খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা ছাড়া ঘরে ফিরব না : সেলিমা রহমান
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নতুন করে লড়াই শুরু হয়েছে জানিয়ে তাকে মুক্ত করা ছাড়া ঘরে ফিরে না যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান। তিনি বলেন, এ জন্য আজকে নেতাকর্মীদের শপথ নিতে হবে।  বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে শনিবার (২৯ জুন) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে সেলিমা রহমান এসব কথা বলেন। বিএনপির উদ্যোগে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।  খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রতীক হিসেবে অভিহিত করে সেলিমা রহমান বলেন, বেগম খালেদা জিয়া আজ কারাবন্দি। তার মুক্তির দাবিতে নতুন করে লড়াই শুরু হয়েছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে এই লড়াই করতে হবে। আমাদের শপথ নিতে হবে, বেগম জিয়াকে মুক্ত করা ছাড়া আমরা ঘরে ফিরে যাব না।  বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। উল্লেখ্য, দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। বেলা পৌনে ৩টায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সমাবেশ শুরু হয়। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। সমাবেশকে কেন্দ্র করে দুপুর ২টার আগেই নয়াপল্টন এলাকা নেতাকর্মীদের পদচারণায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়‌। কার্যালয়ের সামনের দুপাশের সড়ক বন্ধ হয়ে যায়। বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস-চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, জয়নুল আবদিন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমেদ, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, উত্তর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আমিনুল হক, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির প্রমুখ বক্তব্য দেন।
২৯ জুন, ২০২৪

বেনজীর আহমেদের বিচার হচ্ছে না কেন? : সেলিমা রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী সেলিমা রহমান বলেছেন, আজকে পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীরের এত সম্পদ, সংসদ সদস্য আনার খুন হলেন। কিন্তু তাদের বিচার হলো না কেন? তারা তো রক্ষক হয়ে ভক্ষক হয়ে গেছেন। সোমবার (১০ জুন) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘মৎস্য খাতে শহীদ জিয়ার অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল। মৎস্যজীবী দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাদিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মো. আবদুর রহিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, বিএনপির শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. গোলাম হাফিজ কেনেডি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান, তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। সেলিমা রহমান বলেন, আমরা বিদেশে যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে গেলে দেড় ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় বসিয়ে রাখা হয়। আমাদের দলের নেতারা কেউ গেলে তাদের বলা হয় ক্রিমিনাল। সরকারের চোখে তারা নাকি ক্রিমিনাল। তারা নাকি বিস্ফোরক দ্রব্য মামলায় আসামি। অথচ দেখেন বাজেটের পর শেয়ারবাজারে ৮৭ শতাংশ দরপতন। একেবারে ধস নেমেছে। শেয়ারবাজার বিনিয়োগ করে অনেকেই জীবন দিয়ে দেন। কেউ কেউ আত্মহত্যা করেছেন। এই লুটেরা সরকারের সিন্ডিকেট এসব করছে। বর্তমান সরকার লুটেরা। নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সাধারণ মানুষের ওপর করের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, আজকে আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার হলেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনি দূরদর্শী নেতা। এমন কোনো সেক্টর নেই যেখানে জিয়াউর রহমানের অবদান নেই। তিনি কৃষির উন্নয়নে খাল খনন করেছিলেন। দেশের নতুন প্রজন্ম কিন্তু এসব বিষয়ে কিছুই জানেন না। সাবেক এই মন্ত্রী জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, আজকে দেশের মৎস্য খাতের উন্নয়নে জিয়াউর রহমানের অবদান বলে শেষ করা যাবে না। আপনারা আরও বেশ সভা সেমিনার করে জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের বিভিন্ন অবদান তুলে ধরুন। আজকে এই সরকারের লোকেরা বিভিন্ন জমি জায়গা দখল করছে। তিস্তা প্রকল্প প্রসঙ্গে সেলিমা রহমান বলেন, আজকে ভারত ও চীনের মধ্যে তিস্তা প্রকল্প নিয়ে টানাটানি শুরু হয়েছে। আরে ভাই তিস্তা প্রকল্প কেন আসবে? আগে তিস্তার পানিবণ্টন তো করেন। তিস্তা প্রকল্প সামনে আনার কারণ হলো বাংলাদেশ এখন ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। দেখেন না শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। তারা ক্ষমতায় থাকার জন্য যা বিসর্জন দেওয়া দরকার তাই করছে। অন্যদিকে সীমান্তে বাংলাদেশের মানুষকে মারা হচ্ছে তা নিয়ে প্রতিবাদও করে না।
১০ জুন, ২০২৪

আন্দোলন বেগবানে ভূমিকা রাখবে নারী নেতৃত্বও : সেলিমা রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, ৭ জানুয়ারি জনগণ ভোট দিতে পারেনি। তারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের অপেক্ষায় আছে। আর এই ভয়ে আওয়ামী লীগ ভীত হয়ে পড়েছে। যে কারণে তারা নিজেরা মধ্যবর্তী নির্বাচনের কথা বলছে। সোমবার (১১ মার্চ) নয়াপল্টনে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্মেলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস ও  সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদকে নিয়ে বেলুন উড়িয়ে সম্মেলন উদ্বোধন করেন সেলিমা রহমান। এ সময় মহিলা দলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক হেলেন জেরিন খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব শাহিনুর নার্গিসসহ দক্ষিণ মহিলা দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। ভাসানী ভবন মিলনায়তনে দক্ষিণ মহিলা দলের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সেলিমা রহমান বলেন, চলমান আন্দোলন বেগবান করতে ভূমিকা রাখবে তাদের নারী নেতৃত্বও।
১১ মার্চ, ২০২৪

আ.লীগের সিন্ডিকেটেই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি : সেলিমা রহমান
আওয়ামী লীগের সিন্ডিকেটের কারণেই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আয়োজনে লিফলেট বিতরণ শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি। সেলিমা রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করে আছে। জনগণের কথা না ভেবে দুর্নীতি ও জুলুম, নির্যাতনে ব্যস্ত রয়েছে। কারাগারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর বিভিন্নভাবে নির্মম নির্যাতন চালাচ্ছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, সরকারের সব দুর্নীতি ও অপকর্মের হিসাব অবশ্যই জনগণকে দিতে হবে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে থাকার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বাতিল, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচনের দাবি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণের পাঁচ দিনের কর্মসূচি শুরু হয়েছে মঙ্গলবার। এ সময় বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহসভাপতি ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল, ঢাকা মহানগর পূর্ব ছাত্রদলের আহ্বায়ক শেখ খালিদ হাসান জ্যাকি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির নেত্রী আরিফা সুলতানা রুমা প্রমুখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

স্মার্ট বাংলাদেশে সাধারণ মানুষ ধুঁকে ধুঁকে মরবে : সেলিমা রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশের সুবিধা সরকারেরই কিছু সুবিধাভোগীর মানুষ ভোগ করবে। আর সাধারণ মানুষ এনালগের মধ্যে ধুঁকে ধুঁকে মরবে। বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাতীয় ‘ডামি নির্বাচন’ বর্জন এবং সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন সফলের আহ্বানে লিফলেট বিতরণের পূর্বে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এ সময় আওয়ামী লীগের ঘোষিত ইশতেহারকে প্রত্যাখ্যান করেন সেলিমা রহমান। সেলিমা রহমান বলেন, আজকে বাংলাদেশের সকলে জানে যে, একটি প্রহসনের নির্বাচন হতে যাচ্ছে। সে নির্বাচন একদলীয় বাকশালের নির্বাচন। যেটা হয়েছে, ৭ জানুয়ারি শুধু ঘোষণা দিবে। সবাইকে দেখিয়ে নাটক করার জন্য। দেশের সবাই এই সরকারের পতন চায় জানিয়ে সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, এরা বিরোধীদলকে বিচ্ছিন্ন করতে চায়। নিজেরা আগুন দিয়ে বিএনপির নামে দোষ দিচ্ছে। কিন্তু এ দেশের জনগণ আজ ঐক্যবদ্ধ। তারা এই নির্বাচন মেনে নেবে না। তারা এ সরকারের পতন চায়। তিনি আরও বলেন, সরকার দেশের অর্থনীতি সকল ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে। ব্যাংক থেকে লুটপাট করে শেষ করে দিয়েছে। জোর করে দেশের স্বাধীনতা ধ্বংস করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ ঘোষণা দিয়েছে। এ ঘোষণায় সরকারের কিছু সুবিধা ভোগীরা মানুষ স্মার্ট বাংলাদেশের সুবিধা ভোগ করবে। আর সাধারণ মানুষ এনালগের মধ্যে ধুঁকে ধুঁকে মরবে। পরে তিনি পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকায় লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা তাহসিনা রুশদীর লুনা, শিরিন সুলতানা, অপর্ণা রায়, রেহেনা আক্তার রানু, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, নিলুফার চৌধুরী মনি, ফরিদা ইয়াসমিনসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনি ইশতেহার ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। সকালে হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকে এই ইশতেহার ঘোষণা করেন দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

স্মার্ট বাংলাদেশে সাধারণ মানুষ ধুঁকে ধুঁকে মরবে : সেলিমা রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশের সুবিধা সরকারেরই কিছু সুবিধাভোগীর মানুষ ভোগ করবে। আর সাধারণ মানুষ এনালগের মধ্যে ধুঁকে ধুঁকে মরবে। বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাতীয় ‘ডামি নির্বাচন’ বর্জন এবং সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন সফলের আহ্বানে লিফলেট বিতরণের পূর্বে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এ সময় আওয়ামী লীগের ঘোষিত ইশতেহারকে প্রত্যাখ্যান করেন সেলিমা রহমান। সেলিমা রহমান বলেন, আজকে বাংলাদেশের সকলে জানে যে, একটি প্রহসনের নির্বাচন হতে যাচ্ছে। সে নির্বাচন একদলীয় বাকশালের নির্বাচন। যেটা হয়েছে, ৭ জানুয়ারি শুধু ঘোষণা দিবে। সবাইকে দেখিয়ে নাটক করার জন্য। দেশের সবাই এই সরকারের পতন চায় জানিয়ে সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, এরা বিরোধীদলকে বিচ্ছিন্ন করতে চায়। নিজেরা আগুন দিয়ে বিএনপির নামে দোষ দিচ্ছে। কিন্তু এ দেশের জনগণ আজ ঐক্যবদ্ধ। তারা এই নির্বাচন মেনে নেবে না। তারা এ সরকারের পতন চায়। তিনি আরও বলেন, সরকার দেশের অর্থনীতি সকল ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে। ব্যাংক থেকে লুটপাট করে শেষ করে দিয়েছে। জোর করে দেশের স্বাধীনতা ধ্বংস করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ ঘোষণা দিয়েছে। এ ঘোষণায় সরকারের কিছু সুবিধা ভোগীরা মানুষ স্মার্ট বাংলাদেশের সুবিধা ভোগ করবে। আর সাধারণ মানুষ এনালগের মধ্যে ধুঁকে ধুঁকে মরবে। পরে তিনি পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকায় লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা তাহসিনা রুশদীর লুনা, শিরিন সুলতানা, অপর্ণা রায়, রেহেনা আক্তার রানু, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, নিলুফার চৌধুরী মনি, ফরিদা ইয়াসমিনসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনি ইশতেহার ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। সকালে হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকে এই ইশতেহার ঘোষণা করেন দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকব : সেলিমা রহমান
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মানববন্ধনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আজকে দেশের জনগণ ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। মানবাধিকার লঙ্ঘনের দিক দিয়ে বাংলাদেশ নাম্বার ওয়ান। আমরা রাজপথে আছি রাজপথে থাকব। মিছিলে মিছিলে বাংলাদেশ ভরে দেব। তবুও আমরা এই সরকারের নির্বাচন মানব না। রোববার (১০ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে মানববন্ধনে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।     তিনি বলেন, আজকে এক মন্ত্রী বলেছেন বিএনপিকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে। তিনি এই কথা বলার কে? তিনি তো ভোটারবিহীন নির্বাচনে একজন মন্ত্রী। সেলিমা রহমান বলেন, গত ২৮ অক্টোবরের পর আমাদের প্রায় ২০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে। অনেক ভাই ও বোনেরা ঘরে ঘুমাতে পারে না। ছেলেকে না পেলে মাকে, ভাইকে, বোন কিংবা বাবাকে নিয়ে যাচ্ছে। অনেককে ধরে নিয়ে যায় এবং মুক্তিপণ দাবি করে। তারা নিজেরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের মহাসমাবেশে হামলা করে পণ্ড করে দিয়েছে।  তিনি আরও বলেন, কারাগারে বিএনপির নেতাকর্মীদের ন্যায্য অধিকার দেওয়া হচ্ছে না। আজকে দেশের বিচার বিভাগ চলছে একজনের নির্দেশে। বিশ্বের কোথাও বাংলাদেশের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘন নেই। সরকার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ অনেক কার্যালয় বন্ধ করে রেখেছে।  সেলিমা রহমান বলেন, বর্তমান লোভী ও ফ্যাসিস্ট সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে বন্দি রেখে তিলে তিলে মারতে চায়। আমরা সবাই জনগণকে বলব- এই সরকারকে না বলুন। আপানারা দোকানপাট বন্ধ রাখুন। বিদেশ ভ্রমণ বাদ দিন। বিয়েশাদির কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করুন। দেশে নিত্যপণ্যের দাম আকাশছোঁয়া। পেঁয়াজের কেজি কত? এভাবে বেশিদিন চলবে না। এ সময় ড. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, বর্তমান সরকার ক্রমাগতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে এবং আমরা মাঠে থাকব। ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, কারাগারে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন করা হচ্ছে। আধুনিক বিশ্বে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বর্তমান শাসন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়েছে। এভাবে বেশিদিন চলতে পারে না। গুম খুন ও হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে। আজকে দেশে আইনের শাসন ও মানবাধিকার নেই। নিম্ন আদালতে রায় পড়ে শোনানো হচ্ছে। মৃত ব্যক্তিকেও সাজা দেওয়া হচ্ছে। মানববন্ধনে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্যসচিব কাদের গণি চৌধুরীর সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, বিএনপির কেন্দ্রীয় আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, মহিলা দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, আফরোজা আব্বাস, কেন্দ্রীয় নেতা মীর নেওয়াজ আলী, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, নাজিম উদ্দিন আলম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, রেহানা আক্তার রানু, এ্যাবের সভাপতি প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আলমগীর হাছিন আহমেদ, সহসভাপতি প্রকৌশলী মো. মোস্তাফা-ই জামান সেলিম, প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান চুন্নু, বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদারসহ কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।  
১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

জনগণ সরকারের নির্বাচনী নাটক রুখে দিবে : সেলিমা রহমান
সরকার পরিকল্পিতভাবে সারাদেশে শান্তি বাহিনীর মতো সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে অভিযোগ তুলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেছেন, আজকে সারাদেশের মানুষ রাজপথে নেমে এসেছেন। জনগণ তাদের হ্যাডম দিয়ে আপনাদের রুখে দেবেন। একজনের (শাহাজাহান ওমর) হ্যাডমের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। দেশের মানুষ শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমেই তাদের অধিকার পুনরুদ্ধার করবে এবং সরকারের নির্বাচন নাটক রুখে দিতে হবে। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। চিকিৎসকদের হয়রানি বন্ধসহ রাজবন্দির মুক্তি এবং দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তপশিল বাতিল করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে চিকিৎসকদের এই মানববন্ধনের আয়োজন করে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)।  বেগম সেলিমা রহমান বলেন, আমরা কোন দেশে বাস করছি? আজকে গুম খুন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার ব্যক্তিরা তাদের কথা বলতে পারে না। মানবাধিকার দিবস সামনে রেখে জাতীয় জাদুঘরের সামনে কর্মসূচি করতে দেয়নি। সরকার এতো ভীতু যে তাদের কর্মসূচি করতে দেয় না। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় যাদের জীবন চলে সেই পুলিশ বেআইনিভাবে দমনপীড়ন ও গ্রেপ্তার করছে। তারা গণতন্ত্রের আন্দোলন রুখে দিতে মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দিচ্ছে।  তিনি আরও বলেন, শান্তি বাহিনীর মতো সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে। আমরা যখনই সমাবেশ দিই তখনই তারা পাল্টা শান্তি সমাবেশ করে। শান্তি বাহিনীর মতো বিএনপি ও বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে হানা দিচ্ছে। মনে রাখবেন এটাই শেষ দিন নয়। মানববন্ধন শেষে প্রেসক্লাব চত্বরে একটি বিক্ষোভ মিছিল করেন তিনি।  মানববন্ধনে ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ডা. মেহেদী হাসান সঞ্চালনা করেন। বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, জিয়া পরিষদের ডা. আবদুল কুদ্দুস, ড্যাবের সিনিয়র সহসভাপতি ডা. এম এ সেলিম, উপদেষ্টা ডা. রফিকুল কবির লাবু, কোষাধ্যক্ষ ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ-এ্যাব‘র সভাপতি প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক আমীরুল ইসলাম কাগজী, ডা. শহীদুল আলম, ডা. মোসাদ্দেক হোসেন বিশ্বাস ডাম্বেল, ডা. মো. শহীদ হাসান, ডা. মোস্তাক রহিম স্বপন, ডা. মো. সিরাজুল ইসলাম, ডা. ওবায়দুল কবির খান, ডা. পারভেজ রেজা কাকন, ডা. শেখ ফরহাদ, ডা. আদনান হাসান মাসুদ, জাহিদুল করিম কচি, নার্সেস এসোসিয়েশনের জাহানারা সিদ্দিকী, ডিইউজের সাঈদ খান, ডা. এমএ কামাল, প্রকৌশলী মো. হানিফ, ডা. জাহানারা লাইজু, বিপ্লবুজ্জামান বিপ্লব প্রমুখ।  মানববন্ধনে চিকিৎসকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডা. দিদারুল আলম, ডা. সায়ীদ মেহবুব উল কাদির, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, ডা. মনোয়ারুল কাদির বিটু, ডা. এরফানুল হক সিদ্দিকী, ডা. তৌহিদুল ইসলাম জন, ডা. জিয়াউর রহমান, ডা. আশফাকুর রহমান শেলী, ডা. এসএম মাসুম বিল্লাহ, ডা. এমএ ওহাব, ডা. রুস্তম আলী মধু, ডা. এমএ লতিফ, ডা. জালাল উদ্দিন রুমি, ডা. মশিউর রহমান কাজল, ডা. বাসেদুর রহমান সোহেল, ডা. জাহিদ হাসান, ডা. মো. সায়েম, ডা. কাজী মুহাম্মদ কামরুল ইসলাম, ডা. মাসুদ রানা, ডা. কায়সার ইয়ামিন ইসাদ, ডা. গালিব হাসান, ডা. আরেফিন রঞ্জু, ডা. রাকিবুল ইসলাম আকাশ, ডা. ইব্রাহিম রহমান বাবু, ডা. রাফসান জানি আবির, ডা. তানজিম রুবাইয়্যাত আফিফ,  ডা. শেখ মাহবুব, দবির উদ্দিন তুষারসহ অসংখ্য চিকিৎসক।  
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

যেখানেই সমাবেশ সেখানেই মানুষের ঢল : সেলিমা রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেছেন, বিএনপি যেখানেই সমাবেশ করেছে, সেখানেই মানুষের ঢল নেমেছে। কারণ, জনগণ আজ পরিবর্তন চায়। তারা এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন চায়। আজ সব জনগণ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। শুক্রবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় এক দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ফাউন্ডেশন-বরিশাল বিভাগের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠান এবং পুনর্মিলনী-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়। সেলিমা রহমান বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে হিংসার বশবর্তী হয়ে জেলে পুরে স্লো পয়জনিং করা হয়েছে। এখন তিনি গুরুতর অসুস্থ। কিন্তু তাকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, এই সরকার খালেদা জিয়াকে ভয় পাচ্ছে। কারণ, তারা জানে- খালেদা জিয়া যদি ফিরে আসেন, যদি উনি রাজপথে নামেন- তবে জনগণ সেই দিকে ধাবিত হবে। ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, আজ পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র, কর্ণফুলী টানেলসহ অনেক কিছু উদ্বোধন করছেন, করেন। কিন্তু এ দেশের মানুষ চায় পেটে ভাত, পরনে কাপড়। যা আপনারা দিতে পারেননি। আপনাদের উন্নয়নের ইট-কাঠের মধ্যে এ দেশের জনগণ পিষ্ট হয়ে গেছে। তাদের আর কথা বলার জায়গা নেই। তাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা পরিবর্তন চায়। সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট আলী আসগর ফকিরের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ বাহাউদ্দিন বাহারের সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাস‌চিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম প্রমুখ।
০৬ অক্টোবর, ২০২৩
X