কাউন্টডাউনে থমকে গেল বোয়িং স্টারলাইনারের মহাকাশযাত্রা!
দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষার পর মহাকাশ জয়ের দারপ্রান্তে বোয়িংয়ের তৈরি প্রথম স্টারলাইনার মহাকাশযান। শনিবার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) উদ্দেশে যাত্রা করার কথা ছিল এই স্পেস ক্যাপসুলের। কিন্তু রওনার ঠিক ৩ মিনিট ৫০ সেকেন্ড আগে থমকে দেওয়া হয় সেই যাত্রাকে। আর এর মাধ্যমে স্টারলাইনারের আকাশছোয়ার অপেক্ষা আরও একটু দীর্ঘ হলো।  স্টারলাইনারের এই মহাকাশযাত্রায় সঙ্গী হওয়ার কথা ছিল নাসার দুই নভোচারির। ভারতীয় বংশোদ্ভূত নাসার নভোচারি সুনীতা উইলিয়ামস ও ব্যারি 'বুচ' উইলমোর এর আগেও একাধিকবার মহাকাশভ্রমণ করেছেন। তাদের এবারের মিশন সফল হলে ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের পর মহাকাশ পরিবহনে দ্বিতীয় বেসরকারি সংস্থা হিসেবে পরিচিতি পাবে বোয়িং।  নাসার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যাত্রার ঠিক ৯০ মিনিট আগে তারা স্টারলাইনারে ত্রুটি দেখতে পান। মহাকাশযানের অক্সিজেন রিলিফ ভালভ, যার মাধ্যমে বায়ুর চাপ নিয়ন্ত্রণ করা হয়, তাতে সমস্যা দেখা দেয়। উড্ডয়নের দ্বিতীয় পর্যায়ে ছিল মহাকাশযানটি। বিপত্তি দেখা দেওয়ায় সুনীতা এবং ব্যারিকে নিরাপদে বের করে আনা হয় মহাকাশযান থেকে।  জানা গেছে, নাসা ও বোয়েংয়ের এই যৌথ উদ্যোগে মহাকাশে পাঠানো হচ্ছে স্টারলাইনার স্পেস ক্যাপসুলটি। এই স্পেস ক্যাপসুল উৎক্ষেপণের জন্য শনিবারকে বেছে নিয়েছিল তারা। গন্তব্য ছিল আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন। যদিও এই উৎক্ষেপণে তড়িঘড়ি করা নিয়ে কিছুটা দ্বিমত ছিল নাসার। তাদের দাবি ছিল, সমগ্র বিষয়টিকে আরও বুঝে নিয়ে তারপরেই উড্ডয়ন করা প্রয়োজন। স্পেস ক্যাপসুলটি আগামী ৫-৬ জুন তারিখ নাগাদ উড়তে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে মহাকাশে যাওয়ার কথা ছিল স্টারলাইনারের। পরে ২০১৯ সালে মহাকাশযানটিকে আবার প্রস্তুত করা হলেও সফটওয়্যার ত্রুটির কারণে যাত্রা পিছিয়ে যায়। এরপর ২০২১ সালের আগস্ট এবং ২০২২ সালের মে মাসে যাত্রা শুরুর কথা থাকলেও তা সফল হয়নি। রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়বহুল হওয়ায় নিজেরা মহাকাশযান তৈরির বদলে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মহাকাশযান ব্যবহার করতে বেশি আগ্রহী নাসা। আর তাই এক দশক আগে নাসা বেসরকারি মহাকাশযান ব্যবহারের ঘোষণা দেয়। তখন স্পেসএক্স ও বোয়িং নাসার সঙ্গে কাজ শুরু করে। মহাকাশযান তৈরির জন্য স্পেসএক্সের সঙ্গে ২৬০ কোটি ও বোয়িংয়ের সঙ্গে ৪২০ কোটি মার্কিন ডলারের চুক্তিও করে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি। চুক্তির শর্ত মেনে ২০২০ সালে প্রথম মহাকাশে যাত্রা করে স্পেসএক্সের মহাকাশযান। স্টারলাইনার মহাকাশযান লম্বায় ৫ মিটার ও চওড়ায় ৪ দশমিক ৬ মিটার। অ্যাপোলো মিশনে ব্যবহৃত ক্যাপসুলের চেয়ে বেশ চওড়া মহাকাশযানটিতে সর্বোচ্চ সাতজন আরোহী বসতে পারেন। এবারের মহাকাশ অভিযানে মূলত মহাকাশচারীদের নতুন পোশাকের (স্পেস স্যুট) কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হবে। নাসার নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনি উইলিয়াম স্টারলাইনারের প্রথম যাত্রী হিসেবে মহাকাশে ভ্রমণ করবেন। দুজনই নৌ-বৈমানিক ও সাবেক আইএসএস কমান্ডার। নাসার তথ্যমতে, মহাকাশচারীদের নতুন পোশাকটি আগের তুলনায় প্রায় ৪০ ভাগ হালকা ও নমনীয়। পোশাকটির সঙ্গে স্পর্শনির্ভর ও সংবেদনশীল গ্লাভস থাকায় মহাকাশচারীরা সহজেই ট্যাবলেট কম্পিউটারের মতো যন্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন।  স্টারলাইনার প্রায় ১০ দিন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। মার্কিন মহাকাশ পরামর্শদাতা সংস্থা কুইল্টির পরামর্শক কালেব হেনরি বলেন, স্টারলাইনার উৎক্ষেপণ মহাকাশযানের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। বেসরকারি খাতে নতুন মহাকাশযান হিসেবে স্টারলাইনার ভবিষ্যতে কী প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে এখন গবেষণার সুযোগ তৈরি হবে। 
০২ জুন, ২০২৪

বিচিত্র / বোয়িং বিমান যখন বিলাসবহুল ভিলা
উড়োজাহাজ পরিত্যক্ত হলে সেটি সাধারণত ভেঙে পুনর্ব্যবহার করা হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের উড়োজাহাজ মেয়াদোত্তীর্ণ হলে তাকে অন্যভাবে কাজে লাগানো হয়। রেস্টুরেন্ট, জাদুঘর, এমনকি পার্টি ভেন্যু হিসেবেও এসব বোয়িং ব্যবহৃত হচ্ছে। এবার ইন্দোনেশিয়ার বালি প্রদেশের ন্যাং-ন্যাং সমুদ্রসৈকতের পাশে পাহাড়ের ওপর থাকা বোয়িং ৭৩৭ বিমানটিকে বিলাসবহুল ব্যক্তিগত ভিলায় রূপান্তর করা হয়েছে। ২০২১ সালে বিমানটি কিনে নিয়েছিলেন রাশিয়ার উদ্যোক্তা ফেলিক্স ডেমিন। পরে তিনি এটিকে এখানে স্থানান্তর করেন। বোয়িং ৭৩৭ বিমানটিকে ঝাঁকজমকপূর্ণ ভিলায় রূপ দেন তিনি। ২০২৩ সালে এর দ্বার উন্মুক্ত করা হলেও সম্প্রতি ভারতের শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রার এক এক্স (সাবেক টুইটার) বার্তার পর বিষয়টি ফের আলোচনায় আসে। আরামদায়ক সুবিধাসংবলিত সব ব্যবস্থাই রাখা হয়েছে এ ভিলায়। এতে একটি লিভিং রুম, যার সঙ্গে রয়েছে বার, সোফা বেড এবং গ্লাসপোর্টাল। আরও রয়েছে দুটি শোওয়ার ঘর। ককপিটকে করা হয়েছে বাথরুম। এ ছাড়া একটি সান লাউঞ্জার্স, আউটডোর লাউঞ্জ ও ফায়ার পিট রয়েছে। অবকাশযাপন আরও উপভোগ্য করতে রয়েছে সুইমিংপুল। সূত্র: এনডিটিভি
১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ফের বোয়িং বিক্রির আগ্রহ প্রকাশ হাসের
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে ওই সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত ফের বাংলাদেশের কাছে বোয়িং বিক্রির আগ্রহের কথা জানান। তিনি রাষ্ট্রদূতকে ঢাকা-নিউইয়র্ক সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়ে বাংলাদেশের আগ্রহের কথা জানান। সাক্ষাতের পর মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, দেশের পর্যটন ও এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারত্বের ভিত্তিতে একসঙ্গে কাজ করবে। বাংলাদেশের পর্যটন ও এভিয়েশনকে এগিয়ে নিতে আমরা দুই দেশ আগেও একসঙ্গে কাজ করেছি এবং ভবিষ্যতে একসঙ্গে কাজের ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছি। পিটার হাস জানান, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কিছু প্রক্রিয়া বাকি আছে, আমরা তা দ্রুত শেষ করতে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি ও বাংলাদেশ বিমানকে সহায়তা করব। রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নতুন উড়োজাহাজ কেনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি বোয়িং তার প্রস্তাব জমা দিয়েছে। মন্ত্রী বলেন, বোয়িং বা এয়ারবাস যে কোম্পানি থেকে কিনলে বাংলাদেশের জন্য সুবিধা হবে, আমরা সেখান থেকেই কিনব। পরে বিমানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় ৮০ হাজার বাংলাদেশি প্রবাসী বসবাসের তথ্য জানিয়ে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার তাদের দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি আকাশ যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ফের বোয়িং বিক্রির আগ্রহের কথা জানালেন পিটার হাস
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। মঙ্গলবার সচিবালয়ে এই মতবিনিময়ের সময়ে রাষ্ট্রদূত ফের বাংলাদেশের কাছে বোয়িং বিক্রির আগ্রহের কথা জানান। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়েও আলোচনা করেন তিনি।  অবশ্য বিমানমন্ত্রী আর্থিক ও কারিগরি দিকসহ সবকিছু বিবেচনা করে যেটি ভালো হবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছেন পিটার হাসকে। তিনি রাষ্ট্রদূতকে ঢাকা-নিউইয়র্ক সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়ে বাংলাদেশের আগ্রহের কথা জানান।  রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে থাকা ২১টি উড়োজাহাজের মধ্যে ১৬টিই আমেরিকান এয়ারক্রাফট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির। তবে গত বছর বাংলাদেশ ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস থেকে ১০টি উড়োজাহাজ কেনার বিষয়ে উদ্যোগ নেয়। এরপর বোয়িংয়ের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে তাদের কোম্পানির উড়োজাহাজ কেনার প্রস্তাব দেয়। এর আগেও বিগত সরকারের বিমান প্রতিমন্ত্রী, সিভিল এভিয়েশন ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সঙ্গে স্বাক্ষাৎ করে পিটাস হাস বোয়িং কেনার প্রস্তাব দেন।  সচিবালয়ে পিটার হাস সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের পর বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান সাংবাদিকদের বলেন, দেশের পর্যটন ও এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারত্বের ভিত্তিতে একসঙ্গে কাজ করবে। বাংলাদেশের পর্যটন ও এভিয়েশনকে এগিয়ে নিতে আমরা দুই দেশ আগেও একসঙ্গে কাজ করেছি এবং ভবিষ্যতে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছি। যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে আমাদের এই দুটি খাতে আরও সাহায্য করতে পারে তা আমরা তাদের কাছে জানতে চেয়েছি। মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অতীতেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ হয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মতের অমিল হলেও আমরা বন্ধুত্বের স্বার্থে সেটা আলোচনা করে সমাধান করেছি। নিউইয়র্কে আমাদের বিমানের স্লট যেন আমরা তাড়াতাড়ি ফিরে পেতে পারি সেই বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশের পর্যটন ও এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারিত্ব অতীতের ন্যায় ভবিষ্যতেও সামনে এগিয়ে যাবে।   তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কিছু প্রক্রিয়া বাকি আছে, আমরা তা দ্রুত শেষ করতে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি ও বাংলাদেশ বিমানকে সহায়তা করব।  রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নতুন উড়োজাহাজ কেনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি বোয়িং তার প্রস্তাব জমা দিয়েছে। আমরা চাই বোয়িং যেন এই উড়োজাহাজ কেনার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারে এবং এই প্রক্রিয়াটি যেন একটি স্বচ্ছ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।  পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিমানমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্র অবশ্যই চায়, বাংলাদেশ বিমানে আরও বোয়িং উড়োজাহাজ যুক্ত হোক। তবে আমরা আর্থিক ও কারিগরি দিকসহ সবকিছু বিবেচনা করে যেটি ভালো হবে সেই সিদ্ধান্ত নেব। বোয়িং বা এয়ারবাস যে কোম্পানি থেকে কিনলে বাংলাদেশের জন্য সুবিধা হবে আমরা সেখান থেকেই কিনব। নিউইয়র্কের সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়ে এফএএ অডিট কবে নাগাদ সম্পন্ন হতে পারে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ফারুক খান বলেন, বর্তমানে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষে আইকাও-এর একটি অডিট টিম কাজ করছে। তারা যাওয়ার পরে আমরা একটা সুবিধাজনক সময় এফএএ-কে অডিটের জন্য আমন্ত্রণ জানাব। তবে সেটা এ বছরই হবে বলে আশা করছি। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাতের পর বিমানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার নার্দিয়া সিম্পসন। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে ৮০ হাজার বাংলাদেশি প্রবাসী বসবাসের তথ্য জানিয়ে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার তাদের দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি আকাশ যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। জবাবে বিমানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। পর্যটন ও এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে একত্রে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। তিনি অস্ট্রেলিয়ার বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে পর্যটনের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে আহ্বান জানান।   
০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

মাঝ আকাশে বিমানের দরজা উড়ে যাওয়া নিয়ে যা বলছে বোয়িং
চলতি সপ্তাহে সংবাদমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছিল মাঝ আকাশের বিমানের দরজা উড়ে যাওয়ার ঘটনা। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছে বিমানটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। বুধবার (১০ জানুয়ারি) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের সিইও ক্যালহুন বিমানের দরজা উড়ে যাওয়ার ঘটনায় দায় স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, আমাদের বড় ভুল হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি প্রথম বারের মতো বিবৃতিও দিয়েছে।  মাঝ আকাশে দুর্ঘটনায় সময়ে বিমানটি ১৬ হাজার ফুট উচ্চতায় ছিল। পরে বিমানটি পোর্টল্যান্ড বিমানবন্দরে ফিরে গিয়ে জরুরি অবতরণ করে। তবে ওই যাত্রায় ১৭১ জন যাত্রী ও ছয় বিমান ক্রুর সবাই নিরাপদ রয়েছেন। ঘটনার পর থেকে বোয়িং ম্যাক্স ৯ বিমান চালানো বন্ধ করে দেয় আলাস্কা এয়ারলাইন্স।  দুর্ঘটনার পরপরই মার্কিন জাতীয় পরিবহন নিরাপত্তা বোর্ড (এনটিএসবি) জানায়, তারা আলাক্সা এয়ারলাইন্সের এ ঘটনার বিষয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। এবার প্রতিষ্ঠানটির সাথে কাজ করার কথা জানিয়েছে বোয়িং।  ক্যালহুন জানান, এনটিএসবি খুবই দক্ষ। তারা একটি সিদ্ধান্তে আসবে। এবার প্রতিটা পদক্ষেপ সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সাথে কাজ করা হবে। ভবিষ্যতে যাতে এমন না ঘটে সেটি  নিশ্চিত করা হবে।  এর আগে সোমবার তদন্তকারী দল জানিয়েছে, বিমানের যে টুকরোটি উড়ে গিয়েছিল সেটি সঠিকভাবে লাগানো ছিল না।  বিমানের পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান আলাস্কা এয়ারলাইন্স ও ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স জানিয়েছে, ঘটনার পর তাদের কাছে থাকা সব বোয়িং ম্যাক্স ৯ বিমান খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রাথমিক তথ্যমতে এগুলোর কিছু হার্ডওয়ার আলগা ছিল। 
১০ জানুয়ারি, ২০২৪

বোয়িং কেনা-বেচার সঙ্গে নিষেধাজ্ঞার কোনো সম্পর্ক নেই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশের কাছে বোয়িং কেনা-বেচার সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা বা ভিসানীতির কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।  কাতার সফরশেষে দেশে ফিরে মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ড. মোমেন বলেন, বড় দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা সবসময় তাদের দেশের জিনিস কেনার জন্য রীতিমতো পীড়াপীড়ি করেন। এটা তাদের দায়িত্বের অংশ। আমরা এটা নিয়ে রাগ করছি না। আপনি গ্রহণ করলে ভালো না করলেও সমস্যা নেই। এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মানবাধিকারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি আদর্শ দেশ। আমাদের দেশে মসজিদে, ক্লাবে, শপিংমলে আক্রমণে মারা যায় না। আমরা কোনো বিরোধীদলকে হয়রানি করছি না, নির্যাতন করছি না। আমরা যারা সন্ত্রাসী, যারা মানুষের বাড়ি-ঘর জ্বালায়, জনগণের সম্পত্তি; বিশেষ করে, বাস, ট্রেন, ট্রাক জ্বালায়, যারা মানুষকে মারছে তাদের আমরা শাস্তির আওতায় নিচ্ছি। আমরা কোনো রাজনৈতিক কারণে কাউকে হয়রানি করছি না। আমরা যাদের গ্রেপ্তার করছি তারা হচ্ছে- সন্ত্রাসী। এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর দাবি করে বলেন, তারা বন্ধু বলেই আমাদের উপদেশ দেয়। যেটা ভালো মনে হয় আমরা গ্রহণ করি, যেটা ভালো মনে হয় না আমরা গ্রহণ করি না। এ জন্য তারা রাগও করে না।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৩

বোয়িং বিক্রির প্রস্তাব দিলেন পিটার হাস
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। গতকাল সোমবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় বেবিচকের প্রধান কার্যালয়ে ওই বৈঠক হয়। বেবিচক সূত্র জানায়, বৈঠকে বিমানবন্দর ও আকাশপথের নিরাপত্তা ও ঢাকা-নিউয়র্ক ফ্লাইট চালুর বিষয়টি এজেন্ডায় থাকলেও আমেরিকার বোয়িং বিক্রির প্রস্তাবও আসে পিটার হাসের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত বেবিচক চেয়ারম্যানের কাছে বিমানের জন্য বোয়িং কোম্পানির ড্রিমলাইনারের নতুন ভার্সন ৭৮৭-১০ বিক্রির প্রস্তাব তুলে ধরেন। তবে বেবিচক চেয়ারম্যান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ঢাকা-নিউইয়র্ক রুট চালুর বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা চান। বিষয়টি নিয়ে পিটার হাস সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান কালবেলাকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে বৈঠক হয়েছে। তিনি তার দেশের বোয়িংসহ নানা ব্যবসায়িক দিক উপস্থাপন করেছেন। পাশাপাশি বিমানবন্দর ও আকাশপথের সেফটি ও সিকিউরিটি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা ও বেবিচকের ক্যাটাগরি-১-এ উন্নীত করতে নানা উদ্যোগের বিষয়ে আলোচনা হয়। তিনি বলেন, বোয়িংয়ের বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয়েছে, উড়োজাহাজ কেনার বিষয়টি বেবিচকের আওতায় নয়। নতুন উড়োজাহাজ কেনার বিষয়ে সরকার ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সম্ভাব্যতা যাচাই করছে। এর আগে ৫ ডিসেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বৈঠকে বিমানকে বোয়িংয়ের পক্ষ থেকে ড্রিমলাইনারের নতুন মডেলের এয়ারক্রাফট কেনার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এবার বেবিচকের চেয়ারম্যানকেও একই প্রস্তাব দেওয়ার খবর সামনে এলো। বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে (বেবিচক) ২০০৯ সালে দ্বিতীয় ক্যাটাগরির নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে চিহ্নিত করে মার্কিন ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটি (এফএএ)। মূলত ফ্লাইট নিরাপত্তায় দুর্বলতার কারণ দেখিয়ে এটি করে এফএএ। এফএএর ক্যাটাগরি-১ ছাড়পত্র না থাকায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারছে না। তবে গত কয়েক বছরে এভিয়েশন খাতে উন্নতির পাশাপাশি সেফটি ও সিকিউরিটি ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে থাকা উড়োজাহাজগুলোর প্রায় সবকটিই আমেরিকার কোম্পানি বোয়িং থেকে কেনা। এই বহরে রয়েছে ড্রিমলাইনারও। তবে চলতি বছর ফ্রান্সের কোম্পানি এয়ারবাস থেকে ১০টি উড়োজাহাজ কেনার ঘোষণা আসে। এরপর বোয়িংয়ের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে ছুটে এসে তাদের নির্মিত উড়োজাহাজের নানা দিক তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনও করেন।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৩

বোয়িং বিক্রির প্রস্তাব পিটার হাসের
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর কুর্মিটোলায় বেবিচকের প্রধান কার্যালয়ে ওই বৈঠক হয়। বেবিচক সূত্র জানায়, বৈঠকে বিমানবন্দর ও আকাশপথের নিরাপত্তা ও ঢাকা-নিউইয়র্ক ফ্লাইট চালুর বিষয়টি এজেন্ডায় থাকলেও আমেরিকার বোয়িং বিক্রির প্রস্তাবও আসে পিটার হাসের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত বেবিচক চেয়ারম্যানের কাছে বিমানের জন্য বোয়িং কোম্পানির ড্রিমলাইনারের নতুন ভার্সন ৭৮৭-১০ বিক্রির প্রস্তাব তুলে ধরেন। তবে বেবিচক চেয়ারম্যান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ঢাকা-নিউইয়র্ক রুট চালুর বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা চান। বিষয়টি নিয়ে পিটার হাস সযোগিতার আশ্বাস দেন।  এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান কালবেলাকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে বৈঠক হয়েছে। তিনি তার দেশের বোয়িংসহ নানা ব্যবসায়ীক দিক উপস্থাপন করেছেন। পাশাপাশি বিমানবন্দর ও আকাশপথের সেফটি ও সিকিউরিটিসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা ও বেবিচকের ক্যাটাগরি-১ এ উন্নীত করতে নানা উদ্যোগের বিষয়ে আলোচনা হয়। তিনি বলেন, বোয়িংয়ের বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয়েছে, উড়োজাহাজ কেনার বিষয়টি বেবিচকের আওতায় নয়। নতুন উড়োজাহাজ কেনার বিষয়ে সরকার ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সম্ভাব্যতা যাচাই করছে। এর আগে ৫ ডিসেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বৈঠকে বিমানকে বোয়িংয়ের পক্ষ থেকে ড্রিমলাইনারের নতুন মডেলের এয়ারক্রাফট কেনার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এবার বেবিচকের চেয়ারম্যানকেও একই প্রস্তাব দেওয়ার খবর সামনে এলো। বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে (বেবিচক) ২০০৯ সালে দ্বিতীয় ক্যাটাগরির নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে চিহ্নিত করে মার্কিন ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটি (এফএএ)। মূলত ফ্লাইট নিরাপত্তায় দুর্বলতার কারণ দেখিয়ে এটি করে এফএএ। এফএএর ক্যাটাগরি-১ ছাড়পত্র না থাকায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারছে না। তবে গত কয়েক বছরে এভিয়েশন খাতে উন্নতির পাশাপাশি সেফটি ও সিকিউরিটি ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে থাকা উড়োজাহাজগুলোর প্রায় সব কয়টিই আমেরিকার কোম্পানি বোয়িং থেকে কেনা। এই বহেরে রয়েছে ড্রিমলাইনারও। তবে চলতি বছর ফ্রান্সের কোম্পানি এয়ার বাস থেকে ১০টি উড়োজাহাজ কেনার ঘোষণা আসে। এরপর বোয়িংয়ের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে ছুটে এসে তাদের নির্মিত উড়োজাহাজের নানা দিক তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনও করেন। 
১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিচিত্র / অ্যান্টার্কটিকায় নামল বোয়িং ৭৮৭ বিমান
অ্যান্টার্কটিকায় বরফ দিয়ে তৈরি রানওয়েতে প্রথমবারের মতো অবতরণ করেছে নোর্স আটলান্টিক এয়ারওয়েজের একটি বিশাল বিমান। বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার মডেলের এ বিমানটি গত বুধবার জনমানবহীন অ্যান্টার্কটিকায় যায়। খবর সিএনএনের। তুষার ও বরফের মিশ্রণে তৈরি এ রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৯ হাজার ৮৪০ ফুট, আর প্রস্থ ১০০ ফুট। অবতরণের ভিডিওতে দেখা যায়, খুব নিচু হয়ে বিমানটি নামছে। ওই সময় সূর্যের আলো জ্বলজ্বল করছিল। বিশাল এ বিমানটিতে একসঙ্গে ৩৩০ জনেরও বেশি মানুষ ভ্রমণ করতে পারেন। যদিও অ্যান্টার্কটিকায় নামা বিমানে কোনো সাধারণ যাত্রী ছিলেন না। এটি নরওয়ের পোলার ইনস্টিটিউটের ৪৫ জন বিজ্ঞানী ও কর্মীকে সেখানে নিয়ে যায়। তাদের সঙ্গে ছিল ১২ টন যন্ত্রাংশ। বিমানটি গত ১৪ নভেম্বর নরওয়ের রাজধানী ওসলো থেকে যাত্রা শুরু করে যাত্রাবিরতি নেয় কেপটাউনে। সেখান থেকে বিমানটি আরও দক্ষিণ দিকে গিয়ে অ্যান্টার্কটিকায় অবতরণ করে। এরপর বিমানটি আবার কেপটাউনে ফিরে আসে। তবে এই আসা-যাওয়ার পথে বিমানটিতে ফের জ্বালানি নেওয়ার প্রয়োজন হয়নি।
১৯ নভেম্বর, ২০২৩
X