মিতু হত্যা মামলা : ফের জেরার মুখে তদন্ত কর্মকর্তা
চট্টগ্রামে মিতু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুজ্জামানকে জেরা অব্যাহত রেখেছেন আসামি বাবুল আক্তারের আইনজীবী। বুধবার (৩ জুলাই) চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে জেরা চলার পর বিচারক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন অবশিষ্ট জেরার জন্য আগামী ২৪ জুলাই দিন রাখেন। এ মামলায় অভিযুক্ত সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের পক্ষে অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন চৌধুরী বুধবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক সহকারী পুলিশ সুপার মো. কামরুজ্জামানকে জেরা করেন। এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন চৌধুরী কালবেলাকে বলেন, মামলায় কোনো কিছু আইডেন্টিফাই করতে গেলে সূত্রের প্রয়োজন হয়। এ মামলার সূত্র ছিল- যে হোন্ডা দিয়ে মিতুকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করা হয় সেই হোন্ডাটি পাওয়া গেছে। তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওই হোন্ডার মালিককে জিজ্ঞাসাবাদ, সাক্ষী ও আসামি কোনোটাই করেননি। ‘জেরায় মামলার আইও বললেন, হোন্ডাটি শহিদুল্লাহ নামে এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয় ‘ যে লোকের কাছে বিক্রি করা হয় তার নাম মোরশেদ। আর যে হোন্ডার কাগজের মূল মালিক তার নামের সঙ্গে ঠিকানার নামে কোনো মিল নেই। তাকে গ্রেপ্তারও করা হয়নি।’ ‘মিতু খুন হওয়ার পর তার মোবাইলটি কুমিল্লায় নিয়ে যাওয়া হয়। প্রায় চার মাস পর মোবাইলটি ভোলা থেকে উদ্ধার করা হয়। যার কাছ থেকে মোবাইল ও সিম পাওয়া যায় ওই লোককে আসামি হিসেবে আদালতে হাজির করা হয়নি। বলা হয় তিনি পেশায় রিকশাচালক। রাস্তায় মোবাইল ও সিম কুড়িয়ে পান। প্রশ্ন– এই চার মাস উনি কার সঙ্গে কথা বলেছে তার কোনো তথ্যই সংগ্রহ করা হয়নি। তিনি যে রিকশাচালক তার প্রমাণও উপস্থাপন করতে পারেনি।’ ‘স্টেটমেন্টেও আইও বললেন, সিমটা উদ্ধার করা হয় ঘটনার চার মাস পরে। সিমটা খুঁজে পাওয়ার দু-তিনদিন পর থেকে সে সিমটি ব্যবহার করে আসছে। এক্ষেত্রে পুলিশের ডিউটি ছিল তাকে গ্রেপ্তার করার। অর্থাৎ, খুনি ধরা পড়লে তাকে ছেড়ে দেয়, তারপর আসামি খোঁজে।’ আদালতের পেশকার ওমর ফারুক মজুমদার বলেন, এই মামলায় মোট সাক্ষী ৯৭ জন। এ পর্যন্ত ৫২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। চট্টগ্রাম মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুর রশীদ কালবেলাকে বলেন, বাবুল আক্তারের আইনজীবী আজকেও জেরা শেষ করতে পারেননি। ২৪ জুলাই নতুন দিন ধার্য করেছে আদালত। তিনি আরও বলেন, তদন্তকারী অফিসার তদন্ত করতে গিয়ে যা খুঁজে পেয়েছেন তাই বলেছেন। তিনি তো মূল সাক্ষী না। বাবুল আক্তারের পরকীয়ার বিষয়টিকে কেন্দ্র করে তাকে হাজার রকমের প্রশ্ন করা হয়েছে। এর আগে ১ জুলাই দুজনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছিল। ওইদিন মো. কামরুজ্জামানের জেরা অসমাপ্ত থাকায় গত ২ জুলাই দিন রাখা হয়। এদিনও জেরা শেষ না হওয়া ৩ জুলাই দিন নির্ধারণ করেন আদালত।
০৩ জুলাই, ২০২৪

মিতু হত্যা মামলা : শেষ হলো ৫২ জনের সাক্ষ্য
চট্টগ্রামে মিতু হত্যা মামলায় ৫২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। সোমবার (১ জুলাই) চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে সাক্ষ্য দেন চট্টগ্রামের সাবেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরোয়ার জাহান এবং নগর গোয়েন্দা পুলিশের সাবেক সহকারী কমিশনার (অবসরপ্রাপ্ত) মো.কামরুজ্জামান। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. আবদুর রশিদ কালবেলাকে বলেন, ‘চট্টগ্রামের সাবেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরোয়ার জাহানের সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে। এ ছাড়া মামলার সাবেক তদন্ত কর্মকর্তা নগর গোয়েন্দা পুলিশের সাবেক সহকারী কমিশনার (অবসরপ্রাপ্ত) মো.কামরুজ্জামানের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলেও জেরা সম্পন্ন হয়নি। এ নিয়ে মোট ৫২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলো। আদালত আগামী ২ জুলাই এই মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন।’ সোমবার (১ জুলাই) আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণের ধার্য দিনে আসামি বাবুল আক্তার উপস্থিত ছিলেন। এ মামলায় মোট সাক্ষী ৯৭ জন। গত বছরের ৯ এপ্রিল মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেনের সাক্ষ্যের মধ্যে দিয়ে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরইমধ্যে মিতু মা শাহেদা মোশাররফসহ বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় সে সময়কার চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতুকে চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
০১ জুলাই, ২০২৪

মিতু হত্যা মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ ১৩ মার্চ
সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় আরও চারজনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন করেছেন আদালত। জেরাও শেষ হয়েছে। এ নিয়ে মামলার ৭৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।  আগামী ১৩ মার্চ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ঠিক করেছেন তৃতীয় অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক জসিম উদ্দিন। এ তথ্য নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী নেছার আহম্মেদ। যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তারা হলেন, চট্টগ্রামের তৎকালীন মহানগর হাকিম হারুন অর রশিদ ও তিন পুলিশ পরিদর্শক রাছিব খান, মো. আব্দুল করিম এবং নিজাম উদ্দিন। আদালত সূত্র জানায়, এ নিয়ে মামলায় মোট ৪২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ সময় মিতুর স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারসহ অন্যান্য আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মিতু হত্যা মামলায় চট্টগ্রামের তৎকালীন মহানগর হাকিম হারুন অর রশিদ আসামিদের দেওয়া ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করেন বলে সাক্ষ্য দেন। এ ছাড়া মামলার তদন্তে মোটরসাইকেল জব্দ তালিকার সাক্ষী হিসেবে ওই তিন পুলিশ পরিদর্শক সাক্ষ্য দেন। চট্টগ্রাম মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবদুর রশীদ কালবেলাকে বলেন, বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) চারজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। এদের মধ্যে একজন চট্টগ্রামের তৎকালীন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও অন্য তিনজন সিজার লিস্টের সাক্ষী ছিল। সাক্ষীদের আসামিপক্ষের আইনজীবী জেরা করেছেন। আগামী ১৩ মার্চ পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হন মিতু।
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মিতু হত্যা মামলায় ৩৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় আরও চারজনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন করেছেন আদালত। জেরাও শেষ হয়েছে। এ নিয়ে মামলার ৭৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরের তৃতীয় অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক জসিম উদ্দিনের আদালতে জেরা ও সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। এ সময় আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেন তিনি।   আদালতের বেঞ্চ সহকারী নেছার আহম্মেদ কালবেলাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। মিতু হত্যা মামলায় সাক্ষ্যদাতারা হলেন আসামি এহতেশামুল হক, ভোলার অনুসন্ধান প্রতিবেদনের তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সংকর বড়ুয়া, আসামি আনোয়ার হোসেন ও তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফ হোসেন। আদালত সূত্র জানায়, এ নিয়ে মামলায় মোট ৩৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ সময় মিতুর স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারসহ অন্যান্য আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আসামি কামরুল ইসলাম শিকদার মুছার ভাড়া বাসার মালিক আনিসুজ্জামান ও অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় জব্দ তালিকার সাক্ষী উপপরিদর্শক (এস আই) মোস্তাক আহম্মেদ। চট্টগ্রাম মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবদুর রশীদ কালবেলাকে বলেন, মঙ্গলবার সাক্ষ্য গ্রহণের ধার্য তারিখে ৫ জন সাক্ষী উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও একজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় চারজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। এদের মধ্যে দুজন পুলিশের কর্মকর্তা ও অন্য দুজন সিজার লিস্টের সাক্ষী ছিল। সাক্ষীদের আসামিপক্ষের আইনজীবী জেরা করেছেন। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হন সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।
১৬ জানুয়ারি, ২০২৪

মিতু হত্যা মামলায় ৩৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় আরও একজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। জেরাও শেষ হয়েছে। এ নিয়ে মামলার ৭৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।  আগামী ১৬ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ঠিক করেছেন তৃতীয় অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক জসিম উদ্দিন। এ তথ্য নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী নেছার আহম্মেদ। আদালত সূত্র জানায়, এ নিয়ে মামলায় মোট ৩৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ সময় মিতুর স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারসহ অন্যান্য আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। চট্টগ্রাম মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবদুর রশীদ কালবেলাকে বলেন, সাক্ষীকে আসামিপক্ষের আইনজীবী জেরা করেছেন। আগামী ১৬ জানুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে। ২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হন মিতু।
২৯ নভেম্বর, ২০২৩

মিতু হত্যা মামলায় ৩২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন
সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় আরও ১০ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ নিয়ে মামলার ৭৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।  আগামী ২৮ নভেম্বর মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ঠিক করেছেন তৃতীয় অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক জসিম উদ্দিন। এ তথ্য নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী নেছার আহম্মেদ। যে ১০ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন, তারা হলেন- ইপিক হেলথ কেয়ারের ইঞ্জিনিয়ার সোহেল রানা, ম্যানেজার (এডমিন) আরেক হোসেন, জুমাইরা হোল্ডিংস কাতালগঞ্জের ম্যানেজার আতিক হাসান, কেয়ারটেকার সাহাব উদ্দিন, হোটেল ওয়েল পার্কের ম্যানেজার মঈনুল হাসান, কর্মকর্তা বিশ্বনাথ দাশ, ওয়েল ফুডের আইটি অফিসার শহীদুল আলম, কর্মচারী আলাউদ্দিন, সাবেক ডিবি এএসআই নজরুল ইসলাম (ফুটেজ কালেকশন) ও কনস্টেবল মিল্টন দে। আদালত সূত্র জানায়, এ নিয়ে মামলায় মোট ৩২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ সময় মিতুর স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারসহ অন্যান্য আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। সাক্ষিদের মধ্যে ডিবির এএসআই নজরুল ইসলাম ও কনস্টেবল মিল্টন দে ঘটনার বিভিন্ন স্থানের সিসিটিভি ফুটেজ কালেকশন করেছেন এবং বাকিরা সিসিটিভি ফুটেজ সরবরাহ ও প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। চট্টগ্রাম মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবদুর রশীদ কালবেলাকে বলেন, সাক্ষীদের মধ্যে পুলিশের দুজনকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেছেন। আগামী ২৮ নভেম্বর পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে। ওইদিনও ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হন মাহমুদা খানম মিতু।
০৬ নভেম্বর, ২০২৩
X