ছাত্রছাত্রীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার আহ্বান প্রতিমন্ত্রী রিমির
পড়াশোনার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের দেশের সুনাগরিক হয়ে গড়ে ওঠার আহ্বান জানিয়েছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি। শুক্রবার (৫ জুলাই) সকালে গাজীপুরে কাপাসিয়া উপজেলায় চাঁদপুর ইউনিয়নে ভাওয়াল চাঁদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন এবং চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত একাডেমিক ভবন উদ্বোধন করার পর একথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের ছাত্রদের লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে। বাল্যবিয়ে রোধে আমাদের অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। আজকাল মেয়েদের সঙ্গে ছেলেদেরও কম বয়সে বিয়ে হচ্ছে যা আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয়। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় কিশোর-কিশোরী ক্লাবের মাধ্যমে বাল্যবিয়ে রোধে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ শিশু-কিশোরদের মনোজাগতিক উন্নয়ন মেধার বিকাশ সাধনে কাজ করে যাচ্ছে। সবার প্রচেষ্টার মাধ্যমে সুন্দর ভবিষ্যৎয়ের পথ উন্মোচন করতে কাজ করতে হবে। সকালে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কাপাসিয়া কর্তৃক ফল মেলা উদ্বোধন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের মধ্যে গৃহ নির্মাণ মঞ্জুরি বাবদ ঢেউটিন ও নগদ চেক বিতরণ করেন। একই সঙ্গে রানীগঞ্জ থেকে গাজীপুর পাকারাস্তা হতে ভাঙ্গুড়া মমতাজের বাড়ি পর্যন্ত পাকা রাস্তা শুভ উদ্বোধন করেন।  বিকেলে প্রতিমন্ত্রী চাঁদপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের  মাজেদা বেগম কমিনিউটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর মা ও শিশু স্বাস্থ্য উন্নয়নে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন শুরু করে। কাপাসিয়া উপজেলায় সন্তান প্রসবের সময় একটি মাও মারা যায় না, যা জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) কর্তৃক বেস্ট প্রাকটিস হিসেবে স্বীকৃত। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাযাহারুল ইসলাম সেলিম,  সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন সেলিম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম লুৎফর রহমান প্রমুখ।
৮ ঘণ্টা আগে

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রশ্নে কোনো আপস নেই : সমবায় প্রতিমন্ত্রী
বাঙালি তরুণ-যুবা, আবাল-বৃদ্ধের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রশ্নে কোনো আপস নেই বলে মন্তব্য করেছেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের প্রতিমন্ত্রী মো. আব্দুল ওয়াদুদ (দারা)। শুক্রবার (৫ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে রমজান আলী ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত কমিটমেন্ট কালচারাল একাডেমি মেধাবী ছাত্র সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. তফাজ্জল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. মো. আকতারউজ্জামান। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন সংসদ সদস্য সাবেরা বেগম, সাবেক চিফ অফ স্টাফ লে. জে. এম হারুন-অর-রশিদসহ প্রমুখ। প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের প্রাণশক্তি। মুক্তিযুদ্ধ অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার ফসল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জিত স্বাধীনতা একদিনে হয়নি। খেয়াল রাখতে হবে যেন মুক্তিযুদ্ধের কোনো অবমাননা না হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ওয়াদুদ বলেন, তোমরাই আগামী দিনের নেতা। দেশকে নেতৃত্ব দেবে। দেশকে বিশ্বের বুকে তুলে ধরবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তোমরাই গড়ে তুলবে বলে আমার বিশ্বাস। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বাংলাদেশকেই হত্যা করার চক্রান্ত হয়। বঙ্গবন্ধুকে পরিবারসহ নৃশংসভাবে হত্যা করে বিপথগামীরা শেষ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু খুনিদের সেই স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। উপস্থিত অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী তার বক্তব্যে যোগ করেন, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একটি সুখী-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমাদের সন্তানদের নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। মা-বাবাকেও ভূমিকা রাখতে হবে। বাচ্চাদের মোবাইল আসক্তি কমিয়ে প্রযুক্তিকে ভালো কাজে ব্যবহারে সন্তানদের উৎসাহ দিতে হবে আপনাদের।
৯ ঘণ্টা আগে

সব স্থলবন্দরে ডিজিটাল সেবা কার্যক্রম চালু করা হবে : প্রতিমন্ত্রী
নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে সব স্থলবন্দরে ডিজিটাল সেবা কার্যক্রম চালু করা হবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ভোমরায় ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম উদ্বোধনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে উন্নত ও সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে স্থলবন্দরসমূহ আজ আরও একধাপ এগিয়ে গেল। উন্নত বিশ্বের বন্দরের ন্যায় আমাদের দেশের স্থল বন্দরসমূহ ও একদিন স্মার্ট বন্দরে পরিণত হবে। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বেলা ১১টায় সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে ভোমরা ই-পোর্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের স্থলবন্দরের সেবা কার্যক্রম পেপারলেস করার লক্ষ্যে বেনাপোল ও বুড়িমারী স্থলবন্দরে আগেই অটোমেশন চালু করা হয়েছে। ভোমরা স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়নসহ ডিজিটাল সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। স্থলবন্দরগুলোকে আধুনিক ও অটোমেশনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য সরকারি ও উন্নয়ন সহোযোগী সংস্থার অর্থায়নে প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন (জিএটিএফ) এর অর্থায়নে প্রায় ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ভোমরা স্থলবন্দরে সম্পাদিত ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে পণ্য সরবরাহ কার্যক্রম সচল রাখার ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, ই-পোর্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম করা হয়েছে কাজ আরও স্মুথ করার জন্য। যেন সময় বাঁচে। ভোমরা বন্দরের বিদ্যমান সমস্যাগুলো সবই সমাধান করা হবে। ভোমরা বন্দরের উন্নয়নে ১ হাজার ১৭০ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এটা বাস্তবায়ন হলে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। এটাই হবে প্রাণ কেন্দ্র, হিরো পোর্ট। ভোমরা বন্দর আপনাদের। এটা দেখভাল করার দায়িত্ব আপনাদের। এখানে কোনো সংকট দেখা দিলে ব্যবসায়ীরা মুখ ফিরিয়ে নেবে। এর আগে দেশের বন্দরগুলোতে কোনো শৃঙ্খলা ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০০১ সালে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ গঠন করেন। যা ২৪ বছরে বন্দরের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। এখন কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা নেই। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং সুইসকন্টাক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডা. আ ফ ম রুহুল হক, সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য আশরাফুজ্জামান আশু, সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য লাইলা পারভীন সেঁজুতি, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির, পুলিশ সুপার মো. মতিউর রহমান সিদ্দিকী, গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন (ভার্চুয়াল) এর পরিচালক ফিলিপ ইসলাম, সুইসকন্টাক্ট বাংলাদেশের কান্ট্রিডিরেক্টর মুজিবুল হাসান, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান বাবু, ভোমরা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কাজী নওশাদ, সহসভাপতি এজাজ আহমেদ স্বপন, সাধারণ সম্পাদক এএসএম মাকসুদ খান প্রমুখ। এ সময় স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের আগে প্রধান অতিথি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ভোমরা স্থলবন্দরে ই-পোর্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
০৪ জুলাই, ২০২৪

কক্সবাজারের নারীদের ল্যাপটপ প্রদানের প্রতিশ্রুতি পলকের 
‘হার পাওয়ার প্রকল্পঃ প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্পের আওতায় কক্সবাজারে নারী প্রশিক্ষণার্থীদের এক সপ্তাহ পর ল্যাপটপ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।  বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) হার পাওয়ার প্রকল্পের আওতায় কক্সবাজারে নারী প্রশিক্ষণার্থীদের চলমান প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে এ আশ্বাস দেন তিনি।  এসময় পলক বলেন, ২৫ হাজার নারী উদ্যোক্তা তৈরির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা ও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) অধিদপ্তরের অধীনে ‘হার পাওয়ার’ প্রকল্পের বাস্তবায়ন করছি। যেখানে প্রশিক্ষণ ও মেন্টরশিপ শেষে নারী উদ্যোক্তাদেরকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে একটি করে ল্যাপটপ উপহার দেওয়া হচ্ছে।  পলক আরও বলেন, যদি ভবিষ্যতে এটাকে আরও বর্ধিত করতে পারি তাহলে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাস শেষে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের সম্পদগুলো বেকার তরুণ-তরুণীদের ব্যবহারের সুযোগ করে দেওয়ার পাশাপাশি শিক্ষকদেরকেও ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দেওয়া সম্ভব হবে।  পরে প্রতিমন্ত্রী মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্কের মান যাচাইয়ের জন্য কক্সবাজার বিমানবন্দর এলাকায় চলমান ড্রাইভ টেস্ট এর কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।  
০৪ জুলাই, ২০২৪

বিদ্যুৎ পরিস্থিতি কবে ভালো হবে জানালেন প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি ভালো হবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে ‘বাজেট পরবর্তী’ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। নসরুল হামিদ বলেন, সেপ্টেম্বরে বড় বন্যা হলে দেশের কী প্রস্তুতি থাকা দরকার, সেটা নিয়ে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এই ক্ষয়ক্ষতি যাতে কম হয়, সে কাজ চলছে। বাংলাদেশ প্রায় ৭০০ নদীর দেশ। এখানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরবচ্ছিন্ন রাখা কঠিন কাজ। তবে এখন পরিস্থিতি সরকারের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আছে। আগামী ১৫-১৬ জুলাইয়ের দিকে সারা দেশে গ্যাসের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ করা যাবে। এদিকে আদানিও বিদ্যুৎ সরবরাহ করা শুরু করেছে।  বাজেটে জ্বালানি খাতের বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত ৩০ জুন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাস হয়েছে। এবার জ্বালানি খাতে এক হাজার ৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। জ্বালানি বিভাগ সাধারণত তাদের নিজস্ব অর্থ ব্যয় করে। যেমন, গ্যাস ও তেল কেনার ব্যাপারে নিজেদের অর্থই ব্যয় করা হয়। কিন্তু উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের কিছু অর্থ দরকার পড়ে। সেটার পরিমাণ এক হাজার ৮৬ কোটি টাকা। প্রতিমন্ত্রী বলেন, সৈয়দপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র বাস্তবায়নে কিছুটা সহায়তা দরকার মন্ত্রণালয়ের। এবারের বাজেটে সরকারের মূল লক্ষ্য ছিল দেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা। পাশাপাশি জ্বালানি সাশ্রয়ের বিষয়টিও মাথায় রেখে বাজেট তৈরি করা হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে ৬ হাজার মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেষ্টা চলছে। তবে, এই সিস্টেম যে কোনো সময় ব্যর্থও হতে পারে, তাই সোলারকে স্মার্ট গ্রিডে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা আছে।
০৪ জুলাই, ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে বিদ্যুৎ জ্বালানির সাত প্রস্তাব
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন চীন সফরে সাত প্রস্তাব দেওয়া হবে। এর মধ্যে মহেশখালী পাইপলাইন নির্মাণ এবং ছয়টি বিদ্যুৎ সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণের প্রস্তাব দেবে বাংলাদেশ। এতে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রযোজন হবে। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সচিবালয়ে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এ তথ্য জানান।  তিনি বলেন, আমরা পরিকল্পনা করেছি, ২০২৭ সালের মধ্যে দেশে কোনো গ্যাস সংকট থাকবে না। এ জন্য আমরা বেশকিছু পরিকল্পনা নিয়েছি। আমরা চীনকে গ্যাস পাইপলাইনের প্রস্তাব দিচ্ছি। এ ছাড়াও চলতি মাসে নেপালের বিদ্যুৎ আনতে চুক্তি করে ফেলতে পারব বলে আশা করছি- যোগ করেন প্রতিমন্ত্রী।
০৪ জুলাই, ২০২৪

নিরবচ্ছিন্ন গ্যাসের আশ্বাস দিলেন প্রতিমন্ত্রী
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আগামী ১৫ জুলাইয়ের দিকে সারা দেশে গ্যাস নিরবচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে ‘বাজেট পরবর্তী’ সংবাদ সম্মেলনে এমন আশার কথা জানান তিনি। তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে বড় বন্যা হলে আমাদের কেমন প্রস্তুতি থাকা দরকার, সেটা নিয়ে ভাবছি আমরা। ভবিষ্যতে এই ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনার কাজ চলছে। আমাদের দেশে ৭০০-এর মতো নদী রয়েছে। এখানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরবচ্ছিন্ন রাখা কঠিন কাজ। আমরা চেষ্টা করছি, এখন পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আগামী ১৫-১৬ জুলাইয়ের দিকে সারা দেশে গ্যাস নিরবচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। এদিকে আদানিও বিদ্যুৎ দেওয়া শুরু করেছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২৪-২৫ সালের বাজেট পাস হয়েছে গত ৩০ জুন। এবার জ্বালানি খাতে এক হাজার ৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। জ্বালানি বিভাগ সাধারণত তাদের নিজস্ব অর্থ ব্যয় করে। যেমন গ্যাস ও তেল কেনার ব্যাপারে নিজেদের অর্থই ব্যয় করা হয়। কিন্তু উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের কিছু অর্থ দরকার পড়ে। সেটার পরিমাণ এক হাজার ৮৬ কোটি টাকা। তিনি বলেন, আমাদের বিদ্যুৎ খাতে সৈয়দপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র বাস্তবায়নে কিছুটা সহায়তা দরকার। চলতি বাজেটে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা আমাদের মূল লক্ষ্য। পাশাপাশি জ্বালানি সাশ্রয়ের বিষয়টিও রয়েছে।
০৪ জুলাই, ২০২৪

সমুদ্রসম্পদ আহরণে সব সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সুনীল অর্থনীতির আওতায় সমুদ্রসম্পদ আহরণে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া অপরিহার্য। সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলোর মাঝে সমন্বয় করে সকল সম্ভাবনাকে সফলভাবে কাজে লাগাতে হবে। বুধবার (৩ জুলাই) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব মহাসাগর দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সহায়তায় ‘ওমান প্রসপারিটি : ক্যাটালাইজিং ব্লু ইকোনমি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রতিপাদ্য সম্মেলনের ব্লু ইকোনমি ইনফ্রাস্ট্রাকচার শিরোনামের ব্রেকআউট সেশনে সভাপতিত্বকালে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর পিএসসিগুলোকে বিবেচনায় নিয়ে এবং বাংলাদেশের স্বার্থকে সর্বাগ্রে অক্ষুণ্ণ রেখে বাংলাদেশে অফশোর মডেল পিএসসি-২০২৩ প্রণয়ন করা হয়েছে। এই অফশোর মডেল পিএসসির আওতায় বাংলাদেশ অফশোর বিডিং রাউন্ড-২০২৪ গত ১০ মার্চ ঘোষণা এবং বিড জমার তারিখ সর্বশেষ ৯ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগ কর্তৃক উপকূলীয় এলাকায় ও দ্বীপাঞ্চলে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন এবং সমুদ্রশক্তি কাজে লাগিয়ে ২০৫০ সালের মধ্যে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এডিবির সহায়তায় ২২টি সম্ভাবনাময় স্থানে অফশোর উইন্ড থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়েছে। অফশোর উইন্ড থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রাথমিক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। নবায়নযোগ্য শক্তির ক্ষেত্রে প্রযুক্তির উন্নয়নে বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোকে গবেষণার কাজে উৎসাহিত করা এবং তার প্রয়োগের জন্য সক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্যও মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তাছাড়া টাইডাল বেস পাওয়ার প্লান্ট করার বিষয়ে মন্ত্রণালয় চিন্তা-ভাবনা করছে। সমুদ্রে গ্যাস হাইড্রেট খোঁজার বিষয়েও কাজ করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর রিয়াল এডমিরাল মো. খালেদ ইকবালের (অবসরপ্রাপ্ত) সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আলী হোসেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইমবিষয়ক ইউনিটের সচিব রিয়াল এডমিরাল (অবসরপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, এডিবির কোস্টাল, রিভার ও পোর্ট এক্সপার্ট বিষয়ক ইউনিটের মহাপরিচালক জেন হেনরি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. এসএম নাফিস শামস।
০৩ জুলাই, ২০২৪

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার পরিকল্পনা নেই : জনপ্রশাসনমন্ত্রী
জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হেসেন জানিয়েছেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। তিনি বলেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করা হলে বিভিন্ন পদের বিপরীতে চাকরি প্রার্থীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে। ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে আরো বেশি প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হতে পারে। এতে করে ৩০ বছরের কম বয়সী প্রার্থীদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হতে পারে। বুধবার (৩ জুলাই) জাতীয় সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য শাহনেওয়াজের এক প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।  বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেশনজট নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগে বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বড় ধরনের সেশনজট থাকলেও বর্তমানে উল্লেখযোগ্য কোন সেশনজট নেই বললেই চলে।  শিক্ষার্থীরা ১৬ বছরে এসএসসিসহ ২৩-২৪ বছরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে থাকে। চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর হওয়ার ফলে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরও তারা চাকরিতে আবেদনের জন্য কমপক্ষে ৬-৭ বছর সময় পেয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০ বছর বয়সসীমার মধ্যে একজন প্রার্থী আবেদন করলে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ২/১ বছর লেগে যায়। ফলে চাকরিতে যোগদানের জন্য নূন্যতম বয়স ৩০ বছর থেকে ৩৫ বছর করার যে দাবি করা হচ্ছে প্রকৃত পক্ষে তার কাছাকাছি পর্যায়ে উপনীত হয়। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের রিপোর্টের কথা উল্লেখ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রী বলেন, ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় বিভিন্ন স্তরে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের বয়স ও জেন্ডারভিত্তিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী কম বয়সী (২৩-২৫) সুপারিশকৃত প্রার্থীর সংখ্যা সব থেকে বেশি (৩৭.৬৮ শতাংশ) এবং বেশি বয়সী (২৯ এর ঊর্ধ্বে) সুপারিশকৃত প্রার্থীর সংখ্যা সব থেকে কম (১.৭১ শতাংশ)। তিনি জানান, চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা ৫৭ বছর থেকে ৫৯ বছরে উন্নীত হওয়ায় বর্তমানে শূন্য পদের সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই কমে গেছে। এ প্রেক্ষাপটে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করা হলে বিভিন্ন পদের বিপরীতে চাকরি প্রার্থীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে। ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে আরো বেশি প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হতে পারে। এতে করে যাদের বয়স বর্তমানে ৩০ বছরের ঊর্ধ্বে তারা চাকরিতে আবেদন করার সুযোগ পেলেও অনুর্ধ্ব ৩০ বছরের প্রার্থীদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হতে পারে। এসব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার কোনো পরিকল্পনা আপাতত নেই বলে মন্ত্রী জানান।
০৩ জুলাই, ২০২৪

সুনীল অর্থনীতিকে মূল অর্থনীতিতে কাজে লাগাতে হবে : প্রতিমন্ত্রী
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমাদের সামনে বিরাট সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা সুনীল অর্থনীতি নিয়ে কাজ করব। সুনীল অর্থনীতিকে বাংলাদেশের মূল অর্থনীতিতে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে গবেষণায় সাপোর্ট দিতে হবে। গবেষকদের জন্য দেশ এগিয়ে যেতে পারছে। বুধবার (৩ জুলাই) ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘বিশ্ব মহাসাগর দিবস’ উপলক্ষে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ আয়োজিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ‘বায়োডাইভারসিটি অ্যান্ড মেরিন রিসোর্সেস’ শিরোনামে ব্রেকআউট সেশনে চেয়ারপারসনের বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, সুনীল অর্থনীতিতে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা অনেকটা পিছিয়ে আছি। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা ‘শূন্য’ ছিল। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা ইত্যাদির অভাবের মধ্যেও বঙ্গবন্ধু ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটার্স অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট’ প্রণয়ন করেন। পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সে অ্যাক্ট বা অন্যসব ক্ষেত্রে দেশ এগোতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সেটেলড করেন। প্রধানমন্ত্রী সুনীল অর্থনীতির খসড়া অনুমোদন করে দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা ইকোসিস্টেম, পরিবেশ সম্পর্কে কথা বলছি। কিন্তু পরিবেশবান্ধব আমাদের সোনালি আঁশ পাটকে রক্ষা করতে পারেনি, যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে হারিয়ে গেছে। যোগ্য নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুর পরে পাই নাই। আমাদের সৌভাগ্য স্বল্প সময়ে যোগ্য নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পেয়েছি। তিনি ছোট্ট ভূখণ্ডকে উন্নয়ন করে কোথায় নিয়ে গেছেন। সময়টাকে কাজে লাগাতে হবে। আমরা চেষ্টা করছি। আন্তর্জাতিক নৌসংস্থায় ‘সি’ ক্যাটাগরিতে আমরা সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। এর মূল কাজ সমুদ্র পরিবহন পরিবেশসম্মত এবং ফ্রেন্ডলি হওয়া। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করছি। বাংলাদেশ একটি মানবিক দেশ। প্রধানমন্ত্রী আমাদের সমুদ্রে অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। এটাকে কাজে লাগিয়ে সুনীল অর্থনীতিতে এগিয়ে নিতে পারি, তাহলে সার্থকতা খুঁজে পাবো। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সহায়তায় পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ওসান প্রোসপারিটি : ক্যাটিলাইজিং ব্লু ইকনোমি ইন বাংলাদেশ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন  পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) ড. এমদাদ উল্লাহ মিয়া, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) মোস্তাফিজুর রহমান, ফিলিপাইনের সহকারী অধ্যাপক জন ভার্ডিন, চীনের প্রফেসর উইডং ইউ, থাইল্যান্ডের প্রফেসর সুরিয়ান টুংকিজিয়ানুকিজ।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক মো. মনিরুল ইসলাম অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. আমিনুর রহমান।
০৩ জুলাই, ২০২৪
X