তিস্তা ইস্যুতে মোদিকে মমতার চিঠি 
ফারাক্কা এবং তিস্তা ইস্যুতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  সোমবার (২৪ জুন) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মোদিকে লেখা চিঠিতে বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অংশগ্রহণ ছাড়া তিস্তা এবং ফারাক্কার পানিবণ্টন নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো রকম চুক্তিতে আমার তীব্র আপত্তি রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মানুষের স্বার্থ নিয়ে কোনো আপস করব না। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।  গত শনিবার (২২ জুন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং নরেন্দ্র মোদির নয়াদিল্লিতে ১০টি সমঝোতা ও চুক্তি করেন।  যেখানে শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনার পর নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেন, বাংলাদেশে তিস্তার পানি সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য শিগগির একটি কারিগরি দল বাংলাদেশে পাঠানো হবে। এই আলোচনার এক দিন পরই মোদিকে এই চিঠি দেন মমতা। চিঠিতে মমতা লিখেন, গঙ্গা এবং তিস্তার জলবণ্টন নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হয়তো আপনার কিছু আলোচনা হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের কোনো মতামত না নিয়ে এমন একতরফা আলোচনা কাঙ্ক্ষিত বা গ্রহণযোগ্য নয়।  ছিটমহল বিনিময়, রেল ও বাস যোগাযোগের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিবিড় হয়েছে উল্লেখ করে চিঠিতে মমতা বাংলাদেশের সরকার এবং জনগণের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার বার্তা দেন।  পশ্চিমবঙ্গবাসীর কাছে পানিবণ্টনের বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর উল্লেখ করে মমতা বলেন, পানি অত্যন্ত মূল্যবান। প্রাণ ধারণের রসদ নিয়ে কোনো সমঝোতা করতে আমরা প্রস্তুত নই। এ ছাড়া, উত্তরবঙ্গের বাসিন্দাদের খাবার পানির প্রয়োজনীয়তা মেটাতেও তিস্তার পানি প্রয়োজন। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তার পানি ভাগাভাগি করা সম্ভব নয় বলে চিঠিতে উল্লেখ করেন মমতা।  
২৪ জুন, ২০২৪

ভারত সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন মঙ্গলবার
ভারত সফর নিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার (২৫ জুন) সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  এদিন সকাল ১১টায় গণভবনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং।  ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ২১ জুন দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতের নয়াদিল্লি যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করার পর ভারতে কোনো সরকারপ্রধানের এটিই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।  এ ছাড়াও এই সফরটি ছিল ১৫ দিনেরও কম সময়ের মধ্যে ভারতের রাজধানীতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর। তিনি ৯ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লি দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে আরও সুসংহত করতে সাতটি নতুন এবং তিনটি নবায়নসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করা হয়েছে। 
২৪ জুন, ২০২৪

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ১০ চুক্তি সই
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে ১০ চুক্তি সই করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২২ জুন) দুপুরে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে বৈঠকে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।  যে ১০ চুক্তি :  ১. বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল পার্টনারশিপ। ২. ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ গ্রিন পার্টনারশিপ। ৩. সমুদ্র সহযোগিতা ও সুনীল অর্থনীতি। ৪. স্বাস্থ্য ও ওষুধসংক্রান্ত পুরোনো সমঝোতা নবায়ন। ৫. ভারতের ইন-স্পেস এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সমঝোতা। ৬. দুই দেশের রেল মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সংযোগ সংক্রান্ত সমঝোতা। ৭. সমুদ্রবিষয়ক গবেষণায় দুই দেশের সমঝোতা। ৮. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও প্রশমনে ভারতের ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি, বাংলাদেশ ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যমান সমঝোতা নবায়ন। ৯. মৎস্যম্পদের উন্নয়নে বিদ্যমান সমঝোতা নবায়ন। ১০. কৌশলগত ও অপারেশনাল খাতে সামরিক শিক্ষা সহযোগিতায় ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ কলেজ, ওয়েলিংটন-ইন্ডিয়া এবং মিরপুর ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের মধ্যে সমঝোতা। এর আগে দিল্লির স্থানীয় সময় ৯টার দিকে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে যান শেখ হাসিনা। সেখানে তাকে রাজকীয় সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ দেশটির মন্ত্রী ও পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।  এ সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও সেখানে উপস্থিত বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। দুপুরে হায়দরাবাদ হাউসে শেখ হাসিনার সম্মানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেবেন। বিকেলে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখারের কার্যালয়ে তার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তিনি পুনরায় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন। সেখানে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎ করবেন। নয়াদিল্লি সময় বিকেল ৬টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিশেষ বিমানে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২১ জুন) বিকেল পৌনে ৫টায় সফরসঙ্গীদের নিয়ে পালাম বিমানবন্দরে পা রাখেন শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান ভারতের পররাষ্ট্র ও পরিবেশবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং।  
২২ জুন, ২০২৪

ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান শেখ হাসিনার
ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিনিয়োগের জন্য সব প্রতিবেশী দেশকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।  শুক্রবার (২১ জুন) কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির (সিআইআই) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার আবাসস্থলে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।  প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য আমরা আপনাদের স্বাগত জানাই।’ সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী সব সময় বলতেন ‘প্রতিবেশী সবার আগে’ এবং তিনি বাংলাদেশের সব প্রতিবেশী দেশকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য অগ্রাধিকার দেন। বাংলাদেশ ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা সিইওদের বলেন, তারা এটা ব্যবহার করতে পারেন এবং সেখানে বিনিয়োগ করতে পারেন। বৈঠকে অংশ নেওয়া সিইওরাও বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চান এবং বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা করতে চান। সালমান বলেন, বাংলাদেশে যারা ব্যবসা করছেন তারা তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী। সিআইআই পক্ষের সিইওরা প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, তারা এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে কাজ করতে চান। এক্ষেত্রে তারা বিশেষ করে কৃষি, আইটি ও লজিস্টিক সেক্টরে যৌথভাবে কাজ করার উপায় খুঁজে বের করার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।   
২২ জুন, ২০২৪

দিল্লি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী 
দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২১ জুন) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিশেষ ফ্লাইটটি নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর আগে আজ দুপুর ২টায় প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। দুই সপ্তাহের কম ব্যবধানে ভারতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর এটি। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন জোট এই মেয়াদে সরকার গঠনের পর কোনো সরকারপ্রধানের সঙ্গে এটিই প্রথম দ্বিপক্ষীয় আনুষ্ঠানিক সফর। এ সময় উভয় প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে শীর্ষপর্যায়ে একান্ত বৈঠক ছাড়াও প্রতিনিধি পর্যায়ে আলোচনা হবে। উভয় দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদারে বেশকিছু চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হবে। সেই সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আজ সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। আগামীকাল শনিবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সরকারি বাসভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হবে। শেখ হাসিনা একই দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক করবেন। পরে বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখার ও সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফের সাক্ষাৎ করে দেশে ফিরবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্কের কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গত তিন মেয়াদে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নানাভাবে উপকৃত হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের সফল কূটনৈতিক তৎপরতায় ভারতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত স্থলসীমানা ও সমুদ্রসীমা শান্তিপূর্ণভাবে নির্ধারিত হয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ভারতের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ ভারত বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রপ্তানি গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দুদেশের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে নিবিড় ভ্রাতৃত্বমূলক সম্পর্ক।
২১ জুন, ২০২৪

দিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী
দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২১ জুন) দুপুরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে তিনি রওনা দেন। দুই সপ্তাহের কম ব্যবধানে ভারতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর এটি। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন জোট এই মেয়াদে সরকার গঠনের পর কোনো সরকারপ্রধানের সঙ্গে এটিই প্রথম দ্বিপক্ষীয় আনুষ্ঠানিক সফর। এ সময় উভয় প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে শীর্ষপর্যায়ে একান্ত বৈঠক ছাড়াও প্রতিনিধি পর্যায়ে আলোচনা হবে। উভয় দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদারে বেশকিছু চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হবে। সেই সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আজ সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। আগামীকাল শনিবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সরকারি বাসভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হবে। শেখ হাসিনা একই দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক করবেন। পরে বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখার ও সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফের সাক্ষাৎ করে দেশে ফিরবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্কের কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গত তিন মেয়াদে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নানাভাবে উপকৃত হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের সফল কূটনৈতিক তৎপরতায় ভারতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত স্থলসীমানা ও সমুদ্রসীমা শান্তিপূর্ণভাবে নির্ধারিত হয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ভারতের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ ভারত বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রপ্তানি গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দুদেশের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে নিবিড় ভ্রাতৃত্বমূলক সম্পর্ক।  
২১ জুন, ২০২৪

আজ ভারত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
কদিন আগেই ভারত সফর করে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সে দেশে গিয়েছিলেন তিনি। ১১ দিনের মাথায় আজ শুক্রবার ফের ভারতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। দুদিনের এই রাষ্ট্রীয় সফর পূর্বনির্ধারিত। আনুষ্ঠানিক এই সফর ঘিরে তাই চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলাবে বাংলাদেশ ও ভারত। নিকটতম প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সুসম্পর্ক চলমান থাকায় এবারের সফর থেকে ইতিবাচক প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে বলে মত কূটনৈতিক বিশ্লেষকদের। নির্ধারিত সফরসূচি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শুক্রবার দুপুরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা হবেন।  দুই সপ্তাহের কম ব্যবধানে ভারতের রাজধানীতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর এটি। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন জোট এই মেয়াদে সরকার গঠনের পর কোনো সরকারপ্রধানের এটিই প্রথম দ্বিপক্ষীয় আনুষ্ঠানিক সফর। এ সময় উভয় প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে শীর্ষ পর্যায়ে একান্ত বৈঠক ছাড়াও প্রতিনিধি পর্যায়ে আলোচনা হবে। উভয় দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদারে বেশকিছু চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হবে। সেইসঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আজ সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। আগামীকাল শনিবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সরকারি বাসভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হবে। শেখ হাসিনা একই দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক করবেন। পরে বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখার ও সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফের সাক্ষাৎ করে দেশে ফিরবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্কের কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গত তিন মেয়াদে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নানাভাবে উপকৃত হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের সফল কূটনৈতিক তৎপরতায় ভারতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত স্থলসীমানা ও সমুদ্রসীমা শান্তিপূর্ণভাবে নির্ধারিত হয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ভারতের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ ভারত বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রপ্তানি গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দুদেশের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে নিবিড় ভ্রাতৃত্বমূলক সম্পর্ক। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া ভারতের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক সৃষ্টি করে দেশের অনেক ক্ষতি করেছে। তারা সংশয়-অবিশ্বাসের দেয়াল সৃষ্টি করেছিলেন, তা ভেঙেছেন শেখ হাসিনা। ভারতের সঙ্গে সব সমস্যা আলোচনার টেবিলে সমাধান করব। বন্ধুত্বপূর্ণ, ভারসাম্যপূর্ণ ও সম্মানজনক সম্পর্ক চাই। জাতীয় স্বার্থ বিকিয়ে কারও সঙ্গে সস্পর্ক করবে না সরকার। ছিটমহল ও সীমান্ত সমস্যার মতো অনেক সমস্যার সমাধান কিন্তু অতীতে হয়েছে।’ কূটনৈতিক সূত্র বলছে, অনেক প্রাপ্তির সম্ভাবনার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর এবারের সফরেও তিস্তার পানি নিয়ে কোনো অগ্রগতির সম্ভাবনা নেই। তবে বেশ কয়েকটি জায়গায় বাংলাদেশের প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্টের (সেপা) অনুমোদন আসতে পারে। এই চুক্তি সম্পন্ন হলে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য, শুল্ক কাঠামো ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ লাভবান হতে পারে। এনার্জি নিয়ে এই সফরে আলোচনা হতে পারে। নেপাল থেকে ভারতের মধ্য দিয়ে জলবিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টি সুরাহা হলে সেটি বাংলাদেশের জন্য উল্লেখযোগ্য প্রাপ্তি হবে। সাবেক রাষ্ট্রদূত ড. হুমায়ুন কবির কালবেলাকে বলেন, ‘বেশ কয়েকটি জায়গায় বাংলাদেশের প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে। সেপা চুক্তি হলে সামগ্রিকভাবে আমাদের আমদানি, রপ্তানি, শুল্ক, বিনিয়োগ এসব বিষয়ে লাভবান হব। এনার্জি নিয়ে এই সফরে আলোচনা হতে পারে। তিস্তা সমস্যা নিয়ে খুব বেশি আশাবাদী না হলেও এ ব্যাপারে ইতিবাচক আলোচনা হতে পারে। যদি মোদি সরকার এখানে যথেষ্ট পরিমাণ রাজনৈতিক সদিচ্ছা দেখাতে পারে, তাহলে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। প্রত্যাশা থাকবে সীমান্ত হত্যাকাণ্ড যাতে বন্ধ হয়, সে ব্যাপারে তারা কমিটমেন্ট করবে।’    
২১ জুন, ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর সূচিতে কী আছে
চলতি মাসেই দ্বিতীয়বার ভারত সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সফরে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হবে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক। স্বাক্ষরিত হতে পারে বেশ কয়েকটি চুক্তি-সমঝোতা। দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট দাবি আদায়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে এ সফরে। বুধবার (১৯ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুন নয়াদিল্লি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দ্বিপাক্ষিক এ সফর উপলক্ষে ২১-২২ জুন নয়াদিল্লি অবস্থান করবেন প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা। সফরকালে ২২ জুন সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নয়াদিল্লির ফোরকোর্টে রাষ্ট্রপতি ভবনে আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনা দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র সালাম গ্রহণ ও গার্ড অব অনার পরিদর্শন করবেন। এ সময় দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ছবিও তোলা হবে এই সংবর্ধনা পর্বে। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজ ঘাটে অবস্থিত মহাত্মা গান্ধীর সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও পরিদর্শন বইয়ে সই করবেন। একইদিনে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক উপলক্ষে হায়দ্রাবাদ হাউসে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হায়দ্রাবাদ হাউসে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিনিধি পর্যায়ে আলোচনা এবং দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত এমওইউ, চুক্তি বিনিময় এবং দুই নেতার সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে এখানে। এছাড়াও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজ আয়োজনের কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিদর্শন বইয়ে সই করবেন। সফরের শুরুর দিন ২১ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর। ২২ জুন বিকেলে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখারের সঙ্গে তার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাক্ষাৎ করবেন। উপরাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পুনরায় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে তার একান্ত সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সফরসঙ্গী দল শুক্রবার (২১ জুন) দুপুর ২টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে নয়াদিল্লির পালাম বিমান বন্দরের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। দুদিনের এ সফর শেষে ২২ জুন স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩০ নভেম্বর, ০০০১

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর সূচিতে কী আছে
চলতি মাসেই দ্বিতীয়বার ভারত সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সফরে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হবে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক। স্বাক্ষরিত হতে পারে বেশ কয়েকটি চুক্তি-সমঝোতা। দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট দাবি আদায়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে এ সফরে। বুধবার (১৯ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুন নয়াদিল্লি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দ্বিপাক্ষিক এ সফর উপলক্ষে ২১-২২ জুন নয়াদিল্লি অবস্থান করবেন প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা। সফরকালে ২২ জুন সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নয়াদিল্লির ফোরকোর্টে রাষ্ট্রপতি ভবনে আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনা দেয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র সালাম গ্রহণ ও গার্ড অব অনার পরিদর্শন করবেন। এ সময় দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হবে। ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ছবিও তোলা হবে এই সংবর্ধনা পর্বে। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজ ঘাটে অবস্থিত মহাত্মা গান্ধীর সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও পরিদর্শন বইয়ে সই করবেন। একইদিনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক উপলক্ষে হায়দ্রাবাদ হাউসে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হায়দ্রাবাদ হাউসে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিনিধি পর্যায়ে আলোচনা এবং দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত এমওইউ ও চুক্তি বিনিময় এবং দুই নেতার প্রেস বিবৃতি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে এখানে। এছাড়াও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজ আয়োজনের কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিদর্শন বইয়ে সই করবেন; নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ছবি তোলার আয়োজনও থাকছে এই পর্বে। সফরের শুরুর দিন ২১ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর। ২২ জুন বিকেলে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখারের সঙ্গে তার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাক্ষাৎ করবেন। উপরাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুনরায় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে। ভারতে রাষ্ট্রীয় সফরে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সফরসঙ্গী দল শুক্রবার (২১ জুন) দুপুর ২টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে পালাম বিমান বন্দরের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। দুদিনের এ সফর শেষে ২২ জুন স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩০ নভেম্বর, ০০০১
X