রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি করতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন কুমিল্লা ঔষধ প্রশাসনের তত্ত্বাবধায়ক মো. শাহ জালাল ভূইয়া। মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেলে কুমিল্লা ঔষধ প্রশাসনের আয়োজনে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সদর বাজারে ওষুধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ অনুসারে নকল, ভেজাল, আনরেজিস্টার্ড ওষুধ, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ, রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রয় প্রতিরোধে এবং এ সংক্রান্ত শাস্তির বিধান বিষয়ে অবহিতকররণ ও জনসচেতনতামূলক সভায় এ নিষেধাজ্ঞা দেন তিনি। মো. শাহ জালাল ভূইয়া বলেন, ওষুধ ও কসমেটিক আইন অনুসারে নকল ও ভেজাল ওষুধ, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কোনোভাবেই রেজিস্টার্ড চিকিসকের প্রেসক্রিপশন ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি করা যাবে না। এসব বিষয়ে শাস্তির বিধান রয়েছে।   তিনি বলেন, নিয়ম মেনে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের বিষয়ে ওষুধ কিনতে আসা সাধারণ রোগীদের সচেতন করে তুলতে হবে। রোগীদের সচেতন করে তুলতে প্রতিটি কেমিস্টকে এ দায়িত্ব পালন করতে হবে। ঔষধ অধিদপ্তরের আওতায় নেই এমন মানহীন ওষুধ বিক্রি করা যাবে না। জনসচেতনতামূলক সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সভাপতি মো. মোরশেদ আলম ভূইয়া। সভা পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আবদুল আলীম খান ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সভাপতি মো. শাহজাহান ভুইয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল হাসান, পারভেজ আলম ভূইয়া, মো. আবদুল আলীম, ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়ন কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান, উজ্জ্বল চন্দ্র রায়, বিল্লাল হোসেন, সফি উল্লাহ সেলিম, হারুন অর রশিদ, এম এ হাসেম, আবু ইউসুফ, কামরুল হাসান, আহসান পারভেজ, মো. সাইফুল ইসলাম,  সাব্বির হোসেন, মো. মেহেদী, সোহেল মিয়া, মো. একরাম, আল আমিন, অলি উল্লাহ, আজহারুল ইসলাম, মো. সফিকুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন প্রমুখ। 
০৩ জুলাই, ২০২৪

বাজেটে আইএমএফের প্রেসক্রিপশন ফলো করা হয়নি : কাদের
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রেসক্রিপশন ফলো করা হয়নি বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বাজেট অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।  সেতুমন্ত্রী বলেন, সংকটের এই সময়ে গণমুখী বাজেট হয়েছে। দলের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া অঙ্গীকার ও অগ্রাধিকার খাত বিবেচনায় নিয়ে বাজেট দেওয়া হয়েছে। কারও প্রেসক্রিপশন মেনে বাজেট প্রণয়ন করা হয়নি।  ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে, প্রধান্য দেওয়া হয়েছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কর্মসনংস্থান সৃষ্টি ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে। সর্বোপরি বাজেট বাস্তবসম্মত হয়েছে।  এদিকে বৃহস্পতিবার (৬ জুন) দুপুরে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বাজেট প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এটি দেশের ৫৩তম ও আওয়ামী লীগ সরকারের ২৫তম বাজেট। গতবারের তুলনায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা বেশি ধরা হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে। ‘সুখী সমৃদ্ধ উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার’ শীর্ষক বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৬ হাজার ৯০০ কোটি টাকা।  এবারের বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের চেয়ে এবারের বাজেটের আকার বাড়ছে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। এটি দেশের ৫৩তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৫তম ও অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর প্রথম বাজেট। বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। বাজেট ঘাটতি ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তুলনায় বাজেটের আকার ৪.৬২ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। বাজেটে বিদেশি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা। ব্যাংক থেকে ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ঋণের সুদ পরিশোধের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
০৬ জুন, ২০২৪

মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরাই প্রেসক্রিপশন দিচ্ছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমাদের দুর্ভাগ্য, চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরাই বেশি বেশি মানবাধিকারের কথা বলে, নানা প্রেসক্রিপশন দেয়। গতকাল রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের স্থায়ী সদস্য ও সিজেএফডির সাবেক দুই প্রয়াত সভাপতি এম ওয়াহিদ উল্লাহ এবং শীলব্রত বড়ুয়ার স্মরণে এ সভার আয়োজন করে চিটাগাং জার্নালিস্ট ফোরাম ঢাকা (সিজেএফডি)। তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা এবং অবরোধ ডেকে দিনের পর দিন মানুষকে যারা অবরুদ্ধ করে রাখতে চায়, মানুষ তাদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যখন স্বাভাবিক কাজকর্ম চালায়, তখন চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে মানুষের অধিকার হরণ করে, মানবাধিকার হরণ করে। তারা আবার প্রেস ক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে মানবাধিকারের কথা বলে। সিজেএফডির সভাপতি মামুন আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমানের সঞ্চালনায় দুই প্রয়াত সাংবাদিকের জীবনের ওপর আলোকপাত করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, সিজেএফডির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এনামুল হক চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শাহিন উল ইসলাম চৌধুরী, সাবেক সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন জঙ্গী, মোস্তফা কামাল, বাসসের সিটি এডিটর (বাংলা) কানাই চক্রবর্তী, বিশেষ প্রতিনিধি অনুপ খাস্তগীর, একুশের টিভির ডেপুটি হেড অব নিউজ সাইফ ইসলাম দিলাল, সিজেএফডির সহসভাপতি শিবুকান্তি দাশ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামীম জাহাঙ্গীর প্রমুখ। ওয়াহিদ উল্লাহর স্ত্রী বেগম ওয়াহিদ, ছেলে আসিব ওয়াহিদ এবং শীলব্রত বড়ুয়ার পরিবারের পক্ষে বাসসের প্রধান বার্তা সম্পাদক (ইংরেজি) সমীর বড়ুয়া বক্তব্য দেন।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট ডায়গনস্টিক সেন্টার দখলের অভিযোগ
রাজধানীর বনানীতে প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট লিমিটেড নামে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে ব্যবহার করে অভিযান ও তালা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সেটি দখলের পাঁয়তারা করা হচ্ছে। এর নেপথ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলে রাহাত মালিক জড়িত বলে অভিযোগ করেছেন হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক খন্দকার আবুল খায়ের। রোববার দুপুরে সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনে (ক্র্যাব) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন তিনি।  খন্দকার আবুল খায়ের বলেন, প্রেসক্রিপশন পয়েন্টের মতো একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে ব্যবহার করে একটি কুচক্রি মহল বেআইনিভাবে বন্ধ করে তালা ঝুঁলিয়ে দিয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলে রাহাত মালেকের নির্দেশেই তা করা হয়েছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করতে আইন আদালতকে তোয়াক্কা করা হয়নি, শুধু ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে নিয়মবহির্ভূতভাবে জোরপূর্বক তা করা হয়েছে। আমাদের এ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান ও ভবনটি দখল করাই তাদের মূল উদ্দেশ্য। এই প্রতিষ্ঠানে অভিযান ও তালা দেওয়ার নেপথ্যে কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির হাত আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী পরিচালক বলেন, আমাদের মনে হয় এখানে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলে রাহাত মালিকের হাত আছে। উনি আমাদের ম্যানেজারকে বলেছিল তিনি প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট কিনে নিতে চান। তখন আমাদের ম্যানেজার তাকে বলেছিল আপনার তো টাকা আছে আপনাকে এটা কিনে নিতে হবে কেন? তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলে বলেছে যদি বাড়ি ছেড়ে না দেন তাহলে সোজা আঙুলে ঘি উঠবে না, আঙুল বাঁকা করতে হবে। গত বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এনে হাসপাতালটি তালাবদ্ধ করে দেয়। এ দিন সেখানে থাকা থানা পুলিশ কিংবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কেউ কথা বলেননি। আবুল খায়ের আরও বলেন, যেখানে সরকারি অফিসে টাকা দিয়েও ফাইল নড়ানো যায় না, সেখানে সরকারি ফাইল কীভাবে দ্রুত গতিতে নড়ে? এত তাড়াহুড়ো করার উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই এখানে ওপর মহলের হাত আছে। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক অভিযোগ করে বলেন, অভিযানের দিন আসা ম্যাজিস্ট্রেট ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লোকজন আমাদের সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ দেখাতে পারেনি। শুধু বলছে আপনারা দ্রুত মালামাল সরিয়ে নেন। এর জন্য কোনো কাগজপত্রও দেখাতে পারেনি। তারা আমাদের লাইসেন্স স্থগিত করতে পারে, কার্যক্রম বন্ধ করতে পারে কিন্তু আমরা কবে মালামাল সরিয়ে নিব তা বলতে পারে না। তারা যেহেতু মালামাল সরিয়ে নিতে বলছে অবশ্যই তাদের অভিপ্রায় আছে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও অভিযোগ করেন, আমরা জানতে পেরেছি প্রতিষ্ঠানটি ৬ কোটি টাকায় বিক্রি হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলের ঘনিষ্ঠ ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান তা ক্রয় করেছে। অথচ এই সম্পত্তির দাম ৪৫ কোটি টাকার বেশি হবে। ফলে সরকার কয়েক কোটি টাকার রাজস্ব আদায় থেকে বঞ্চিত হয়েছে। আরেকটি কথা, নামমাত্র মূল্যে এই সম্পত্তি কিনে নিলেও তারা আমাদের বাড়ি ছাড়ার কোনো নোটিশ দেয়নি। বরং তারা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে ব্যবহার করে এই প্রতিষ্ঠানটি হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। খন্দকার আবুল খায়ের জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে এখন প্রায় ২০০ কর্মকর্তা ও কর্মচারী জড়িত। এ ছাড়াও ৫০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়মিত চেম্বার করে উন্নত চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছিলেন। কিন্তু চলতি বছরের গত ১৮ মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একটি পরিদর্শন দল সেখানে যান। এরপর ১৮ মে তারিখ দেখিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে চিঠি পাঠানো হয়। একই সঙ্গে কোনো প্রকার কারণ দর্শানোর নোটিশ না দিয়ে ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ ও লাইসেন্স স্থগিত করার আদেশ দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এই আদেশের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে তারা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আপিল করলে তা অগ্রাহ্য করে ৭ জুন তাদের চিঠি দেয়। পরে নিয়মানুযায়ী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আপিল করলেও তারা রহস্যজনকভাবে নিশ্চুপ ভূমিকা পালন করে। পরে তারা এই আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করেন। রিটটি এখন শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। হাইকোর্ট খুললে সেটির শুনানি হবে বলেও জানান তিনি।
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X