ধর্ষণ মামলায় কারাগারে প্রিন্স মামুন
ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের রিমান্ড ও জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মামুনুর রশিদের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। এদিন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তের স্বার্থে তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ক্যান্টনমেন্ট থানার উপপরিদর্শক মুহাম্মদ শাহজাহান। সে সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী আনোয়ার শাহাদাত শাওন রিমান্ড বাতিল করে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করে। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে গত ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় ধর্ষণ মামলা করেন লায়লা। পরে গত সোমবার রাতে কুমিল্লার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি প্রিন্স মামুনের সঙ্গে লায়লার তিন বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পরিচয়। একপর্যায়ে বিয়ে করবে—এমন প্রলোভন দেখিয়ে লায়লার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক স্থাপন করে। তখন মামুন তাকে জানায়, ঢাকায় থাকার মতো তার নিজের বাসা নেই। তাই লায়লা তাকে নিজের বাসায় থাকার অনুমতি দেয়। ২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি মামুন তার মাকে নিয়ে লায়লার বাসায় বসবাস করতে থাকে। সেদিন থেকেই মামুন তার রুমেই থাকতে শুরু করে। এরপর একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। মামুন ওই বাসায় থাকাকালে তার বাবা-মাও মাঝেমধ্যেই সেখানে অবস্থান করত। সে সময় একাধিকবার বিয়ের কথা বললে বিভিন্ন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করতে থাকে আসামি। সর্বশেষ চলতি বছরের ১৪ মার্চ মামুন আবার লায়লাকে ধর্ষণ করে। পরবর্তী সময়ে তাকে বিয়ের বিষয়ে বললে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। সেইসঙ্গে তাকে অশ্লীল ভাষায় গালি দেয়।
১২ জুন, ২০২৪

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুন কারগারে 
ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের রিমান্ড ও জামিন উভয় নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।  মঙ্গলবার (১১ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মামুনুর রশিদের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। এদিন আসামি মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তের স্বার্থে তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার উপপরিদর্শক মুহাম্মদ শাহজাহান। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী আনোয়ার শাহাদাত শাওন রিমান্ড বাতিল করে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করে। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।  এর আগে গত ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি মামলা করেন লায়লা। মামলার পর সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে কুমিল্লার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামি আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের সঙ্গে লায়লার তিন বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। পরিচয়ের একপর্যায়ে মামুন তাকে বিয়ে করবে এমন প্রলোভন দেখিয়ে তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক স্থাপন করে। পরে মামুন তাকে জানায়, তার ঢাকায় থাকার মতো নিজস্ব কোনো বাসা নেই। যেহেতু প্রেমের সম্পর্ক সৃষ্টি হয় এবং মামুন তাকে বিয়ে করবে বলে জানায়, তাই লায়লা তাকে নিজের বাসায় থাকার অনুমতি দেয়। ২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি মামুন তার মাকে সঙ্গে নিয়ে লায়লার বাসায় গিয়ে বসবাস করতে থাকে। ওইদিন থেকে মামুন তার সঙ্গে একই রুমে থাকতে শুরু করে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করে। মামুন তার বাসায় থাকাকালে তার বাবা-মা মাঝেমধ্যেই সেখানে গিয়ে অবস্থান করত। মামুনকে একাধিকবার বিয়ের বিষয়ে বললে সে বিভিন্ন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করতে থাকে। সর্বশেষ চলতি বছরের ১৪ মার্চ মামুন আবার তাকে ধর্ষণ করে। পরবর্তী সময়ে তাকে বিয়ের বিষয়ে বললে সে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। সেইসঙ্গে তাকে বিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করে। 
১১ জুন, ২০২৪

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুন গ্রেপ্তার
টিকটকার প্রিন্স মামুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। লায়লা আক্তার ফারহাদকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে কুমিল্লায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।  আগামীকাল মঙ্গলবার (১১ জুন) তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুমিল্লা জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, ধর্ষণ মামলায় ডিবির একটি টিম তাকে গ্রেপ্তার করেছে। তাকে কাল ঢাকার আদালতে তোলা হবে। এর আগে রোববার (৯ জুন) প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি মামলা করেন লায়লা। মামলার বিবরণীতে বলা হয়, আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের সঙ্গে লায়লার গত তিন বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। পরিচয়ের একপর্যায়ে মামুন লায়লাকে বিয়ে করবে এমন প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক স্থাপন করে। মামুনেন ঢাকায় থাকার মতো কোনো বাসা না থাকায় লায়লা তাকে বিশ্বাস করে নিজ বাসায় রাখে।  ২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি মামুন তার মাকে সঙ্গে নিয়ে লায়লার বাসায় এসে থাকতে শুরু করেন। ওইদিন থেকে মামুন লায়লার সঙ্গে একই রুমে থাকতে শুরু করে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে লায়লার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে একাধিকবার শারীরিক সর্ম্পক স্থাপন করে। মামুন বাসায় থাকাকালে তার বাবা-মা মাঝেমধ্যেই সেখানে এসে অবস্থান করত। তবে মামুনকে একাধিকবার বিয়ের বিষয় বললে সে বিভিন্ন অজুহাতে সময় ক্ষেপণ করতে থাকে। সর্বশেষ চলতি বছরের ১৪ মার্চ আগের মতো বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মামুন লায়লাকে আবার ধর্ষণ করে। পরে তাকে বিয়ের বিষয়ে বলা হলে সে লায়লার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
১১ জুন, ২০২৪
X