের কাছে ধরনা দিচ্ছি, তারা আমলে নিচ্ছে না। গত মাসে স্থানীয় এমপি জয়া সেনগুপ্তার ছেলে সৌমেন সেন ইউএনওসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু কোনো অগ্রগতি দেখছি না। পিডিবির দিরাই-শাল্লার আবাসিক প্রকৌশলী পরশুরাম তালুকদার বলেন, আমার জানামতে, এই প্রকল্প চালু করার জন্য সম্প্রতি প্রকল্পের পিডি সুনামগঞ্জ পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী আবু নুয়মান ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন। ২০২০ সাল থেকে নষ্ট হয়ে পড়ে থাকা এই প্রকল্প আবার কীভাবে চালু হবে— এমন প্রশ্নের জবাবে এই প্রকৌশলী বলেন, এর জবাব আমি দিতে পারব না। সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দিতে হবে। পল্লী বিদ্যুতের জিএম মিলন কুমার কুণ্ডু বলেন, ২০২২ ইংরেজি বছরের শেষদিকে শাল্লা উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষণা করা হয়েছে। এখন আর নতুন কোনো প্রকল্প নেই। এ ছাড়া শাল্লার ওই এলাকা পিডিবির নিয়ন্ত্রণে থাকা সোলার প্রকল্পের অধীনে ছিল। ওখানে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার দায়িত্ব তাদেরই। হঠাৎ আমাদের ওপর সরবরাহের দায়িত্ব চাপালে আমরা কিছুই করতে পারব না। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, শাল্লার ওই বিদ্যুৎহীন গ্রামগুলোর বিষয়ে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটিতে আলোচনা হয়। সভায় সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়, পাঁচটি গ্রামের যারা বিদ্যুৎ বিলের বকেয়া পরিশোধ করেছেন, তাদের নো-অবজেকশন প্রদানের জন্য। যারা নো-অবজেকশন পেয়েছেন, তাদের বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের অনুরোধ জানানো হয়। আগামী সমন্বয় সভায়ও এ নিয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও এ নিয়ে আমি কথা বলব।
০২ জুলাই, ২০২৪
৩০ কোটি টাকার সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প এখন গলার কাঁটা
ভাটির জনপদ সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার হবিবপুর ইউনিয়নে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র। কিন্তু পাঁচ বছরের মধ্যেই মুখ থুবড়ে পড়েছে প্রকল্পটি। দুই বছর হলো প্রকল্পটি একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় বেকায়দায় পড়েছেন হবিবপুর ইউনিয়নের শ্বাসখাই, দত্তপাড়া, মৌরাপুর ও আগোয়াই গ্রামের ৫০০ পরিবারের ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। তিন বছরের বেশি সময় ধরে তারা বিদ্যুৎহীন। সাম্প্রতিক তাপপ্রবাহের সময় এই গ্রামগুলোর মানুষ প্রচণ্ড গরমে অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। কষ্ট দূর করতে নানা জায়গায় ধরনা দিয়েও কোনো লাভ হয়নি। জানা গেছে, ২০২২ সালের বন্যায় এই প্রকল্পের বিদ্যুৎ সরবরাহের খুঁটিসহ অনেক কিছু ভেসে গেছে বা নষ্ট হয়েছে। এর পর থেকেই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি সম্পূর্ণ বন্ধ আছে। বিদ্যুৎবঞ্চিত এলাকা দত্তপাড়ার বাসিন্দা সচিপদ দাস বলেন, শুরুর দিকে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ চুক্তি অনুযায়ী, সকাল ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে। কিন্তু প্রকল্পটি চালুর কিছু দিন পর থেকেই যন্ত্রণা শুরু হয়। সরবরাহ কমতে কমতে ২০২০ সালে এসে দিনে দুই ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। আর এখন তো বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে গেছে। হবিবপুর ইউনিয়নে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের গ্রাহকরা জানান, তাদের অনেকে সৌরবিদ্যুৎ ছেড়ে পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ পেতে যোগাযোগ করেন। কিন্তু পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষও তাদের ফিরিয়ে দেয়। এর পর ২০২০ সালের ৮ অক্টোবর ৪০০ গ্রামবাসীর স্বাক্ষরসহ জেলা প্রশাসকের কাছে বিদ্যুৎ পেতে আবেদন করেন তারা। আবেদনে গ্রামবাসী, সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে তাদের মুক্তি দিয়ে পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার দাবি জানান। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। এর মধ্যেই ২০২২ সালে বন্যায় ডুবে যায় এই প্রকল্পের অনেক স্থাপনা। ভেঙে ও ভেসে যায় সরবরাহ লাইনের শতাধিক খুঁটি। বন্যার পর আর বিদ্যুৎ দেখেননি ওই এলাকার মানুষ। হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সুবল চন্দ্র দাস বলেন, আমাদের গ্রামের ওপর দিয়ে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন গেছে। অথচ আমরা বিদ্যুৎ পাচ্ছি না। ৩০ কোটি টাকার সোলার প্রকল্প নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। আমরা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আছি। বারবার কর্তৃপক্ষের কাছে ধরনা দিচ্ছি, তারা আমলে নিচ্ছে না। গত মাসে স্থানীয় এমপি জয়া সেনগুপ্তার ছেলে সৌমেন সেন ইউএনওসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু কোনো অগ্রগতি দেখছি না। পিডিবির দিরাই-শাল্লার আবাসিক প্রকৌশলী পরশুরাম তালুকদার বলেন, আমার জানামতে, এই প্রকল্প চালু করার জন্য সম্প্রতি প্রকল্পের পিডি সুনামগঞ্জ পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী আবু নুয়মান ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন। ২০২০ সাল থেকে নষ্ট হয়ে পড়ে থাকা এই প্রকল্প আবার কীভাবে চালু হবে– এমন প্রশ্নের জবাবে এই প্রকৌশলী বললেন, এর জবাব আমি দিতে পারব না। সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দিতে হবে। পল্লী বিদ্যুতের জিএম মিলন কুমার কুণ্ডু বলেন, ২০২২ ইংরেজি বছরের শেষদিকে শাল্লা উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষণা করা হয়েছে। এখন আর নতুন কোনো প্রকল্প নেই। এ ছাড়া শাল্লার ওই এলাকা পিডিবির নিয়ন্ত্রণে থাকা সোলার প্রকল্পের অধীনে ছিল। ওখানে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার দায়িত্ব তাদেরই। হঠাৎ আমাদের ওপর সরবরাহের দায়িত্ব চাপালে আমরা কিছুই করতে পারব না। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, শাল্লার ওই বিদ্যুৎহীন গ্রামগুলোর বিষয়ে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটিতে আলোচনা হয়। সভায় সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়, পাঁচটি গ্রামের যারা বিদ্যুৎবিলের বকেয়া পরিশোধ করেছেন, তাদের নো-অবজেকশন প্রদানের জন্য। যারা নো-অবজেকশন পেয়েছেন, তাদের বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের অনুরোধ জানানো হয়। আগামী সমন্বয় সভায়ও এ নিয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও এ নিয়ে আমি কথা বলব।
২৯ জুন, ২০২৪
অগ্রগতিহীন সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিলের উদ্যোগ
এখন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ২৪টি সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১টি প্রকল্পের বিপরীতে পিপিএ ও আইএ স্বাক্ষর হয়েছে। বাকি ১৩টির বিপরীতে এলওআই বা সম্মতিপত্র দেওয়া হয়েছে। তবে ৭টি প্রকল্পের কোনো অগ্রগতি নেই
২৮ জুন, ২০২৩
আরও
X