প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ আওয়ামী লীগের শোভাযাত্রা
আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী (প্লাটিনাম জুবিলি) উপলক্ষে আজ শুক্রবার বর্ণাঢ্য র্যালি ও শোভাযাত্রা করবে দলটি। গতকাল সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে র্যালি ও শোভাযাত্রাটি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ, এলিফ্যান্ট রোড এবং মিরপুর রোড হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত বাসভবন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণকে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। এদিকে রাজধানী ঢাকার উত্তর প্রান্ত থেকে কর্মসূচিতে যোগদান করতে আসা নেতাকর্মীদের হাতিরঝিল, মগবাজার ও মৎস্য ভবনের সড়কগুলো এবং ঢাকার দক্ষিণ প্রান্ত থেকে আসা দলীয় নেতাকর্মীদের গুলিস্তান, হাইকোর্ট মাজার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার সড়কগুলো ব্যবহারের জন্য দলের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। আগামী ২৩ জুন দেশের প্রাচীন ও বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগের প্লাটিনাম জয়ন্তী উদযাপন করবে দলটি।
২১ জুন, ২০২৪

বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে গণস্বাস্থ্যের প্রতীকী শোভাযাত্রা
স্বাস্থ্যের ওপর তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে। সাধারণ মানুষকে ধূমপান ত্যাগ ও এর গ্রহণে বিরত থাকার জন্য জনসচেতনতা কার্যক্রম অবহেলিত হচ্ছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের কার্যকর প্রয়োগ থাকতে হবে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য সচেতনতার ওপর যথাযথ গুরুত্ব দিতে হবে।   আগামীকাল শুক্রবার বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকাল ১১টায় গণস্বাস্থ্যের প্রতীকী শোভাযাত্রা ও আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।  গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক ক্যান্সার হাসপাতাল প্রকল্প ও গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের উদ্যোগে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের সামনে আলোচনা ও প্রতীকী শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক ক্যানসার হাসপাতালের প্রকল্প পরিচালক ও প্রিভেন্টিভ অনকোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন মূল বক্তব্য দেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেন সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. আকরাম হোসেন, প্যাথলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. গোলাম মো. কোরাইশি, অর্থোপেডিক সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান, হৃদরোগ বিভাগের পরামর্শক ডা. নুরুল হাসান।  এবারের প্রতিপাদ্য তামাক কোম্পানির কূটকৌশল প্রতিহত করি, শিশু সুরক্ষা নিশ্চিত করি।  অধ্যাপক ডা. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন বলেন, ধূমপান ও ধোঁয়াবিহীন মিলিয়ে দেশেপ্রতি ১০০ জনের প্রায় ৩৫ জন তামাকজাত দ্রব্যে আসক্ত।  বাংলাদেশে ১৩-১৫ বছর বয়সী ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে তামাক ব্যবহারের হার ৯.২ শতাংশ। ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার মোট ১১০টি স্কুলের পারিপার্শ্বিক এলাকার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণায় দেখা যায়, আইনে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও স্কুলগুলোর ১০০ মিটারের মধ্যে অবস্থিত ৫০৭টি মুদি দোকানের ৪৮৭টিতেই অন্যান্য দ্রব্যের সঙ্গে তামাকদ্রব্য প্রদর্শন করতে দেখা গেছে। তামাক কোম্পানির এসব অপতৎপরতা রুখে দিতে হবে।  তিনি আরও জানান, ফুসফুসের ক্যানসারের শতকরা ৮৫-৯০ ভাগ এবং শরীরের সব ক্যানসারের অর্ধেক ক্যান্সারের জন্য দায়ী তামাক। নিজে ধূমপান না করাই যথেষ্ট নয়। পরোক্ষ ধূমপান থেকেও রক্ষা পেতে হবে।  জাতীয় অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার এম এ মালিক, অধ্যাপক এম আর খান প্রমুখ চিকিৎসকের অসামান্য অবদান স্মরণ করা হয়। বিশেষ করে গণস্বাস্থ্যের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ১৯৭২ সাল থেকে ধূমপায়ীদের আবেদনের প্রয়োজন নেই এই শর্তের প্রয়োগ একটি সুদূরপ্রসারী ও কার্যকর দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়। 
৩০ মে, ২০২৪

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আয়োজন বন্ধের চিঠি প্রশাসনের, শিক্ষক সমিতি শোভাযাত্রা
আঠারো পেরিয়ে উনিশে পা দিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি)। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছর ও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদযাপনের কথা থাকলেও চিঠি দিয়ে তা বন্ধ করে দিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সোমবার (২৭ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এমন নির্দেশনা দেওয়া হলেও তা মানেনি শিক্ষক সমিতি।  মঙ্গলবার (২৮ মে) কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করেন শিক্ষকরা। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শুরু করে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মাধ্যমে এ শোভাযাত্রা শেষ হয়। এ সময় শিক্ষক সমিতি সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, বিগত কয়েক শত ধরে এই অঞ্চলের মানুষের বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে যে একটা উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বপ্ন ছিল, তারই ধারাবাহিকতায় ১৮ বছর আগে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়। ২৮ মে এই অঞ্চলের সব থেকে বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা দিবস। অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবের দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন নির্বিকার। তিনি আরও বলেন, তারা এখন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। তারা চিঠি দিয়ে যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে, তা নিন্দা জানানো ছাড়া আমাদের আর কোনো ভাষা নেই। তবে এটি আনন্দের বিষয় যে, আজকের দিনটি সন্ত্রাসী উপাচার্য মঈন ছাড়া উদযাপন করছে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। এসময় শিক্ষক সমিতি সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. কাজী কামাল উদ্দিন বলেন, যারা বিশ্ববিদ্যালয়কে মনে ধারণ করেন, তারা আজকের মতো দিনে উপস্থিত থাকতো। কিন্তু সন্ত্রাসী উপাচার্যের কারণে আজকেই দিনটি জমকালো আয়োজনে উদযাপন করা হয়নি। উপাচার্য বিতাড়িত না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপনের জন্য কমিটি কেনো গঠন করা হয় নাই- এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য অধ্যাপক ড এএফএম আবদুল মঈন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী কেউ নাই, সেজন্য উদযাপন কমিটি গঠন করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হলে একটা নিদিষ্ট দিনে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিরুল হক চৌধুরী সাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বলা হয়েছে, উপাচার্যের নির্দেশক্রমে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পরে এই দিবস পালন করা হবে।
২৮ মে, ২০২৪

রাঙ্গুনিয়ায় বুদ্ধ পূর্ণিমার শান্তি শোভাযাত্রায় হাজারো মানুষের ঢল
দেশের সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শান্তি শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২২ মে) সকালে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে বিভিন্ন বিহারের অধ্যক্ষ ও দায়ক-দায়িকাদের অংশগ্রহণে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।  কান্তি শোভাযাত্রাটি রাঙ্গুনিয়া পৌরসভার হরিণগেট সংলগ্ন কেন্দ্রীয় সৈয়দবাড়ি ধর্মচক্র বৌদ্ধ বিহার প্রাঙ্গণ থেকে শুরু করে কাপ্তাই সড়কের থানাসদর, রোয়াজারহাট, ঘাটচেক ও ইছাখালীসহ প্রায় চার কিলোমিটার সড়ক ও উপজেলা ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তমঞ্চে এসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  শোভাযাত্রায় সুসজ্জিত পরিবহন এবং রঙ-বেরঙের বৌদ্ধ পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন হাতে নিয়ে হাজারো পুণ্যার্থী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী নারী ও পুরুষ অংশগ্রহণ করেন।  আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন রাঙ্গুনিয়া সংঘরাজ ভিক্ষু সমিতি ও উদযাপন পরিষদের সভাপতি ধর্মসেন মহাথেরো। সমাপনী বক্তব্য দেন উদযাপন পরিষদের কার্যকরী সভাপতি মনিলাল তালুকদার।  প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রায়হান মেহেবুব। উদ্বোধক ছিলেন উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক উত্তমানন্দ থের।  ধর্মদেশক ছিলেন উদযাপন পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নন্দশ্রী ভিক্ষু, অর্থ সম্পাদক সত্যানন্দ স্থবির। উদযাপন পরিষদের প্রকাশনা সচিব সুজিত তালুকদারের সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উদযাপন পরিষদের যুগ্ম সমন্বয়কারী পূর্ণ চন্দ্র মুৎসুদ্দী, সুদত্ত বড়ুয়া, সঞ্জয় বড়ুয়া সতু, পলাশী মুৎসিদ্দী, সুব্রত বড়ুয়া, শিক্ষক অরুণ বড়ুয়া, ছোটন বড়ুয়া, সত্যপ্রিয় বড়ুয়া কাবুল, শুক্লা মুৎসুদ্দী, সমীর বড়ুয়া শিমুল, শিক্ষক অসীম বড়ুয়া, দোলন বড়ুয়া, যতীশ কুমার বড়ুয়া, তরুণ বড়ুয়ার, সোহেল তালুকদার, চন্দন বড়ুয়া, পঙ্কজ কুসুম বড়ুয়া, বিপন বড়ুয়া, প্রবীর মুৎসুদ্দী জুয়েল, ক্লিনটন বড়ুয়া, প্রিয়তোষ বড়ুয়া প্রমুখ।  শোভাযাত্রা শেষে মানব জাতির শান্তি ও মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। 
২২ মে, ২০২৪

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাজধানীতে শান্তি শোভাযাত্রা
বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাজধানীতে শান্তি শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২২ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি গিয়ে শেষ হয়। এতে নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধসহ কয়েক হাজার মানুষ বিভিন্ন প্রতীক নিয়ে অংশ নেয়। শান্তি শোভাযাত্রায় ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেন, গৌতম বুদ্ধ আজীবন মানুষের কল্যাণে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় অহিংসা, সাম্যের বাণী প্রচার করে গেছেন। বৌদ্ধদের এ উৎসবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কারণে সবাই মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।   ধর্মমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালের সংবিধানে সেই দায়িত্ব আমাদের দিয়ে গেছেন। সেই দায়িত্ব থেকে বর্তমান সরকার প্রত্যেক জেলায় জেলায় আন্তঃধর্মীয় সংলাপ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদের আয়োজনে শান্তি শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়াসহ আরও অনেকে। 
২২ মে, ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঢাবিতে ছাত্রলীগের শোভাযাত্রা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) 'তুমি দেশের, তুমি দশের' শীর্ষক একটি আনন্দ শোভাযাত্রা করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।  বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে শুরু হয়ে রাজু ভাস্কর্য পর্যন্ত এই শোভাযাত্রার আয়োজন করে সংগঠনটি। এরপর সেখানে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য প্রদানকালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, শেখ হাসিনার গাড়ি যখন স্বৈরাচারী পুলিশ টেনে নিয়ে গিয়েছিল নিজে পায়ে হেঁটে মিছিল করেছিলেন। সেই মিছিলের অনুপ্রেরণা থেকেই আজকে আমরা হয়তো এই দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতির পিতা হত্যা ও রাজাকারদের বিচার কার্যসম্পন্ন করতে পেরেছি। শোষিতের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন এগিয়ে নিতে রাজপথে শেখ হাসিনা মুক্তির কাজ করেছিলেন বলেই আজ বাংলাদেশের মানুষ শোষণ-নিপীড়ন থেকে মুক্তি পেয়েছে।  প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে আমরা বলতে চাই, আপনি ফিরেছিলেন বলেই বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা জয় হয়েছে, আপনি ফিরেছিলেন বলেই আজ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে উড়ে বেড়াচ্ছে, বাংলার মানুষের ইলেকট্রিক ভেহিকেলের যুগে পা বাড়ানোর স্বপ্নপূরণ হয়েছে, যার বাস্তব প্রতিফলন হচ্ছে আমাদের মেট্রোরেল। বঙ্গবন্ধু কন্যা, আপনি ফিরেছিলেন বলেই আমাদের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের মানুষের আজ জীবনের আরাধ্য স্বপ্ন পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হয়েছে, চট্টগ্রামে নদীর তলদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল বাস্তবায়িত হয়েছে, এ দেশের মানুষ দিন বদলের কাণ্ডারি খুঁজে পেয়েছে, আপনি ফিরেছিলেন বলেই আজ আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ দৃশ্যমান হয়েছে।  শেখ ইনান আরও বলেন, নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে এদেশের জন্য, আমাদের জন্য, মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া দুঃখী ও নিপীড়িত মানুষের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কাজ করেছেন, তার কৃতজ্ঞতাস্বরূপ হলেও আমরা শপথ করতে চাই যে, আমরা শেখ হাসিনার স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবোই, তুলব।  এ সময় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সামরিক স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন, বুলেট গ্রেনেড মোকাবিলা করেছেন, মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন, সাংবিধানিক শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন, কল্যাণধর্মী রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রবর্তন করেছেন, প্রত্যেকটি মানুষের নাগরিক অধিকার ও ব্যক্তি স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেছেন। সামরিক স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। এই প্রত্যাবর্তনই বাংলাদেশে বিজয়ের গল্প রচনা করেছে, বাংলাদেশের পরিবর্তনের সূচনা করেছে।  তিনি বলেন, এমন সময়ে দেশরত্ম শেখ হাসিনা প্রত্যাবর্তন করেছেন, যখন এই বাংলাদেশে ছিল কার্ফিউ গণতন্ত্র, যখন মিলিটারি ডিক্টেটররা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করত, যখন সামরিক স্বৈরশাসকরা টাকা দিয়ে রাজনীতি কিনে দল পরিচালনা করত, যখন কোনো ভোটের অধিকার ছিল না। এ দেশের সাধারণ মানুষের জীবন জয়, মানুষের জীবন বদলে যাওয়া, সবকিছুর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সম্পৃক্ত। আমাদের এক সময় বিদ্যুতের জন্য হাহাকার ছিল, সেই অন্ধকারের যুগ থেকে দেশকে বঙ্গবন্ধুকন্যা আলোর যুগে ফিরিয়ে এনেছেন। এ ছাড়া, সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের নেতারা বক্তব্য রাখেন। কর্মসূচিতে রাজধানীর বিভিন্ন শাখার নেতাকর্মীরা অংশ নেন। 
১৬ মে, ২০২৪

ঢাবিতে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু
শুরু হয়েছে ১৪৩১ সনের বাংলা নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা। রোববার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ডিএমপি কমিশনার শোভাযাত্রায় অংশ নেন। বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রার ৩৫ বছর পূর্তি হলো এ বছর। এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য করা হয়েছে ‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’। শোভাযাত্রার স্লোগানটি কবি জীবনানন্দ দাশের ‘সাতটি তারার তিমির’ কাব্যগ্রন্থের ‘তিমিরহননের গান’ কবিতা থেকে নেওয়া।  এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মঙ্গল শোভাযাত্রায় প্রদর্শনীর জন্য বিভিন্ন মুখোশ, পেঁচা, ঘোড়া, মূর্তি, ট্যাপা পুতুল, নকশি পাখি, বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি শোভাযাত্রার জন্য প্রস্তুত করা হয়।     আয়োজক কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার র‍্যালি প্রতি বছরের মতো চারুকলা অনুষদ থেকে বের হয়ে শাহবাগ মোড় হয়ে ঘুরে টিএসসি হয়ে আবার চারুকলায় গিয়ে শেষ হবে।   ১৯৮৯ সালে চারুকলা অনুষদের উদ্যোগে প্রথমবারের মতো বের হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। সেবারই এ উৎসব সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। এরপর থেকে বাংলা বর্ষবরণের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে। ১৯৯৬ সাল থেকে চারুকলার এ আনন্দ শোভাযাত্রা ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নাম ধারণ করে। পরে ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করে এ শোভাযাত্রা।
১৪ এপ্রিল, ২০২৪

শিশু-কিশোর ও যুবদের অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা
শিশু-কিশোর ও যুবদের অংশগ্রহণে শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা। বুধবার (২০ মার্চ) বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় পিপলস থিয়েটার এসোসিয়েশনের ব্যবস্থাপনায় বিশ্ব শিশু-কিশোর ও যুব নাট্য দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে এ আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। পিপলস থিয়েটার এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর অংশগ্রহণ ও নেতৃত্বে শতাধিক শিশুর অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনের সামনে থেকে শোভাযাত্রা বের হয়ে একাডেমি প্রদক্ষিণ করে মিলনায়তনের সামনে এসে শেষ হয়। একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মিলনায়তনে সকালে ‘শিশু-কিশোর ও যুব নাট্য চর্চার সংকট ও সম্ভাবনা’ শিরোনামে শিশুদের অংশগ্রহণে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি এবং পিপলস থিয়েটারের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পিপপস থিয়েটার এসোসিয়েশনের বন্ধু মহল, কল্পরেখা, স্বদেশ নাট্যঙ্গন, বাংলা নাট্যমের পরিবেশনার পাশাপাশি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নৃত্যদল, অ্যাক্রোবেটিক দল এবং প্রতিশ্রুতিশীল দল পরিবেশন করে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। সমবেত সংগীত পরিবেশন করে ‘আমরা সবাই মঞ্চকুড়ি,’ একাডেমির শিশু নৃত্য দল, একক সংগীত পরিবেশন করেন লাবণ্য মালাকার প্রিয়া, সানজিত ইসলাম তূর্য। নাটক মঞ্চস্থ করে পিএলটি ‘বাংলার মুখ’। আবৃত্তি পাঠ করেন আফরা রেশমী। একক সংগীত পরিবেশন করেন অনন্যা বৈরাগী এবং প্রিয়ন্তী মল্লিক। গল্প বলায় অংশ নেন তামান্না তিথি। জাদু পরিবেশন করেন আরিফ আসগর। সমবেত সংগীত পরিবেশন করে ‘উই আর দ্য ওর্য়াল্ড’ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিশু-কিশোর সংগীত দল। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন তাহফিম যুনাইরাহ্ আনশি ও মাহদিয়া রহমান মারিশা।
২০ মার্চ, ২০২৪

শিল্পকলায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও ঢাকের তালে নৃত্য ছন্দে বসন্তবরণ
দখিনা বাতাস, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ায় প্রকৃতির রং রস নিয়ে আগমন হলো বসন্তের। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রমনা পার্কে পহেলা ফাল্গুন, ঢাকের তালে বসন্ত নৃত্যের রঙিন পরিবেশনা ও শোভাযাত্রার মাধ্যমে ঋতুরাজকে বরণ করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। শীতের নির্জীব প্রকৃতি ছেড়ে সহসা জেগে ওঠা প্রকৃতির রূপ, রস, বর্ণ, গন্ধ, স্পর্শ আর সৌন্দর্যের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা সেজেছিল বসন্তের সাজে। রমনায় শতায়ু অঙ্গনের পাশে ২২৫ জন নৃত্যশিল্পীর পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বসন্তবরণের আয়োজন। রমনার প্রাণ প্রকৃতির রং আর শিশুশিল্পী ও নৃত্যশিল্পীদের পরিবেশনায় মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। প্রধান অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। রমনার এ আয়োজনে তাকে স্বাগত জানান বাংলাদেশ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক। আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, ‘আজকের বসন্ত উৎসব আমরা যেন যুগ যুগান্তর ধরে উদযাপন করতে পারি। আমাদের পরবর্তী বংশধররা যাতে এই বসন্ত উৎসব উদযাপন করতে পারে, উপভোগ করতে পারে সেই দায় আমরা পরবর্তী প্রজন্মের ওপর রেখে যাচ্ছি। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন একাডেমির সচিব সালাহউদ্দিন আহাম্মদ। সভাপতির বক্তব্য দেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত হোসেন লাকী। লিয়াকত হোসেন লাকী বলেন, ‘আমাদের এই প্রজন্মরাই সংস্কৃতির আলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দিবে। এই ফাল্গুন বাঙালির ঐতিহ্যের অংশ। আমরা বাঙালি সংস্কৃতিকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরছি। আমাদের বৈশাখ, আমাদের ফাল্গুন, চৈত্র সংক্রান্তি বাঙালির আনন্দ উল্লাসের ভাষা, বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যের ধারা। আমরা কোনোভাবেই তা হারাতে দেব না। আমাদের এই প্রজন্মই তা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দিবে।’ রমনা থেকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পর্যন্ত প্রায় ৩ শতাধিক শিল্পী এই শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। শোভাযাত্রাটি রমনা পার্ক প্রদক্ষিণ করে মৎস্য ভবন হয়ে শোভাযাত্রা বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে এসে শেষ হয়।
১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

আওয়ামী লীগের বিজয় শোভাযাত্রা আজ
রাজধানীতে বিজয় শোভাযাত্রা করবে আওয়ামী লীগ। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আয়োজনে মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে শোভাযাত্রাটি শুরু হবে।  শোভাযাত্রাটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে থেকে শুরু হয়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হবে। শোভাযাত্রাটি ঘিরে রাজধানীতে ব্যাপক জমায়েতের পরিকল্পনা করছে আওয়ামী লীগ। এ জন্য ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা, ঢাকা জেলা শাখার পাশাপাশি দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের যোগ দিতে বলেছে আওয়ামী লীগ।  এর আগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগকে মঙ্গলবারের (১৯ ডিসেম্বর) বিজয় শোভাযাত্রা করতে ১৯ শর্তে অনুমতির দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।  সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজকে চিঠি দিয়ে শর্তসাপেক্ষে র‍্যালির অনুমতি দেওয়ার কথা জানান ডিএমপি কমিশনারের পক্ষে উপপুলিশ কমিশনার (অপারেশন) মো. আবু ইউসুফ। ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং অফিসারের সই করা করা এক চিঠিতে বলা হয়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের পত্রের মর্ম এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা প্রতিপালন ও সার্বিক আইনশৃংখলা বজায় রাখার শর্তে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে র‍্যালি অনুষ্ঠানের অনাপত্তি জ্ঞাপন করা হলো।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩
X