বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে শান্তির মঙ্গল শোভাযাত্রায় হাজারো মানুষের ঢল
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে চট্টগ্রামে সার্বজনীন মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়েছে। বুধবার (২২ মে) দুপুরে চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি বের হয়ে নগরের মোমিন রোড, জামাল খান, চেরাগীর মোড়, আন্দরকিল্লা, লালদিঘি, কেসি দে রোড, বোস ব্রাদার্স, নন্দনকানন প্রদক্ষিণ করে বৌদ্ধ বিহারে গিয়ে শেষ হয়। এতে হাজারও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী নারী-পুরুষ, আবালবৃদ্ধবনিতা অংশ নেন। এর আগে চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারের সামনে শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারের উপাধ্যক্ষ ও একুশে পদকে ভূষিত গুণীজন ড. জিনবোধি ভিক্ষু। প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক ছাত্রনেতা, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।  এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সাবেক মহাসচিব ভদন্ত এস লোকজিৎ মহাথেরো, চট্টগ্রাম সার্বজনীন বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ প্রজ্ঞাপাল মহাথেরো, চট্টগ্রাম বন্দর বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ড. দীপংকর থেরো, চেমি কপিলাবস্তু বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ তদন্ত দীপংকর মহাথেরো, ভদন্ত অগ্রলংকার থেরো, হিল চাদিগাং বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত সাধনাজ্যোতি মহাথেরো, আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ উন্নয়ন সংস্থা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জেবিএস আনন্দবোধি ভিক্ষু, আর্যমিত্র মহাথেরো, রাসেল বড়ুয়া, স্থপতি বিজয় তালুকদার, ব্যাংকার বিজয় বড়ুয়া, অ্যাডভোকেট সুজন বড়ুয়া, সঞ্চয় বড়ুয়া, অ্যাডভোকেট দীর্ঘতম বড়ুয়া, অনীল বড়ুয়া, সত্যজিৎ বড়ুয়া, ব্যাংকার সবুজ বড়ুয়া, তাপস বড়ুয়া, রণি বড়ুয়া, মিনটু বড়ুয়া, রুকেল বড়ুয়া।  উদ্বোধনী বক্তব্যে ড. জিনবোধি ভিক্ষু বলেন, বিশ্ব আজ মহা সংকটে ও অশান্তিতে। সমগ্র বিশ্ব যেন এক হাহাকারময়। অশান্ত বিশ্বে একমাত্র শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব মহা কারণিক গৌতম বুদ্ধের অমৃত মৈত্রী বাণী অনুসরণের মধ্যে দিয়ে।  প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক ছাত্রনেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর বলেন, বৌদ্ধ ধর্ম শান্তির ধর্ম। সমগ্র বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের অমিয় শান্তির বাণী অনুসরণের মধ্যে আহ্বান জানান। অশান্ত বিশ্ব শান্ত ও সুন্দর করার ক্ষেত্রে বুদ্ধের অহিংস বাণী ছড়িয়ে দিতে হবে।  এছাড়াও দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্যে ছিল সকালে ধর্মীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বুদ্ধের অস্থি ধাতু ও কেশধাতু প্রদর্শন, সমবেত প্রার্থনা, অষ্টশীল ও পঞ্চশীল গ্রহণ, অষ্টপরিষ্কারসহ সংঘদান, মধ্যাহ্ন ভোজ গ্রহণ। সন্ধ্যায় বুদ্ধ কীর্তন পরিবেশিত হয়। এদিনে ত্রি-স্মৃতি বিজড়িত মহামানব গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন।
২২ মে, ২০২৪

বিশ্বশান্তি কামনাসহ সমবেত প্রার্থনায় পালিত হলো বুদ্ধ পূর্ণিমা
দেশের অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও বিশ্বশান্তি কামনায় সমবেত প্রার্থনা, শোভাযাত্রা, হাজার প্রদীপ প্রজ্বলন, পূজাসহ নানা আয়োজনে পালিত হলো শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা। বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের প্রধান এই ধর্মীয় উৎসবে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সকল বৌদ্ধ বিহারে বুধবার (২২ মে) দিনভর ভক্তদের ঢল নামে। সারা দেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা শ্রদ্ধা ও উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করেন।    বৌদ্ধ ধর্মমতে, প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে এই দিনে মহামতি গৌতম বুদ্ধ আবির্ভূত হয়েছিলেন। গৌতম বুদ্ধের শুভ জন্ম, বোধিজ্ঞান ও মহাপরিনির্বাণ লাভ এই তিন স্মৃতিবিজড়িত বিশ্বের বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের কাছে বুদ্ধপূর্ণিমা নামে পরিচিত। ত্রি স্মৃতি বিজড়িত এ দিনটিকে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বৈশাখ দিবস হিসেবে উদযাপন করে। বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনের ক্রিডেনশিয়াল হলে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংবর্ধনার আয়োজন করেন। এতে আট শতাধিক অতিথিসহ এক হাজারেরও বেশি ব্যক্তি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।   বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের পক্ষ থেকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডার আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে তিন পর্বে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সকাল ৬টা এক মিনিটে শুরু হওয়া প্রথম পর্বে ছিল জাতীয় ও ধর্মীয় পতাকা উত্তোলন। এরপর ভিক্ষুসংঘের প্রাতঃরাশ গ্রহণ, বুদ্ধপূজা, শীল গ্রহণ এবং অষ্ট পরিষ্কার দানসহ ভিক্ষুসংঘের পিণ্ডদান।   সন্ধ্যায় ‘বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য’ নিয়ে বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ‘বুদ্ধ পূর্ণিমার আলোকে শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতা’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন এমপি, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকায় নিযুক্ত শ্রীলংকার হাইকমিশনার ধর্মপালা ভীরাক্কোডি ও ভিয়েতনামের রাষ্ট্রদূত ন্যুয়েন মান কুঅং। অনুষ্ঠানে আশির্বাদক বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার উপ-সংঘরাজ ধর্মপ্রিয় মহাথের। সভাপতিত্ব করেন আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত ধর্মমিত্র মহাথের।   রাত আটটার পর শুরু হওয়া বুদ্ধ পূর্ণিমার তৃতীয় পর্বে হাজারো শিক্ষার্থীর প্রদীপ প্রজ্বলন, সমবেত প্রার্থনা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উৎসবের সমাপ্তি ঘটে। এছাড়া বাসাবো ধর্মরাজিক বৌদ্ধ বিহারেও পৃথক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন গ্রাম ও বিহারে এই দিনকে কেন্দ্র করে গ্রামীণ মেলা বসে। সবচেয়ে বড় মেলা হয়েছে চট্টগ্রামের বৈদ্যপাড়া গ্রামে, যা বোধিদ্রুম মেলা নামে সমধিক পরিচিত। এ উপলক্ষে বন্ধ ছিল সরকারি প্রতিষ্ঠান।
২২ মে, ২০২৪

বান্দরবানে নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন
বান্দরবানে পালিত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা। প্রার্থনা আর ধর্মীয় মঙ্গল কর্ম সম্পাদনের মাধ্যমে বৌদ্ধ ধর্মালম্বীরা এ দিনটি উদযাপন করছে। বুধবার (২২ মে) সকালে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে বুদ্ধ পূর্ণিমার শুরু হয়। এ সময় বান্দরবান রাজবাড়ী থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উজানীপাড়া রাজগুরু বৌদ্ধ বিহারে গিয়ে সমবেত হয়।  এরপরই বিহার প্রাঙ্গনে শুরু হয় সম্মলিত প্রার্থনা। এছাড়াও পঞ্চশীল ও অষ্টশীল গ্রহণের পরে বৌধিবৃক্ষ মুলে চন্দন জল প্রদানসহ নানা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালন করেন ভক্তরা।   এদিকে সকাল থেকেই বৌদ্ধ ধর্মালম্বী শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণী, এবং বিভিন্ন নারী পুরুষদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠে বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহারগুলো। ধর্মপ্রাণ বৌদ্ধ নারী-পুরুষরা ইহকাল ও পরকালের শান্তির জন্য বিশেষ প্রার্থনায় অংশ নেয়। এ সময় ধর্মদেশনা প্রদান করেন বান্দরবানের উজানীপাড়া রাজগুরু মহা বৌদ্ধ বিহারের বিহারাধ্যক্ষ ভদন্ত ড.সুবন্নলংকারা মহাথের ও রাজগুরু বৌদ্ধ বিহারের বিহারাধ্যক্ষ ভদন্ত উ: কেতুঃ মহাথের। এ সময় বোমাং রাজা উ চ প্রু, রাজ কুমার চহ্লা প্রু জিমি, রাজকুমার মংওয়ে প্রু, রাজকুমার চসিং প্রু বনিসহ বৌদ্ধ ধর্মালম্বী নর-নারী এবং দায়ক-দায়ীকারা উপস্থিত ছিলেন। গৌতম বুদ্ধত্ব লাভের জন্য ২৯ বছর বয়সে গৃহত্যাগ করেন এবং বিভিন্ন ধর্মীয় গুরুর কাছে শিষ্যত্ব গ্রহণের পর নিরঞ্জনা নদীর তীরে এক বটবৃক্ষ মূলে ৬ বছর কঠোর তপস্যার পর বুদ্ধত্ব লাভ করেন, আর তাই বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের জন্য আজকের এই দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যময়। প্রতি বছর বৌদ্ধ ধর্মালম্বীরা বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে নানা আয়োজনে বৌদ্ধ পূর্ণিমা পালন করে আসছে।
২২ মে, ২০২৪

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাজধানীতে শান্তি শোভাযাত্রা
বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাজধানীতে শান্তি শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২২ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি গিয়ে শেষ হয়। এতে নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধসহ কয়েক হাজার মানুষ বিভিন্ন প্রতীক নিয়ে অংশ নেয়। শান্তি শোভাযাত্রায় ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেন, গৌতম বুদ্ধ আজীবন মানুষের কল্যাণে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় অহিংসা, সাম্যের বাণী প্রচার করে গেছেন। বৌদ্ধদের এ উৎসবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কারণে সবাই মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।   ধর্মমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালের সংবিধানে সেই দায়িত্ব আমাদের দিয়ে গেছেন। সেই দায়িত্ব থেকে বর্তমান সরকার প্রত্যেক জেলায় জেলায় আন্তঃধর্মীয় সংলাপ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদের আয়োজনে শান্তি শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়াসহ আরও অনেকে। 
২২ মে, ২০২৪

বুদ্ধ পূর্ণিমা আজ
বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা আজ। যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এ উৎসব উদযাপন করবেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। এ ছাড়া বিভিন্ন গ্রাম ও বিহারে এই দিনকে কেন্দ্র করে বসছে গ্রামীণ মেলা। সবচেয়ে বড় মেলাটি বসে চট্টগ্রামের বৈদ্যপাড়া গ্রামে, যা বোধিদ্রুম মেলা নামে সমধিক পরিচিত। এ উপলক্ষে বন্ধ রয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান।  দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সারা দেশে বৌদ্ধ বিহারগুলোতে বুদ্ধ পূজা, প্রদীপ প্রজ্বলন, শান্তি শোভাযাত্রা, ধর্মীয় আলোচনা, প্রভাত ফেরি, ধ্যান, সমবেত প্রার্থনা, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।  রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বঙ্গভবনের ক্রেডেনশিয়াল হলে বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের সংবর্ধনা দিবেন বলেও জানা যায়।  গৌতম বুদ্ধের শুভ জন্ম, বোধিজ্ঞান ও নির্বাণ লাভ- এই ত্রিস্মৃতি বিজড়িত বৈশাখী পূর্ণিমা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। বিশ্বের সব বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে এটি ‘বুদ্ধ পূর্ণিমা’ নামে পরিচিত। বৌদ্ধ ধর্মমতে, আড়াই হাজার বছর আগে এই দিনে মহামতি গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাব হয়েছিল। তার জন্ম, বোধিলাভ ও মহাপ্রয়াণ বৈশাখী পূর্ণিমার দিনে হয়েছিল বলে এর অপর নাম দেওয়া হয় ‘বুদ্ধ পূর্ণিমা’।  
২২ মে, ২০২৪

বুদ্ধ পূর্ণিমা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পাঠ করলেন বিপ্লব বড়ুয়া
ভেসাক ডে (বুদ্ধ পূর্ণিমা) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পাঠ করেছেন ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। ‘আস্থা এবং সংহতি গড়ে তোলার বৌদ্ধ উপায়’ শিরোনামে থাইল্যান্ডের মহাচুলালংকরন বিশ্ববিদ্যালয়ে রোববার এ অনুষ্ঠান হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ আয়োজিত ভেসাক ডে উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া এই শুভেচ্ছা বার্তা পাঠ করতে ব্যাংককে যান। অনুষ্ঠানে অতিথি এবং ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মন্ত্রী, ইউনাইটেড প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। বিশ্বের ১০৮ দেশের ৭০০ প্রতিনিধি এই অনুষ্ঠান উদযাপনে অংশ নেন। অনুষ্ঠানে ছিলেন বাংলাদেশের সংঘনায়ক বনশ্রী মহাথেরোসহ দেশি-বিদেশি ভিক্ষু সংঘ ও বৌদ্ধ প্রতিনিধিরা।
২১ মে, ২০২৪

থাইল্যান্ডে বুদ্ধ পূর্ণিমা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পাঠ করলেন বিপ্লব বড়ুয়া
থাইল্যান্ডের মহাচুলালংকরন বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতিসংঘ ঘোষিত ভেসাক ডে (বুদ্ধ পূর্ণিমা) অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১৯ মে) ‘আস্থা এবং সংহতি গড়ে তোলার বৌদ্ধ উপায়’ শিরোনামে এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পড়েন ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ আয়োজিত ১৯তম ‘ভেসাক ডে’ উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বাংলাদেশের পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি, ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মন্ত্রী ও ইউনাইটেড প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। বিশ্বের ১০৮টি দেশের ৭০০ প্রতিনিধি এই ভেসাক ডে উদযাপনে অংশ নেবেন। বাংলাদেশের সংঘনায়ক বনশ্রী মহাথেরোসহ দেশি-বিদেশি ভিক্ষু সংঘ ও বৌদ্ধ প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন।
২০ মে, ২০২৪
X