সংলাপের আহ্বান ৪৭ নাগরিকের
নির্বাচন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে উদ্বেগ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ৪৭ জন নাগরিক। গতকাল সোমবার ওই বিবৃতিতে তারা বলেন, তপশিল ঘোষণার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন সরকারের একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠানের সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখছে বলে আমরা মনে করি।
বিবৃতিতে বলা হয়, অবিলম্বে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মুক্তি দিয়ে তাদের এবং অন্যান্য অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন উপযোগী পরিস্থিতি সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে সংলাপের পথ উন্মুক্ত রাখার স্বার্থে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোকে আহ্বান জানাচ্ছি। দেশি-বিদেশি নানা মহলের সংলাপের আহ্বান উপেক্ষা করে সরকার যদি আরও একটি অনুরূপ নির্বাচনের দিকে যায়, তাহলে এর দায়-দায়িত্ব মূলত সরকারকে বহন করতে হবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী দিলারা চৌধুরী, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, মানবাধিকার কর্মী শিরিন হক, অধ্যাপক স্বপন আদনান, অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অধ্যাপক সামিনা লুৎফা নিত্রা, রেহনুমা আহমেদ, মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন, অরূপ রাহী, রাখাল রাহা, অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, অধ্যাপক মির্জা তসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক রায়হান রাইন, সায়েমা খাতুন, অধ্যাপক আল মামুন, অধ্যাপক ড. মোস্তফা নাজমুল মানছুর তমাল, অধ্যাপক আর রাজী, সাখাওয়াত টিপু, তবারক হোসেইন, সুব্রত চৌধুরী, হানা শামস আহমেদ, নায়লা জামান খান, ড. মোশরেকা অদিতি হক, সায়দিয়া গুলরুখ, রেজাউর রহমান লেনিন, ড. মারুফ মল্লিক, মাইদুল ইসলাম, নাসরিন খন্দকার, এহসান মাহমুদ, মাহা মির্জা, বাকি বিল্লাহ, মাহবুব মোর্শেদ, মনির হায়দার, অমল আকাশ, নাজিম উদ্দিন, ফারজানা ওয়াহিদ সায়ান, লতিফুল ইসলাম শিবলী, ফেরদৌস আরা রুমী, রোজিনা বেগম, সাঈদ বারী, ড. সাদাফ নূর, মুহাম্মদ কাইউম, জিয়া হাসান, আসিফ সিবগাত ভূঞা ও জি এইচ হাবীব।
২১ নভেম্বর, ২০২৩