ঈদে দর্শনা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি ৭ দিন বন্ধ
ঈদুল আজহার ছুটিতে দর্শনা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সাত দিন বন্ধ থাকবে। তবে এ সময় খোলা থাকবে দর্শনা চেকপোস্ট। শুক্রবার (১৪ জুন) দর্শনা ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এস আই আতিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ৩৬৫ দিনই খোলা থাকে দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। ছুটি বলে কোনো শব্দ নেই এ চেকপোস্টে। প্রতিদিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত চলে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম।  ভারত ভ্রমণে দর্শনা চেকপোস্ট জনপ্রিয় একটি জায়গা। এখান থেকে কলকাতা খুব কাছে। রেলপথে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ১১৪ কিলোমিটার। দর্শনার বিপরীতে ভারতে গেদে বন্দর। গেদে থেকে কলকাতা ২৪ ঘণ্টায় ১৮টি ট্রেন চলাচল করে। ভাড়া ভারতীয় মুদ্রায় মাত্র ৩০ রুপি। প্রতিদিন কয়েক হাজার পাসপোর্টধারী এ চেকপোস্ট দিয়ে চলাচল করেন। দর্শনা রেলস্টেশনের ম্যানেজার মির্জা কামরুল হক বলেন, পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিতে ১৩ থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ২০ জুন থেকে আগের মতো যথারীতি দর্শনা বন্দরে আমদানি-রপ্তানি চলবে। উল্লেখ, দর্শনা বন্দরে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি হয়। এটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি বন্দর। করোনাকালে সব বন্ধ থাকলেও সংকট মুহুর্তে এ বন্দরের কার্যক্রম চলমান ছিল। ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে কার্যকরী ভূমিকা রাখছে এ স্থলবন্দর। প্রতিবেশী দেশটি থেকে দৈনিক ২ থেকে ৩টি র‌্যাক (৪২ ওয়াগন) আসে এ বন্দরে।  
১৫ জুন, ২০২৪

আমদানি-রপ্তানি বন্ধ খোলা থাকবে দর্শনা চেকপোস্ট
ঈদুল আজহার ছুটিতে সাত দিন বন্ধ থাকবে দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে খোলা থাকবে চেকপোস্ট। দর্শনা ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এসআই আতিক জানান, ৩৬৫ দিনই খোলা থাকে দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। প্রতিদিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত চলে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম। তিনি আরও বলেন, ভারত ভ্রমণে দর্শনা চেকপোস্ট জনপ্রিয় একটি জায়গা। দর্শনা চেকপোস্ট থেকে কলকাতা খুব কাছে। এখান থেকে রেলপথে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ১১৪ কিলোমিটার। দর্শনার বিপরীতে ভারতে গেদে বন্দর। গেদে থেকে কলকাতা, ২৪ ঘণ্টায় ১৮টি ট্রেন চলাচল করে। ভাড়া মাত্র ৩০ রুপি। প্রতিদিন কয়েক হাজার পাসপোর্টধারী এ চেকপোস্ট দিয়ে আসা-যাওয়া করেন। এদিকে দর্শনা বন্দর দিয়ে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি হয়। দৈনিক দু-তিনটি র‌্যাক (৪২ ওয়াগন) ভারত থেকে আসে এ বন্দরে। দর্শনা রেলস্টেশনের ম্যানেজার মির্জা কামরুল হক বলেন, পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিতে ১৩-১৯ জুন পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ২০ জুন থেকে আগের মতো যথারীতি দর্শনা বন্দরে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলবে।
১৫ জুন, ২০২৪

৭ দিন বন্ধ থাকার পর দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
ঈদুল ফিতরের ছুটিতে দীর্ঘ এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে ২টি র‌্যাক (৪২ ওয়াগন করে ৮৪ ওয়াগন) প্রায় ৫ হাজার টন ডিওসি (ড্রাই ওয়েল কেক) অর্থাৎ খৈল আমদানি হয়েছে। দর্শনা রেলস্টেশনের ম্যানেজার মির্জা কামরুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘ঈদ ও পহেলা বৈশাখের ছুটিতে ৮ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত দর্শনা বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। ছুটি শেষে সোমবার থেকে আগের মতো যথারীতি দর্শনা বন্দরে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’ ঈদের আগে গত ৩ এপ্রিল ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি করে টিসিবি। তবে খোলা ছিল দর্শনা চেকপোস্ট। ঈদের ছুটির কয়দিন দর্শনা চেকপোস্ট দিয়ে হাজার হাজার পাসপোর্টধারী ভারত ভ্রমণে গেছেন। ঢাকা-কলকাতা যাত্রীবাহী ট্রেন মৈত্রী এক্সপ্রেস চলাচল করে দর্শনা বন্দর দিয়ে। ঈদের ছুটিতে আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ আছে মৈত্রী ট্রেন। বুধবার (১৮ এপ্রিল) থেকে ট্রেনটি চলাচল করবে। দর্শনা ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ এস আই আতিক জানান, ৩৬৫ দিনই খোলা থাকে দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। প্রতিদিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত চলে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম। এদিকে দর্শনা বন্দর দিয়ে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি হয়। এটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি বন্দর। করোনাকালে সব বন্ধ থাকলেও সংকটময় ওই মুহূর্তে খোলা ছিল দর্শনা বন্দর । দেশের সংকট মুহূর্তে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে এ বন্দর। ভারত থেকে এখানে দৈনিক ২ থেকে ৩টি র‌্যাক (৪২ ওয়াগনে এক র‌্যাক) আসে। উল্লেখ্য, ভারত ভ্রমণে দর্শনা চেকপোস্ট জনপ্রিয় একটি জায়গা। এখান থেকে কলকাতা খুব কাছে। এখান থেকে রেলপথে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ১১৪ কিলোমিটার। দর্শনার বিপরীতে ভারতে গেদে বন্দর। গেদে থেকে কলকাতামুখী ১৮টি ট্রেন চলাচল করে। ভাড়া মাত্র ৩০ রুপি। এখন প্রতিদিন এক থেকে দেড় হাজার পাসপোর্টধারী এ চেকপোস্ট দিয়ে যাতায়াত করেন।
১৫ এপ্রিল, ২০২৪

বিয়ে করলেন দর্শনা-সৌরভ
অনেক গুঞ্জনের পর এবার প্রতীক্ষার পালা শেষে চার হাত এক হলো শাকিব খানের নায়িকা দর্শনা বণিক ও অভিনেতা সৌরভ দাসের। গাঁটছড়া বেঁধেছেন তারা।  শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সাত পাকে বাঁধা পড়েন ভারতের এই দুই তারকা। তপসিয়ার অর্কিড ব্যাঙ্কোয়েট অ্যান্ড গার্ডেনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন এই যুগল। খবর হিন্দুস্তান টাইমস। দীর্ঘদিন ধরে প্রেম ছিল তাদের মাঝে, কয়েকদিন আগে বিয়ের গুঞ্জন উঠলে তা অস্বীকার করেন এই জুটি। সেই গুঞ্জনকে এবার বাস্তবে রূপ দিল এক ফেসবুক পোস্টে। শনিবার সকালে দর্শনা ভ্যারিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে তাদের বিয়ের কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। সেই ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘জাস্ট ম্যারেড। মূলত শাকিব খানের সঙ্গে অন্তরাত্মা ছবির মাধ্যমে আলোচনায় আসেন এই অভিনেত্রী। দর্শনার স্বামী পেশায় অভিনয়শিল্পী। ‘মন্টু পাইলট’ নামে পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। কলকাতার এক বিলাসবহুল হোটেলে হয় বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। রূপার নকশা করা লাল বেনারসিতে সেজেছিলেন দর্শনা। শাঁখা-পলা পরে যেন নিমেষেই দর্শনার সৌন্দর্য বেড়ে যায় অনেক গুণ; সঙ্গে পরেন হালকা গহনা, ছিল মানানসই মেকআপ। তার পছন্দেই এটি তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে, সৌরভের পরনেও মিলেছে বাঙালিয়ানার ছোঁয়া। সাদা পাঞ্জাবি, কাঁধে লাল নকশা করা চাদরে হাজির হয়েছিলেন তিনি।  গত বছরের শুরুর দিকে গুঞ্জন ওঠে, অভিনেত্রী দর্শনা বণিক প্রেম করছেন, তাও সহশিল্পী সৌরভ দাসের সঙ্গে। কয়েক দিন আগে সব জল্পনা-কল্পনার  ইতি টেনে বিয়ের ঘোষণা দেন দর্শনা বণিক। অবশেষে প্রেমিক সৌরভের গলায় মালা পরালেন এই অভিনেত্রী। একাধিক সিনেমায় একসঙ্গে কাজ করেছেন সৌরভ-দর্শনা। সেখান থেকেই তাদের বন্ধুত্ব; যা পরে প্রেমের সম্পর্কে রূপ নেয়।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত পরিদর্শনে বিজিবি মহাপরিচালক
বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হোসাইন দর্শনা সীমান্ত চেকপোস্ট পরিদর্শন করেছেন। রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টার সময় তিনি চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্টে পৌঁছান। চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়ন বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান জানান, আজ রোববার (১৭ সে‌প্টেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে দর্শনা চেকপয়েন্টে নামার পর স্থানীয় বিজিবি কর্মকর্তাদের সালাম গ্রহণ করেন। পরে তিনি দর্শনা সীমান্তের ৭৬ পিলারের বিপরীতে ভারতীয় অংশে বিএসএফের সঙ্গে শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করেন। উভয় দেশের কর্মকর্তারা আসন গ্রহণ করার পর ভারতের রাজারহাট কলকাতা বিএসএফের ভারপ্রাপ্ত আইজি (ডিআইজি) অমরেশ কুমার আরিয়া বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হোসাইনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ সময় বিজিবির সহকারী পরিচালক মেজর জেনারেল খাইরুল কবির, যশোর বিজিবির রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার নাজমুল হাসান, কুষ্টিয়া বিজিবি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এমারত হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান, ঝিনাইদহ মহেষপুর-৫৮ ব্যাটালিয়ন বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল মাসুদ পারভেজ রানা উপস্তিত ছিলেন। পরে তিনি দর্শনা বিজিবির আন্তর্জাতিক সম্মেলন কক্ষে কুষ্টিয়া, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও মহেষপুর ব্যাটালিয়ন বিজিবি কর্মকর্তাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে বিকেল সাড়ে ৩টায় দর্শনা ত্যাগ করেন।
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X