প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান ইসলামী আন্দোলনের
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক ও ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি যুবনেতা মাওলানা মোহাম্মদ নেছার উদ্দিন বলেছেন, প্রবাসীদের হাড়ভাঙা পরিশ্রমে দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল হয়। প্রবাসীরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে হাজার হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধকরণে ভূমিকা পালন করছেন। অথচ এই প্রবাসীরা প্রতিটি সেক্টরে নানাবিধ হয়রানির শিকার হন।  এ সময় সব ধরনের হয়রানি বন্ধ ও প্রবাসীদের সকল সমস্যা দ্রুত সমাধানে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। শুক্রবার (২২ জুন) সন্ধ্যায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সৌদি আরবের জেদ্দা আল-বাওয়াদী শাখার উদ্যোগে জেদ্দার সুক আল-বাওয়াদীর ভোজন বিলাসে আলোচনা সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান মাওলানা নেছার উদ্দিন। তিনি বলেন, পাসপোর্ট নবায়নে সমস্যা, ছুটিতে দেশে গেলে এয়ারপোর্টের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাদের মানুষই মনে করে না। তাদের সঙ্গে যা-তা ব্যবহার করেন। তাদের সামানাপত্র ফিক্কা মেরে ফেলেন, লাগেজ আটকে রাখেন, লাগেজ খুলে মালামাল নিয়ে যাওয়ার ঘটনাও অহরহ। এভাবে নানাবিধ সমস্যায় প্রবাসীরা জর্জরিত। মাওলানা নেছার উদ্দিন আরও বলেন, প্রবাসে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস কর্মকর্তারাও অত্যন্ত খারাপ ব্যবহার করে থাকেন তাদের সঙ্গে। পাসপোর্ট নবায়নে গড়িমসি করে হয়রানি করে থাকেন। প্রবাসীরা কাগজপত্রের সমস্যা, কাজের সমস্যা ও ইকামার সমস্যায় বেশি ভোগেন। বিদেশে কোনো প্রবাসী শ্রমিক কোনো সমস্যায় পড়লে দূতাবাসে জানালেও তারা খুব কমই কেয়ার করেন। এগুলো সমাধানে দূতাবাস উদ্যোগ নিলে খুব সহজেই সমাধান করা যায়। প্রবাসীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করলে তারা কীভাবে প্রবাসে থাকবে। এমনিই তো প্রবাস জীবন খুব কঠিন জীবন। বাবা-মা, ভাই-বোন, স্ত্রী, সন্তান ফেলে রেখে জীবনযুদ্ধে বেঁচে থাকার তাগিদে বিদেশে পাড়ি জমান। এর মধ্যে যদি সরকারের বিভিন্ন সেক্টরে হয়রানি ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তাহলে বিদেশে যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন অনেকে। এজন্য সব ধরনের হয়রানি বন্ধ ও প্রবাসীদের সকল সমস্যা দ্রুত সমাধানে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান তিনি। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন জেদ্দা মহানগর সভাপতি শায়খ মোশাররফ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সৌদী কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক মাওলানা আল-আমীন খলিফা, হাফেজ ইসমাঈল শরীফ, মাওলানা ফরহাদ উল্লাহ, হাজী কাওছার আহমদ। সংগঠনের আল-বাওয়াদী শাখার সভাপতি মাওলানা শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি শেখ ফজলুল করীম নাঈমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ঈদ পুনর্মিলনীতে বক্তব্য রাখেন, মাওলানা ইব্রাহিম খলিল, মাওলানা শামসুল হক ভূঁইয়া, হাফেজ মাওলানা এনায়েত উল্লাহ, মাওলানা আতাউল্লাহ, মাওলানা সা’দ উল্লাহ্, মুফতী হাবীবুল্লাহ মোখতার, হাফেজ কেরামত আলী, মাওলানা শেখ মহিউদ্দিন, এনামুল হক এনাম এইচ এম, হারুনুর রশীদ, রুবেল আহমেদ, হাজী ওমর ফারুক বাবু, হাজী সাইফুল ইসলাম, হাফেজ বদিউল আলম, হাজী মকবুল হোসাইন, মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, শেখ আনিছুর রহমান আনিছ, মুহাম্মদ তারেক মজুমদার, নাজিম উদ্দিন, মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, মুহাম্মদ ইয়াসিন, এম রিয়াদ হোসাইন, আব্দুল্লাহ্ আল মামুন, রাসেল হোসাইন প্রমুখ। মাওলানা মোহাম্মদ নেছার উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়ার পথে। ব্যাংকগুলো কতিপয় এমপি ও ব্যবসায়ী মিলে খালি করে দেওয়া হয়েছে। হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণখেলাপির বিরুদ্ধে সরকার কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হলে দেশ ভয়াবহ সংকটে পড়বে। প্রবাসীরা ঘাম জড়িয়ে দেশে টাকা পাঠায় আর সরকারের দুর্নীতিবাজ এমপি-মন্ত্রীরা বিদেশে টাকা পাচার করে বেগম পাড়া বানায়। এই তো তাদের দেশপ্রেম।
২২ জুন, ২০২৪

কুষ্টিয়া বহল বাড়িয়া স্কুলে এসএসসি ৯৯ ব্যাচের পুনর্মিলনী
কুষ্টিয়া বহল বাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি ১৯৯৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। পাঁচ শতাধিক লোক এই আয়োজনে অংশ নেন। বুধবার (১৯ জুন) দিনব্যাপী এ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। রুহুল কে সাগরের (মিলন) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. আনছারুজ্জামানকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। ঈদের তৃতীয় দিন সকাল থেকে সাবেক শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে বহলবাড়িয়া হাই স্কুলের মাঠ। ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়ের ওই ব্যাচের পুনর্মিলনী উৎসবে সাবেক শিক্ষার্থীরা মেতে উঠেছিলেন আনন্দে, যেন খুঁজে পেয়েছিলেন নিজেদের শৈশব। সবাইকে আবার একসঙ্গে পেয়ে যেন কর্মজীবনের সব ক্লান্তি দূর হয়ে গিয়েছিল সাবেক শিক্ষার্থীদের। পুরোনো ক্যাম্পাসকে নতুন করে ক্যামেরাবন্দি করে রাখতে ছিল অনেক কসরত। প্রাণের বিদ্যালয়ে মধুর মিলনে সতীর্থরা একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও কোলাকুলির মাধ্যমে বন্ধুত্বের নতুন বন্ধন তৈরি করেন। বিদ্যালয়ের ৯৯ ব্যাচের পুনর্মিলনী উদযাপন পরিষদের অন্যতম  রুহুল কে সাগর (মিলন) বলেন, ২৫ বছর পর বহলবাড়িয়া স্কুলের উনবিংশ শতাব্দীর শেষ ব্যাচ, বন্ধুত্বের টানে শৈশবের মধুর স্মৃতিচারণায় ঈদের তৃতীয় দিন ব্যতিক্রমধর্মী মিলনমেলার আয়োজন করেছে। ব্যাচের সদস্যদের অনেকেই দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পেশায় নিয়োজিত। সাবেক শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা শৈশব-কৈশোরের খোঁজে এখানে ছুটে এসেছি। রঙিন বেলুন উড়িয়ে জাঁকজমকপূর্ণ এ আয়োজনে উদ্বোধন করেন বহলবাড়িয়া হাইস্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. আনছারুজ্জামান । তিনি বলেন, পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে মেলবন্ধন রচিত হয়। সুখ-দুঃখের স্মৃতি রোমন্থন করার সুযোগ ঘটে। এর মাধ্যমে পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও সুদৃঢ় হয়। উদ্বোধনের আগে ৯৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী প্রয়াত শিক্ষক ও সহপাঠীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। মিলনমেলায় অংশ নেওয়া সাবেক শিক্ষার্থীদের উপহার হিসেবে ব্যাগ দেওয়া হয়। এছাড়া শোভাযাত্রা ও প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়। এছাড়া বালিশ খেলা, চেয়ার খেলা, হাড়ি ভাঙা খেলাসহ বিভিন্ন শিল্পীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়। দেশের বিভিন্নভাবে কর্মক্ষেত্রে অবদান রাখায় সম্মাননা পান রুহুল কে সাগর (মিলন), সালমা আক্তার ও সোহেল রানা। এছাড়াও সম্মাননা দেওয়া হয় ৯৯ ব্যাচের সব শিক্ষককে। বর্তমান প্রধান শিক্ষক ইকবাল হোসেন ডাবলু, অবসরপ্রাপ্ত ওসমান গনি, অবসরপ্রাপ্ত ইয়াসিন আলী খান, অবসরপ্রাপ্ত নজরুল ইসলাম মানিক, মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, মো. তাজ উদ্দিন, মোহাম্মদ চয়ন উদ্দিন, মোহাম্মদ খাইরুল ইসলামকেও সম্মাননা দেওয়া হয়।
২১ জুন, ২০২৪

বিএসএমএমইউতে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ঈদুল আজহা-পরবর্তী পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. মিলন হলে এই অনুষ্ঠানে ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান খান, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বণিক, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান দুলাল, অনকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. নাজির উদ্দিন মোল্লাহ, হেমাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. আব্দুল আজিজ, বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মাসুম আলম, বিএসএমএমইউ স্বাচিপের সদস্য সচিব সহযোগী অধ্যাপক ডা. আরিফুল ইসলাম জোয়ারদার টিটো, পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. রেজাউর রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক (হাসপাতাল) ডা. পবিত্র কুমার দেবনাথ, উপপরিচালক (হাসপাতাল) ডা. বেলাল এইচ সরকার প্রমুখ।
২০ জুন, ২০২৪

পুনর্মিলনী ও কামিল (মাস্টার্স) অনুমোদন উদ্‌যাপন
সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা খুলনার কয়রা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি প্রতিষ্ঠান কালনা আমিনিয়া কামিল (মাস্টার্স) মাদ্রাসায় প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী ও কামিল (মাস্টার্স) অনুমোদন উদযাপন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ জুন) ঈদুল আযহার পরের দিন অনুষ্ঠিত হয়।   সকাল ৯টায় কালনা আমিনিয়া কামিল (মাস্টার্স) মাদ্রাসার প্রাঙ্গণ থেকে সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি কালনা বাজার প্রদক্ষিণ করে। পরে র‌্যালিটি অনুষ্ঠানস্থল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। র‍্যালি শেষে কোরআন তেলোয়াতের মাধ্যমে মো. কাইয়ূমের পরিচালনায় অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। মাদ্রাসার শত শত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয় অনুষ্ঠানস্থল। গান গল্প আর পুরোনো দিনের স্মৃতিতে কাটে একটি দিন। মাদ্রাসা চত্বরে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রাক্তন ছাত্র এবং অত্র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মো. ইউনুস আলী সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কয়রা-পাইকগাছার সংসদ সদস্য মো. রশীদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জিএম মহসিন রেজা, মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি এবং সদ্য নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম মোহসিন রেজা। অ্যালামনাইদের মধ্যে বক্তব্য দেন আলমগীর কবির, সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার সাইফুল ইসলাম, ঘুগরাকাটি ফাজিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মাওলানা আশরাফুল আলম, ঘুগরাকাটি ফাজিল মাদ্রাসার আরবি বিভাগের প্রভাষক মো. শিহাবুদ্দীন, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের প্রভাষক ইদ্রিস আলী, খুলনার সরকারি পাইওনিয়ার কলেজের প্রভাষক রোকনুজ্জামান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার (অব.) জিএম আনোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আসাদুজ্জামান, দৈনিক কাল বেলা’র অনলাইন ইনচার্জ পলাশ মাহমুদ, লোকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুল ইসলাম, খুলনা নিসারিয়া কামিল মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপাল ডিএম নুরুল ইসলাম, পুলিশ হেডকোয়ার্টার ঢাকার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাসার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. বিলাল হোসাইন।  শিক্ষকমণ্ডলীদের মধ্যে বক্তব্য দেন উৎপল কুমার মণ্ডল, দেবী রঞ্জন মণ্ডল, মাওলানা মুহা. আব্দুল গণি, মাওলানা মাহফুজুর রহমান।  সবশেষে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা মতলুব হোসাইন।
১৮ জুন, ২০২৪

প্রাক্তনদের নিয়ে পুনর্মিলনী
দীর্ঘ বছর পর বাল্যকালের বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতেই শুরুতেই কুশল বিনিময়, বন্ধু কী খবর বল? চলে আলাপচারিতা আর পারিবারিক ও কর্মস্থলের গল্প। কেউ কেউ ফিরে যান বিদ্যালয় জীবনের মজার স্মৃতির কথায়। নতুন-পুরোনো শিক্ষার্থীদের এমন আড্ডায় জমজমাট হয়ে উঠেছিল সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা খুলনার কয়রা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি প্রতিষ্ঠান কয়রা সিদ্দিকিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার সবুজ মাঠ।  মঙ্গলবার (১৮ জুন) ঈদুল আজহার পরের দিন অনুষ্ঠিত হয়েছে মাদ্রাসার সূবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ঈদ পুনর্মিলনী।  ‘এক পরিবার একই মনন, বাঁধ ডিঙ্গিয়ে তাইতো আপন’ স্লোগানকে সামনে রেখে মঙ্গলবার সকাল ৯টায় মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ থেকে সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি ৪নং কয়রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে দিয়ে বিভিন্ন বাজারে প্রদক্ষিণ করে। পরে র‌্যালিটি অনুষ্ঠানস্থল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। কোরআন তেলোয়াত ও সাবেক ছাত্র সংগঠনের থিম সং বাজানোর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। এ সময় কয়রা সিদ্দিকিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার শত শত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয় অনুষ্ঠানস্থল। গান গল্প আর পুরোনো দিনের স্মৃতিতে কাটে একটি দিন।  মাদ্রাসা চত্বরে অ্যালামনাই অ্যাসেসিয়েশন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। পুনর্মিলনী উদ্‌যাপন কমিটির আহ্বায়ক প্রাক্তন শিক্ষার্থী বড়বাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান  শিক্ষক মোহা. হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কয়রা-পাইকগাছার সংসদ সদস্য মো. রশীদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কয়রা উপজেলা পরিষদের সদ্য নির্বাচিত চেয়ারম্যান জিএম মোহসিন রেজা।  এ ছাড়াও অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আ.লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ ও পরিকল্পনা উপকমিটির সদস্য সাইফুল্লাহ আল মামুন, খুলনা জেলা পরিষদের সদস্য আব্দুল্যাহ আল মামুন লাভলু, পাইকগাছা উপজেলা পরিষদের সদ্য নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান আ. ওহাব বাবলু ও দৈনিক দেশের কণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন।  এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন পুনর্মিলনী উদ্‌যাপন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা কপোতাক্ষ কলেজের সাবেক অধ্যাপক আ ব ম আ. মালেক। মাদ্রাসার প্রাক্তন ছাত্র মো. ফরহাদ হুসাইনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শফিকুল ইসলাম নিজামী, মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সহসভাপতি এসএম জিয়াদ আলী, উত্তরচক কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা মোস্তফা আ. মালেক, মাদ্রাসার সাবেক শিক্ষক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, মাওলানা হাবিল উদ্দিন ঐহিদী, মাদ্রাসার মাহফিল কমিটির সভাপতি কয়রা সদর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান এস এম লুৎফর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইউপি সদস্য আবু হাসান, পুনর্মিলনী উদ্‌যাপন কমিটির সদস্য সচিব এনামুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা শাহাজান সিরাজ, মাদ্রাসার সাবেক শিক্ষার্থী অধ্যাপক গাউছুল আজমসহ আরও অনেকে। আলোচনা শেষে ক্রেস্ট প্রদান, স্মরণিকা প্রকাশের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে মাদ্রাসার শিক্ষকসহ সাবেক শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
১৮ জুন, ২০২৪

খুবিতে অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
নানা আয়োজন ও উৎসবমুখর পরিবেশে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী উদ্‌যাপিত হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মে) দিনব্যাপী অর্থনীতি ডিসিপ্লিন এবং ডিসিপ্লিনের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই রজতজয়ন্তী উপলক্ষে সকাল ১০টার দিকে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. নাসিফ আহসান। শিক্ষকদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. শাহনেওয়াজ নাজিমুদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ড. ফাওজিয়া হামিদ, প্রফেসর ড. জিয়াউল হায়দার এবং ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. খান মেহেদি হাসান। তারা দেশে ও দেশের বাইরে অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ভূমিকা তুলে ধরেন। এ ছাড়াও ডিসিপ্লিনের বিভিন্ন স্মৃতিচারণ মুলক ঘটনা তুলে ধরে এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র বিষয়ক পরিচালক প্রফেসর মো. শরীফ হাসান লিমন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ জেড এম আনোয়ারুজ্জামান এবং সাধারণ সম্পাদক মো. আকতার হোসেন।  বিকেল ৪টার দিকে ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সিনিয়র জুনিয়র সবাই মিলে পুনর্মিলনের আনন্দে মেতে উঠে। উক্ত অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতার জন্য স্পনসর হিসেবে ছিলেন এয়ারটেল, আল-মাহমুদ গ্রুপ, ফ্রিনেম, নিউজিল্যান্ড ডেইরি, ইউনিভার্সাল কম্পিউটার, নেসটলে, দেশি কিচেন, হাড়িয়াল, ধবল, জানজি আইসক্রিম, বিবিএস ক্যাবলস, লাওস, লাকি এন্টারপ্রাইস, প্রাপ্তি, ক্লেমন, ক্লেমন-এ।
২৪ মে, ২০২৪

ইতালিতে বাংলাদেশিদের ঈদ পুনর্মিলনী
ইতালিসহ ইউরোপে বিভিন্ন দেশে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে প্রবাসী বাংলাদেশিরা। শনিবার (২৭ এপ্রিল) ভিচেন্সায় সফল প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী হাজী আব্দুল হালিমের উদ্যোগে প্রবাসীদের নিয়ে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভিচেন্সার একটি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে বাংলা কমিউনিটির নেতারা, বাংলাদেশি ব্যবসায়ীসহ প্রায় ৩ শতাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি অংশগ্রহণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলা কমিউনিটির নেতা এমদাদুর রহমান চৌধুরী, আহমেদ, রনি শেখ, মাসুদ আলী, জামাল উদ্দিন, বিপুল দাস, সেলিম হোসেন, আব্দুর সাত্তার, মঞ্জুর রহমান, জাহাঙ্গীর হোসেন বাবলুসহ আরও অনেকই। অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রবাসীরা গান, নাচ, কবিতা আবৃত্তিসহ বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এ ছাড়া বিভিন্ন রকমারি বাংলা খাবার পরিবেশন করা হয় এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে। হাজি আব্দুল হালিমের দেশের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার মদনপুরের কলাবাড়ি গ্রামে। তিনি ২০১০ সালে ইউরোপের দেশ ইতালিতে পাড়ি জমান। ইতালির ভিচেন্সায় একজন সফল বাংলাদেশি ব্যবসায়ী তিনি। বর্তমানে ইতালিতে তার তিনটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেখানে কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিদেরও।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪

অমর একুশে হলের তৃতীয় পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত 
বর্তমান ও প্রাক্তনদের বন্ধনকে সুদৃঢ় করার মানসে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের তৃতীয় পুনর্মিলনী। গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়টির হল প্রাঙ্গনে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়, এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এই অনুষ্ঠান সকাল ১১টায় উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো- উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেষ চন্দ্র বাছার। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অমর একুশে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. ইসতিয়াক এম. সৈয়দ।  অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ এমপি।  পুনর্মিলনী উপলক্ষে 'আনন্দ বেদনার কাব্য' নামে একটি স্মরণিকা প্রকাশ করা হয়। প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ২৭ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয় ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৫ জনকে বৃত্তি প্রদান করা হয়। স্মৃতিচারন, র‍্যাফেল ড্র, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খাবারসহ বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে অমর একুশে হল মুখরিত হয়ে ওঠে। দিনব্যাপী এই পুনর্মিলনীর শেষ পর্বে ব্যান্ডদল ওয়ারফেজ গান পরিবেশন করে।
০৩ মার্চ, ২০২৪

অমর একুশে হলের পুনর্মিলনী ২ মার্চ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অমর একুশে হল এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের তৃতীয় পুনর্মিলনী আগামী ২ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে একুশে হল এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামাল সোহাগ বলেন, অতীতের ধারাবাহিকতায় এ বছরের পুনর্মিলনী জমজমাট অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই হলের সাবেক ছাত্রদের মেলবন্ধন আরও জোরালো করতেই এই আয়োজন। হল প্রাঙ্গণে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। একুশে হল এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পুনর্মিলনীর জন্য রেজিস্টেশন ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। সশরীরে হল প্রাঙ্গণে উপস্থিত হয়ে রেজিস্ট্রেশন করা ছাড়াও রেজিস্ট্রেশন করা যাবে এই লিঙ্কে http://forms.gle/5bRRdv81Ugj37ZG57। এ অনুষ্ঠান উপলক্ষে যে কোনো ধরনের তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যাবে কায়সার আহম্মেদ রকি (01712630709) ও শাওন মাহমুদের (01558959446) সঙ্গে। ভাষাশহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন স্বরপ ২০০১ সালের ২৫ মে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন অমর একুশে হল। ভাষাশহীদদের স্মরণে হলের ভবনগুলোর নামকরণ করা হয়েছে শহীদ রফিক ভবন, শহীদ সালাম ভবন, শহীদ বরকত ভবন এবং শহীদ জব্বার ভবন।
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ঢাবির সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যালামনাইয়ের পুনর্মিলনী ২ মার্চ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২ মার্চ। অনুষ্ঠানের ভেন্যু হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি। আয়োজকরা জানান, এবারের পুনর্মিলনীতে জনপ্রতি ১৫০০ টাকা করে চাঁদা ধার্য করা হয়েছে। অ্যালামনাইকে তার পরিবারের সদস্যের জন্য সমান টাকা পরিশোধ করতে হবে। এ ছাড়া গাড়িচালক থাকলে তাদের জন্য জনপ্রতি ৫০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের শেষ তারিখ আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি। তারা জানান, অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রতিবারের মতো এবারও একটি আকর্ষণীয় স্যুভেনির প্রকাশ করা হবে। ‘স্যুভেনির ২০২৪’ প্রকাশের জন্য লেখার আহ্বান জানিয়েছেন তারা। স্যুভেনিরে প্রকাশের জন্য লেখা আগামী ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইলে [email protected] এবং [email protected] মেইলে সফট কপি পাঠাতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য এই লিংকে ক্লিক করতে হবে।  এ ছাড়া বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যাবে- ১. গোলাম রসুল সানি- ০১৭১৭২০৫০৪৫ ২.অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহিন খান- ০১৭১১২০৯৭৫২ ৩. অধ্যাপক ড. রবিউল ইসলাম- ০১৬২৫২৯৫৪৮০ ৪. ওমর ফারুক এলিন- ০১৭০০৭৪৪৯০৯ ৫. শেখ মাহবুবুর রহমান- ০১৭১৬৫১১৫১২ ৬. ইসতিয়াক আহম্মেদ- ০১৯১২৯৫৭২১০ ৭. আলী হায়দার কোরায়শী- ০১৭১৮৪১৯৪৪০
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
X