পানি ছিটিয়ে প্রাঙ্ক ভিডিও, চলন্ত ট্রেন থামিয়ে পিটুনি
শয়তানির সর্বোচ্চ মাত্রা বুঝি একেই বলে। যার যা হোক আমার মজা করা চাই। তাইতো চলন্ত ট্রেনে যাত্রীদের ভিজিয়ে দিতে এত আয়োজন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েক যুবক রেলওয়ে ব্রিজের নিচে একটি অগভীর খালে মোটরসাইকেল স্টার্ট করে চাকা দিয়ে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন। সেই পানি গিয়ে পড়ছে চলন্ত ট্রেনে। বিপজ্জনক প্র্যাঙ্ক করতে গিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন পাকিস্তানি এই কয়েক যুবক। তবে, এই মজা বেশিক্ষণ চালিয়ে যেতে পারেননি তারা।  প্রাঙ্ক করা এই যুবকদের অবাক করে দিয়ে হুট করেই থেমে যায় চলন্ত সেই ট্রেন। তারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই, ট্রেন থেকে নেমে তাড়া করে কয়েক ব্যক্তি। ভিডিওতে দেখা যায়, ওই যুবকদের ধরে বেদম পিটুনি দেওয়া হচ্ছে এভাবে চলন্ত ট্রেনে পানি ছিটিয়ে যাত্রীদের ভিজিয়ে দেওয়ার কারণে।    শুধু পিটিয়েই ক্ষ্যান্ত হয়নি, ওই মোটরসাইকেলও ট্রেনে তুলে নিয়ে গেছে ক্ষুব্ধ যাত্রীরা। পাকিস্তানের ডিজিটাল নিউজ প্ল্যাটফরম এসএ টাইমস ঘটনাটি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা বলছেন, এই ধরনের ঘটনা নতুন নয়। প্রাঙ্ক বা মজা করার নামে এই ধরনের অদ্ভুত কাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছে বাংরবার।  পাকিস্তান ছাড়াও, ভারত-বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই ধরনের ভিভিও করার প্রবণতা। এতে বেকায়দার পড়ছেন পথচারী কিংবা আশপাশের মানুষ। 
২৯ জুন, ২০২৪

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে বেধড়ক পিটুনি খেলেন ছাত্রলীগ নেতা 
রাজধানীর পলাশী বাজারে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে দোকানিদের গণপিটুনির শিকার হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান এবং তার সহযোগী শহিদুল ইসলাম। রোববার (২ জুন) রাত সোয়া ১১টার দিকে পলাশী বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এরপর চকবাজার থানা পুলিশ এসে দুজনকেই ধরে নিয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, চাঁদাবাজিতে বাঁধা দেওয়ায় চাপাতি দিয়ে নজরুল এবং মাহবুব নামের দুই ব্যবসায়ীকে মারতে গেলে দোকানিরা ক্ষিপ্ত হয়ে ছাত্রলীগ নেতা ও তার সহযোগীকে গণপিটুনি দেয় এবং পরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।  দোকানীরা বলেন, প্রায় প্রতিদিনই চাঁদাবাজি করতে আসতো সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি ও তার সহযোগী শহিদুল। গতকাল গণপিটুনির ঘটনার আগেও পলাশী বাজারের কলা বিক্রেতা দেলোয়ারের কাছ থেকে একহাজার টাকা এবং কনফেকশনারি দোকানি সানাউল্লাহসহ কয়েক দোকানদারের কাছ থেকে চাঁদা নেয় এই নেতা।  পলাশী দোকান মালিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক কালবেলাকে বলেন, রাত ১১টার পর সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী ও তার সহযোগী এসে বাজারের দুইজন প্রবীণ দোকানদারের কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছে। তারা চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের গাঁয়ে হাত তুলে ছাত্রলীগ নেতা। পরে অন্যান্য দোকানদাররা ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। যখন দোকানদারকে মারছিল তখন তার হাতে চাঁপাতি ছিলো। নজরুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগী দোকানি বলেন, চাঁদা চাইতে এলে আমরা তাকে বাঁধা দিই। তাতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রথমে আমাকে ঘুসি মারে এবং পরবর্তীতে চাপাতি নিয়ে আসে কিন্তু আমি সরে যাই। তাদের অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ। নিয়মিত অত্যাচার এবং চাঁদাবাজি করে তারা। সার্বিক বিষয়ে বক্তব্য জানতে চকবাজার থানার ওসিকে কয়েকবার কল দিয়েও পাওয়া যায়নি।  এর আগে, ২০২১ সালে সলিমুল্লাহ হল থেকে মাদক এবং নারীসহ আটক হন এই নেতা। সেসময় হল প্রশাসন তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের হাতে তুলে দেয়। এর আগে ২০১৪ সালে সংগঠনের শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতিকে পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয় ছাত্রলীগ। মদের বারে মারামারি করার কারণে তাকে এই অব্যাহতি দেয় সংগঠনটি।
০৩ জুন, ২০২৪

ভারতে থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যদের পেটাল সেনারা
ভারতে থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যদের পিটিয়েছে সেনা সদস্যরা। সম্প্রতি দেশটির জম্মু ও কাশ্মীরের কুপাওয়াড়ার একটি থানায় এ ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৩০ মে) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের সেনাবাহিনীর সদস্যরা কুপাওয়াড়ার একটি থানার ভেতরে ঢুকে পুলিশ সদস্যদের বেধড়ক পিটিয়েছে। এতে করে থানার হাউস অফিসারসহ পাঁচ সদস্য আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সেনাবাহিনীর তিন লেফটেন্যান্ট কর্নেলসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।  সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা গেছে, রাতের দিকে সেনারা থানায় প্রবেশ করেন। তবে পুলিশ সদস্যদের মারধরের ঘটনা অস্বীকার করেছে সেনাবাহিনী। তাদের দাবি, এটি একটি ছোট ঘটনা ছিল।  এ ঘটনায় অভিযুক্ত সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে দাঙ্গা, হত্যাচেষ্টা  এবং থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ করা হয়েছে।  এনডিটিভি জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে কুপাওয়াড়ার একটি গ্রামে এক সেনাসদস্যের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। একটি মামলার তদন্তের জন্য ওই সেনার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এরপর ওইদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে সেনাসদস্যরা থানায় যান এবং তারা পুলিশ সদস্যকে মারধর করেন।  পুলিশের অভিযোগে বলা হয়েছে, অস্ত্র ও পোশাকসহ তিন কর্মকর্তার নেতৃত্বে সেনারা অনুমতি ছাড়াই থানায় প্রবেশ করেন। এ সময়ে কোনো ধরনের উসকানি ছাড়া থানার ভেতরে থাকা পুলিশ সদস্যদের মারধর করেন। এমনকি পুলিশ সদস্যদের লাথিও মারেন তারা।  এ ঘটনার পর বিষয়টি দ্রুত পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়। খবর পেয়ে দ্রুত সেখানে ছুটে যান কর্মকর্তারা।  পুলিশ জানিয়েছে, আহতসদস্যদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাদের অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।   
৩০ মে, ২০২৪

আ.লীগ নেতাকে বেধড়ক পিটুনি
নড়াইল সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন কেন্দ্র করে শাহাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফ খান মাহামুদকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। বুধবার (১৫ মে) রাত ১১টার দিকে উপজেলার গোপিকান্তপুর গ্রামে মারধরের এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, নড়াইল উপজেলার শাহাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফ খান মাহামুদ আলম উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী তোফায়েল মাহামুদের ঘোড়া প্রতীকের নির্বাচনে প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। বুধবার রাত ১১টার দিকে প্রতিপক্ষ আনারস প্রতীকের প্রার্থীর সমর্থকের লোকজন আশরাফ খানের ওপর হামলা করে। হামলায় তিনি আহত হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে সেখান থেকে চিকিৎসকরা তাকে যশোর সদর হাসপাতালে রেফার্ড করেন। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আনারস প্রতীকের প্রার্থী আজিজুর রহমান ভুঁইয়া বলেন, কে কাকে মারছে বিষয়টি আমার জানা নেই। সদর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম কালবেলাকে বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৬ মে, ২০২৪

সরকারি জমি দখলে বাধা দেওয়ায় বেধড়ক পিটুনি
ঝালকাঠির রাজাপুরে সরকারি জমি দখল করার সময় বাধা দিলে মো. আল আমিন খান নামের এক ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) উপজেলার গালুয়া ইউনিয়নের দূর্গাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত আল আমিন রাজাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, জনসাধারণের চলাচলের সরকারি রাস্তার মধ্যে জোরপূর্বক বেড়া দিয়ে আটকে দিচ্ছিলেন একই এলাকার মো. সুলতান তালকুদার (৫২), মো. ইমন তালুকদার (২৮), মো. মীর আজাদ (৫০), মো. রুস্তুম আলী (৫৮)। এ সময় তাদের কাজে বাধা দিলে আল আমিনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিপক্ষরা লোহার রড, শাবল, দা ও লাঠিশোটা দিয়া এলোপাতাড়িভাবে মারধর করে।  তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় গালুয়া বাজারে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। আহত আল আমিন খান বলেন, সরকারি জমি দখল করে বেড়া দেওয়ার কাজে বাধা দিলে প্রতিপক্ষরা আমাকে পিটিয়ে আহত করে।  সুলতান তালকুদার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ওই জমি আমাদের। আমরা আমাদের জমিতেই বেড়া দিচ্ছিলাম। ওটা কোনো সরকারি জমি না। আল আমিনকে মারধর করা হয়নি। সে উল্টো আমাকে মারধর করেছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে রাজাপুর থানার এএসআই মনজুর আলম জানায়, শুক্রবার সকালে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। উভয় পক্ষকে শনিবার বিকেলে থানায় ডাকা হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১০ মে, ২০২৪

বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থককে বেধড়ক পিটুনি
নাটোরে উপজেলা পরিষদের নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় বিজয়ী প্রার্থী শরিফুল ইসলাম রমজানের সমর্থককে তুলে নিয়ে মারধরের অভিযোগে পরাজিত প্রার্থী জামিল হোসেন মিলনসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নাটোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম রমজানের পক্ষে ভোট করেন তালতলা হাফরাস্তা এলাকার রুবেল ইসলাম। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ৯টার দিকে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী জামিলুর রহমান মিলন ও তার সমর্থকরা রুবেলকে বাড়ি থেকে তুলে মিলনের নির্বাচনী ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে ব্যাপক মারপিট করা হয় রুবেলকে। পরে নাটোর ডিবি ও সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রুবেলকে গুরুতর জখম অবস্থায় উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ প্রথমে মিলনের গাড়িচালক বাশারকে আটক করে। পরে রাতেই অভিযান চালিয়ে মিলনকে সদর থানায় নেওয়া হয়।  নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম জানান, মিলনকে প্রধান আসামি করে ১২ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেছে ভুক্তভোগী। সেই মামলায় মিলন ও তার গাড়িচালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
১০ মে, ২০২৪

চাঁদা না পেয়ে ছাত্রলীগ নেতাকে বেধড়ক পিটুনি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের এক নেতার কাছ থেকে চাঁদা না পেয়ে তাকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বর্তমানে আহত অবস্থায় তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে ফরিদগঞ্জ থানা মোড়ে সোহাগের নিজের গার্মেন্টসে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে চাঁদপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে দেখতে ছুটে যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সায়েদ সরকারসহ দলীয় নেতাকর্মী। এ সময় তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।  ছাত্রলীগের ওই নেতার নাম মাহবুবুল আলম সোহাগ। তিনি ফরিদগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সভাপতি। সোহাগ বলেন, সামনের উপজেলা নির্বাচনের জন্য আমি না কি একজনের থেকে ৫ লাখ টাকা এনেছি। সেই টাকা এখনই বের করে দে বলে, আমাকে আর কোনো কথা বলার সুযোগ না দিয়েই জাহাঙ্গীর পালোয়ানের নেতৃত্বে আলমগীর হোসেন আলো, মোসাদ্দেক হোসেন, নাসিরসহ অজ্ঞাত ২০-২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে পূর্ব পরিকল্পিত এই চাঁদার টাকা না পেয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আমাকে হামলা চালিয়ে জখম করে। তিনি আরও বলেন, আমার কাপড়ের গার্মেন্টসটিতে ভাঙচুর চালিয়ে নগদ প্রায় আড়াই লাখ টাকা লুট করে নিয়ে গেছে। এ সময় আমাকে রক্ষা করতে এসেও অনেকে হামলার স্বীকার হয়েছে। এতে আমি মাথায়, পিঠে, হাতেসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতপ্রাপ্ত হলে স্থানীয়দের সহায়তায় হাসপাতালে ভর্তি হই। আমার সঙ্গে এই নির্মম নির্যাতনের বিচার দাবি করছি। অভিযোগ প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর পালোয়ান গংদের মোবাইল ফোনে কল করেও রিসিভ হয়নি। তাই তাদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে চাঁদপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক আসিবুল হাসান বলেন, সোহাগ নামের ওই রোগীকে আমরা নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য দ্রুত ওয়ান স্পট ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি নিয়েছি। এ বিষয়ে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, এখনো এ ধরনের ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৫ এপ্রিল, ২০২৪

সিরাজগঞ্জে আ.লীগ নেতাকে বেধড়ক পিটুনি
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলায় ভাঙ্গবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফজলার রহমান রুমীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠেছে। এতে গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব জেলারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকার প্রভাবশালী আরিফুর গণি লিমনসহ তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে।  আওয়ামী লীগ নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে এলাকাবাসী। রোববার (২১ এপ্লিল) সকাল ১১টায় বেলকুচি উপজেলার তামাই বাজার এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, তুচ্ছ বিষয় নিয়ে পরিকল্পিতভাবে তামাই গ্রামের প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা ও সমাজসেবক ফজলার রহমানের ওপর হামলা চালায় লিমন সরকার, জুয়েল সরকার, লিটন সরকার ও এশাদুল সরকারের সন্ত্রাসী বাহিনী। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হলেও এখনো আসামিদের আটক করা হয়নি। অতি দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। মানববন্ধনে আরও জানা যায়, সমবায় সমিতির নামে লিজকৃত একটি পুকুরের সুফলভোগী সদস্যদের সঙ্গে প্রভাবশালী আরিফুর গণি লিমন গংদের সঙ্গে দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসছিল। বিভিন্ন সময় প্রায় ২০০ ডিসিমেল জায়গাজুড়ে ওই পুকুরটি নিজেদের বলে দাবি করে লিমনের পরিবার। মাছ চাষের জন্য গত শনিবার (২০ এপ্লিল) পুকুরের কচুরিপানা পরিষ্কার করতে যায় পুকুরের সুফলভোগী সদস্যরা। এ সময় আরিফুর গণি লিমনসহ আরও কয়েকজন ব্যক্তি এসে বাধা দেন। এ সময় ভাঙ্গবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফজলার রহমান রুমী এগিয়ে গিলে তাকে বেধড়ক পিটিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়। এতে তিনি মারাত্মাকভাবে আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় বেলকুচি থানায় ৪ জনের নাম উল্লেখ্য করে ও অজ্ঞাত আরও ৫-৭ জনকে আসামি করে আহত ছোট ভাই হাজী হিরুন একটি মামলা দায়ের করা করেন।  এ ছাড়াও ইতোপূর্বে সমিতির নামে এই পুকুরটি লিমনের পরিবারের সদস্যরা জোর করে দখলের চেষ্টা করে। সেই সময় স্থানীয়রা তাদের সঙ্গে এক হয়ে মাছচাষ করার জন্য অনুরোধ জানালেও তাতেও তারা রাজি হয়নি। তারা তিন লাখ টাকা অবৈধভাবে দাবি করে। পরবর্তীতে ওই পুকুরে রাতের আঁধারে বিষ প্রয়োগ করে চল্লিশ লক্ষ টাকার মাছ নিধন করে। এ বিষয়ে আরিফুর গণি লিমন বলেন, এদের সঙ্গে দীর্ঘদিন যাবত আমাদের বিরোধ চলে আসছিল। তারা আমার বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আমি কোর্টে জামিনের জন্য এসেছি। এ বিষয়ে বেলকুচি থানার ওসি মো. আনিসুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় শনিবার বিকেলে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। এখনো আসামিদের আটক করা হয়নি। অতি দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে। উক্ত মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন- ৩নং ভাঙ্গবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম ভূইয়া, তামাই হান্ডলুম ও পাওয়ালুম সমিতির সাধারণ সম্পাদক বাতেন শেখ, ইউপি সদস্য আব্দুর গফুর, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হাজী এটিএম গোলাম, তামাই বহুমুখী স্কুলের অভিভাবক সদস্য শাহিন আলমসহ অন্যন্য ব্যক্তিবর্গ।
২১ এপ্রিল, ২০২৪

থানায় নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাকে বেধড়ক পিটুনি
ঈদের রাতে বিল্লালুর রহমান নামের এক ছাত্রলীগ নেতাকে থানায় ধরে এনে হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মনিরামপুর থানা পুলিশের বিরুদ্ধে।  ছাত্রলীগ নেতা বিল্লালুর রহমান গাজীপুর সরকারি কলেজ থেকে সদ্য মাস্টার্স শেষ করেছেন। তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা।  এদিন রাতে ইকবাল হোসেন নামের আরও এক যুবলীগ নেতাকেও ধরে এনে মারপিট করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে মনিরামপুর থানায় সদ্য যোগদানকারী ওসি (তদন্ত) পলাশ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে।  এমডি বিল্লালুর রহমান উপজেলার গোপালপুর গ্রামের নূর আলীর ছেলে এবং ইকবাল হোসেন মাছনা গ্রামের স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম ছেলে। জানা যায়, সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্যর ছবি সংবলিত লেখার ওপর কালি লেপটে দেওয়ায় অভিযোগ তুলে সন্দেহভাজন হিসেবে বাড়ি থেকে থানায় ধরে আনা হয় তাদের। মারধরের শিকার বিল্লালের মা খাদিজা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ঈদের রাতে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই পুলিশ বড় ছেলেকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তারাও থানায় চলে আসেন। কী অপরাধে ছেলেকে ধরে আনা হয়েছে জানতে চাইলে পুলিশ দুর্ব্যবহার করে। পরে শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ছেলের জন্য খাবার আনতে বাড়িতে যান। ফিরে এসে দেখতে পান হাত-পা ব্যান্ডেজ করা অবস্থায় পুলিশের গাড়ি থেকে ছেলে বিল্লালকে নামানো হচ্ছে।  এ সময় পুলিশের কাছে জানতে চাইলে বিল্লালের পেট খারাপ করায় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়েছিল বলে জানায় পুলিশ। কিন্তু পরে দেখতে পান তার ছেলেকে মারধর করে হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়েছে। মারধরের শিকার যুবলীগ নেতা ইকবাল হোসেনের বাবা তরিকুল ইসলাম বলেন, কে বা কারা সাবেক প্রতিমন্ত্রীর ছবিতে কালি লেপটে দিয়েছে। যার দায়ভার ছেলের ওপর চাপিয়ে ঈদের রাতে বাড়ি থেকে থানায় তুলে এনে মারধর করে পুলিশ। থানায় গিয়ে এ প্রতিবেদকের সঙ্গে মারধরের শিকার বিল্লালুর রহমানের কথা হয়। তিনি জানান, থানার ওসি (তদন্ত) পলাশ বিশ্বাস হকিস্টিক দিয়ে তাকে বেধড়ক মারধর করেছে। এ ব্যাপারে মনিরামপুর থানার ওসি (তদন্ত) পলাশ বিশ্বাস মারধরের কথা অস্বীকার বলেন, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট ও একজন সম্মানিত ব্যক্তির ছবি এবং লেখার ওপর কালি দেওয়ার অভিযোগে তাদের ধরে আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. অনুপ কুমার বসু বলেন, ধারণা করা হচ্ছে বিল্লালের বাম হাত ভেঙে গেছে। তবে এক্স-রে রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে। মনিরামপুর থানার ওসি এ বি এম মেহেদী মাসুদ বলেন, আটক দুজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১২ এপ্রিল, ২০২৪

বিদ্যুৎ বন্ধ রাখায় প্রকৌশলীকে বেধড়ক পিটুনি
কেপিআইভুক্ত কন্ট্রোলরুমে প্রবেশ করে সহকারী প্রকৌশলী মো. মাসুদ রানাকে পেটালেন সিলেট সিটি করপোরেশনের ২৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (সিসিক) রায়হান হোসেন ও তার সহযোগীরা। শিলাবৃষ্টি ও ঝড়-তুফান চলাকালে ১১ কেভি ফিডার ফল্টের কারণে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখার কারণে তারা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। রোববার (৩১ মার্চ) রাতে দক্ষিণ সুরমা বড়ইকান্দি এলাকার বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ কেপিআইভুক্ত কন্ট্রোলরুমে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সোমবার (১ এপ্রিল) কাউন্সিলর রায়হান হোসেনকে প্রধান আসামি করে তিনজনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ সুরমা থানায় মামলা দায়ের করেন সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩ সহকারী প্রকৌশলী মো. মাসুদ রানা। মামলায় অভিযুক্ত অপর দুজন হলেন দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি এলাকার কাজী বায়েজিদ আহমেদ ও শাহাদাত হোসেন রওজা। মামলার বিষয়টি কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি মো. ইয়ারদৌস হাসান। তিনি বলেন, ‘পুলিশ এরইমধ্যে মামলার তদন্ত কাজ শুরু করেছে।’ মামলার এজহারে সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টি ও ঝড়-তুফান হয়। এতে বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-৩, বিউবো, সিলেট দপ্তরের ১১ কেভি ফিডার ফল্টের কারণে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে দপ্তরের আওতাধীন বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।  তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ লাইন সচল করার জন্য দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী নির্দেশে সহকারী প্রকৌশলী মাসুদ রানাসহ দপ্তরের সকল উপসহকারী প্রকৌশলী ও পালাবদলে কর্মরত কর্মচারীরা দপ্তরে উপস্থিত হন। ফিডার লাইন চালু করার জন্য মাসুদ রানাসহ উপসহকারী প্রকৌশলীরা দপ্তরের বড়ইকান্দি উপ-কেন্দ্রের কন্ট্রোল রুমে অবস্থান করছিলেন। রাত দেড়টার দিকে সিলেট সিটি করপোরেশনের ২৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রায়হান হোসেনসহ আরও দুইজন বিনা অনুমতিতে কেপিআইভুক্ত কন্ট্রোলরুমে প্রবেশ করে দুটি চালু ১১ কেভি ফিডার (১১ কেভি কদমতলী ও ১১ কেভি স্টেশন ফিডার) বন্ধ করতে এবং ১১ কেভি বড়ইকান্দি ফিডার চালু করতে চাপ দিতে থাকেন। এ সময় সহকারী প্রকৌশলী মাসুদ রানা তাদেরকে বুঝাতে চেষ্টা করেন, কোনো ফিডার বন্ধ বা চালু করার জন্য সুনির্দিষ্ট কারণ প্রয়োজন। ফল্ট লাইন চালু করলে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, জান ও মালের ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু এসব কথা না শুনে তারা সহকারী প্রকৌশলী মাসুদ রানাকে হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে মাসুদ রানা বন্ধ হওয়া ১১ কেভি বরইকান্দি ফিডার জোরপূর্বক চালু করতে উদ্যত হয়। কিন্তু এতে মানুষের জীবন সংশয় ও নিরাপত্তার কথা ভেবে তাদের ফিডার চালু করা থেকে নিবৃত করার চেষ্টা করেন। এতে কাউন্সিলর রায়হান হোসেনসহ তার দুই অনুসারী তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজসহ শারীরিক আক্রমণ করেন। এ ব্যাপারে সহকারী প্রকৌশলী মাসুদ রানা বলেন, কাউন্সিলর ফল্টের কারণে বন্ধ হওয়া ১১ কেভি বড়ইকান্দি ফিডার জোরপূর্বক চালু করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এভাবে এই ফিডার চালু করলে অনেক সমস্যা হবে। মানুষের জানমালের ক্ষতি হবে। তাই আমি তাকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করি। কিন্তু তিন আমার কোনো কথা না শুনে আমার উপর আক্রমণ করেন। আমাকে জামার কলার ধরে টেনে হিঁচড়ে কন্ট্রোল রুমের বাইরে নিয়ে যেতে যেতে বলতে থাকে এলাকা তাদের, তাদের কথাতেই সব কিছু হবে। আমাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে মেরে পার্শ্ববর্তী সুরমা নদীতে ফেলে দেবে। এ সময় উপস্থিত আমার সহকর্মীরা তাদের কোনোক্রমে নিবৃত করলে আমি প্রাণে বেঁচে যাই। কিন্তু যাওয়ার সময় আমাকে হুমকি দিয়ে যায় অফিসের আশেপাশে পেলে আমাকে মেরে ফেলবে। এরপর তারা মোটরসাইকেলে স্থানীয় সন্ত্রাসী নিয়ে দপ্তরের সামনে অবস্থান করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১, বিউবো, আম্বরখানা, সিলেট দপ্তরের আওতাধীন শেখঘাট ৩৩ কেভি ফিডারের ফন্ট মেরামতের জন্য আমার দপ্তরের ৩৩ কেভি বরইকান্দি ফিডার শাটডাউন নিলে সমগ্র অফিস প্রাঙ্গণ ও কন্ট্রোল রুম অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। এতে তারা ভাবে আমি ইচ্ছাকৃতভাবে লাইন বন্ধ করেছি এবং এজন্য তারা দ্বিতীয় দফায় এসে আমাকে গুম করে ফেলাসহ প্রাণনাশের হুমকি দেয়।’ এ বিষয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের ২৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রায়হান হোসেন বলেন, ‘বক্তব্য নিতে হলে আমার সঙ্গে দেখা করেন। তাহলে আমি আমার ব্যাখা দেব’।
০৩ এপ্রিল, ২০২৪
X