খুবিতে অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
নানা আয়োজন ও উৎসবমুখর পরিবেশে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী উদ্‌যাপিত হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মে) দিনব্যাপী অর্থনীতি ডিসিপ্লিন এবং ডিসিপ্লিনের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই রজতজয়ন্তী উপলক্ষে সকাল ১০টার দিকে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. নাসিফ আহসান। শিক্ষকদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. শাহনেওয়াজ নাজিমুদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ড. ফাওজিয়া হামিদ, প্রফেসর ড. জিয়াউল হায়দার এবং ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. খান মেহেদি হাসান। তারা দেশে ও দেশের বাইরে অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ভূমিকা তুলে ধরেন। এ ছাড়াও ডিসিপ্লিনের বিভিন্ন স্মৃতিচারণ মুলক ঘটনা তুলে ধরে এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র বিষয়ক পরিচালক প্রফেসর মো. শরীফ হাসান লিমন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ জেড এম আনোয়ারুজ্জামান এবং সাধারণ সম্পাদক মো. আকতার হোসেন।  বিকেল ৪টার দিকে ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সিনিয়র জুনিয়র সবাই মিলে পুনর্মিলনের আনন্দে মেতে উঠে। উক্ত অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতার জন্য স্পনসর হিসেবে ছিলেন এয়ারটেল, আল-মাহমুদ গ্রুপ, ফ্রিনেম, নিউজিল্যান্ড ডেইরি, ইউনিভার্সাল কম্পিউটার, নেসটলে, দেশি কিচেন, হাড়িয়াল, ধবল, জানজি আইসক্রিম, বিবিএস ক্যাবলস, লাওস, লাকি এন্টারপ্রাইস, প্রাপ্তি, ক্লেমন, ক্লেমন-এ।
২৪ মে, ২০২৪

বেসিসের রজতজয়ন্তী উদযাপন
দেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) খাতের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বেসিস প্রতিষ্ঠার ২৫ বছর উদযাপিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাজধানীর গ্রিনভিল আউটডোরসে জাঁকজমকভাবে উদযাপন করে সংগঠনটি। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী, বেসিসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মোস্তাফা জব্বার, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনরি, শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপালা বিরাক্কডি, মার্কিন দূতাবাসের প্রতিনিধি, অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশন প্রতিনিধি এবং সহস্রাধিক বেসিস সদস্যসহ অনেকে। এ সময় পলক বলেন, দেশে আইটি, আইটিইএস খাতে প্রায় ৩ লাখ কর্মী নিয়োজিত আছেন। ২০২৪ সাল পর্যন্ত এ খাতকে করপোরেট ট্যাক্সের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। অন্যদিকে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বেসিস ৫ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয় করে দেখাবে। ১ মিলিয়ন লোকের কর্মসংস্থান করবে এবং ১ বিলিয়ন ডলার সরাসরি বৈদেশিক মুদ্রার বিনিয়োগ আনবে—এই প্রত্যাশা করি। বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, বেসিসের এ মাইলফলক ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার দীর্ঘ ও অবিচল যাত্রার প্রতিফলন, উদ্ভাবন, সৃজনশীলতা এবং সাহসিকতার গল্প। এটি বিশ্বমানের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবা সরবরাহে অভূতপূর্ব অবদান রেখেছে।
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X