চট্টগ্রামের বিএনএস পতেঙ্গা হাসপাতাল পরিদর্শন করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
চট্টগ্রামের বিএনএস পতেঙ্গা হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। শুক্রবার (৫ জুলাই) দুপুর ১২টায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে হাসপাতালে স্বাগত জানান চট্টগ্রাম নৌঅঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার এডমিরাল খোন্দকার মিসবাহ উল আজিম।  এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিএনএস পতেঙ্গা হাসপাতালের জরুরি বিভাগ, আইসিইউ, এইচডিইউ,প্যাথলজি, প্রসূতি ওয়ার্ড, নবজাতক ওয়ার্ডসহ হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগ সরজমিনে পরিদর্শন করেন এবং হাসপাতালের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন।  হাসপাতালে আগত রোগীদের খোঁজখবর নেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ডাক্তারদের সঙ্গে চিকিৎসাসেবা নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেন তিনি।  পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন নির্মাণাধীন বিএনএস পতেঙ্গা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। সর্বশেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।  সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, চট্টগ্রাম জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াস চৌধুরীসহ স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের কর্মকর্তারা। 
২২ ঘণ্টা আগে

পুলিশ সদর দপ্তর পরিদর্শন এএফডব্লিউসি প্রশিক্ষণার্থীদের
আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের (এএফডব্লিউসি) প্রশিক্ষণার্থী অফিসাররা গতকাল রোববার দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তর পরিদর্শন করেছেন। রাজধানীর মিরপুর সেনানিবাসের ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে (এনডিসি) চলমান এএফডব্লিউসি প্রশিক্ষণ পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে এ পরিদর্শন হয়। এনডিসির চিফ ইনস্ট্রাক্টর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশীদ প্রশিক্ষণার্থী দলের নেতৃত্ব দেন। পরিদর্শনকালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশীদ আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ বিভাগের পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগরের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এএফডব্লিউসির প্রশিক্ষণার্থী অফিসাররা পরে অতিরিক্ত আইজিপি (ডেভেলপমেন্ট) মো. তওফিক মাহবুব চৌধুরীর সভাপতিত্বে পুলিশ সদর দপ্তরের হল অব প্রাইডে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন। সভাপতির বক্তব্যে অতিরিক্ত আইজিপি তওফিক মাহবুব বলেন, এ ধরনের পরিদর্শনের ফলে সশস্ত্র বাহিনী এবং পুলিশের মধ্যে বিরাজমান সুসম্পর্ক আরও সুসংহত হবে। প্রশিক্ষণার্থী দলে ১৩ জন ফ্যাকাল্টি মেম্বার এবং ৫৫ জন প্রশিক্ষণার্থী এবং চারজন স্টাফ অফিসারসহ মোট ৭২ জন ছিলেন।
০১ জুলাই, ২০২৪

সিলেটে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেছেন রেড ক্রিসেন্ট চেয়ারম্যান
সিলেটে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এম. ইউ. কবীর চৌধুরী। বন্যাদুর্গতদের মাঝে তিনি শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করেছেন। শুক্রবার (২১ জুন) সকালে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলা ও বিকেলে কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন তিনি। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের সহায়তায় রেড ক্রিসেন্ট সবসময় নিবেদিত মন্তব্য করে অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী বলেন, ‘বন্যাকবলিত দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সরকারের সঙ্গে একাত্ম হয়ে কাজ করছে। সরকারের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভয়াবহ এ বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করে তা কাটিয়ে উঠতে আমাদের যুব স্বেচ্ছাসেবকরা সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে নিরাপদ খাবার পানি বিতরণসহ সব ধরনের সহায়তামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছে।’ এদিকে বন্যায় খাবার পানির সংকট দেখা দেওয়ায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জে ৩টি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট বসানো হয়েছে। এ প্ল্যান্টের মাধ্যমে প্রতি ঘণ্টায় ১হাজার ৫০০ লিটার পানি বিশুদ্ধ করা যায়। প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা এ প্ল্যান্টের দ্বারা পানি বিশুদ্ধ করে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে পানি বিতরণ করছে সিলেট ও সুনামগঞ্জ রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের স্বেচ্ছাসেবকরা। এছাড়াও, সিলেট ও মৌলভীবাজারে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে শুকনা খাবার বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে রেড ক্রিসেন্ট। এরইমধ্যে শুকনো খাবার ক্রয়বাবদ সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে সোসাইটির পক্ষ থেকে বরাদ্দকৃত ৯ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও বন্যাদুর্গত এলাকায় চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য ওষুধসহ মেডিকেল টিম প্রস্তুত করা হয়েছে। সফরকালে বন্যাদুর্গত এলাকাগুলোতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি কর্তৃক বিশুদ্ধ পানি ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী। এছাড়া সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য মস্তাক আহমদ পলাশ, আইএফআরসি’র হেড অব ডেলিগেশন আলবার্তো বোকানেগ্রা, সোসাইটির ডিজাস্টার রেসপন্স বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটের কর্মকর্তা ও যুব স্বেচ্ছাসেবকসহ স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
২১ জুন, ২০২৪

রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন আইএফআরসি প্রেসিডেন্ট
ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত খুলনা জেলার কয়রা উপজেলায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চলমান মানবিক কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশে সফররত ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট কেট ফোর্বস। সোমবার (৩ জুন) সকালে কপোতাক্ষ মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত বিতরণ কার্যক্রমে তিনি ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত ২০০ পরিবারের মাঝে পরিবার প্রতি ১টি হাইজিন কিট, ১টি মশারি, ২টি তারপলিন ও ২টি করে জেরিক্যান বিতরণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- খুলনা ৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. রশিদুজ্জামান, বিডিআরসিএস’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এম. ইউ. কবীর চৌধুরী, আইএফআরসির এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের পরিচালক আলেক্সান্ডার ম্যাথিউ, সিনিয়র কমিউনিকেশনস উপদেষ্টা ‍সুসান মালান্দ্রিনো, সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম, আইএফআরসির হেড অব ডেলিগেশন আলবার্টো বোকানেগ্রা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তারিকুজ্জামান ও সোসাইটির ডিজাস্টার রেসপন্স বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমান। কেট ফোর্বস এরপর ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে নিরাপদ পানি বিতরণ ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন করেন।
০৩ জুন, ২০২৪

কয়রায় ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করলেন এমপি রশীদুজ্জামান
খুলনার কয়রায় ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে ভেঙে যাওয়া দশহালিয়া বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেছেন কয়রা-পাইকগাছার সংসদ সদস্য মো. রশীদুজ্জামান ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান। শনিবার (১ জুন) বেলা সাড়ে ১১টায় তারা এই ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ পরিদর্শন করেন।  এ সময় স্থানীয় এমপি কয়রা-পাইকগাছার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ দ্রুত সময়ের মধ্যে মেরামতের দাবি জানান সচিবের কাছে। এমপির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাংবাদিকদের জানান, কয়রা-পাইকগাছায় জরুরিভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো সংস্কার করা হবে। যাতে করে উপকূলীয় এলাকার মানুষ কষ্ট না পায়। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে দুর্যোগকবলিত এলাকার সব বেড়িবাঁধ টেকসই করা হবে। বিশেষ প্রকল্পের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে এসব কাজ অতি দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে।  পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান আরও বলেন, বর্ষা মৌসুমের আগেই কয়রা-পাইকগাছার ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ জরুরি মেরামত এবং মজবুত করার লক্ষ্যে কাজ করছে মন্ত্রণালয়।  এ সময় বাঁধে কাজ করা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে স্থানীয় এমপি ও সচিবের কাছে ত্রাণ নয়, টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানান ক্ষতিগ্রস্তরা।  এ বাঁধ পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন- পানি উন্নয়ন বোর্ডের চিফ ইঞ্জিনিয়ার বিদ্যুৎ সাহা, খুলনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সাবিবুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিএম তারিক-উজ-জামান, কয়রা থানার ওসি মিজানুর রহমান, সেকশান কর্মকর্তা মশিউল আবেদীন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিশীত রঞ্জন মিস্ত্রী, জেলা পরিষদের সদস্য আব্দুল্যাহ আল মামুন লাভলু, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্যাহ আল মাহমুদ, প্রভাষক শাহনেওয়াজ শিকারী প্রমুখ।
০১ জুন, ২০২৪

ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালে রেডিওলজি যন্ত্রপাতি পরিদর্শন জাপান উপপররাষ্ট্রমন্ত্রীর
গ্রাস-রুট হিউম্যান সিকিউরিটি প্রজেক্টসের (জিজিএইচএসপি) অধীনে ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন জাপানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসাকা ইয়াসুশি এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত আইওমা কিমিনোরি। জাপান দূতাবাসের সহায়তায় হাসপাতালটির রেডিওলজি বিভাগে আধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে এবং ওপিজি মেশিন স্থাপন করা হয়। বুধবার (১৫ মে) তারা ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগ পরিদর্শন করেন। এ সময় সেবা নিতে আসা রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন তারা। হোসাকা ডিসিএইচটি-এর সার্বিক কার্যক্রমের প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের তৃণমূল জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করে যাওয়ার আশা প্রকাশ করেন। ডিসিএইচটি, সিআইএস ও এ-প্যাড চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. কাজী কামরুজ্জামান ডিসিএইচটি, সিআইএস ও বাংলাদেশকে অসামান্য সহায়তার জন্য জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।  বাংলাদেশে জাপান জাপান দূতাবাসের সেকেন্ডারি সেক্রেটারি ইওয়াসাকি দাইচি, দূতাবাসের পরামর্শক খান নানামি, দূতাবাসের সমন্বয়কারী প্রফেসর ডা. মাহমুদার রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
১৬ মে, ২০২৪

রুমা-থানচি সীমান্ত পরিদর্শন বিজিবি মহাপরিচালকের
বান্দরবানের থানচি ও রুমা উপজেলার বিভিন্ন অপারেশন এবং সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। গতকাল সোমবার সকালে বিজিবির বান্দরবান সেক্টরের আওতাধীন বলিপাড়া ব্যাটালিয়ন (৩৮ বিজিবি) পরিদর্শন ও বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় বান্দরবান সেক্টরের অধীন ব্যাটালিয়ন, বিওপি ও ক্যাম্পসমূহে দায়িত্বরত বিজিবি সদস্যগণ ভিটিসি/ওয়্যারলেস সেটের মাধ্যমে সংযুক্ত ছিলেন। বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম জানান, মতবিনিময়কালে বিজিবি মহাপরিচালক সবাইকে অপারেশনাল, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন। এর পর মহাপরিচালক বলিপাড়া ব্যাটালিয়নের অধীন স্পটহাইট টিওবি, থানচি বিওপি এবং থানচি বাজার পোস্ট পরিদর্শন করেন। পরবর্তী সময়ে রুমা ব্যাটালিয়নের (৯ বিজিবি) ব্যাটালিয়ন সদর এবং এর অধীন দোপানিছড়া বিওপি পরিদর্শন করেন এবং বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরিদর্শনকালীন বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (জিএস শাখা), বিজিবি কক্সবাজার রিজিয়ন কমান্ডার, বান্দরবান সেক্টর কমান্ডার, বান্দরবান সেনা রিজিয়ন কমান্ডার এবং বলিপাড়া, রুমা ব্যাটালিয়নের অধিনায়কগণসহ অন্য বিজিবি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১৪ মে, ২০২৪

নোয়াখালী ব্যুরো অফিস পরিদর্শন করলেন কালবেলার সম্পাদক সন্তোষ শর্মা
দৈনিক কালবেলার সম্পাদক ও প্রকাশক সন্তোষ শর্মা কালবেলার নোয়াখালী ব্যুরো অফিস পরিদর্শন করেছেন। বুধবার (১ মে) সন্ধ্যায় জেলা ব্যুরো অফিস পরিদর্শনে যান তিনি। এ সময় সম্পাদক সন্তোষ শর্মাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন নোয়াখালীর ব্যুরো চিফ অহিদ উদ্দিন মুকুল। উপস্থিত ছিলেন কালবেলার সিনিয়র রিপোর্টার ইউসুফ আরফিন, দৈনিক কালের কণ্ঠের নোয়াখালী প্রতিনিধি সামছুল হাসান মিলন, কালবেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা প্রতিনিধি সৈয়দ মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম ও উপকূলীয় সংবাদদাতা আশিকুর রহমানসহ অন্যান্য সাংবাদিকরা। কোভিড-পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনৈতিক টানাপোড়ন, দেশের শ্বাসরুদ্ধকর রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে ২০২২ সালের ১৬ অক্টোবর বাজারে আসে দৈনিক কালবেলা। অচলায়তন ভাঙার দৃপ্ত শপথে ‘আঁধার পেরিয়ে’ স্লোগানে পত্রিকাটি বাজারে এসেই তুমুল আলোড়ন তোলে। ছাপা পত্রিকায় আস্থা ফেরাতে পাঠকদের উপহার দেয় একের পর এক দুর্দান্ত আলোচিত রিপোর্ট। গণমাধ্যম ও গণমানুষের কণ্ঠস্বর তা ফুটিয়ে তুলতে প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা ছিল পত্রিকার প্রতিটি পাতাজুড়ে। চলতে চলতে পাঠকপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠা দৈনিক কালবেলা তারুণ্যোদীপ্ত সংবাদকর্মী, দক্ষ ব্যবস্থাপনার মিশেলে দেশের গণমাধ্যম জগতে এখন শক্তিশালী নাম।
০২ মে, ২০২৪

শেখ জামালের জন্মদিনে ক্রীড়ামন্ত্রীর সিআরপি পরিদর্শন
সাভারে অবস্থিত সেন্টার ফর দ্য রিহ্যাবিলিটেশন অব দ্য প্যারালাইজডে (সিআরপি) প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের একীভূত ক্রীড়া ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী মো. নাজমুল হাসান। এ সময় সিআরপিতে অবস্থানরত প্রতিবন্ধীদের খেলাধুলার জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ক্রীড়াসামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘সিআরপির সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ও যোগাযোগ। যেভাবে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবন্ধীদের সেবা দিয়ে চলেছে, তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। প্রতিষ্ঠাতা ভ্যালেরি টেইলরের মতো মানবিক ব্যক্তিত্ব পৃথিবীতে অনন্য। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধীদের ক্রীড়ার সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চলেছে। প্রতিবন্ধীদের জন্য জাতীয় সংসদের পাশেই একটি স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হচ্ছে। ফলে প্রতিবন্ধীরা আরও বেশি ক্রীড়াচর্চার সুযোগ পাবে।’ এই দিনকে সিআরপি পরিদর্শনের জন্য বেছে নেওয়ার কারণ হিসেবে মন্ত্রী বলেন, ‘আজ শহীদ শেখ জামালের জন্মদিন। তিনি নিজেও একজন কৃতী খেলোয়াড় ও দক্ষ সংগঠক ছিলেন। তার জন্মদিন উদযাপনের জন্য আজ আমি সিআরপিতে এসেছি।’ সিআরপির নির্বাহী পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোহরাব হোসেনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিআরপির প্রতিষ্ঠাতা ড. ভ্যালেরি টেইলর।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

ঈদের দিন হঠাৎ তিন হাসপাতাল পরিদর্শন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন রাজধানীর তিনটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় চিকিৎসক, নার্স ও রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও নার্সের উপস্থিতি দেখে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং শেষে শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ঈদের ছুটিতে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এভাবে আকস্মিকভাবে হাসপাতাল পরিদর্শন করছেন মন্ত্রী। হাসপাতাল পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মন্ত্রী হিসেবে এটা আমার প্রথম ঈদ। আমি আশা করছি, দেশের মানুষ খুব সুন্দরভাবে ঈদ পালন করছেন। ঈদে লম্বা ছুটির কবলে দেশ। এর মধ্যেও দেশের কোনো হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার ব্যাঘাত ঘটেনি।’ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনকালে মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, আমি গতকালও (বুধবার) কয়েকটা হাসপাতালে গিয়েছিলাম। আজকে আরও কয়েকটি হাসপাতালে যাব। গতকাল দুটি হাসপাতালে গিয়েছি, দুই জায়গায়ই আমি পর্যাপ্ত ডাক্তার, নার্স পেয়েছি। আমি সন্তুষ্ট। আমি রোগীদের সঙ্গেও কথা বলেছি। তারা কোনো অভিযোগ করেনি। সকালে দেশের সব হাসপাতালের পরিচালকদের মেসেজ পাঠিয়েছি। আমি এখন পর্যন্ত যতটুকু জানি, সব হাসপাতালেই চিকিৎসা চলছে। কোথাও ব্যত্যয় ঘটেনি। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এ হঠাৎ পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর একান্ত সচিব কমল কুমার ঘোষসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
১১ এপ্রিল, ২০২৪
X