Sat, 06 Jul, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
বাবাকে খুঁজে পেতে নড়াইলের তরুণী পাবনায়
১২ মিনিট আগে
এসিআইয়ে অভিজ্ঞতা ছাড়া চাকরি, আছে বিদেশ ভ্রমণের সুবিধা
১৭ মিনিট আগে
ছাত্রলীগের বাধা উপেক্ষা করে ঢাবিতে কোটাবিরোধী বিক্ষোভ শুরু
৫১ মিনিট আগে
আকর্ষণীয় বেতনে রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট নেবে সিপিডি
১ ঘণ্টা আগে
তীব্র বৃষ্টি উপেক্ষা করে কোটা সংস্কার আন্দোলনে ইবি শিক্ষার্থীরা
১ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৬ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
জ্বালানি মজুদ পর্যাপ্ত /
ভেড়ামারা বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হলো কী কারণে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ব্যবহারের জন্য এখনও ৩৩ লাখ লিটার ডিজেল মজুত আছে যা দিয়ে কেন্দ্রটি প্রায় ৬ মাস বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম। জাতীয় গ্রিডে কোনো রকম সমস্যা দেখা দিলে এ কেন্দ্রটি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে ভূমিকা পালন করতে সক্ষম। জাপানি মেশিন হওয়ায় তা এখনো যথেষ্ট ভালো। কিন্তু উৎপাদন দক্ষতা কমে গেছে। মেয়াদোত্তীর্ণ মেশিন ও উৎপাদন খরচ ব্যয়বহুল হওয়ার কারণেই মূলত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ স্থায়ীভাবে কেন্দ্রটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে তিনি জানান। কেন্দ্রটিতে বর্তমানে দায়িত্বরত রয়েছেন ৬২ জন কর্মচারী-কর্মকর্তা। যাদেরকে অন্যত্র কেন্দ্রে বদলি করতে বলা হয়েছে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এ নির্দেশনা দেয় বলে নিশ্চিত করেছেন আসাদুজ্জামান। বিদ্যুৎকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ডিজেলে চলা ৬০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন কেন্দ্রটির উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় ২০২২ সালে দুটি ইউনিট বন্ধ করা হয়। এক ও দুই নম্বর ইউনিট ৪৬ বছর ধরে চলার পর বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর ৩ নম্বর ইউনিটটি ৪৪ বছর ধরে সচল আছে। সেটিও স্থায়ীভাবে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এক ও দুই নম্বর ইউনিট বন্ধের পর প্রায় ২০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে বদলি করা হয়েছে। তবে ২০২২ সাল থেকে তিন নম্বর ইউনিট থেকে কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা না হলেও কেন্দ্রটি রক্ষণাবেক্ষণ, ডিজেল খরচ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতা বাবদ ২০২২ সালে সরকারের খরচ হয়ে গেছে প্রায় ৮ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। যার ফলে সরকার এখানে আর্থিক লোকশানের শিকার হচ্ছে। জানা গেছে, ভেড়ামারার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১৯৭৬ সালের ২৭ এপ্রিল জার্মানির এজি কার্নিস কোম্পানির প্রযুক্তিতে একটি জিট ইউনিট নিয়ে প্রথম উৎপাদনে আসে। একই বছরের ২৮ জুলাই দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়। সে সময় ২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দুটি ইউনিট থেকে মোট ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো। চাহিদার কারণে ১৯৮০ সালের ১৯ জানুয়ারি জাপানের হিটাসি কোম্পানির প্রযুক্তিতে ২০ মেগাওয়াটের আরেকটি ইউনিট চালু করা হয়। তখন মোট সক্ষমতা দাঁড়ায় ৬০ মেগাওয়াট। আসাদুজ্জামান আরও বলেন, এটি বন্ধ করে অকশন দিয়ে জায়গাটি ক্লিয়ার করতে হবে। এখানে ৪ থেকে ৮ মেগাওয়াটের একটি সোলার প্যানেল (সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র) বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২২ জানুয়ারি, ২০২৪
ভেড়ামারা বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের সিদ্ধান্ত
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। মূলত মেয়াদোত্তীর্ণ মেশিন এবং উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় কেন্দ্রটিতে সরকারকে লোকসান গুনতে হচ্ছে, যে কারণে এটি স্থায়ীভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কেন্দ্রটিতে দায়িত্বরত ৬২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্যত্র বদলি করতে বলা হয়েছে। গত ১৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এ নির্দেশনা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উপব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান। গতকাল রোববার এক প্রশ্নের জবাবে প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহারের জন্য এখনো ৩৩ লাখ লিটার ডিজেল মজুত আছে, যা দিয়ে কেন্দ্রটি প্রায় ছয় মাস বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম। জাতীয় গ্রিডে কোনোরকম সমস্যা দেখা দিলে এ কেন্দ্রটি ভূমিকা রাখতে সক্ষম। জাপানি মেশিন হওয়ায় তা এখনো যথেষ্ট ভালো; কিন্তু উৎপাদন সক্ষমতা কমে গেছে।’ তিনি বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ মেশিন ও উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ার কারণেই মূলত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ স্থায়ীভাবে কেন্দ্রটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ডিজেলে চলা ৬০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন কেন্দ্রটির উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় ২০২২ সালে দুটি ইউনিট বন্ধ করা হয়। এক ও দুই নম্বর ইউনিট ৪৬ বছর ধরে চলার পর বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর ৩ নম্বর ইউনিটটি ৪৪ বছর ধরে সচল আছে। সেটিও স্থায়ীভাবে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এক ও দুই নম্বর ইউনিট বন্ধের পর প্রায় ২০০ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে বদলি করা হয়েছে। তবে ২০২২ সালে তিন নম্বর ইউনিট থেকে কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন না হলেও কেন্দ্রটি রক্ষণাবেক্ষণ, ডিজেল খরচ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাবদ সরকারের খরচ হয়েছে প্রায় ৮ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। ফলে সরকারকে এখানে আর্থিক লোকসান গুনতে হচ্ছে। জানা গেছে, ভেড়ামারার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১৯৭৬ সালের ২৭ এপ্রিল জার্মানির এজি কার্নিস কোম্পানির প্রযুক্তিতে একটি জিট ইউনিট নিয়ে প্রথম উৎপাদনে আসে। একই বছরের ২৮ জুলাই দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়। সে সময় ২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দুটি ইউনিট থেকে মোট ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো। চাহিদার কারণে ১৯৮০ সালের ১৯ জানুয়ারি জাপানের হিটাচি কোম্পানির প্রযুক্তিতে ২০ মেগাওয়াটের আরেকটি ইউনিট চালু করা হয়। তখন মোট সক্ষমতা দাঁড়ায় ৬০ মেগাওয়াট। আসাদুজ্জামান আরও বলেন, এটি বন্ধ করে অকশন দিয়ে জায়গাটি ক্লিয়ার করতে হবে। এখানে ৪ থেকে ৮ মেগাওয়াটের একটি সোলার প্যানেল (সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র) বসানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
২২ জানুয়ারি, ২০২৪
আরও
X