শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪, ২১ আষাঢ় ১৪৩১
অবহেলায় পড়ে আছে কোটি টাকার ট্রান্সফরমার
সিলেটের জৈন্তাপুর বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিসের পুরোনো কার্যালয়ে গেলেই চোখে পড়বে ময়লা-আবর্জনা ও শেওলা জমা  বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারের পসরা। দেখেই মনে হবে অনেক বছর থেকেই পড়ে আছে বৈদ্যুতিক এ যন্ত্রসামগ্রী।   স্থানীয়দের থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিসের পুরোনো এ কার্যালয়ে এক যুগ থেকে অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে  ভালো ও পুনঃপ্রক্রিয়াজাত উপযোগী বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার। কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে সরকারের কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তারা।  মূলত, ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে জৈন্তাপুর উপজেলা সদরে সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের পাশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিসের কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১৯ সালে অফিসটি স্থানান্তর করে জৈন্তাপুর উপজেলার সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের কাটাগাংস্থ এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু পুরোনো অফিসেই থেকে যায় ট্রান্সফরমারগুলো। নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, ২০১৯ সালে বিদ্যুৎ অফিসটি স্থানান্তর হওয়ার পর থেকে ফেলে রাখা ট্রান্সফরমারগুলো এভাবেই পড়ে আছে এখানে। যে কোনো সময় কেউ চুরি করে নিয়ে গেলেও দেখার কেউ নেই। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি দেখেও না দেখার অভিনয় করছে। এ বিষয়ে জানতে জৈন্তাপুর বিদ্যুৎ সরবরাহ অফিসের আবাসিক প্রকৌশলী সজল চাকলাদার কালবেলাকে বলেন, আমি ২০১৯ সালে অফিসে যোগদান করেছি। যোগদানের আগে থেকে অফিসের পেছনে এগুলো রাখা আছে। এখানের সবগুলো ট্রান্সফরমার নষ্ট। পুরোনো কার্যালয়ের জায়গাটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মালিকানা থাকার কারণে ২০১৯ সালে কাটাগাংস্থ একটি বিল্ডিংয়ে অফিস ভাড়া নিয়েছি। নতুন অফিসে ট্রান্সফরমার রাখার জায়গা না থাকায় পুরোনো স্থানেই ট্রান্সফরমারগুলো রাখা হয়েছে। সিলেট বিভাগীয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল কাদির কালবেলাকে বলেন, আমি বিষয়টি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।
০১ জুলাই, ২০২৪

ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে চোরের মৃত্যু
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে পল্লীবিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যুর হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ ও স্থানীয়রা নিহত ব্যক্তির (৪০) নাম ঠিকানা জানাতে পারেনি।   রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাবীবপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।   কোম্পানীগঞ্জ থানার এসআই মো. মাহবুবুল আলম স্থানীয়দের বরাত দিয়ে বলেন, রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার হাবীবপুর গ্রামের সড়কের পাশে থাকা পল্লীবিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি করতে ওঠে অজ্ঞাত এ চোর। ওই সময় সে খুঁটিতে থাকা ট্রান্সফরমার খুলতে গেলে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে পল্লীবিদ্যুতের খুঁটির নিচে পড়ে থাকে। ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণের শব্দ শুনে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে দেখতে পায় অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মরদেহ। স্থানীয়রা কেউ তাকে চিনতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে, সে একজন পেশাদার ট্রান্সফরমার চোর। ঘটনাস্থল থেকে চুরির কাজে ব্যবহৃত টেস্টার, প্লাস ও রেঞ্জ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে অন্য কোনো এলাকা থেকে এখানে চুরি করতে এসেছে।    কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আবদুস সুলতান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ট্রান্সফরমার চুরি করতে এসে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। রোববার রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত তার পরিচয় জানা যায়নি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ট্রান্সফরমার ও সেচ পাম্প চুরি ঠেকাতে রাত জেগে পাহারা
কেশবপুরে বোরো আবাদের ভরা মৌসুমে ট্রান্সফরমার ও বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প চুরির ঘটনা ঘটছে। এরই মধ্যে ৯টি ট্রান্সফরমার ও তিনটি বৈদ্যুতিক সেচ পাম্প চুরি হয়েছে। ট্রান্সফরমার ও সেচ পাম্প চুরি রোধে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছেন কৃষকরা। জানা গেছে, চলতি বছর এ উপজেলায় ১৪ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ হয়েছে। গত নভেম্বর থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ৭ হাজার ২৬৬ হেক্টর জমিতে ধানের চারা রোপণ করা হয়। এসব জমিতে যখন পানি দেওয়ার সময় হয়েছে, ঠিক তখন চোর বিভিন্ন বিল থেকে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার ও সেচ পাম্প চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। ফলে জমিতে পানি দিতে না পেরে কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। কৃষক মহিউদ্দিন বুলবুল জানান, আব্দুস সালাম নামে এক ব্যক্তি তার চুরি যাওয়া সেচ পাম্প উপজেলার শ্রীফলা বাজারের এক ভাঙড়ি ব্যবসায়ীর কাছে দেখতে পান। তবে চোর শনাক্ত ও সেচ পাম্প উদ্ধার করতে পারেননি তিনি। কৃষক রাশেদুল ইসলাম জানান, তার সেচ পাম্প চুরির খবর জানাজানি হওয়ার পর থেকে এলাকার কৃষকরা রাত জেগে ট্রান্সফরমার ও সেচ পাম্প পাহারা দিচ্ছেন। পল্লী বিদ্যুৎ কেশবপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম শাহীন আহসান বলেন, ট্রান্সফরমার ও সেচ পাম্প চুরি রোধে জনসচেতনতা বাড়াতে এলাকায় মাইকিং ও উঠান বৈঠক করা হচ্ছে। কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জহিরুল আলম বলেন, কোনো কৃষক ট্রান্সফরমার ও সেচ পাম্প চুরির ঘটনায় থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি। তা সত্ত্বেও এলাকায় পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে।
০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ৫
কুমিল্লাসহ আশপাশের জেলা থেকে তিন শতাধিক বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির সঙ্গে জড়িত চোর চক্রের মূলহোতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় বিপুল পরিমাণ বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারের যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো জেলার মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল এলাকার মনির হোসেন, চান্দিনা উপজেলার আইলকামারা গ্রামের সোহেল, কুমিল্লা নগরীর ভাটপাড়া এলাকার কামরুল হাসান, তিতাস উপজেলার দক্ষিণ দুর্গাপুর গ্রামের মাঈন উদ্দিন ও বুড়িচং উপজেলার দক্ষিণ গ্রামের রুবেল আহমেদ ওরফে মিন্টু। এদের মধ্যে মনির, সোহেল ও রুবেলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। গতকাল রোববার সকাল ১১টায় নিজ কার্যালয়ে জেলা পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান এসব তথ্য তুলে ধরেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান, নাজমুল হাসান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত রাজেস বড়ুয়া প্রমুখ।
০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

কেন্দুয়ায় এক রাতে ৩ ট্রান্সফরমার চুরি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার রোয়াইলবাড়ি গ্রাম থেকে এক রাতে তিনটি ট্রান্সফরমার চুরি করে নিয়ে গেছে চোর। এতে গ্রাহকরা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছেন।  শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) ভোরে উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের রোয়াইলবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শনিবার (১৩ জানুয়ারি) মামলা করা হবে বলে জানা গেছে। জানা যায়, নেত্রকোনা পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির কেন্দুয়া জোনাল অফিসের আওতাধীন উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের রোয়াইলবাড়ি গ্রামে মোট ৩টি ১০ কেভি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ট্রান্সফরমার শুক্রবার ভোর রাতে চুরি হয়। শুক্রবার সকালে গ্রামবাসীরা দেখেন খুঁটির নিচে ট্রান্সফরমারের সরঞ্জাম পড়ে আছে। পরে তারা পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির লোকজনকে খবর দেন। কেন্দুয়া জোনাল অফিসের ডিজিএম মজিবুর রহমান উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের রোয়াইলবাড়ি গ্রামের তিন ট্রান্সফরমরা চুরির ঘটনা স্বীকার করে বলেন, তদন্ত শেষ হওয়ার পর শনিবার (১৩ জানুয়ারি) থানায় একটি মামলা করা হবে। কেন্দুয়া থানার ওসি এনামুল হক বলেন, এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 
১৩ জানুয়ারি, ২০২৪

বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চোর চক্রের চার সদস্য গ্রেপ্তার
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে আন্তঃজেলা বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চোর চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসময় চোরাই মালামালসহ চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকাল ৫টায় ঘোড়াঘাট মহাসড়কে থানা পুলিশের একটি টহল দল তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তাররা হলো- বগুড়া জেলার দুঁপচাচিয়া উপজেলার পাচোযা গ্রামের রমজান মন্ডল (৩০), একই উপজেলার জিয়ানগর গ্রামের আব্দুল জলিল (২৬) ও আলোহালি বড়াই পাড়ার শহিদ ইসলাম (৩৪) এবং দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ হরিরামপুর আদর্শগ্রামের জাহিদ হাসান (২৩)। থানা পুলিশ জানান, মহাসড়কে টহলের সময় উপজেলার সোনামুখী এলাকায় সন্দেহজনক একটি প্রাইভেট কারকে থামানোর জন্য সংকেত দেওয়া হয়। সেসময় কারটি সংকেত অমান্য করে দ্রুতগতিতে চলে যায়। পরে গাড়িটি ধাওয়া করে গতিরোধ করা হয়। এসময় গাড়ির চালক ও আরেকজন পালিয়ে যায়।  পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে অন্য চারজন জানায়, তারা সারারাত ডিস লাইনের কাজ করে বাড়ি ফিরছেন। তাদের কথা সন্দেহজনক মনে হলে, গাড়িসহ চারজনকে থানায় আনা হয় এবং গাড়ি তল্লাশি করে চারটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার যন্ত্রাংশসহ চোরাই কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তাররা পরে বিদ্যুৎ এর খুঁটি থেকে ট্রান্সফরমার নামিয়ে তার মধ্যে থেকে মূল্যবান যন্ত্রপাতি চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। থানার ওসি আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার সরঞ্জামসহ চুরির সাথে জড়িত আন্তঃজেলা চোর চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। এজাহার শেষে তাদের আদালতে প্রেরণ করা হবে।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবলু শেখ (৪০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আলফাডাঙ্গা উপজেলার বানা ইউনিয়নের টুনাপাড়া গ্রমের জনৈক কামালের বাড়ির সামনের রাস্তার কিনারা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। থানা সূত্রে জানা যায়, এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর ) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।  মৃত বাবলু শেখ উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের হেলেঞ্চা গ্রামের বাসিন্দা মৃত শুকুর শেখের ছেলে। তিনি বিবাহিত এবং তিন ছেলের বাবা। ফরিদপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীনে আলফাডাঙ্গা সাব জোনাল অফিসের এজিএম প্রকৌশলী ফাহিম হোসেন ইভান বলেন, একটি চক্র বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি করছে। নিহত ব্যক্তিও ট্রান্সফরমার চুরি করতে এসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন । রাস্তার পাশে বৈদ্যুতিক পোলের নিচে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে মামলা করা হয়েছে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আলফাঙ্গা থানার ওসি মো. হাবিল হোসেন জানান, ওই ব্যক্তি দিন মজুরির পাশাপাশি চুরি করতেন। ওই ব্যক্তির লাশ রাস্তার পাশে যেখানে পড়ে ছিল সেখানে পল্লীবিদ্যুৎ এর একটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার ছিল। ধারণা করা হচ্ছে ওই ব্যক্তি তার সহযোগীদের নিয়ে ওই বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমারটি চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। ওসি বলেন, মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হবে।
২৩ নভেম্বর, ২০২৩

নোয়াখালীতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পর্শে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে মই, সেলাই রেঞ্জ, স্ক্রু ড্রাইভার, প্লাস, ব্যাগ উদ্ধার করা হয়। নিহত কামাল হোসেন (৩৫) জেলার সদর উপজেলার চন্দ্রপুর এলাকার বুলুয়া কলোনীর পলাশ কাউন্সিলরের বাড়ির মৃত এমাম হোসেনের ছেলে। সোনাইমুড়ী থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বুধবার রাতের কোনো একসময়ে উপজেলার নদোনা ইউনিয়নের কালুয়াই মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে বৈদ্যুতিক পিলারে ট্রান্সমিটার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পর্শে কামালের মৃত্যু হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পর্শ হয়ে পিলার থেকে ঢালাই করা রাস্তায় পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে।   সোনাইমুড়ী থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, রাতে একদল চোর ট্রান্সফরমার চুরির চেষ্টা চালায়। ওই সময় বিদ্যুৎস্পর্শে পিলার থেকে নিচে পড়লে মুখ থেঁতলে কামাল মারা যায়। সকালে স্থানীয়রা মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে। এ ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) নেওয়া হয়েছে। 
১৭ নভেম্বর, ২০২৩

ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পর্শে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে মই, সেলাই রেঞ্জ, স্ক্রুড্রাইভার, প্লাস, ব্যাগ উদ্ধার করা হয়। নিহত কামাল হোসেন (৩৫) জেলার সদর উপজেলার চন্দ্রপুর এলাকার বুলুয়া কলোনির পলাশ কাউন্সিলরের বাড়ির মৃত এমাম হোসেনের ছেলে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর আগে বুধবার রাতের কোনো এক সময়ে উপজেলার নদোনা ইউনিয়নের কালুয়াই মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনের বৈদ্যুতিক পিলারে ট্রান্সমিটার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পর্শে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
১৭ নভেম্বর, ২০২৩

ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরের শ্রীপুরে বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হৃদয় নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে উপজেলার উজিলাব গ্রামের উত্তরপাড়া নতুন ইটখোলার রাস্তার পাশে এ ঘটনা ঘটে।  মারা যাওয়া হৃদয় (৩৫) পৌর এলাকার ভাংনাহাটি গ্রামের নইমুদ্দিনের ছেলে। খুঁটির নিচ থেকে বৈদ্যুতিক তার জড়ানো অবস্থায় ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতরাতে বৃষ্টি চলাকালে লোডশেডিং হয়। এ সুযোগে ট্রান্সফরমার চুরির চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে এলে বিদ্যুতায়িত হয়ে খুঁটির নিচে পড়ে যান হৃদয়। ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুতের জিএম নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘একটি চক্র বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি করছে। নিহত ব্যক্তিও ট্রান্সফরমার চুরি করতে এসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যেতে পারেন। রাস্তার পাশে বৈদ্যুতিক খুঁটির নিচে তার মরদেহ দেখে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।’ শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
X