Sat, 06 Jul, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
বন্যাকবলিত সিলেটে ৫০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ
১৮ মিনিট আগে
ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে পানির সংকট চরমে
১ ঘণ্টা আগে
জনগণের সেবক হয়ে উন্নয়নের কাজ করতে চাই : জনপ্রশাসনমন্ত্রী
২ ঘণ্টা আগে
বগুড়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ছয়টি পয়েন্টে ১০৬২ মিটার ঝুঁকিপূর্ণ
৩ ঘণ্টা আগে
বেলাবতে চায়না কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬
৪ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৬ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
জুনে নির্যাতনের শিকার ২৯৭ নারী-শিশু
চলতি বছর জুনে ২৯৭ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ১৪৮ জন কন্যা এবং ১৪৯ জন নারী। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। গতকাল সোমবার পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, গত মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪৯ জন কন্যাসহ ৬৭ নারী। এর মধ্যে ১৯ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং চার কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া ৯ কন্যাসহ ১৭ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন ৩২ কন্যাসহ ৪৮ জন। বিভিন্ন কারণে ৪৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে। পাচারের ঘটনা ঘটেছে তিনজনের। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার ১০ জন, চারজনকে হত্যা করা হয়েছে। দুই কন্যাসহ তিন গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় একজনকে হত্যা এবং একজনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। ২১ জন আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্যে তিনজন আত্মহত্যার প্ররোচণার শিকার। এ ছাড়া তিন কন্যা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। ৯ জন অপহরণের ঘটনার শিকার হয়েছেন। তিন কন্যা সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছেন। বাল্যবিয়ে হয়েছে তিনটি এবং চেষ্টা করা হয়েছে চারটি। এ ছাড়া আরও ১৫ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
০২ জুলাই, ২০২৪
জুনে নির্যাতনের শিকার ২৯৭ কন্যা ও নারী
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক তথ্যে জানা যায় জুন মাসে ২৯৭ জন নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৮ জন কন্যা এবং ১৪৯ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সোমবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, এরমধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৪৯ জন কন্যাসহ ৬৭ জন। তারমধ্যে ১১ জন কন্যাসহ ১৯ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে, ৪ জন কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়াও ৯ জন কন্যাসহ ১৭ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ৩২ জন কন্যাসহ ৪৮ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে একজন কন্যা। বিভিন্ন কারণে ৪ জন কন্যাসহ ৪৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়াও ৩ জন নারীকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। নারী ও কন্যা পাচারের ঘটনা ঘটেছে ৩জন কন্যা। ১ জনের অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১০ জন, এরমধ্যে ১ জন কন্যাসহ ৪ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৮ জন, এরমধ্যে ১ জন কন্যা। পারিবারিক সহিংতায় শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ৫ টি। ২ জন কন্যাসহ ৩ জন গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় ১ জন কন্যাকে হত্যা ও ১ জন কন্যার আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। ৪ জন কন্যাসহ ২৪ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ৯ জন কন্যাসহ ২১ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে, এরমধ্যে ৩ জন আত্মহত্যার প্ররোচণার শিকার হয়েছে। এ ছাড়াও ৩ জন কন্যার আত্মহত্যার চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। ৮ জন কন্যাসহ ৯ জন অপহরণের ঘটনার শিকার হয়েছে। এ ছাড়াও ৪ জন কন্যাকে অপহরণের চেষ্টা ঘটনা ঘটেছে। ৩ জন কন্যা সাইবার ক্রাইমের ঘটনার শিকার হয়েছে। বাল্যবিবাহ ঘটনা ঘটেছে ৩টি এবং বাল্যবিবাহের চেষ্টা করা হয়েছে ৪টি। এ ছাড়া ৮ জন কন্যাসহ ১৫ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
০১ জুলাই, ২০২৪
‘মে মাসে নির্যাতনের শিকার ২৪৩ জন নারী ও কন্যা’
মে মাসে ২৪৩ জন নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। রোববার (২ জুন) বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বাণুর এক লিখিত বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ভুক্তভোগীদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৪০ কন্যাসহ ৬২ জন। ১২ কন্যাসহ ২০ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ২ কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। একজন ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। এ ছাড়াও ৩ কন্যাসহ সাতজনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ২২ কন্যাসহ ২৩ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে ৬ কন্যাসহ সাতজন। এর মধ্যে এক কন্যা উত্ত্যক্তকরণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এর মধ্যে নারী ও কন্যা পাচারের ঘটনা ঘটেছে দুটি। অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে দুজন। এর মধ্যে একজন অগ্নিদগ্ধের কারণে মারা গেছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৫, এর মধ্যে দুজনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১১ জন, এর মধ্যে দুজন কন্যা রয়েছে। এ ছাড়াও পারিবারিক সহিংসতায় শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ৩টি। এক মেয়ে গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বিভিন্ন কারণে সাত কন্যাসহ ৪৬ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়াও চারজনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। তিন কন্যাসহ ২২ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ কন্যাসহ ২০ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে এক কন্যা আত্মহত্যার প্ররোচনার শিকার হয়েছে। তিন কন্যাসহ চারজন অপহরণের শিকার হয়েছে। এ ছাড়াও এক কন্যাকে অপহরণের চেষ্টা হয়েছে। তিন কন্যাসহ চারজন সাইবার ক্রাইমের ঘটনার শিকার হয়েছে। বাল্যবিয়ের ঘটনা ঘটেছে দুটি। বাল্যবিয়ের ঘটনা প্রতিরোধ করা হয়েছে ৫টি। এ ছাড়া পাঁচ কন্যাসহ ১২ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
০২ জুন, ২০২৪
মেট্রোরেলে শারীরিক নির্যাতনের শিকার কিশোর
নির্ঝঞ্ঝাট আর নিরাপদ যাত্রার অন্যতম বাহন হলো মেট্রোরেল। দিনে দিনে যানজটকে পেছনে ফেলে যাত্রীদের আনন্দদায়ক যাত্রার অন্যতম ভরসাকেন্দ্র হয়ে উঠছে এ যানটি। তবে এ মেট্রোরেলে এবার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন এক কিশোর। রোববার (০৫ মে) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেট্রোরেলে উঠে শারীরিক নির্যাতন ও নিগ্রহের শিকার হয়েছেন ১৬ বছরের এক কিশোর। সিটি পুলিশ জানিয়েছে, তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। এ ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লি মেট্রোতে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ভুক্তভোগী জানায়, শুক্রবার রাতে রাজিব চক মেট্রো স্টেশনে এ ঘটনা ঘটেছে। ধারাবাহিক পোস্টে কিশোর জানায়, রাজীব চক স্টেশনে এখন দিল্লি মেট্রোতে আমাকে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। আমি একটি ১৬ বছর বয়সী ছেলে এবং আমি একা মেট্রোতে ভ্রমণ করছিলাম। রাত সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ৯টার দিকে রাজিক চক স্টেশন থেকে সময়পুর বদলির দিকে যাওয়ার সময় এমন ঘটনা ঘটে বলে জানায় সে। এক পোস্টে নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার বর্ণনাও দিয়েছে ওই কিশোর। সে জানিয়েছে, আমি ট্রেনে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে আমার পেছনে কিছু একটা অনুভব করি। এরপর এটি আমি সরিয়ে দেয়। আমি ভেবেছিলাম যে এটা কারো ব্যাগ হবে অথবা ভুল করে কেউ স্পর্শ করেছে। কিন্তু আমার এ ধারণা ভুল ছিল...আমি তখন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম। দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, তারা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে এবং ওই কিশোরকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।
০৫ মে, ২০২৪
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার
চলতি বছরের এপ্রিলে দেশে ১৯৩ নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার হয়েছে। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়েছে, এপ্রিল মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৩৫ কন্যাসহ ৪৬ জন। তার মধ্যে ১২ কন্যাসহ ১৫ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার, এক কন্যাসহ তিনজনকে ধর্ষণের পর হত্যা, এক কন্যা ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। এ ছাড়া চার কন্যাকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে পাঁচ কন্যাসহ ৯ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে এক কন্যাসহ দুইজন। বিভিন্ন কারণে সাত কন্যাসহ ৩৩ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া এক কন্যাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। নারী ও কন্যা পাচারের ঘটনা ঘটেছে এক কন্যাসহ দুটি। এসিডদগ্ধের শিকার হয়েছে একজন। অগ্নিদগ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে তিনজন। এর মধ্যে একজনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৬ জন। এর মধ্যে দুজন কন্যা। পারিবারিক সহিংসতায় শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে চারটি। তিন কন্যাসহ চার গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় একজন হত্যার শিকার হয়েছেন। দুই কন্যাসহ ১৫ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ছয় কন্যাসহ ১৫ জন আত্মহত্যা করেছে। তিন কন্যা অপহৃত হয়েছে। এ ছাড়া এক কন্যাকে অপহরণের চেষ্টা হয়েছে। ফতোয়ার শিকার হয়েছে দুজন। তিন কন্যাসহ পাঁচজন সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছে। বাল্যবিয়ের ঘটনা প্রতিরোধ হয়েছে ১২টি। এ ছাড়া দুই কন্যাসহ ১৪ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
০৫ মে, ২০২৪
নির্যাতনের শিকার নেতাকর্মীদের পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা বকুল
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে খুলনায় দলের হামলা-মামলা, কারাবন্দি ও নিহত নেতাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও একাদশ সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৩ আসনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী রকিবুল ইসলাম বকুল। রোববার (৭ এপ্রিল) খুলনা মহানগরের খালিশপুর থানা যুবদল নেতা কারারুদ্ধ নাজমুল হাসান বাবুর পরিবারের মাঝে ঈদ উপহারসামগ্রী, ফলমূল ও নগদ অর্থ প্রদানের মাধ্যমে এই কার্যক্রমের সূচনা করা হয়। এরপর একে একে খালিশপুর থানা যুবদল নেতা রাসেল ও দৌলতপুর থানার যুবদল নেতা ফয়েজ আহমেদ দিপুর পরিবারের কাছে উপহার পৌঁছে দেওয়া হয়। এরপর খালিশপুর থানার স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মোস্তফা আরিফ সিদ্দিকী শুভ, যুবদল নেতা জিয়া, সাবেক ছাত্রনেতা এলান, শ্রমিক দলনেতা সিদ্দিকুর রহমান, বিএনপি নেতা আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখের পরিবারের মাঝে এই ঈদ শুভেচ্ছা পৌঁছে দেওয়া হয়। এ ছাড়াও আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত, আহত, অসুস্থ, দলীয় শতাধিক পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়। এ সময় স ম আব্দুর রহমান, আবুল কালাম জিয়া, শেখ সাদী, শেখ জাহিদুল ইসলাম, মুরশিদ কামাল, হাবিবুর রহমান বিশ্বাস, শেখ ইমাম হোসেন, শাহিনুল ইসলাম পাখি, শেখ মাস্টার জয়নাল আবেদীন, মুজিবর রহমান, মশিউর রহমান খোকন, জাহিদুর রহমান রিপন, জাহিদুল ইসলাম বাচ্চু, শামিমুর রহমান শামীম, আলাউদ্দিন তালুকদার, খসনুর রহমান জনি প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন । খুলনা বিএনপির নেতারা জানিয়েছেন, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবার রকিবুল ইসলাম বকুলের পক্ষ থেকে ইতোপূর্বেও প্রায় সাড়ে তিনশ কারাবন্দি পরিবারের মাঝে ঈদ উপহারসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বকুল আগামীতেও দলের নেতাকর্মীদের যে কোনো প্রয়োজনে পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন বলে জানান তারা।
০৭ এপ্রিল, ২০২৪
ফেব্রুয়ারিতে নির্যাতনের শিকার ২২২ নারী-শিশু
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ২২২ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১১৬ কন্যাশিশু ও ১০৬ নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যালএইড পরিষদ গতকাল শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, ধর্ষণের শিকার ৪২ জনের মধ্যে ১৬ জন নারী ও ২৬ কন্যাশিশু। ৩ কন্যাশিশুসহ ১১ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এক কন্যাশিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া ৫ কন্যাশিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন ১১ কন্যাশিশুসহ ১৬ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে ৪ কন্যাশিশু। নারী ও কন্যাশিশু পাচারের ঘটনা ঘটেছে ৩টি। অ্যাসিডদগ্ধের শিকার হয়েছেন ২ জন। অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছেন ২ জন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার ৪ জন, এর মধ্যে একজনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২ শিশুসহ ৭ জন। ৩ গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, এর মধ্যে ১ কন্যাশিশুসহ ২ জনের হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন কারণে ১২ কন্যাশিশুসহ ৪৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া এক কন্যাসহ ৩ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ৪ শিশুসহ ১৩ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ৫ শিশুসহ ১৭ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ২ জন আত্মহত্যার প্ররোচনার শিকার হয়েছে। ৪ কন্যাশিশুসহ ৫ জন আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। ৪ কন্যাশিশুসহ ৭ জন অপহরণের ঘটনার শিকার হয়েছেন। ২০ কন্যাশিশুসহ ২১ জনকে অপহরণ চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। ২ কন্যাশিশুসহ ৪ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছেন। বাল্যবিয়ের চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে ৭টি। এ ছাড়া ৫ কন্যাশিশুসহ ১২ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
০২ মার্চ, ২০২৪
নৌপথে লিবিয়ায় যাওয়া বাংলাদেশিদের ৭৯ শতাংশই নির্যাতনের শিকার
ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন অনেকের। আর এটাকেই পুঁজি করা হয়। ইউরোপে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে নেওয়া হয় লিবিয়ায়। যেখানে অধিকাংশকেই বিভিন্ন ক্যাম্পে বন্দি রেখে শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। লিবিয়া থেকে ফেরত আসা ৫৫৭ জন বাংলাদেশির দেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ২৬ থেকে ৪০ বছর বয়সী লোকজন সবচেয়ে বেশি ইউরোপে ঢোকার চেষ্টা করছেন। এর মধ্যে ৩১ থেকে ৩৫ বছরের লোক সবচেয়ে বেশি। এদের বেশিরভাগেরই বাড়ি মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা এলাকায়। লিবিয়াফেরত ৫৫৭ বাংলাদেশির তথ্য অনুযায়ী, তাদের ৬০ শতাংশের পরিবারকে স্থানীয় দালালরা ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়েছিল। কিন্তু ৮৯ শতাংশই চাকরি বা কোনো কাজ পাননি। উল্টো নানা ধরনের ঝুঁকিতে পড়েছেন। যাত্রাপথ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঢাকা থেকে দুবাই-মিসর হয়ে লিবিয়া গেছেন সবচেয়ে বেশি মানুষ। এছাড়া ঢাকা থেকে ইস্তানবুল-দুবাই হয়ে লিবিয়া, ঢাকা থেকে কাতার হয়ে লিবিয়া, ঢাকা থেকে দুবাই-সিরিয়া হয়ে লিবিয়া এবং অল্প কিছু লোক ঢাকা থেকে সরাসরি লিবিয়া গিয়েছেন। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, এভাবে লিবিয়া যাওয়ার পথে ৬৩ শতাংশই বন্দি হয়েছেন। বন্দিদের মধ্যে ৯৩ শতাংশই ক্যাম্পে বন্দি ছিলেন। বন্দিদের ৭৯ শতাংশই শারীরিক নির্যাতনের শিকার। এছাড়া লিবিয়ায় পৌঁছানোর পর ৬৮ শতাংশই মুক্তভাবে চলাচলের স্বাধীনতা হারিয়েছেন। ৫৪ শতাংশই বলেছেন, তারা কখনো তিনবেলা খাবার পাননি। অন্তত ২২ শতাংশ দিনে মাত্র একবেলা খাবার পেয়েছেন। গত এক দশক ধরে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে যাওয়া লোকজনের মধ্যে যেসব দেশের নাগরিকরা রয়েছেন সেই তালিকার শীর্ষ দশে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রায়ই এভাবে লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি যাওয়ার পথে নৌকাডুবে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সাল থেকে এ বছরের জুন পর্যন্ত নানা দেশের ২৫ লাখ মানুষ এভাবে সাগরপথ পাড়ি দিয়ে ইউরোপে গিয়েছে। এভাবে যেতে গিয়ে প্রায় ২২ হাজার মানুষ সাগরে ডুবে প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে অনেক বাংলাদেশি আছেন।
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
জানুয়ারিতে ২০৯ নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ২০৯ জন নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ৮৩ জন কন্যা এবং ১২৬ জন নারী। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এ তথ্য জানিয়েছে। মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, ৮ জন কন্যাসহ ১২ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে, ১ জন কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ও ২ জন কন্যা ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। এ ছাড়াও ৭ জন কন্যাসহ ১০ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ১ জন কন্যাসহ ৪ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে ৩ জন কন্যাসহ ৫ জন। বিভিন্ন কারণে ৮ জন কন্যাসহ ৪৯ জনকে হত্যা করা হয়েছে। নারী ও কন্যা পাচারের ঘটনা ঘটেছে ১টি। এসিড দগ্ধের শিকার হয়েছে ১ জন কন্যাসহ ৫ জন। অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে ২ জন। এরমধ্যে ১ জনের অগ্নিদগ্ধের কারণে মৃত্যুর হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৪ জন, এরমধ্যে ২ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৮ জন, এরমধ্যে ২ জন কন্যা। ৩ জন গৃহকর্মীর হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়াও ৩ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে, এরমধ্যে ১ জন কন্যা। ৬ জন কন্যাসহ ২৫ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ৬ জন কন্যাসহ ২৪ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে, এরমধ্যে ৪ জন আত্মহত্যার প্ররোচনার শিকার হয়েছে। ৩ জন কন্যাসহ ৪ জন অপহরণের ঘটনার শিকার হয়েছে। ৩ জন কন্যাসহ ৪ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে। বাল্যবিবাহের ঘটনা ঘটেছে ১টি। বাল্যবিবাহের ঘটনা প্রতিরোধ করা হয়েছে ৪টি। এছাড়া ৩ জন কন্যাসহ ৭ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
৩১ জানুয়ারি, ২০২৪
বাবাকে বাঁচাতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার মেয়ে, ভিডিও ভাইরাল
বাবাকে বাঁচাতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছেন মেয়ে। পরে মারধরের সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) বিকেলে এই মারধরের ঘটনা ঘটে। জানা যায়, ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দুলারহাটে সুমাইয়া বেগম নামের এক নারীকে প্রকাশ্যে মারধরের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই নারী দুলারহাট থানাধীন নুরাবাদ ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. সিরাজুল ইসলামের কন্যা বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় রাতে নির্যাতিতা নারীর মা ফিরোজা বাদী হয়ে ৭ জনকে আসামি করে দুলারহাট থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ শাহিন ও ফিরোজ নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুলারহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বেলায়তে হোসেন। ভুক্তভোগী নারী জানান, অভিযুক্ত নুরনবী, কবির, শাহিন, ফিরোজ, আয়শা, সাথি ও খতেজারা আত্মীয় এবং একই বাড়িতে বসবাস করেন। তাদের বিরুদ্ধে জমিসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আদালতে মামলা করেন তার পিতা সিরাজুল ইসলাম। মঙ্গলবার ওই মামলার হাজিরা ছিল। অভিযুক্তরা মামলার হাজিরা দিয়ে বাড়িতে এসে তার বাবা সিরাজুলকে মারধর করেন। বাবাকে বাঁচাতে মেয়ে সুমাইয়া ছুটে আসলে তাকেও মারধর করে শাহিন ও ফিরোজ। মারধরে সিরাজুল, সুমাইয়া, মরিয়ম ও ফিরোজা গুরুতর আহত হয়। পরে আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে চরফ্যাশন হাসপাতালে ভর্তি করেন। মঙ্গলবার রাতে নির্যাতিতা নারীর মা ফিরোজা বাদী হয়ে ৭ জনকে আসামি করে দুলারহাট থানায় একটি মামলার দায়ের করেন। পরবর্তীতে পুলিশ শাহিন ও ফিরোজ নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করে। ভুক্তভোগী নারী আরও জানান, কে বা কারা এই মারধরের ঘটনাটি ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়েছে এই বিষয়টি তার জানা নেই। অভিযুক্তরা পলাতক থাকার কারণে তাদের বক্তব্য জানা যায়নি। দুলারহাট থানার ওসি (তদন্ত) মো মুহিবুল্লাহ জানান, মঙ্গলবার রাতে মারধরের ঘটনায় ৭ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন সুমাইয়ার মা ফিরোজা। শাহিন ও ফিরোজ নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
১৮ জানুয়ারি, ২০২৪
আরও
X