পুঁজিবাজারে লেনদেন ছাড়াল ৫৩৯ কোটি টাকা
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষে হয়েছে। একই সঙ্গে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দরের পাশাপাশি লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫৩৯ কোটি টাকা। এর মধ্য দিয়ে নতুন অর্থবছরের প্রথম দুই কর্মদিবসই সূচক বাড়ল। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দিন সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল ব্যাংক হলিডের কারণে। পরদিন প্রথম কর্মদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ১১ পয়েন্ট। গতকাল বুধবার আরও ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৭৩ পয়েন্টে। বেড়েছে অন্য দুই সূচকও। সেরা ৩০টি কোম্পানিকে নিয়ে গঠন করা ডিএস ৩০ সূচকে যোগ হয়েছে ৮ দশমিক ৩০ পয়েন্ট আর শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলো নিয়ে গঠিত শরিয়াহ সূচক বেড়েছে ৮ দশমিক ৮০ পয়েন্ট। বুধবার সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে লেনদেন হয় ৫৩৯ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার, আগের দিন যা ছিল ৪৪০ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় ১০০ কোটি টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ২৪১ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের, কমেছে ৯৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭ কোম্পানির শেয়ারদর। বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তা বেড়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতে। তালিকাভুক্ত ৩৩ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৩টির শেয়ারদর বেড়েছে। মোট লেনদেনের সাড়ে ১৭ শতাংশ ছিল এই খাতে। খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে। ২১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৩টির। মোট লেনদেনের ১৩ শতাংশই ছিল এই খাতের। প্রকৌশল খাতে হাতবদল হওয়া ৪১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৩৩টির। দুটি আগের দিনের দরে এবং ৭টি কোম্পানি দর হারিয়ে লেনদেন শেষ করেছে। মোট লেনদেনের ১০ শতাংশের বেশি ছিল এই খাতে। সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন কোম্পানির, ১০ শতাংশ, যা আগের দিন ছিল ৯৬ টাকা। সেখান থেকে ৯ টাকা ৬০ পয়সা দর বা ১০ শতাংশ বেড়ে শেয়ারদর স্থির হয়েছে ১০৫ টাকা ৬০ পয়সায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ দর বেড়েছে সিলকো ফার্মার। আগের দিন ১৭ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হওয়া কোম্পানিটির এর চেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি সম্ভব ছিল না। কেডিএস অ্যাকসেসোরিজ, হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, হোটেল পেনিনসুলা ও ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের দর ৮ শতাংশের বেশি, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোড ও ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের দর বেড়েছে ৭ শতাংশের বেশি। আরও ২ কোম্পানির দর সাত শতাংশের বেশি, চারটির দর ৬ শতাংশের বেশি, ১০টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ১৫টি দর বেড়েছে ৪ শতাংশের বেশি।
০৪ জুলাই, ২০২৪

ব্যাংক হলিডে আজ পুঁজিবাজারেও লেনদেন বন্ধ
ব্যাংক হলিডে আজ সোমবার। অর্ধবার্ষিক হিসাব চূড়ান্ত করতে পঞ্জিকাবর্ষের জুনের শেষ দিনটিতে অতিরিক্ত সময় কাজ করেন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কর্মীরা। এ জন্য প্রতি বছরের মতো এবারও ১ জুলাই ‘ব্যাংক হলিডে’ পালন করা হবে। এদিন সব ধরনের ব্যাংকিং লেনদেন বন্ধ থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাকবে। ব্যাংকের দাপ্তরিক কাজও স্বাভাবিকভাবে চলবে। ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকায় পুঁজিবাজারেও কোনো প্রকার লেনদেন হবে না। কারণ শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের অর্থ ব্যাংকের মাধ্যমেই লেনদেন হয়। তাই ব্যাংক বন্ধ থাকলে পুঁজিবাজারেও লেনদেন হয় না। অর্থাৎ, আজ সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বন্ধ থাকছে। তবে দাপ্তরিক কার্যক্রম চলবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই। ৩০ জুন ব্যাংকগুলো ছয় মাসের আর্থিক হিসাব শেষ করে। এ দিন সারা দেশের বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্র করে অর্ধবার্ষিক ব্যালেন্স শিট তৈরি করা হয়। এর পর দিন ১ জুলাই পালন করা হয় ব্যাংক হলিডে।
০১ জুলাই, ২০২৪

সূচকের উত্থানে লেনদেন ৭০৫ কোটি টাকা
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষে হয়েছে। এ সময় লেনদেন ছাড়িয়েছে ৭০৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ বেড়েছে ৫২ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট। গতকাল বৃহস্পতিবারের এই লেনদেনের মাধ্যমে শেষ ৯ কার্যদিবসের মধ্যে আট কার্যদিবস পুঁজিবাজারে দেখা গেল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। আর ২৯ কার্যদিবস বা প্রায় দেড় মাস পর ডিএসইতে লেনদেন হলো ৭০০ কোটি টাকার বেশি। এদিন পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বৃদ্ধি দিয়ে। সূচকও ঊর্ধ্বমুখী থাকে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এ ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকে। এদিন ডিএসইতে দাম বেড়েছে ২৪৬ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের, কমেছে ৯৯টির। আর ৫৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৫২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৫৫ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯২২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বেড়েছে লেনদেনের গতিও। লেনদেন হয়েছে ৭০৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৬০৫ কোটি ১২ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ১০০ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে গত ১৩ মের পর ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হলো। সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ৩৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ারের ৩৪ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স। এ ছাড়া লেনদেনের শীর্ষে থাকা দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আরও রয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, রেনেটা লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ক্যাপটিভ গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ড এবং পিপলস ইন্স্যুরেন্স। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৬৩ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৪১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩৪টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৯টির। ৩৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১১৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
২৮ জুন, ২০২৪

লেনদেন ছাড়াল ৬০০ কোটি টাকা
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। একই সঙ্গে লেনদেন বেড়ে ৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। গতকাল বুধবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বৃদ্ধির মাধ্যমে। এতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়। এই ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকে শেষ পর্যন্ত। এ দিন ডিএসইতে দাম বেড়েছে ২৫১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের, কমেছে ৮৯টি। আর ৬৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬০ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩০২ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বেড়েছে লেনদেনের গতিও। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬০৫ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৫২৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৮০ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
২৭ জুন, ২০২৪

সূচকের উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পতনের পরের দিনই ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ডিএসইতে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের দাম বেড়েছে। এছাড়া গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানেই লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২১ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৬.৭০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৪৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯.৯৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭১ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের, কমেছে ১৬২ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬১টির। ডিএসইতে এদিন মোট ৫২৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৭৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
২৬ জুন, ২০২৪

হিসাব বাড়লেও লেনদেন কমেছে ৯ হাজার কোটি
তাৎক্ষণিক আর্থিক লেনদেনের জন্য দ্রুতই জনপ্রিয় হয়েছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) বা মোবাইল ব্যাংকিং। শুধু অর্থ পাঠানোই নয়, অনেক নতুন সেবাও মিলছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে। এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির বিল দেওয়া, কেনাকাটার বিল পরিশোধ, বেতন-ভাতা বিতরণ ও বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোসহ (রেমিট্যান্স) বিভিন্ন সেবা দেওয়া হচ্ছে। তবে হঠাৎ করেই মাধ্যমটিতে লেনদেন কমেছে। গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে লেনদেন কমেছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। একই সময়ে গ্রাহক বেড়েছে ২৫ লাখের মতো। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা। আর এপ্রিলে এমএফএসের মাধ্যমে লেনদেন হয় ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে লেনদেন কমেছে ৮ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা। আর মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নিবন্ধিত গ্রাহক সংখ্যা ছিল ২২ কোটি ৪০ লাখ ১ হাজার ৪১২। আর পরের মাসে নিবন্ধিত গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৬৫ লাখ ৫ হাজার ৫৫৩টিতে। সে হিসাবে মাসের ব্যবধানে গ্রাহক বেড়েছে ২৫ লাখ ৪ হাজার ১৪১ জন। নিবন্ধিত এসব হিসাবের মধ্যে পুরুষ গ্রাহক ১৩ কোটি ১৭ লাখ ৭৯ হাজার ৮২৭ ও নারী গ্রাহক সংখ্যা ৯ কোটি ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ৫৫৪টি। এসব হিসাবের মধ্যে শহরের হিসাব সংখ্যা হলো ৯ কোটি ৯১ লাখ ৬৯ হাজার এবং গ্রামের হিসাব সংখ্যা হলো ১২ কোটি ৭৩ লাখ ৩৬ হাজার। বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশন্স শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম কালবেলাকে বলেন, ডিজিটাল লেনদেনের যে সিস্টেম, তা দিন দিন বড় হচ্ছে। এমএফএস প্রোভাইডাaররা এখন নতুন নতুন সেবা যুক্ত করছে। যে গ্রাহক আগে একটি দুটি লেনদেন করতেন, সেবা বৃদ্ধির কারণে তারা নতুন নতুন সেবা গ্রহণ করছেন। নতুন মার্চেন্টরা যুক্ত হচ্ছেন আমাদের সঙ্গে। দেশে অনলাইন ব্যবসার বিস্তার ঘটছে। তার প্রভাবও পড়ছে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোও আমাদের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। সব মিলিয়ে গ্রাহকরা এখন ক্যাশলেস লেনদেনের দিকে ঝুঁকছেন। ভবিষ্যতে এ প্ল্যাটফর্ম আরও বড় হবে। প্রতিবেদন বলছে, গত মার্চে এমএফএসগুলোতে জমা (ক্যাশ ইন) হয়েছিল ৪৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। আর এপ্রিলে এমএফএসগুলোতে জমা (ক্যাশ ইন) হয়েছে ৪১ হাজার ৭৯৬ কোটি। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে জমা কম হয়েছে ৪ হাজার ১৮৮ কোটি টাকা। অন্যদিকে মার্চে উত্তোলন (ক্যাশ আউট) হয়েছিল ৪৮ হাজার ৮৯ কোটি টাকা। আর এপ্রিলে এমএফএসের মাধ্যমে উত্তোলন (ক্যাশ আউট) হয়েছে ৪৬ হাজার ৯৮৭ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে জমা (ক্যাশ আউট) কম হয়েছে ১ হাজার ১০১ কোটি টাকা। চলতি বছরের মার্চে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন হয়েছিল ৪০ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা। আর এপ্রিলে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন হয়েছে ৩৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মাসের ব্যবধানে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন কম হয়েছে ২ হাজার ৫১২ কোটি টাকা। এপ্রিলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা বাবদ বিতরণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা, যা মার্চে ছিল ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি। এ ছাড়া এপ্রিলে বিভিন্ন পরিষেবার ২ হাজার ৬১৭ কোটি টাকার বিল পরিশোধ হয়, যা মার্চে ছিল ২ হাজার ১২৮ কোটি। এ ছাড়া মার্চে এমএফএসের মাধ্যমে দেশে ৮১৩ কোটি টাকার প্রবাসী আয় এসেছিল। আর এপ্রিলে এসেছে ৮৫৬ কোটি টাকা। ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০১১ সালের ৩১ মার্চ বেসরকারি খাতের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা চালুর মধ্য দিয়ে দেশে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) যাত্রা শুরু হয়। এরপর ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা চালু করে বিকাশ। বর্তমানে দেশে মোবাইল ব্যাংকিংসেবার সিংহভাগই বিকাশের দখলে। এরপর ‘নগদ’র অবস্থান। লেনদেন ছাড়াও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে যুক্ত হচ্ছে অনেক নতুন নতুন সেবাও। বর্তমানে বিকাশ, রকেট, ইউক্যাশ, মাই ক্যাশ, শিওর ক্যাশসহ নানা নামে ১৩টির মতো ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান এমএফএস সেবা দিচ্ছে। এ ছাড়া এখন গাড়িচালক, নিরাপত্তাকর্মী ও গৃহপরিচারিকাদের বেতনও এখন দেওয়া হচ্ছে বিকাশ, রকেট ও নগদের মতো সেবা মাধ্যম ব্যবহার করে। পোশাক খাতসহ শ্রমজীবীরা এমএফএস সেবার মাধ্যমে গ্রামে টাকা পাঠাচ্ছেন। যার ফলে দিনে দিনে নগদ টাকার লেনদেন কমে আসছে। এ প্রবণতা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক বলে মনে করছেন খাত-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
২৬ জুন, ২০২৪

ডিএসইতে ৫০০ কোটি টাকার কাছাকাছি লেনদেন
ঈদের আগের খরা কাটিয়ে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠেছে পুঁজিবাজার। আগের দুই কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববারও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচক বেড়েছে। এর মধ্য দিয়ে ঈদ-পরবর্তী তিন কার্যদিবসেই পুঁজিবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেল। মূল্যসূচক বাড়লেও ডিএসই এবং সিএসইতে দাম কমেছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। অব্যাহত দরপতনে ঈদের আগে এক মাসের মধ্যে ডিএসইর বাজার মূলধন ১ লাখ কোটি টাকার মতো কমে যায়। আর প্রধান মূল্যসূচক কমে প্রায় ৭০০ পয়েন্ট। লেনদেন কমে ৩০০ কোটি টাকা দাঁড়ায়। বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, রোববার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরবৃদ্ধি দিয়ে। সূচকও বাড়তে থাকে। লেনদেনের একপর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়তে থাকলে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর কমে যায়। এদিন ডিএসইতে দাম বেড়েছে ১১১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের, কমেছে ২৩২টির। আর ৫৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৪৭ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৮৭৭। সব মূল্যসূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের গতি। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৮৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৪৫২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৩৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে সি পার্ল বিচ রিসোর্টের শেয়ার। কোম্পানিটির ২০ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থান লিন্ডে বাংলাদেশের। ১৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে ওরিয়ন ফার্মা। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৩৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন অংশ নেওয়া ২০৩ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৫টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৯৫টির। ৩৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
২৪ জুন, ২০২৪

ঢাকা-চট্টগ্রামের ১০ পশুর হাটে নগদহীন লেনদেন
লক্ষ্মীপুর সদরে দালাল বাজার এলাকার বাসিন্দা আবদুল ওয়াহেদ (ছদ্মনাম) দীর্ঘদিন ধরে পশুপালন ও ব্যবসায় জড়িত। ২০২২ সালে উপজেলার পোদ্দার বাজারে পশু বিক্রি করে বাড়ি ফেরার পথে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন তিনি। খোয়া যায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এরপর থেকে ব্যাংক লেনদেনে ঝুঁকেছেন এই ব্যবসায়ী। আবদুল ওয়াহেদ কালবেলাকে বলেন, সাধারণত দূরের কোনো বাজারে গরু বিক্রির পুরো টাকা আমি সঙ্গে সঙ্গে নিই না। ওই টাকা ব্যাংক বা পরদিন সকালে ক্রেতার বাড়ি থেকে সংগ্রহ করি। এতে ছিনতাইয়ের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। দেশের বিভিন্ন স্থানে কোরবানির পশু কেনাবেচার টাকা এভাবে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা হরহামেশাই ঘটে। তাই এ ধরনের ঘটনা এড়াতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের ব্যাংক লেনদেনে উৎসাহিত করছে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই অংশ হিসেবে ঢাকা-চট্টগ্রামের পাশাপাশি নাটোরের সিংড়ায় পশুর হাটে ক্যাশলেস বা নগদহীন লেনদেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি সব জেলায় পশুর হাটের পাশের ব্যাংক শাখাগুলো রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোরবানির পশু সাধারণত সরাসরি হাট থেকে নগদ টাকায় কিনতে হয়। এ বছর ঢাকা-চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও নাটোরের সিংড়া পৌরসভাসহ মোট ১০টি হাটে ক্যাশলেস লেনদেনের কার্যক্রম চলবে। এসব হাটে নগদ টাকার পরিবর্তে কার্ডের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা যাবে। গত বছর দেশজুড়ে ক্যাশলেস লেনদেন হয়েছিল মোট ৪৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ইসলামী ব্যাংকের ১০ কোটি এবং ব্র্যাক ব্যাংকের ৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, স্মার্ট হচ্ছে বাংলাদেশ’ স্লোগানে কোরবানির পশুর এই ১০ হাটে একটি করে ডিজিটাল বুথ থাকবে। সেখানে এটিএম মেশিন থেকে টাকা ওঠানো যাবে। থাকবে বাংলা কিউআর কোড, পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) যন্ত্র ও মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের (এমএফএস) মাধ্যমে ক্রেতারা পশু বিক্রির টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। এসব হাটে সম্ভাব্য যেসব জেলা থেকে খামারি ও ব্যবসায়ীরা আসতে পারেন, তাদের ব্যাংক হিসাব খুলে দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া হাটেও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে ব্যাংক হিসাব খোলার সুবিধা রাখা হয়েছে। ফলে বাড়তি টাকা বহনের ঝামেলা থাকছে না। বিক্রেতারা ব্যাংক হিসাব ও এমএফএসের মাধ্যমে পশু বিক্রির টাকা নিতে পারবেন। গরু বিক্রির টাকা ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডে নিলে উত্তোলনের জন্য মাশুল গুনতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ভাটারা সুতিভোলা ও উত্তরা দিয়াবাড়ি পশুর হাটে ক্যাশলেস লেনদেন পরিচালনার দায়িত্বে আছে যথাক্রমে ব্যাংক এশিয়া ও ব্র্যাক ব্যাংক। মোহাম্মদপুরের বছিলা ও গাবতলী পশুর হাটে এই দায়িত্ব যথাক্রমে সিটি ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের। পাশাপাশি এসব হাটে থাকছে নগদ ও বিকাশের বুথ। আর মিরপুর ইস্টার্ন হাউজিংয়ে এবি ব্যাংক ও ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পাশের পশুর হাটে ক্যাশলেসে লেনদেনের দায়িত্বে আছে আইএফআইসি ব্যাংক ও পিওএস দিচ্ছে পূবালী ব্যাংক। অন্যদিকে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের হাজারীবাগ বাজারের দায়িত্বে আছে পূবালী ব্যাংক ও বিকাশ। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাগরিকা হাটে ইসলামী ব্যাংক ও নগদ এবং নূরনগর হাটের দায়িত্ব ইউসিবি ব্যাংক ও নগদের। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো নাটোরের সিংড়ার পশুর হাটে ক্যাশলেস লেনদেন বাস্তবায়নে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সোনালী ব্যাংক ও নগদকে। ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন কালবেলাকে বলেন, সেবাটির মাধ্যমে পশুর হাটে নগদ টাকার লেনদেনের ঝুঁকি কমার পাশাপাশি জাল টাকার ব্যবহার ঠেকানো যাবে। ক্যাশলেস সেবা হাট চালুর বয়স এবার নিয়ে ৩ বছর। তাই এ সেবা এখনো তেমন সাড়া ফেলতে পারেনি। আরেকটি কারণ হচ্ছে, ব্যবসায়ীদের বেশিরভাগই প্রান্তিক অঞ্চলের; তেমন শিক্ষিতও নয়। এজন্য বড় প্রভাব ফেলতে আরও সময় লাগবে।
১৪ জুন, ২০২৪

সূচক সামান্য বাড়লেও কমেছে লেনদেন
অবশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচক কিছুটা বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। কমেছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচক ও লেনদেন উভয়ই কমেছে। টানা দরপতনের কারণে মঙ্গলবার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৪২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে যায়। গতকাল ডিএসইতে দাম বেড়েছে ১৬১ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের, কমেছে ১৬৮টির। ৬৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১০০ পয়েন্টে। বাছাই করা ভালো ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন সব মূল্যসূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। লেনদেন হয়েছে ৩৫০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৪৩১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৮০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৫ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২১৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৪টির এবং ৪৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ২৯ লাখ টাকার। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১০৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
১৩ জুন, ২০২৪
X