Thu, 04 Jul, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
এমপি আনার হত্যা, যেভাবে পালিয়ে যান ফয়সাল
৪ ঘণ্টা আগে
প্রধানমন্ত্রীর বেইজিং সফরে উন্নয়ন ইস্যু প্রাধান্য পাবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪ ঘণ্টা আগে
দেশকে ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে ঠেলে দিয়েছে সরকার : নিতাই রায়
৪ ঘণ্টা আগে
পরিবেশ দিবসের পুরস্কার বিতরণ করলেন মন্ত্রী
৪ ঘণ্টা আগে
সরকারের ষড়যন্ত্র সফল হবে না : গয়েশ্বর
৪ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৪ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
জালে আটকে ছিল ৪ ফুট দৈর্ঘ্যের রাসেল ভাইপার
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় জালে আটকা পড়েছে ৪ ফুট দৈর্ঘ্যের রাসেল ভাইপার সাপ। বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ১০টায় উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামের টুকু মিয়ার বাড়ির সামনে সাপটি জালে আটকা পড়ে। স্থানীয় যুবক মিলন আহম্মেদ জানায়, মাছ ধরার জন্য বাড়ির সামনে ডোবায় জাল পাতি। সকালে গিয়ে দেখি সাপটি জালে আটকে আছে। তবে এটি এখনো জীবিত অবস্থায় আছে। বন বিভাগ বা কেউ সুস্থ করে এটিকে বনে অবমুক্ত করে দিতে পারলে তাদের দিয়ে দেব। সাপটি দেখতে আসা কাওছার পঞ্চাইত বলেন, এ প্রথমবারের মতো রাসেল ভাইপার সাপ দেখলাম। এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাপের ছবি দেখেছি। এটি একটি বিষাক্ত সাপ। তুলাতলী গ্রামের মো. কবির বলেন, আমরা মনে করেছি এ সাপ হয়তো আমাদের এলাকায় নেই। তবে নিজ বাড়ির পাশে স্বচক্ষে দেখলাম রাসেল ভাইপার। এনিমেল লাভারস অব পটুয়াখালী স্বেচ্ছাসেবী প্রাণিকল্যাণ ও পরিবেশবাদী সংগঠনের সদস্য বায়জিদ মুন্সী কালবেলাকে বলেন, আমাদের একটি টিম ঘটনাস্থল থেকে সাপটি উদ্ধার করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা সবাইকে সাপ দেখে আতঙ্কিত না হয়ে আমাদের অথবা বন বিভাগকে খবর দেওয়ার অনুরোধ জানাই। সাপে কামড় দিলে সরকারি হাসপাতালে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। সাপ জীববৈচিত্র্যের জন্য অনেক উপকারী, যা খাদ্য শৃঙ্খলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
১২ ঘণ্টা আগে
এবার থানায় ঢুকে পড়ল রাসেল ভাইপার
রাজশাহীর চারঘাট মডেল থানায় ঢুকে পড়েছে রাসেল ভাইপার। সোমবার (১ জুলাই) রাতে হঠাৎ থানায় দেখা মেলে রাসেল ভাইপারের। এতে থানায় কর্মরত ফোর্সদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে তাৎক্ষণিক থানা পুলিশ সাপটিকে মেরে ফেলে। থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আফজাল হোসেন বলেন, সোমবার রাতে থানার ওয়াশরুমে যাওয়ার সময় হঠাৎ একটি রাসেল ভাইপার সাপ দেখি। সেটি কামড় দিতে এলে পা সরিয়ে নিই। পরে থানার ফোর্সদের সহযোগিতায় সাপটি মেরে ফেলা হয়েছে। এর আগে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, সারদা কুঠিপাড়া, পিরোজপুর এলাকায় রাসেল ভাইপারের দেখা মিললেও এই প্রথম চারঘাট থানা চত্বরে দেখা গেল। তবে গত কয়েকদিন ধরে থানা চত্বরে কিটনাশক প্রয়োগ করে আগাছা পরিষ্কার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে থানাটি পদ্মা নদীর কাছাকাছি হওয়ায় সাপটি থানা চত্বরে চলে আসছে।
০২ জুলাই, ২০২৪
এবার রাজধানীতে রাসেল ভাইপার আতঙ্ক
এবার রাজধানী ঢাকার মিরপুরে রাসেল ভাইপার আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। সোমবার (১ জুলাই) সকালে মিরপুর ১ নম্বর চিড়িয়াখানা রোডের একটি বাসায় রাসেল ভাইপার সদৃশ একটি সাপ মারা হয়। এ ঘটনার পরই ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। জানা গেছে, শাহ আলী থানার এসআই শাহিদুল ইসলামের চিড়িয়াখানা রোডস্থ বাসার বাথরুমে একটি সাপ দেখা যায়। পরে সাপটি পিটিয়ে মারা হয়। এ সময় এসআই শাহিদুল থানায় ডিউটিতে ছিলেন। এ বিষয়ে এসআই শাহিদুল ইসলাম জানান, সকালে ডিউটিতে থাকা অবস্থায় আমার স্ত্রী ফোন করে বলে বাথরুমে একটি সাপের বাচ্চা দেখে পিটিয়ে মারা হয়েছে। আমি সাপের ছবি হোয়াটসঅ্যাপে পাঠাতে বলি। সাপ দেখে মনে হলো এটি রাসেল ভাইপারের বাচ্চা। দেখতে হুবহু রাসেল ভাইপারের মতো। পরিচিত অনেকে দেখে নিশ্চিত হয়েছেন এটি রাসেল ভাইপার। সাপের ছবি ফেসবুকে দেওয়ার পর অনেকে রাসেল ভাইপার বলে নিশ্চিত করেছেন। এখন সাপটি কোথায় আছে- জানতে চাইলে তিনি জানান, এটা তো বাচ্চা সাপ। মারার পর সাপটি কাক নিয়ে গেছে। এ বিষয়ে শাহ আলী থানার ওসি তারিকুজ্জামান বলেন, থানার এক কর্মকর্তার বাসায় একটি সাপ পাওয়া গেছে। সাপ দেখামাত্র ওই কর্মকর্তার স্ত্রী ও ছেলে মিলে সাপটিকে পিটিয়ে মেরেছেন। আমি সাপটির ছবি দেখেছি। তবে রাসেল ভাইপার কি না নিশ্চিত না। স্থানীয় বাসিন্দা মনির সাংবাদিকদের জানান, মিরপুরে রাসেল ভাইপারের দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ এখানে চিড়িয়াখানা, বোটানিক্যাল গার্ডেন ও তুরাগ নদী রয়েছে।
০১ জুলাই, ২০২৪
ঘরের ভেতর রাসেল ভাইপার ভেবে মেরে ফেলল অন্য সাপ
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বসতঘরের ভেতর রাসেল ভাইপার ভেবে অন্য একটি সাপে মেরে ফেলা হয়েছে। বুধবার (২৬ জুন) রাত ২টার দিকে উপজেলার খৈয়াছড়া ইউনিয়নের নয়দুয়ারিয়া পূর্ব মসজিদিয়া এলাকার মোস্তফা ভিলায় এ ঘটনা ঘটে। বতসঘরের মালিক সালাহ উদ্দিন অপু জানান, বুধবার রাত ২টার দিকে ঘরের একটি কক্ষে সাপ দেখতে পাই। দেখতে অনেকটা রাসেল ভাইপারের মতো। তাই মেরে ফেলা হয়েছে। পরে ছবি দেখে অনেকে বলছে এটি রাসেল ভাইপার না, ঘরগিন্নি। মিরসরাই উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জাকিরুল ফরিদ জানান, মিরসরাই উপজেলায় এখনো রাসেল ভাইপার সনাক্ত হয়নি। অনেকে এই সাপ মনে করে অন্য সাপ মেরে ফেলা হচ্ছে। এটা মোটেও ঠিক হচ্ছে না। সাপ দেখলে স্থানীয় বনবিভাগকে খবর দেওয়ার অনুরোধও জানান তিনি।
২৭ জুন, ২০২৪
রাসেল ভাইপার ভেবে পিটিয়ে মারা হলো বাচ্চাসহ জলঢোঁড়া সাপ
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় রাসেল ভাইপার ভেবে নির্বিষ প্রজাতির একটি সাপকে মেরে ফেলেছে এলাকাবাসী। এ সময় সাপটির ১১টি বাচ্চাও মেরে ফেলেন তারা। বুধবার (২৬ জুন) বিকেলে উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের শশীদল রেলস্টেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মেরে ফলা ওই সাপটির নাম জলঢোঁড়া। স্থানীয় কয়েকজন প্রবীণ এ তথ্য নিশ্চিত করেন। স্থানীয়রা জানান, বিকেলের দিকে কয়েকজন কিশোর শশীদল রেলস্টেশনের পূর্ব পাশে গার্লস স্কুলের সামনের জলাভূমি থেকে সাপটিকে সড়কে উঠতে দেখতে পায়। পরে তারা ওই সড়কের ওপর সাপটিকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মারে। এ সময় সাপটির পেট থেকে ১১টি বাচ্চা বের হলে তারা ওই বাচ্চাগুলোকেও মেরে ফেলা হয়। স্থানীয় বাসিন্দা শাহজাহান সাজু বলেন, প্রথমে আমি শুনতে পাই রেলস্টেশনের পূর্ব পাশে বাচ্চাসহ রাসেল ভাইপার সাপ পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয়রা। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই। পরে দেখি এটি আসলে রাসেল ভাইপার না, এটি একটি ঢোঁড়া সাপ। বিষহীন বাচ্চাসহ ঢোঁড়া সাপকে এভাবে মারা ঠিক হয়নি। শশীদল ইউপি চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ সুমন মিয়া বলেন, স্থানীয়রা বাচ্চাসহ রাসেল ভাইপার সাপ পিটিয়ে মেরেছে। এ ঘটনা শুনে আমি সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। এটা আসলে রাসেল ভাইপার না, এটা ঢোঁড়া সাপ। সাপটির বাচ্চাসহ সাপটিকে এভাবে মারা একদমই উচিত হয়নি। এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু হাসনাত মো. মহিউদ্দিন মুবিন বলেন, রাসেল ভাইপার ইস্যুতে নির্বিচারে সাপ নিধন পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। সৃষ্টিকর্তার প্রতিটি সৃষ্টি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার উদ্দেশ্যেই করা হয়েছে। সাপ নিধনে বাস্তুতন্ত্র সংকটের মুখে পড়বে। এভাবে সাপ না মেরে সাপের কামড় থেকে বাঁচতে আমাদের সবাইকে আরও বেশি সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।
২৬ জুন, ২০২৪
রাসেল ভাইপার ধরে পুরস্কার পেলেন রেজাউল
নানা সমালোচনা ও তোপের মুখে পড়ে অবশেষে জীবিত রাসেল ভাইপার সাপ ধরে আনা সেই রেজাউলকে পুরস্কারের অর্থ তুলে দিল ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ। এতে জেলা আওয়ামী লীগ তাদের দেওয়া কথা রাখলেন বলে জানান নেতারা। মঙ্গলবার (২৫ জুন) দুপুরে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে তার হাতে পুরস্কারের অর্থের চেক তুলে দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ ইশতিয়াক আরিফ। পুরস্কারের অর্থের চেক পাওয়া রেজাউল খান জানান, তিনি জেলা আওয়ামী লীগের ঘোষিত পুরস্কারে ৫০ হাজার টাকা পেয়ে খুব খুশি। এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ ইশতিয়াক আরিফ কালবেলাকে বলেন, সাপ সম্পর্কিত পুরস্কারের ঘোষণাটি আমরা প্রত্যাহার করেছি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে। তবে আমাদের ঘোষণা অনুযায়ী এই ব্যক্তিকে পুরস্কার বাবদ ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগ তাদের কথা রেখেছে। প্রসঙ্গত, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন উপেক্ষা করে প্রথমে রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) মারতে পারলে গত ২০ জুন ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ। এ ঘোষণায় রাসেল ভাইপার সাপ মেরে এক কৃষক হাজির হলে মৃত সাপ বলে তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে একদিন পর ২১ জুন জেলা আওয়ামী লীগ পূর্বের ঘোষণা থেকে কিছুটা সরে আসে। তখন, এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, নিজে সুরক্ষিত থেকে জীবিত রাসেল ভাইপার ধরে বন বিভাগে জমা দেওয়া হলে তাকে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এ ঘোষণার পর রাসেল ভাইপার জীবিত ধরার জন্য তোড়জোর শুরু হয়ে যায় ফরিদপুর সদরসহ জেলার বিভিন্ন গ্রামে। পরে জীবিত রাসেল ভাইপার নিয়ে রেজাউল জেলা আওয়ামী লীগের সঙ্গে দেখা করে বন বিভাগে সাপটি জমা দেয়। তারপরও তাকে পুরস্কৃত না করে ফিরিয়ে দেন নেতারা। বরং ২৩ জুন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক তার ফেসবুক পোস্টে সাফ জানিয়ে দেন- ‘জীবিত বা মৃত কোনো প্রকার রাসেল ভাইপারের জন্য কোনো পুরস্কার নেই’ এবং তার কিছু সময় পরে জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আশরাফ আলী পীয়ার স্বাক্ষরিত জেলা আওয়ামী লীগের একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পুরস্কারের ঘোষণা প্রত্যাহার করা হয়। এর পরে নানা সমালোচনা ও তোপের মুখে পড়ে জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এই ব্যক্তিকে ডেকে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দিলেন।
২৫ জুন, ২০২৪
লালমনিরহাটে ধরা পড়ল রাসেল ভাইপার, এলাকাজুড়ে আতংক
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে রাসেল ভাইপার ধরা পড়ায় এলাকাজুড়ে আতংক বিরাজ করছে। রোববার (২৩ জুন) রাত ৯টায় উপজেলার জগতবেড় ইউনিয়নের টংটিংডাঙ্গা বাজারের দোকানের নীচ থেকে এ রাসেল ভাইপার সাপটির দেখা মিলেছে। স্থানীয়রা সঙ্গে সঙ্গে ওই সাপটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলেন। তবে সাপটি মেরে ফেললেও উপজেলার সর্বত্র সাধারণ মানুষের মধ্যে রাসেল ভাইপার সাপের আতংক দেখা দিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেশ কয়েক দিন ধরে উপজেলার নদী তীরবর্তী চরাঞ্চল বসবাস করা মানুষেরা এ সাপের আতঙ্কে রয়েছেন। স্থানীয়দের দাবি, একের পর এক বিষধর রাসেল ভাইপার সাপের দেখা মিলছে উপজেলার বিভিন্ন জায়গায়। টংটিংডাঙ্গা বাজারের দোকান মালিক মোমিন জানান, আমি প্রতিদিনের মতো গতকাল রাতে দোকানে এসেছিলাম। হঠাৎ দেখি দোকানের নীচ থেকে শব্দ আসছে। পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় একটি সাপ বের করে এনে মেরে ফেলি। পরে শুনলাম এটি নাকি রাসেল ভাইপার সাপ। সোমবার (২৪ জুন) সকালে জগতবের ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন সুমন তার এলাকায় রাসেল ভাইপার সাপ পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, এ বিষয়ে জনসাধারণকে সচেতন থাকার জন্য তারা পরামর্শ দিচ্ছি। পাটগ্রাম উপজেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল রহমান জানান, আমাদের এখানে সাপটিকে উদ্ধার করার মতো সেরকম জনবল নেই। যদিও উদ্ধার করা হয়, তাহলে আমরা সে সাপটি অবমুক্ত করে দেই বনে। এ বিষয়ে জানতে লালমনিরহাট সিভিল সার্জন ডা. নির্মলেন্দু রায়ের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি বলেন, আমি কি সাপ বিশেষজ্ঞ। এই কথা বলে তড়িঘড়ি করে ফোন কেটে দেন তিনি।
২৪ জুন, ২০২৪
যুবকের টেঁটার আঘাতে রাসেল ভাইপার ক্ষতবিক্ষত
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে একটি বিষধর রাসেল ভাইপার ধরা পড়েছে। পরে সেটিকে মাছ ধরার টেঁটার সাহায্যে মেরে মাটিচাপা দেওয়া হয়। রোববার (২৩ জুন) বিকেলে উপজেলার চরভাগা ইউনিয়নের পূর্ব মনাই হাওলাদার কান্দি এলাকা থেকে সাপটিকে ধরা হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভেদরগঞ্জের চরভাগা ইউনিয়নের পূর্ব মনাই হাওলাদার কান্দি পদ্মানদীর তীরবর্তী এলাকা। রোববার পড়ন্ত বিকেলে নদীপাড়ে বসে সময় কাটাচ্ছিলেন ওই এলাকার ঈশান আহাম্মেদ সাইফুল নামের এক যুবক। এ সময় তিনি একটি সাপকে নদী সাঁতরিয়ে পাড়ে উঠে আসতে দেখেন। তিনি দৌড়ে বাড়িতে গিয়ে একটি মাছ মারার টেঁটা এনে সাপটির মাথায় বিদ্ধ করেন। পরে সাপটিকে মেরে গর্ত খুঁড়ে মাটিচাপা দেওয়া হয়। ঈশান আহাম্মেদ সাইফুল নামের ওই যুবক বলেন, আমাদের এলাকাটি নদীর তীরবর্তী হওয়ার রাসেল ভাইপারের আতঙ্কে ছিলাম। আজ বিকেলে যখন নদীর পাড়ে বসে সময় কাটাচ্ছিলাম তখন একটি সাপকে এপারে উঠে আসতে দেখি। পরে আমি দ্রুত বাসায় গিয়ে মাছ ধরার টেঁটা এনে সাপটির মাথায় বিদ্ধ করি। তখন দেখতে পাই এটি রাসেল ভাইপার। স্থানীয় ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, কিছুদিন ধরে আমাদের চরাঞ্চলে রাসেল ভাইপারের সংখ্যা বেড়েছে। মানুষ এখন চরে কৃষিকাজ করতেও ভয় পায়। আজ আমাদের এলাকার সাইফুল নামের এক ছেলে টেঁটা দিয়ে বিষাক্ত রাসেল ভাইপার সাপ ধরেছে।
২৩ জুন, ২০২৪
রাসেল ভাইপার কাণ্ডে হুলুস্থূল, পুরস্কারের ঘোষণা প্রত্যাহার জেলা আ.লীগের
জীবিত হোক বা মৃত, কোনো প্রকার রাসেল ভাইপারের জন্য কোনো পুরস্কার নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। রোববার (২৩ জুন) দুপুরে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্টের মাধ্যমে পুরস্কারের বিষয়টি পরিষ্কার করেন। প্রথমে রাসেল ভাইপার সাপ মারতে পারলে এবং পরে জীবিত ধরতে পারলে তাকে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে; এমন ঘোষণার পর বিষয়টি নিয়ে হুলুস্থূল কাণ্ড বেঁধে যায়। এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের প্রস্তুতি সভার বিবিধ আলোচনায় শামীম হক ফরিদপুরে রাসেল ভাইপার সাপ মারতে পারলে তাকে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দেন। সে সময় সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ এ ঘোষণার পুনরাবৃত্তি করে বলেন, শুধু কোতোয়ালি থানার মধ্যে কেউ এই সাপ মারতে পারলে তাকে এই টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। আমাদের সভাপতি সাহেব এই টাকা দেবেন। এ ঘোষণার পরে বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর ছড়িয়ে পড়ে। পুরস্কার পেতে বিভিন্ন জায়গায় সাপ মারার উৎসাহ ছড়িয়ে পড়ে। সদর উপজেলার নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের দুর্গম চরের ৩৮ দাগ এলাকায় শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে জমিতে ঘাস কাটার সময় একটি রাসেল ভাইপার সাপ দেখতে পেয়ে সেটি লাঠি দিয়ে মেরে ফেলেন ওই গ্রামের মুরাদ মোল্লা (৪৩) নামে এক কৃষক। এরপর তিনি সাপটি পদ্মা পাড়ি দিয়ে সিঅ্যান্ডবি ঘাটে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আনোয়ার হোসেন আবু ফকিরের অফিসে নিয়ে যান। আবু ফকির তখন সাংবাদিকদের জানান, মুরাদ মোল্লাকে সভাপতি ঘোষিত পুরস্কার দেওয়া হবে। তবে জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের এই পুরস্কারের ঘোষণার পরে বনবিভাগের পক্ষ থেকে এটি আইনসিদ্ধ নয় বলে সমালোচনা করা হয়। এরপর অবশ্য রাসেল ভাইপার সাপ মেরে ফেললে পুরস্কার দেওয়ার পূর্ব ঘোষণা থেকে সরে জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়- মেরে ফেললে নয়, জীবিত অবস্থায় রাসেল ভাইপার ধরতে পারলে পুরস্কার দেওয়া হবে। শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আলী আশরাফ পিয়ার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফরিদপুর সদর উপজেলাধীন কেউ যদি নিজেকে রক্ষাকারী পোশাক সম্বলিত হয়ে এবং সব ধরনের সাবধানতা অবলম্বনপূর্বক জনস্বার্থে রাসেল ভাইপার সাপটি জীবিতাবস্থায় ধরতে পারেন- তবে তাকে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কৃত করা হবে। এরপর আবার জীবিত সাপ ধরার উৎসাহ সৃষ্টি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় পরের দিন শনিবার সকালে পদ্মার চর থেকে একটি জীবিত রাসেল ভাইপার সাপ ধরেন রেজাউল নামে এক যুবক। শনিবার সন্ধ্যায় পাতিলের মধ্যে একটি জীবিত সাপ নিয়ে ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সামনে হাজির হন সদর উপজেলার আলিয়াবাদ ইউনিয়নের কাদেরের বাজার এলাকার জনৈক রেজাউল নামে এক ব্যক্তি। রেজাউল বলেন, সকালে চর থেকে ধরছি। সাপটা যাইতেছিল। গায়ের গেঞ্জি ছুঁড়ে ওকে ধরছি। রেজাউল বলেন, নেতারা পুরস্কার ঘোষণা করছে। এজন্য রিস্ক নিয়া ধরছি। এখন বনবিভাগে জমা দিতে আইছি। তবে রোববার দুপুরে ফরিদপুরের বনবিভাগের অফিসে সাপটি নিয়ে গেলে তাকে সাপসহ ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ফরিদপুরের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা গোলাম কুদ্দুস ভুঁইয়া বলেন, এ ধরনের পুরস্কার ঘোষণা করাটাই তো অবৈধ। মানুষকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা। আমরা এটা প্রমাণ করতে যাব কেন? ওই কৃষকের উচিত হবে যেখান থেকে সাপটি ধরেছে ওই স্থানে ছেড়ে দেওয়া। এদিকে রোববার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক পুরস্কারের ঘোষণা প্রত্যাহারের বিষয়টি জানিয়ে সবাইকে রাসেল ভাইপার সাপ মারা বা ধরার চেষ্টা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানান। যদিও সভাপতির ফেসবুক স্ট্যাটাস দেওয়ার কিছু সময় আগে সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ কালবেলাকে বলেন, আজ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী তাই আগামীকাল আমাদের ঘোষণা অনুযায়ী আমরা পুরস্কার দিব। যদি সত্যিই রাসেল ভাইপার সাপ ধরা পড়ে। কিন্তু সাফ না জানিয়ে শামীম হক তার ফেসবুক পোস্টে বলেন, জীবিত বা মৃত কোনো প্রকার রাসেল ভাইপারের জন্য কোনো পুরস্কার নেই। তিনি বলেন, বর্তমানে রাসেল ভাইপার একটি আলোচিত বিষয়, পাশাপাশি জনগণের জন্য হুমকি স্বরূপ। এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক বিধায় যে কোনো পুরস্কার বা কৌতূহলবশত এ সাপ নিয়ে অতি উৎসাহী হবেন না। জীবিত বা মৃত কোনো প্রকার রাসেল ভাইপারের জন্য কোনো পুরস্কার নেই। তিনি লিখেন, সাপ দেখলে তা ধরা বা মারার চেষ্টা করবেন না। প্রয়োজনে জাতীয় হেল্পলাইন ৩৩৩ নম্বরে কল করুন অথবা নিকটস্থ বন বিভাগের অফিসকে অবহিত করুন। সভাপতির ফেসবুক স্ট্যাটাসের পরে জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ আলী পীয়ার স্বাক্ষরিত একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২০ জুন ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তক্রমে রাসেল ভাইপার সর্প সম্পর্কিত একটি ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। যা প্রকৃতপক্ষে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন পরিপন্থি। বিষয়টি বন ও পরিবেশ আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় জেলা আওয়ামী লীগ সর্বসম্মতভাবে রাসেল ভাইপার সংক্রান্ত ঘোষণাটি প্রত্যাহার করে নিচ্ছে।
২৩ জুন, ২০২৪
রাসেল ভাইপার ভেবে পিটিয়ে মারা হলো দুই অজগর
কক্সবাজারের চকরিয়ায় রাসেল ভাইপার মনে করে দুটি অজগরকে পিটিয়ে মেরেছে এলাকাবাসী। রোববার (২৩ জুন) সকালে চকরিয়ার ছাইরাখালী ও বালুরছিরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর উপকূলীয় এলাকায় রাসেল ভাইপারের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চকরিয়া উপজেলার ছাইরাখালী এলাকার বাসিন্দা সাবেক হেডম্যান জহিরের ছেলে খোকনসহ অপর এক জেলে খালে মাছ ধরতে যান। এক পর্যায়ে দুটি জালে উঠে আসে। পরে রাসেল ভাইপার মনে করে সাপ দুটিকে মেরে ফেলা হয়। চকরিয়ার চিরিংগা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, জেলেরা প্রতিদিনের মতো উপকূল এলাকার খালে মাছ ধরতে যান। তারা সকালে জাল ফেললে এক পর্যায়ে সাপগুলো তাদের জালে উঠে আসে। পরে সাপগুলোকে মেরে ফেলা হয়। এদিকে পিটিয়ে মারা সাপ দুটি রাসেল ভাইপার নয় বরং নিরীহ-নির্বিষ অজগর সাপ বলে চিহ্নিত করেছেন বাংলাদেশ অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা এবং তরুণ বন্যপ্রাণী গবেষক জোহরা মিলা। জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী দুটি হত্যায় দুঃখ করেন জোহরা মিলা। তিনি বলেন, সাপ কৃষকের পরম বন্ধু। প্রাণীটি ইঁদুর খেয়ে কৃষকের যেমন উপকার করে, তেমনই পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই রাসেল ভাইপারের আতংকে মানুষ গণহারে এভাবে সাপ হত্যা শুরু করলে সেটা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে না। তিনি আরও বলেন, অজগর নির্বিষ সাপ। এটি নিশাচর ও খুবই অলস প্রকৃতির, প্রয়োজন ছাড়া নড়াচড়াও করে না। এই প্রজাতিটি গাছে একাকী বাস করলেও শুধু প্রজননকালে জোড়া বাধে। সাধারণত মার্চ থেকে জুনের মধ্যে এদের প্রজননকাল। দেশের ম্যানগ্রোভ বন, ঘাসযুক্ত জমি, চট্টগ্রাম ও সিলেটের চিরসবুজ পাহাড়ি বনে এদের দেখা পাওয়া যায়। সাপটি সাধারণত মানুষের ক্ষতি করে না। খাদ্য হিসেবে এরা ইঁদুর, কচ্ছপের ডিম, সাপ, বন মুরগি, পাখি, ছোট বন্যপ্রাণী ইত্যাদি খায়। সাপটি নিজের আকারের চেয়েও অনেক বড় প্রাণী খুব সহজেই গিলে খেতে পারে। জোহরা মিলা বলেন, চামড়ার জন্য সাপটি পাচারকারীদের লক্ষবস্তুতে পরিণত হয়েছে। ফলে আমাদের বনাঞ্চল থেকে এটি দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন-২০১২ এর তফসিল-২ অনুযায়ী এ বন্যপ্রাণীটি সংরক্ষিত, তাই এটি হত্যা বা এর যে কোনো ক্ষতি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২৩ জুন, ২০২৪
আরও
X