শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন মাদ্রাসা অধিদপ্তরের ডিডি জাকিরসহ তিনজন
পেশাগত দক্ষতা, সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা, শৃঙ্খলাবোধের পাশাপাশি সহকর্মী ও সেবাগ্রহীতার সঙ্গে ভালো আচরণের জন্য মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও এর আওতাধীন দপ্তর বা সংস্থাগুলোর তিনজন ‍শুদ্ধাচার ‍পুরস্কার পেয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন। আরও রয়েছেন- মাদ্রাসা শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণের প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ন সচিব মো. হানিফ উদ্দিন এবং অধিদপ্তরের ডাটা এন্ট্রি কন্ট্রোল অপারেটর মো. রিপন মিয়া। রোববার (৩০ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাদরাসা ও কারিগরি বিভাগ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তাদের শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়।  কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা উপ-পরিচালক হিসেবে জাকির হোসেনকে এ শুদ্ধাচার পুরস্কার দেওয়া হয়। পুরস্কার হিসেবে তিনি একটি সার্টিফিকেট, ক্রেস্ট এবং এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ পাবেন। শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত ১৮টি গুণাবলি কর্মচারীর পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা, সততার নিদর্শন স্থাপন করা, নির্ভরযোগ্যতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা, শৃঙ্খলাবোধ, সহকর্মীদের সঙ্গে আচরণ, সেবাগ্রহীতার সঙ্গে আচরণ, প্রতিষ্ঠানের বিধিবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা, সমন্বয় ও নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শিতা, পেশাগত স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক নিরাপত্তা সচেতনতা, ছুটি গ্রহণের প্রবণতা, উদ্ভাবনী চর্চার সক্ষমতা, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে তৎপরতা, সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার, স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশে আগ্রহ, উপস্থাপন দক্ষতা, ই-ফাইল ব্যবহারে আগ্রহ, অভিযোগ প্রতিকারে সহযোগিতা করা। শুদ্ধাচার পুরস্কার পাওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীকে উল্লিখিত সূচকের ১০০ নম্বরের মধ্যে অবশ্যই ৮০ নম্বর পেতে হবে। এটি না পেলে ওই কর্মচারী এ পুরস্কার পাওয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে বিবেচিত হবেন না। আর বিবেচিত কর্মচারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া কর্মচারী শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হবেন।
০১ জুলাই, ২০২৪

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি / তিতাস গ্যাসে শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশনের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনার আওতায় শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান রোববার কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্তদের সঙ্গে ছিলেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশীদ মোল্লাহ। কোম্পানির গ্রেড-২ থেকে গ্রেড-৯ ভুক্ত কর্মকর্তা, গ্রেড-১০ থেকে গ্রেড-১৬ ভুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং গ্রেড-১৭ থেকে গ্রেড-২০ ভুক্ত কর্মচারী ক্যাটাগরিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার দেওয়া হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
০১ জুলাই, ২০২৪

চট্টগ্রামের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী পেলেন শুদ্ধাচার পুরস্কার
সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে কর্মক্ষেত্রে অসামান্য অবদান এবং শুদ্ধাচার চর্চার স্বীকৃতি হিসেবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের আয়োজনে শুদ্ধাচার পুরস্কার-২০২৪ প্রদান করা হয়েছে। বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত জেলা ও উপজেলা শুদ্ধাচার পুরস্কার-২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠানে এই সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন ৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী।  অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে নির্বাচিত হন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রাকিব হাসান। উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে সম্মাননা পান সীতাকুণ্ড উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে এম রফিকুল ইসলাম এবং রাউজান উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা। এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কর্মচারী হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের উপ-সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা কানু বিকাশ নন্দী এবং অফিস সহায়ক জয় সেন গুপ্ত। উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ কর্মচারী হিসেবে এ সম্মাননা পেয়েছেন মীরসরাই উপজেলার সমীর কান্তি চৌধুরী এবং কর্ণফুলী উপজেলার মোহাম্মদ আবুল কালাম। উল্লেখ্য, ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান (সংশোধন) নীতিমালা-২০২১’ অনুযায়ী শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য বিবেচ্য গুণাবলির মধ্যে অন্যতম হলো- সততা ও নৈতিকতা, সেবাগ্রহীতাদের সেবা প্রদান, পেশাগত দক্ষতা ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার, অধস্তন কর্মচারীদের তত্ত্বাবধান ও পরিবীক্ষণ, দলগত কাজে সমন্বয়, সময়ানুবর্তিতা ও শৃঙ্খলাবোধ, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি এবং শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে তৎপরতা, কর্তব্যনিষ্ঠা ও স্ব-প্রণোদিত উদ্যোগ, উদ্ভাবন ও সংস্কার কার্যক্রমে আগ্রহ, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব পালন ইত্যাদি।
২৬ জুন, ২০২৪

শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক
সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে কর্মক্ষেত্রে অসামান্য অবদান এবং শুদ্ধাচার চর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০২৩-২৪’ ক্যাটাগরিতে এ পুরস্কার পেয়েছেন। সোমবার (২৪ জুন) দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলামের কাছ থেকে এ সম্মাননা গ্রহণ করেন জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম। তিনি বলেন, শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদানে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, চট্টগ্রামের নৈতিকতা কমিটি ও বাছাই কমিটির সভায় সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর কার্যাবলি পর্যালোচনা করা হয়। যাচাই-বাছাইয়ের পর চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জন জেলা প্রশাসকের মধ্যে নির্বাচিত হয়েছেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক। কর্মক্ষেত্রে তার পদচারণা নিঃসন্দেহে সবার জন্য অনুসরণীয় এবং একইসঙ্গে অনুপ্রেরণাদায়ক। জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, এ সম্মাননা আমার জন্য নিরন্তর অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। আমি বরাবরের মতই সততা, নিষ্ঠা এবং নির্ভরযোগ্যতার সঙ্গে আমার পেশাগত দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকব।
২৪ জুন, ২০২৪

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন ৫ জন
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নিজামুল করিমসহ পাঁচজন। অধ্যাপক নিজামুল করিম মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর সংস্থার প্রধান হিসেবে এই পুরস্কার পেয়েছেন। অধ্যাপক নিজামুল করিম ছাড়াও গ্রেড দ্বিতীয় থেকে নবম গ্রেডের কর্মকর্তাদের মধ্যে থেকে পুরস্কার পেয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মোহাম্মদ খালেদ রহীম ও যুগ্ম সচিব (প্রশাসন অধিশাখা) নজরুল ইসলাম। এ ছাড়া ১০তম গ্রেড থেকে ১৬তম গ্রেডের মধ্যে থেকে পুরস্কার পেয়েছেন একই বিভাগের সরকারি মাধ্যমিক-৩ শাখার সাঁট মুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর শামীমা সুলতানা। অন্যদিকে ১৭তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থেকে এই পুরস্কার পেয়েছেন উন্নয়ন-১ অধিশাখার অফিস সহায়ক মো. কামরুজ্জামান। নীতিমালা অনুযায়ী, শুদ্ধাচার পুরস্কার পাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদ পাবেন। রাষ্ট্রীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার হলো সরকার প্রবর্তিত সরকারি কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতা, সততা ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে প্রদান করা একটি পুরস্কার।
২৪ জুন, ২০২৪

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন ৫ জন
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল করিমসহ পাঁচজন। অধ্যাপক নিজামুল করিম শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার প্রধান হিসেবে এ পুরস্কার পেয়েছেন। রোববার (২৩ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের পারফর্মেন্স, উদ্ভাবন ও সেবা উন্নয়ন অধিশাখার যুগ্ম সচিব মো. নুর-ই-আলম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। অধ্যাপক নিজামুল করিম ছাড়াও গ্রেড দ্বিতীয় থেকে নবম গ্রেডের কর্মকর্তাদের মধ্যে থেকে পুরস্কার পেয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মোহাম্মদ খালেদ রহীম ও যুগ্মসচিব (প্রশাসন অধিশাখা) মো. নজরুল ইসলাম। এ ছাড়া ১০তম গ্রেড থেকে ১৬তম গ্রেডের মধ্যে থেকে পুরস্কার পেয়েছেন একই বিভাগের সরকারি মাধ্যমিক-৩ শাখার সাঁট মুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর শামীমা সুলতানা। অন্যদিকে ১৭তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থেকে এ পুরস্কার পেয়েছেন উন্নয়ন-১ অধিশাখার অফিস সহায়ক মো. কামরুজ্জামান। নীতিমালা অনুযায়ী, শুদ্ধাচার পুরস্কার পাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদ পাবেন। রাষ্ট্রীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার হলো সরকার প্রবর্তিত সরকারি কর্মচারীদের পেশাগত দক্ষতা, সততা ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা একটি পুরস্কার।
২৩ জুন, ২০২৪

শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন দপ্তর সংস্থা পর্যায়ে শুদ্ধাচার পুরস্কার লাভ করেছেন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হাবিবুর রহমান। এ ছাড়া, ২য় থেকে ৯ম গ্রেডের কর্মকর্তাদের মধ্যে সাজ্জাদ হোসেন এবং ১০ম থেকে ২০তম গ্রেডে যৌথভাবে মো. ইমতিয়াজ আহমেদ এবং রুমা আক্তার শুদ্ধাচার পুরস্কার গ্রহণ করেন। আরও পড়ুন : শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে ফল পাবে, স্কুলে যাওয়ার দরকার নেই : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) সচিবালয়ে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় দীপু মনি বলেন, কারিগরি শিক্ষাকে আরও কর্ম উপযোগী করতে বৃত্তিমূলক কাজে নিয়োজিত পেশাদার ব্যক্তিদের দিয়ে শ্রেণিকক্ষে শেখানোর ব্যবস্থা করা হবে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের শিখন ফলপ্রসূ ও কার্যকর হবে। আর মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি চর্চায় উদ্ভুদ্ধ করে তাদের সৃজনশীল করে তুলতে হবে। তিনি বলেন, সারা দেশে কারিগরি শিক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণ করা হয়েছে। দেশের জনগণকে কর্মমুখী করতে বিভিন্ন মেয়াদে দক্ষতা ভিত্তিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষাকে আরও জনপ্রিয় করতে এ বিভাগের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে ইতিবাচক ও জনবান্ধব মনোভাব নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেন।
২৭ জুলাই, ২০২৩

শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন বেড়ার ইউএনও
পাবনায় শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহা. সবুর আলী। পাবনা জেলার উপজেলা কার্যালয়গুলোর প্রধানদের মধ্যে থেকে তিনি এ সম্মাননা লাভ করেন। গতকাল সোমবার দুপুরে পাবনা জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে ২০২২-২৩ সালের শুদ্ধাচার পুরস্কার হিসেবে তার হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহা. সবুর আলী বলেন, সবসময় নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করছি মাত্র। কাজের স্বীকৃতি আনন্দের। আমি বিশ্বাস করি, সবার সহযোগিতায় বেড়া উপজেলা উন্নত ও সমৃদ্ধ উপজেলা হিসেবে গড়ে উঠবে।
১১ জুলাই, ২০২৩
X