আ.লীগ নির্বাচনী ইশতেহার ভুলে যায় না : প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিজেদের নির্বাচনী ইশতেহার কখনো ভুলে যায় না বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২৯ জুন) জাতীয় সংসদে চলমান বাজেট অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা যে লক্ষ্য স্থাপন করেছি, তারই প্রেক্ষিতে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে। এই বাজেট শতভাগ বাস্তবায়ন হবে বিষয়টা এমন না, তবে আমরা লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম তা প্রমাণ হয়েছে।   প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা এখন আর আগের জায়গাই নেই। ৬২ হাজার কোটি টাকার বাজেটের বাংলাদেশে এখন ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করা হয়। আমাদের আজকের উন্নতি সম্ভব হয়েছে, কারণ বাংলাদেশ ঋণ নিয়ে সময়মতো পরিশোধ করে।  উত্তরবঙ্গের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এরশাদ সাহেবের সময় উত্তরবঙ্গে যে মঙ্গা হতো, তা কিন্তু এখন আর নেই। রংপুরের মানুষ এখন চারবেলাও খেতে পায়।   তিনি আরও বলেন, দারিদ্র্যের হার ৪১ থেকে আমরা ১৮ শতাংশে নামিয়ে এনেছি। আর হতদরিদ্র ২৫.৬ থেকে ৫.৬ শতাংশে নামিয়েছি। আশা করি, ভবিষ্যতে বাংলাদেশে কোনো হতদরিদ্র থাকবে না। 
২৯ জুন, ২০২৪

শিক্ষা ক্যাডার / নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করল শাহেদ-তানভীর-মোস্তাফিজ প্যানেল
বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন আগামী রোববার (৯ জুন) অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইশতেহার ঘোষণা করেছে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও মহান স্বাধীনতার চেতনা-আদর্শ এবং সমন্বিত ঐক্যে উজ্জীবিত শাহেদ-তানভীর-মোস্তাফিজ প্যানেল। এবারের নির্বাচনে গ ব্যালটে নির্বাচন করবে প্যানেলটি। শুক্রবার (৭ জুন) রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে এ ইশতেহার ঘোষণা করা হয়। ইশতেহার ঘোষণা করেন প্যানেলের সভাপতি পদপ্রার্থী অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী। ইশতহারে বলা হয়েছে- পদোন্নতির চলমান প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা; সব অধ্যাপক পদকে ৩য় গ্রেডে উন্নীতকরণ; গ্রেড বিবেচনায় প্রভাষকদের পদোন্নতি চালুকরণ (৯ম থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেড); কলেজগুলোতে প্রযোজ্য প্যাটার্ন অনুযায়ী পদসৃষ্টির মাধ্যমে সকল টায়ারে যোগ্য কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিশ্চিতকরণ; প্রতি বছর প্রতি টায়ারে ন্যূনতম ১ বার পদোন্নতি নিশ্চিতকরণ; সকল অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষদের প্রাধিকারের ভিত্তিতে গাড়ি প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ; অধিদপ্তর, দপ্তর ও কলেজগুলোতে আনুপাতিকভাবে ১ম, ২য় ও ৩য় গ্রেডের পদ সৃষ্টি; অর্জিত ছুটি নিশ্চিতকরণ; কলেজগুলোতে অতিরিক্ত ১টি উপাধ্যক্ষ পদ সৃষ্টি; ৬টি গ্রেড অনুযায়ী ৬টি পদস্তর সৃষ্টির লক্ষ্যে পদসোপান পুনর্বিন্যাসের উদ্যোগ গ্রহণ। ইশতেহারে আরও রয়েছে- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, নায়েম, বিএমটি- টিআইর বিতর্কিত নিয়োগ বিধিমালা বাতিলের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা; সরকারি কলেজগুলোতে আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন রেস্টহাউস ডরমিটরি নির্মাণ; উপজেলাসহ মাঠপর্যায়ের সকল স্তরে মাধ্যমিক ও কলেজের প্রশাসনিক দপ্তর স্থাপন; বিসিএস সাধারণ শিক্ষা একাডেমি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ; সব কর্মকর্তার উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সরকারি ও আন্তর্জাতিক বৃত্তিসহ প্রয়োজনীয় সহায়তার উদ্যোগ গ্রহণ; একাডেমিক জার্নাল/গবেষণাপত্র প্রকাশের লক্ষ্যে সহায়তা প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ; কর্মস্থলে ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে উদ্যোগ গ্রহণ; সব কলেজে অফিসার্স লাউঞ্জ প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ; ঢাকার কেন্দ্রে সরকারি সহায়তায় পূর্ণাঙ্গ শিক্ষাবিদ ইনস্টিটিউট স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ এবং ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি অব্যাহত রাখা। এ সময় বিগত ২টি নির্বাচনী ইশতেহারে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্যাডারের অর্জনগুলো জানান অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী। তিনি জানান, বিতর্কিত আত্তীকরণ বিধিমালা ২০০০ রহিতকরণ এবং যুগান্তকারী আত্তীকরণ (ননক্যাডার) বিধিমালা ২০১৮ প্রবর্তনের মাধ্যমে তরণ কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ক্যাডারে আত্তীকরণ চিরতরে বন্ধ করা হয়েছে। ১৮ মহিলা কলেজের আত্তীকৃত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে পক্ষভুক্ত ১৭ ও ১৮ ব্যাচের কর্মকর্তাদের মামলার দায়িত্ব গ্রহণ করা হয়েছে। প্রশিক্ষণ ভেন্যু বাড়ানোর মাধ্যমে দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ব্যাকলগ কমিয়ে এনে নবীন ও তরুণ কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ দ্রুত সম্পন্নকরণ নিশ্চিত করা হয়েছে। কলেজগুলোতে প্রযোজ্য প্যাটার্ন অনুযায়ী প্রাপ্য পদসৃষ্টির প্রক্রিয়া দ্রুতগতিতে এগিয়ে নেওয়া- যা এখন চূড়ান্ত অবস্থায় রয়েছে; এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ক্যাডারে পদোন্নতির স্থায়ী সমাধান সম্ভব। শাহেদুল খবির চৌধুরী জানান, সকল অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষদের প্রাধিকারের ভিত্তিতে গাড়ি প্রদানের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নীতিগত সম্মতি প্রদান করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শুক্র ও শনিবার ২ দিনের সাপ্তাহিক ছুটি চালু করা হয়েছে। ২০১৬ সালের পর থেকে ক্যাডারে ১০ শতাংশ নিয়োগ বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রদর্শকদের ননগেজেটেড পদ থেকে গেজেটেড ক্যাডার পদে পদোন্নতির বিধান রহিতকরণ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নীতিগত অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে। মাউশির জন্য ৩টি ২য় গ্রেডের অতিরিক্ত মহাপরিচালকের পদ সৃষ্টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে এবং বিভিন্ন কলেজে ৯৫টি ৩য় গ্রেডের পদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাউশির সহকারী পরিচালক তানভীর হাসান, অর্থ সম্পাদক পদপ্রার্থী এনসিটিবির উপসচিব (কমন) মোস্তাফিজুর রহমান লিখন, ইডেন কলেজের অধ্যাপক সুফিয়া বেগম, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) যুগ্ম পরিচালক বিপুল চন্দ্র সরকার প্রমুখ।
০৭ জুন, ২০২৪

নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে সচিবদের সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে সচিবদের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সচিব সভার পর সচিবালয়ে ফিরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান। পণ্য পরিবহনের সময় ঘাটে ঘাটে চাঁদাবাজির শিকার হতে হয় ব্যবসায়ীদের। ফলে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়। আসন্ন রোজায় নিত্যপণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের সচিবদের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নির্বাচনীর ওয়াদা বা ইশতেহারের অগ্রাধিকারমূলক ১১টি বিষয় বাস্তবায়নে সচিবদের সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি। মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির বিষয়েও সভায় আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।  মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন জানান, উনি (প্রধানমন্ত্রী) আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও বাজারমূল্য নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে নজরদারি করতে বলেছেন। নজরদারি করার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট একটি ক্ষেত্রের কথাও তিনি বলেছেন। অনেক সময় দ্রব্যমূল্যের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পর্যায়ে চাঁদাবাজির প্রসঙ্গ আসে। নিউজ আসে। এক্ষেত্রে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে খুবই শক্তভাবে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন। চাঁদাবাজি যাতে কোথাও না হয় তা নিশ্চিত করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।  মাহবুব হোসেন বলেন, আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বজায় রেখে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে সচিবদের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কর আদায়ের প্রতি সচিবদের মনোযোগী হতে বলা হয়েছে। যাদের আয়কর দেওয়ার কথা, অথচ করের আওতায় আসেনি, তাদের করের আওতায় নিয়ে আসতে জোরালো নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণের বিষয়ে নির্দেশনা এসেছে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অহেতুক কারও যেন হয়রানি হতে না হয়। কোনো কারণে যদি কোনো বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে সেটা তিনি ভালোভাবে নেবেন না বলে সচিবদের সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, সভায় পাট, চামড়া ও কৃষিজাত পণ্য রপ্তানিতে বিশেষ সুযোগ দেওয়ার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। তৈরি পোশাক খাতের মতো চামড়া, কৃষিজাত ও পাটজাত পণ্যে একই ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিতে বলেছেন তিনি। এ ছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে বলেছেন। সেচ মৌসুমে বিদ্যুৎ সরবরাহে যেন কোনো বাধাগ্রস্ত না হয়, সেটা দেখতে বলেছেন। মাহবুব বলেন, সভায় সব সচিব উপস্থিত ছিলেন। সচিব পদমর্যাদায় অন্য দপ্তর সংস্থায় যারা রয়েছেন তারাও সভায় ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে প্রত্যাশার কথা ও তার নির্দেশনা শুনতে চেয়েছি আমরা। প্রধানমন্ত্রী আমাদের সুস্পষ্টভাবে বলেছেন- আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বজায় রেখে নিজ নিজ দায়িত্ব চালিয়ে যেতে হবে। আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন প্রায় ১৫-১৬ জন সচিব। তাদের মধ্যে ১১ জন  নির্দিষ্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করেন। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানের প্রস্তুতি, খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন ও সার ব্যবস্থাপনা, কর্মমুখী শিক্ষা, নতুন পাঠ্যক্রম ও কর্মমুখী শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাপনা, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন- সংসদ কার্যক্রমে সচিবরা যেন যথাযথভাবে সহায়তা করেন। বিশেষ করে প্রশ্নোত্তর পর্বে সহায়তা করতে বলেছেন। সংসদীয় কার্যাবলির বিষয়ে কর্মকর্তাদের জানতে বলেছেন। তাদের এ বিষয়ে প্রশিক্ষণের কথাও বলেছেন। মূলত ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া, আগামী পাঁচ বছরে সরকার পরিচালনার মূলনীতি হচ্ছে ইশতেহার। কাজেই ইশতেহার বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। একই সঙ্গে নতুন প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক হতে বলেছেন তিনি। প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো- জনমানুষের অবস্থানের উন্নয়ন। কাজেই প্রকল্প থেকে জনমানুষের উন্নয়ন হয়েছে কিনা, সেটা তিনি জানতে চাইবেন। কাজেই নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি দেখতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ডা. হাবিবুর রহমানের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা
ঢাকা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হাবিবুর রহমান তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। গতকাল রোববার দুপুরে কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের শহীদ মিনার চত্বরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি ইশতেহার ঘোষণা করেন। ইশতেহারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি প্রতিরোধ ও মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ, স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন, তরুণদের প্রশিক্ষণ ও প্রবাসীদের নাগরিক সেবা নিশ্চিতকরণের বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। ডা. হাবিুবর রহমান বলেন, আমি দীর্ঘদিন এ আসনের বিভিন্ন এলাকায় মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করে ফ্রি চিকিৎসার মাধ্যমে মানুষের সেবা করে আসছি। বর্তমানে আরও ব্যাপকভাবে মানুষের সেবা করার জন্য দলীয় মনোনয়ন চেয়ে না পেয়ে এবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। আমি এ আসনের মাটির সন্তান। যদি সুষ্ঠু ভোট হয়, মানুষ যদি তাদের ভোট দিতে পারে, অবশ্যই আমি জয়ী হব। এখন পর্যন্ত আমি সুষ্ঠু ভোটের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও নির্বাচন কমিশনের প্রতিশ্রুতির প্রতি আস্থা রাখি। নির্বাচনী ইশতেহারে তিনি সুশাসন প্রতিষ্ঠায় স্থানীয়দের ক্ষমতায়নের কথা বলেছেন। তিনি ঢাকা-২ আসনের সব স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে পরামর্শক কমিটি গঠন করে উন্নয়ন পরিকল্পনার খসড়া প্রণয়নের কথা বলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আঞ্চলিক প্রতিরোধ গঠনের বিষয়ে তিনি ঘোষণা দেন। তিনি স্বাস্থ্যসেবার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিকসহ ওয়ার্ড-ইউনিয়নভিত্তিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর আধুনিকায়নের ওপর কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি ঢাকা-২ বাসীদের জন্য রিমোট ও ভার্চুয়াল চিকিৎসাসেবার আওতায় আনা, মোবাইল মেডিকেল ইউনিট স্থাপন, নারী, শিশু ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য বিশেষ সেল গঠনের কথা ইশতেহারে ঘোষণা করেন। তিনি ইশতেহারে বয়স্কদের জন্য সিনিয়র সিটিজেন সার্ভিস চালু, নারীদের জন্য এলাকার সড়কে নিরাপত্তা, পরিবহন সহজলভ্যতাসহ নারীবান্ধব অঞ্চল বিনির্মাণের প্রতিশ্রুতি ঘোষণায় অন্তর্ভুক্ত করেন।
০১ জানুয়ারি, ২০২৪

ডা. হাবিবুর রহমানের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা
ঢাকা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হাবিবুর রহমান তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। গতকাল রোববার দুপুরে কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের শহীদ মিনার চত্বরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি ইশতেহার ঘোষণা করেন। ইশতেহারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি প্রতিরোধ ও মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ, স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন, তরুণদের প্রশিক্ষণ ও প্রবাসীদের নাগরিক সেবা নিশ্চিতকরণের বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। ডা. হাবিুবর রহমান বলেন, আমি দীর্ঘদিন এ আসনের বিভিন্ন এলাকায় মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করে ফ্রি চিকিৎসার মাধ্যমে মানুষের সেবা করে আসছি। বর্তমানে আরও ব্যাপকভাবে মানুষের সেবা করার জন্য দলীয় মনোনয়ন চেয়ে না পেয়ে এবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। আমি এ আসনের মাটির সন্তান। যদি সুষ্ঠু ভোট হয়, মানুষ যদি তাদের ভোট দিতে পারে, অবশ্যই আমি জয়ী হব। এখন পর্যন্ত আমি সুষ্ঠু ভোটের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও নির্বাচন কমিশনের প্রতিশ্রুতির প্রতি আস্থা রাখি। নির্বাচনী ইশতেহারে তিনি সুশাসন প্রতিষ্ঠায় স্থানীয়দের ক্ষমতায়নের কথা বলেছেন। তিনি ঢাকা-২ আসনের সব স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে পরামর্শক কমিটি গঠন করে উন্নয়ন পরিকল্পনার খসড়া প্রণয়নের কথা বলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আঞ্চলিক প্রতিরোধ গঠনের বিষয়ে তিনি ঘোষণা দেন। তিনি স্বাস্থ্যসেবার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিকসহ ওয়ার্ড-ইউনিয়নভিত্তিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর আধুনিকায়নের ওপর কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি ঢাকা-২ বাসীদের জন্য রিমোট ও ভার্চুয়াল চিকিৎসাসেবার আওতায় আনা, মোবাইল মেডিকেল ইউনিট স্থাপন, নারী, শিশু ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য বিশেষ সেল গঠনের কথা ইশতেহারে ঘোষণা করেন। তিনি ইশতেহারে বয়স্কদের জন্য সিনিয়র সিটিজেন সার্ভিস চালু, নারীদের জন্য এলাকার সড়কে নিরাপত্তা, পরিবহন সহজলভ্যতাসহ নারীবান্ধব অঞ্চল বিনির্মাণের প্রতিশ্রুতি ঘোষণায় অন্তর্ভুক্ত করেন।
০১ জানুয়ারি, ২০২৪

ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) / সালমা ইসলামের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘উন্নয়নের জন্য পরিবর্তন : উন্নয়ন হবে দৃশ্যমান লক্ষ্য কর্মসংস্থান’ প্রতিপাদ্যে ঢাকা-১ আসনের জাপার মনোনীত প্রার্থী জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সালমা ইসলাম নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সালমা ইসলাম তার নিজ নির্বাচনী এলাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ ইশতেহার ঘোষণা করেন। এ সময় তিনি বলেন, বিগত সময়ে আমি ভোটারদের কাছে যে সকল প্রতিশ্রুতি দিয়েছি সেগুলোর বাস্তবায়ন করেছি এবং কিছু কাজ আমার নিজ উদ্যোগে এখনো অব্যাহত আছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী করার আহ্বান জানিয়ে সালমা ইসলাম একটি সুখী-সমৃদ্ধ ও অর্থনৈতিক বুনিয়াদে দোহার নবাবগঞ্জ গড়ার লক্ষ্যে তার ইশতেহারে বিস্তারিত তুলে ধরেন- ১. দোহার-নবাবগঞ্জকে উন্মত্ত পদ্মার করাল গ্রাস হতে রক্ষা করতে চলমান কাজের অসমাপ্ত অংশে বাঁধ মেরামতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। পদ্মার পাড়জুড়ে ক্ষুদ্র শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হবে। ২. দোহার-নবাবগঞ্জের ৫ লক্ষাধিক ভোটারের গণদাবি, বাসাবাড়িতে গ্যাস সংযোগের বিষয়ে সরকারিভাবে বাস্তবায়ন ও প্রয়োজনীয় ভর্তুকির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ৩. ইছামতি নদীকে সচল করে দুই পাড়ে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করে সাধারণ মানুষের জন্য দূষণমুক্ত প্রাকৃতিক ও মনোরম পরিবেশে জীবনযাপন নিশ্চিত করা হবে। ৪. নবাবগঞ্জকে পৌরসভায় রূপান্তরিত করে আধুনিক জীবনব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য পাকা রাস্তার দু’পাশে ড্রেনেজ ব্যবস্থা চালুসহ নাগরিক জীবনের সকল সমস্যা নিরসনের কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে। ৫. জবাবদিহিতা ও তদারকিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে দোহার-নবাবগঞ্জের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আধুনিক ও স্মার্ট মানের গড়ে তোলার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার উপর জোর দিয়ে শিক্ষার্থীদের কর্মমুখী করে গড়ে তোলা ও মাদ্রাসা শিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে মানুষের নৈতিক মূল্যবোধ জাগ্রত করার সর্বোচ্চ প্রয়াস নিশ্চিত করা হবে। ৬. দোহার-নবাবগঞ্জের ৪১৫টি গ্রামের মাটির রাস্তা পাকাকরণ, পাকা রাস্তাগুলো সংস্কারপূর্বক প্রশস্তকরণ, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ লাইনের ব্যবস্থা এবং সড়ক সংযোগ মোড়ে আলোকবাতির ব্যবস্থা করা হবে। ৭. প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রসমূহ সচল করা ও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম তদারকি করতে স্থানীয় সচেতন শিক্ষিত ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ দ্বারা কমিটি গঠন করে গ্রামের সাধারণ ও অসহায় মানুষের জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হবে। ৮. দোহারের পদ্মার মোহনা পুরুলিয়া হতে প্রবাহিত খালকে খননের মাধ্যমে দুই পাড় শাসন করে নবাবগঞ্জের ইছামতি নদীর সাথে সংযোগ ঘটিয়ে সারা বছর পানি প্রবাহ চলমান রেখে খালের পানি দ্বারা স্থানীয় কৃষকের সেচ প্রকল্প চালু রাখা হবে। নদীর পার্শ্ববর্তী গ্রাম ও কৃষিজমি জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। ৯. মা ও শিশুর জীবন রক্ষায় দোহার-নবাবগঞ্জের ২৩টি ইউনিয়ন ও দোহার পৌরসভায় অবহেলিত এলাকাসমূহে ‘মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার’ অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নের কার্যকরী উদ্যোগ নেওয়া হবে। প্রতিটা ইউনিয়নে সেলাই কেন্দ্র চালু করে নারীদের কর্মমুখী করে গড়ে তোলার জন্য সরকারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত সহায়তা অব্যাহত থাকবে। ১০. নতুন ভোটার, শিক্ষিত ও মেধাবী তরুণ-তরুণীদের জন্য সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করা হবে। যোগ্যতার ভিত্তিতে তাদের বিভিন্ন ব্যক্তি বা কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ১১. মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত দোহার-নবাবগঞ্জ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। স্থানীয় প্রশাসন ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করে সামাজিক অবক্ষয় রোধে উঠতি বয়সী কিশোর ও যুবসমাজকে সামাজিক কাজ ও খেলাধুলায় উদ্বুদ্ধ করতে পর্যাপ্ত মাঠ ও যথাযথ পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হবে। ১২. নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ এবং নারীর কর্ম ও ক্ষমতায়নে তথা সর্বক্ষেত্রে নারী নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার সুযোগ সৃষ্টিতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ১৩. দোহার-নবাবগঞ্জে একটি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক তাঁতী জনগোষ্ঠীর বসবাস। বিলুপ্তপ্রায় তাঁতশিল্পকে পুনরুদ্ধারে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে বেকার তাঁতীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। ১৪. বিপুলসংখ্যক হিন্দু-খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের আবাসস্থল দোহার-নবাবগঞ্জের শান্তি-সম্প্রীতির অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে শান্তি সন্নিবেশ বাস্তবায়নে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। ১৫. নবাবগঞ্জে ইছামতি নদীর নবাবগঞ্জ-যন্ত্রাইল ব্রিজ প্রশস্তকরণ ও কৈলাইলের শালিকা লঞ্চঘাটে প্রস্তাবিত ব্রিজ নির্মাণ ও শোল্লার কালিগঙ্গা নদীর উপর পাতিলঝাঁপ দত্তখণ্ড প্রস্তাবিত ব্রিজের নির্মাণ বাস্তবায়নে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩

ঢাকা ২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হাবিবুর রহমানের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা
সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি প্রতিরোধ, ভূমি দস্যু ও মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর আইনিব্যবস্থা গ্রহণ, স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন, তরুণদের প্রশিক্ষণ ও প্রবাসীদের নাগরিক সেবা নিশ্চিতকরণের বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঢাকা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হাবিবুর রহমান তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন। ডা. হাবিুবর রহমান বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা-২ আসনের বিভিন্ন এলাকায় মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করে ফ্রি চিকিৎসা করার মাধ্যমে মানুষের সেবা করে আসছি। বর্তমানে আরও ব্যাপকভাবে মানুষের সেবা করার জন্য দলীয় মনোনয়ন চেয়ে না পেয়ে এবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। আমি ঢাকা-২ আসনের মাটির সন্তান। যদি সুষ্ঠু ভোট হয়, মানুষ তাদের ভোট দিতে পারে অবশ্যই আমি জয়ী হবো। এখনো পর্যন্ত আমি সুষ্ঠু ভোটের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও নির্বাচন কমিশনের প্রতিশ্রুতির প্রতি আস্থাবান। নির্বাচনী ইশতেহারে তিনি সুশাসন প্রতিষ্ঠায় স্থানীয়দের ক্ষমতায়নের কথা বলেছেন। তিনি ঢাকা-২ আসনের সব স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠনকে দলমত নির্বিশেষে ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে পরামর্শক কমিটি গঠন করে ঢাকা-২ আসনের উন্নয়ন পরিকল্পনার খসড়া প্রণয়নের কথা বলেন। এ ছাড়া সকল জরুরি সেবা ওয়ার্ড পর্যায়ে বিকেন্দ্রীকরণের প্রচেষ্টা চালানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আঞ্চলিক প্রতিরোধ গঠনের বিষয়ে তিনি বলেন, দুর্নীতি সমাজের সর্বস্তরে প্রবেশ করে আমাদের নৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতীক উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করছে। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আপনাদের সকলের সহযোগিতায় দুর্নীতিমুক্ত সেবা প্রদান নিশ্চিতের লক্ষ্যে আমি সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাব। মাদক ও ভূমিদস্যু মুক্ত আধুনিক ঢাকা-২ গঠনের প্রত্যয় ইশতেহারে যুক্ত করে তিনি বলেন, মাদক ব্যবসায়ী ও ভূমিদস্যুরা ঢাকা-২ আসনের জনগনের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। জনগণকে সাথে নিয়ে তীব্র সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলে ভূমিদস্যু ও মাদকমুক্ত ঢাকা-২ আসন গঠন করতে সচেষ্ট থাকব। পরিকল্পিত নগরায়ন, পরিবেশ ও জ্বালানি সংকট নিরসনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পরিকল্পিত নগরায়নের মাধ্যমে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন করে জলাবদ্ধতা দূরীকরণ, খাল ও শাখা নদীগুলো সংস্কার করে পূর্বরূপে ফেরত নিয়ে আশপাশে পার্ক ও অবসর বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। তীব্র জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় সরকারি উদ্যোগকে ফলপ্রসূ করে ঢাকা-২ আসনের সব এলাকায় গ্যাস সংযোগ ও নিরবচ্ছিন্ন গ্যাসের ব্যবস্থা করা হবে । তিনি স্বাস্থ্যসেবার গুণগতমান উন্নয়নের লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিকসহ ওয়ার্ড ইউনিয়নভিত্তিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর আধুনিকায়নের ওপর কাজ করা প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি ঢাকা-২ বাসীদের জন্য রিমোট ও ভার্চুয়াল চিকিৎসাসেবার আওতায় আনা, মোবাইল মেডিকেল ইউনিট স্থাপন, নারী, শিশু ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের জন্য বিশেষ সেল গঠনের কথা ইশতিহারে ঘোষণা করেন। তারুণ্যের আয়নায় স্মার্ট ঢাকা-২ গঠেনের জন্য তরুণদের প্রশিক্ষণ, দক্ষতা, কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উপযোগীভাবে গঠন করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি ইশতেহারে সংযুক্ত করেন। ঢাকা-২ আসনের রাস্তাঘাট প্রশস্তকরণ, নতুন রাস্তা নির্মাণ, বিভিন্ন নদীগুলোর ড্রেজিং, সংস্কার, ভাঙনকবলিত এলাকায় বেড়িবাঁধ নির্মাণ, কামরাঙ্গীরচর-খোলামুড়া সেতু নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণের কথা ইশতেহারে বলেন। ইশতেহারে বয়স্কদের জন্য সিনিয়র সিটিজেন সার্ভিস চালু, নারীদের জন্য এলাকার সড়কে নিরাপত্তা, পরিবহন সহজলভ্যতাসহ নারীবান্ধব অঞ্চল বিনির্মাণের প্রতিশ্রুতি ঘোষণায় অন্তর্ভুক্ত করেন। বাজার ব্যবস্থার উন্নয়ন, বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে নজরদারি বৃদ্ধিতে এলাকাভিত্তিক ব্যবস্থা গ্রহণ, ঢাকা-২ আসনে উৎপাদিত ফসল বিদেশে রপ্তানি করার বিষয়ে প্রবাসে থাকা ঢাকা-২ এলাকাবাসীদের সম্পৃক্ত করে কৃষকদের ফসলের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেন। ডা. হাবিবুর রহমান কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সদস্য ও দীর্ঘদিন কেরানীগঞ্জসহ ঢাকা-২ আসনে সেচ্ছাসেবকদের সংগঠিত করে বিভিন্ন সেচ্ছাসেবামূলক কাজে নিজেকে জড়িত রেখেছেন। বিশেষ করে করোনা ভাইরাস সংক্রমণে যখন সবাই ঘর বন্দি ছিলেন সেই সময়ে তিনি ডক্টর এসোসিয়েশন অব কেরানীগঞ্জের সহায়তায় মোবাইল হাসপাতাল পরিচালনার মাধ্যমে করোনাক্রান্তদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে ব্যাপক প্রসংশিত হয়েছেন। 
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩

আজ নির্বাচনী ইশতেহার দেবে আ.লীগ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আজ ইশতেহার ঘোষণা করবে আওয়ামী লীগ। বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এ নির্বাচনী ইশতেহার উপস্থাপন ও ঘোষণা করবেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির সদস্যরা জানিয়েছেন, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পর এবার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধে বিশেষ পদক্ষেপ, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং আর্থিক খাতের সুশাসনের ওপর জোর দিয়ে আসন্ন নির্বাচনের ইশতেহার প্রস্তুত করা হয়েছে। ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক জানান, গণমানুষের দল আওয়ামী লীগের ইশতেহার শুধু একটি দলীয় ইশতেহার নয়। এটি প্রকৃত অর্থে পুরো জাতির ইশতেহার। আসন্ন নির্বাচনে দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের কাছ থেকে কী প্রত্যাশা করছে, আওয়ামী লীগের কাছে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে আওয়ামী লীগ তার প্রতিটি নির্বাচনী ইশতেহারে জাতিকে দেওয়া অঙ্গীকার শতভাগ প্রতিপালন করেছে। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগ প্রতিটি ইশতেহারে সরকারের নির্দিষ্ট মেয়াদের বাইরে দীর্ঘমেয়াদি নানা উন্নয়নের পথনকশা তৈরি করেছে। এর প্রতিটি অত্যন্ত সুচারুভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এবারও নির্বাচনী ইশতেহার হবে স্মার্ট ও গণমুখী। স্মার্ট বাংলাদেশের মাধ্যমে মানুষের কাছে আধুনিক প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি দৃশ্যমান যে উন্নয়নগুলো হয়েছে, তার মাধ্যমে আগামী দিনে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। আগামী দিনে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থান করাই হবে এবারের মূল প্রতিপাদ্য। স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য হবে শিল্প-কারখানা স্থাপন করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিয়ে শিল্পায়নকে ত্বরান্বিত করা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, মানুষের আয় বৃদ্ধি করা। ইশতেহার কমিটির সদস্য সচিব এবং আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির কাজ শেষ হয়েছে। এবারের ইশতেহারের মূল থিম- ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ। পাশাপাশি তরুণ ভোটারদের কীভাবে কাছে টানা যায় সেটি ইশতেহারে প্রাধান্য পেয়েছে। এ ছাড়াও গুরুত্ব পেয়েছে কৃষি, সেবা, অর্থনৈতিক ও শিল্প উৎপাদন খাত। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের মৌলিক অধিকারও নিশ্চিত করা হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের বিষয়গুলো ইশতেহারে স্থান পেয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের রূপরেখা সম্বলিত ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের স্লোগান ছিল ‘দিন বদলের সনদ’। এরপর ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে ছিল ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’। ২০১৮ সালে একাদশ নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটির ইশতেহারে স্লোগান ছিল, ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে আহ্বায়ক করে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে কাজ শুরু করে ২৫ সদস্যের ইশতেহার প্রণয়ন কমিটি। কমিটির তৈরি খসড়া থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশনায় তৈরি হয়েছে- চূড়ান্ত ইশতেহার। 
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

বুধবার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করবে আওয়ামী লীগ
আগামীকাল বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার-২০২৪ উপস্থাপন ও ঘোষণা করবে আওয়ামী লীগ। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁও-এ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এই নির্বাচনী ইশতেহার উপস্থাপন ও ঘোষণা করবেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির সদস্যরা জানিয়েছেন, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পর এবার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধে বিশেষ পদক্ষেপ, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং আর্থিক খাতের সুশাসনের ওপর জোর দিয়ে আসন্ন নির্বাচনের ইশতেহার প্রস্তুত করা হয়েছে। ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক জানান, গণমানুষের দল আওয়ামী লীগের ইশতেহার শুধু একটি দলীয় ইশতেহার নয়। এটি প্রকৃত অর্থে পুরো জাতির ইশতেহার। আসন্ন নির্বাচনে দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের কাছ থেকে কী প্রত্যাশা করছে, আওয়ামী লীগের কাছে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে আওয়ামী লীগ তার প্রতিটি নির্বাচনী ইশতেহারে জাতিকে দেওয়া অঙ্গীকার শতভাগ প্রতিপালন করেছে। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগ প্রতিটি ইশতেহারে সরকারের নির্দিষ্ট মেয়াদের বাইরে দীর্ঘমেয়াদি নানা উন্নয়নের পথনকশা তৈরি করেছে। এর প্রতিটি অত্যন্ত সুচারুভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এবারও নির্বাচনী ইশতেহার হবে স্মার্ট ও গণমুখী। স্মার্ট বাংলাদেশের মাধ্যমে মানুষের কাছে আধুনিক প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি দৃশ্যমান যে উন্নয়নগুলো হয়েছে, তার মাধ্যমে আগামী দিনে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। আগামী দিনে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থান করাই হবে এবারের মূল প্রতিপাদ্য। স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য হবে শিল্প-কারখানা স্থাপন করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিয়ে শিল্পায়নকে ত্বরান্বিত করা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, মানুষের আয় বৃদ্ধি করা। ইশতেহার কমিটির সদস্য সচিব এবং আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির কাজ শেষ হয়েছে। এবারের ইশতেহারের মূল থিম- ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ। পাশাপাশি তরুণ ভোটারদের কীভাবে কাছে টানা যায় সেটি ইশতেহারে প্রাধান্য পেয়েছে। এ ছাড়াও গুরুত্ব পেয়েছে কৃষি, সেবা, অর্থনৈতিক ও শিল্প উৎপাদন খাত। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের মৌলিক অধিকারও নিশ্চিত করা হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের বিষয়গুলো ইশতেহারে স্থান পেয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের রূপরেখা সম্বলিত ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের স্লোগান ছিল ‘দিন বদলের সনদ’। এরপর ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে ছিল ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’। ২০১৮ সালে একাদশ নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটির ইশতেহারে স্লোগান ছিল, ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে আহ্বায়ক করে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে কাজ শুরু করে ২৫ সদস্যের ইশতেহার প্রণয়ন কমিটি। কমিটির তৈরি খসড়া থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশনায় তৈরি হয়েছে- চূড়ান্ত ইশতেহার।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

তৃণমূল বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-৪ ফরিদগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক সহকারী এটর্নি জেনারেল মো. আব্দুল কাদির তালুকদার তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে ফরিদগঞ্জ প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সোনালি আঁশ প্রতীক নিয়ে তিনি তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন। তৃণমূল বিএনপি প্রার্থী তার নির্বাচনী ইশতেহারে বলেন, নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক দলগুলো ইশতেহার ঘোষণা করে জনগণের কাছে ভোট চায়। কিন্তু নির্বাচন গেলেই ইশতেহারের কথা ভুলে যায়। এর বাইরে গিয়ে আমি চাঁদপুর-৪ ফরিদগঞ্জ আসনের প্রার্থী হিসেবে এই উপজেলাকে ঘিরে আমার কী কী পরিকল্পনা তা  প্রকাশ করছি। এ সময় তিনি ৭টি ইশতেহার উল্লেখ করে বলেন, এডিবির ৪৫ ভাগ স্থানীয় সরকারে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি ব্যয় করবেন। টেকসই যোগাযোগব্যবস্থা ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে ফরিদগঞ্জকে শ্রেষ্ঠ আধুনিক উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবেন। এক বছরের মধ্যে ফরিদগঞ্জ পৌরসভায় পাঠাগার, ই-পাঠাগার স্থাপন, ফরিদগঞ্জবাসীর জন্য সর্বোচ্চ আদালতে আইনি সুবিধা দেওয়ার সাথে সাথে প্রতি সপ্তাহে একদিন এলাকায় এসে মামলা বিষয়ে আইনি সহায়তা দেবেন। এমনকি গণমাধ্যমকে জনগণের মুখপত্র হিসেবে তুলে ধরতে প্রতিবছর শ্রেষ্ঠ সাংবাদিককে সম্মননা প্রদান করবেন বলেও তিনি ঘোষণা দেন। ফরিদগঞ্জ প্রেস ক্লাব সভাপতি মামুনুর রশিদ পাঠানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম ফরহাদের উপস্থাপনায় ইশতেহার ঘোষণা অনুুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মো. রনি মিয়া, রিয়াজুল ইসলাম, খোকন মিয়া, মো. মিলন, মো. সুলতান, মো. আক্তার হোসেন, মো. জায়েদ হোসেন প্রমুখ।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
X