টাইগার মাছে মনোবল ফেরে ডি ককের
একটা সময় মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন কুইন্টন ডি কক। ব্যাটে রান পাচ্ছিলেন না। ফলে অবসরও নিয়ে নেন। সেই পরিস্থিতি এখন বদলে গেছে। চলতি বিশ্বকাপে রান পাচ্ছেন। সেমিফাইনালে ৫ রানে আউট হলেও বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ও আমেরিকার বিপক্ষে ৬৫ ও ৭৪ রান করেন। অন্য ইনিংসগুলোতেও সাবলীল ব্যাটিং করেছেন তিনি। অথচ ২০১৫ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে আট ম্যাচে তার গড় ছিল ২০। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচে ২০৪ রান করেছেন। কুইন্টন ডি ককের মনোবল ফিরে পাওয়ার গল্প বলেছেন তার ছোটবেলার কোচ। নদীতে ১৫ কেজি ওজনের একটি মাছ ধরে কীভাবে বদলে গিয়েছিলেন ডি কক সেই গল্প বলেন তার ছোটবেলার কোচ জিউফ্রে টোয়ানা, ‘আমি সেই ২০০৬ সাল থেকে চিনি তাকে। সে তখন স্কুলে পড়ত। স্কুল ক্রিকেটে নাম করছে। সবাই তাকে নিয়ে আলোচনা করছে। ১৬ বছর বয়সে সব ম্যাচে ডি কক সেঞ্চুরি করছিল। এরপর খারাপ সময় পার করেছে।’ ২০১৫ সালের বিশ্বকাপ বাজেভাবে শেষ হওয়ার পর ১৫ কিলো ওজনের একটি টাইগার মাছ ধরেন ডি কক। সেই ঘটনা নিয়ে তার কোচ বলেন, ‘মিচেল জনসনের বাউন্সার খেলা, মাছ ধরার চেয়ে অনেক কঠিন। কিন্তু এত বিশাল মাছ ধরতে ঘাম ঝরাতে হয়েছিল। ডি কক ভালো ক্রিকেটার। ফর্মহীন অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে। জীবনের যে কোনো ঘটনা থেকে তাড়াতাড়ি শিখে নিতে পারে।’
২৮ জুন, ২০২৪

মা হারালেন সাবেক টাইগার দলপতি
চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আফগানদের কাছে হেরে সকালেই বাংলাদেশ দলের যাত্রা শেষ হয়েছে। সেমিতে ওঠার এমন সুযোগ হেলায় হাত ছাড়ায় হতাশা নেমে এসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে। এমন হতাশার দিনে আরও একটি শোক সংবাদ পেয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট। না ফেরার দেশে চলে গেছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলটের মা নার্গিস আরা বেগম। পাইলট তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে সংবাদটি নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার (২৫ জুন) খালেদ মাসুদ পাইলটের মা নার্গিস আরা বেগম রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বাদ এশা রাজশাহীর টিকাগা ঈদগাহ মাঠে মরহুমার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পাইলট তার মায়ের জন্য সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন। জানা গেছে, নার্গিস আরা বেগম বার্ধক্যজনিত কারণ ছাড়াও ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা, থাইরয়েড এবং শরীরে লবণ সংকটে ভুগছিলেন। অসুস্থতা নিয়ে ২৩ জুন তিনি রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি হন। গতকাল অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। পাইলট তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে করা পোস্টে লেখেন, আমার ‘মা’ মিসেস নার্গিস আরা বেগম, আজ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, সকাল ১১ : ৪৫ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সবাই আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন তাকে বেহেস্ত নসিব করেন।   মরহুমার জানাজা আজ (২৫জুন) বাদ এশা, টিকাপাড়া গোরস্থান মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। পাইলট বাবাকে হারিয়েছেন সাত বছর আগে। ২০১৭ সালে পুকুরে ডুবে পাইলটের বাবা শামসুল ইসলাম মোল্লা ইন্তেকাল করেছিলেন। পাইলট এখন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়কের পরিচয়ে পরিচিত হলেও ক্রীড়াঙ্গনে তিনি ফুটবলার শামসুর ছেলে হিসেবেই স্বীকৃত। সত্তর দশকে তুখোড় ফুটবলার ছিলেন শামসু। আবাহনীর অন্যতম স্ট্রাইকার ছিলেন। যোগ্যতা দিয়ে পাকিস্তান আমলে যুব দলে ডাকও পেয়েছিলেন।
২৫ জুন, ২০২৪

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টাইগার একাদশে সৌম্য?
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার হারানোর পর টেক্সাস থেকে নিউইয়র্কে চলে আসে বাংলাদেশ দল। নিউইয়র্কের নাসাউ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ম্যাচে টাইগারদের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। লঙ্কানদের বিপক্ষে শূন্য রানের রেকর্ড গড়ার পরও টাইগারদের একাদশে থাকতে পারেন সৌম্য সরকার!  নিউইয়র্কে অস্থায়ী এই স্টেডিয়াম সম্পর্কে বাংলাদেশের চেয়ে ভালো ধারণা রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার। টাইগাররা এ মাঠে সর্বশেষ ম্যাচ খেলে ভারতের বিপক্ষে। আর বিশ্বকাপের মূল পর্বেই এ মাঠেই দুটি ম্যাচ খেলেছে প্রোটিয়ারা।  কাজেই কন্ডিশন বিবেচনায় বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে থেকেই এ ম্যাচে খেলতে নামবে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকা। সোমবার (১০ জুন) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় মুখোমুখি হবে দুদল   প্রোটিয়া আর টাইগার দুদলেই একটি জায়গায় মিল রয়েছে। এ যাবৎকালে খেলা প্রায় সব ম্যাচেই ব্যর্থ বাংলাদেশের টপ অর্ডার। একই চিত্র দক্ষিণ আফ্রিকা বেলাতেও। এ পর্যন্ত বিশ্বকাপে খেলা দুই ম্যাচে দ্রুত সাজঘরে ফিরেছে তাদের টপ অর্ডার। এরপরও দুদলের ব্যাটিং অর্ডারের পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই।  এ ম্যাচের আগমুর্হূত বাংলাদেশ অপেক্ষা করবে শরীফুল ইসলামের জন্য। যদি পুরোপুরি সিট হতে পারেন তাহলে বাঁহাতি এই পেসার ফিরতে পারেন টাইগার একাদশে। আর না হলে শ্রীলঙ্কাকে হারানোর একাদশ নিয়েই মাঠে নামবে বাংলাদেশ।  নিউইয়র্কে খেলা এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপের দুই ম্যাচে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফলে উইনিং কম্বিনেশন নাও ভাঙতে পারে প্রোটিয়ারা। বাংলাদেশের মতো তাদেরও ভাবনার বিষয় টপ অর্ডার। এ ম্যাচে জয় পেলে সুপার এইট নিশ্চিত হবে প্রোটিয়াদের। হারলেও সুযোগ থাকবে।  অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার পর দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতে পারলে, সেরা আটের দৌড়ে অনেকখানি এগিয়ে যাবে টাইগাররা। বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ   তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার,  লিটন কুমার দাস (উইকেটকিপার,) নজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।  
১০ জুন, ২০২৪

অনুশীলন টাইগার লাইটনিংয়ের সমাপনী
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ডের যৌথ অংশগ্রহণে দুই সপ্তাহব্যাপী এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিংয়ের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসের বিপসটে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেন, ‘বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকরী অবদান রাখার পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিতকরণে সহযোগী বন্ধুপ্রতিম দেশসমূহের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী আমাদের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তিনি আশা করেন, অনুশীলন টাইগার লাইটনিং দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতা বৃদ্ধিতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে এবং ভবিষ্যতে সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও বিস্তৃত করতে সহায়ক হবে। অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ডের লেফটেন্যান্ট কর্নেল জসুয়া লং বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর অবদান ও ধারাবাহিক সাফল্য সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। এই অনুশীলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণের মান ও পেশাদারিত্ব আমাদের অভিভূত করেছে। সমাপনী অনুষ্ঠানে বিপসটের কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ অংশগ্রহণকারী দুই দেশের সেনাবাহিনীর সদস্যদের দক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে অনুশীলন সম্পন্ন করায় ধন্যবাদ জানান। অনুশীলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৭৬ জন এবং মার্কিন সেনাবাহিনীর ২৩ জন সদস্য অংশ নেন।
০৩ মে, ২০২৪

বিশ্বকাপের আগে টাইগার কোচের ‘বিশেষ’ পরিকল্পনা
দ্বিতীয় মেয়াদে জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব নিয়ে টেস্টের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তবে গত বছর অক্টোরবের ওয়ানডে বিশ্বকাপের কারণে সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেননি তিনি।  এর মধ্যে ডিসেম্বরে টেস্টে সিলেটে নিউজিল্যান্ডকে হারায় বাংলাদেশ। এতে কিছুটা ছেদ পড়ে সেই পরিকল্পনায়। পরে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে প্রথমবারের মতো ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচ জেতে টাইগাররা। এতেও নতুন পরিকল্পনা নিয়ে পিছু হটেন লঙ্কান কোচ।  তবে ঘরের মাটিতে টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে শ্রীলঙ্কার কাছে নাস্তানাবুদ হয় বাংলাদেশ দল। এবার টনক নড়েছে হাথুরুসিংহের। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগে ক্রিকেটের দীর্ঘ ফরম্যাট নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। বিশেষ করে টিম মিটিংয়ে টেস্ট ব্যাটারদের অনুশীলন পরিকল্পনা জানিয়ে দিয়েছেন টাইগারদের হেড কোচ।  শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে স্পোটিং উইকেটে রান পাননি ব্যাটাররা। এ জন্য টেস্ট ব্যাটারদের সঙ্গে পুরো কোচিং স্টাফ নিয়ে বৈঠক করেন হাথুরুসিংহে। কোচদের কাছ থেকে ব্যাটিং পরিকল্পনা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন দলের টেস্ট ব্যাটার মুমিনুল হক।  বিশেষ করে টেস্ট চ্যাম্পিয়ন্সশিপে পাকিস্তান-ভারতের বিপক্ষে ম্যাচকে সামনে রেখে ব্যাটারদের ভালোভাবে প্রস্তুত থাকতে বলা হয় মঙ্গলবারের এ বৈঠকে। মুমিনুল হক বলেন, ‘খেলা না থাকলে খেলোয়াড়দের সঙ্গে মিটিং করে কিছু নির্দেশনা দেন কোচ। সে রকম একটা মিটিং ছিল। অবশ্য এবারের মিটিংটা একটু আলাদা। লিগ শেষ হলে টেস্ট ক্রিকেটারদের অনুশীলনে থাকতে বলা হয়েছে। বিসিবি থেকেই অনুশীলনের ব্যবস্থা করা হবে।’ টাইগার কোচের পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়নে কাজ শুরুর কথা জানান বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেন, ‘জাতীয় দলের পুলের ক্রিকেটারদের অনুশীলনে রাখার একটা পরিকল্পনা করা হয়েছে। কোচ টেস্ট খেলোয়াড়দের সঙ্গে মিটিং করে পরিকল্পনা দিয়েছেন। বিসিবি এখন কোচের পরিকল্পনা অনুযায়ী অনুশীলনের ব্যবস্থা করবে। কারণ, বিশ্বকাপ শেষে পরপর দুটি টেস্ট সিরিজ খেলা হবে।’  টেস্ট ক্রিকেটে উন্নতির জন্য ব্যাটিংয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়ার কথা জানান ক্রিকেটাররা। তবে বোলারদের জন্যও কোচের বিশেষ পরিকল্পনা দিয়েছেন হাথুরুসিংহে। তবে সময় সুযোগ মতো ব্যাটারদের মতো দলের বোলিং বিভাগের সঙ্গেও আলাদাভাবে কথা বলবেন লঙ্কান কোচ। জালাল ইউনুস জানান, ‘এখন থেকে যে পরিকল্পনা করা হবে, সেটা দীর্ঘ মেয়াদের জন্য। বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কার্যকর করা হবে। কন্ডিশনিং বা স্কিল ক্যাম্পের পাশাপাশি এ দলের হয়ে চার দিনের ম্যাচ খেলবেন টেস্ট ক্রিকেটাররা।’  
২৫ এপ্রিল, ২০২৪

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)- ২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ড (USARPAC) এর যৌথ অংশগ্রহণের এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) এই অনুষ্ঠান রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসস্থ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং (বিপসট) এ অনুষ্ঠিত হয়।  অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মজিবুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই অনুশীলনের শুভ উদ্বোধন করেন।  মো. মজিবুর রহমান বলেন, শান্তিরক্ষা মিশন এলাকায় উদ্ভূত প্রতিকূল নিরাপত্তা পরিবেশ পরিস্থিতির সঠিক মূল্যায়ন, কার্যকর পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং আকস্মিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণে অংশগ্রহণকারীদের দক্ষ করে গড়ে তোলার উদ্দেশেই শান্তি সহায়তা কার্যক্রমের উপর এই অনুশীলনের আয়োজন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি এই অনুশীলনে উভয় দেশের বিশেষজ্ঞদের মধ্যে US Military Decision Making Process (MDMP) এবং UN Military Planning Process (MPP) বিষয়ে একটি কমান্ড পোস্ট এক্সারসাইজ (CPX) পরিচালিত হবে। এ ছাড়াও অনুশীলনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর নির্বাচিত সদস্যদের Counter Improvised Explosive Device (CIED) এবং Tactical Combat Casualty Care (TCCC) ইত্যাদি বিষয়ের উপর জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের আয়োজন করা হবে। তিনি বলেন, এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে কার্যকর অবদান রাখবে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে শেখার জন্য নিঃসন্দেহে এটি একটি উত্তম ক্ষেত্র।  তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর রয়েছে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের বৈরী পরিবেশে সফল অভিযান পরিচালনার সমৃদ্ধ ইতিহাস। অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর রয়েছে বিভিন্ন নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী সফলভাবে কাজ করার ব্যাপক অভিজ্ঞতা। এ ক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে উভয় দেশের সেনাবাহিনী লাভবান হবে। এই অনুশীলন সুন্দরভাবে পরিকল্পনার জন্য বিপসট এবং যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি প্যাসিফিক কমান্ড ও ওরিগন ন্যাশনাল গার্ডসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে অনুশীলনের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ড (USARPAC) এর পক্ষ থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল জসুয়া লং এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বিপসটের কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিধান, সন্ত্রাস দমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও মানবিক সহায়তা ইত্যাদি বিষয়ে নিবিড় সহযোগিতা বিদ্যমান রয়েছে। বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো বৈশ্বিক হুমকি মোকাবিলায় বদ্ধপরিকর এবং সব সময়ই যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে সমবেতভাবে কাজ করে আসছে। এই ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক অনুশীলন পরস্পরের মধ্যে দক্ষতা ও জ্ঞানের সমন্বয় সাধন এবং অভিজ্ঞতার বিনিময়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে ২০১৭ ও ২০২১ সালে টাইগার লাইটনিং ১ ও ২ যুক্তরাষ্ট্রে এবং ২০২২ ও ২০২৩ এ টাইগার লাইটনিং-৩ ও ৪ বাংলাদেশে আয়োজন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এবারের অনুশীলনটি পঞ্চমবারের মত বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
২২ এপ্রিল, ২০২৪

লঙ্কানদের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
টি-টোয়েন্টি সিরিজে হারের পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ ওয়ানডে জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজ নির্ধারণী শেষ ম্যাচে দলকে ম্যাচ ও সিরিজ জেতানো এক ইনিংস খেলেন মুশফিকুর রহিম। তবে ম্যাচ জেতালেও দলকে দুঃসংবাদ দিলেন তিনি। শেষ ম্যাচে উইকেটকিপিংয়ের সময় আঙুলে চোট পেয়েছেন অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার। যে চোটে লঙ্কানদের বিপক্ষে দুই টেস্ট থেকে তাকে ছিটকে দিয়েছে।   জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু বাংলাদেশের একটি গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, স্ক্যানে মুশফিকের আঙুলে হালকা চিড় ধরা পড়েছে। যেটি সেরে উঠতে ৪-৫ সপ্তাহ সময় লাগবে। এর ফলে ২২ মার্চ শুরু টেস্ট সিরিজে তাঁকে পাওয়া যাবে না। বিসিবি যদিও এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি। এর ফলে তার জায়গায় কাউকে নেওয়ার কথাও জানানো হয়নি এখনো। গতকাল শেষ ওয়ানডের পরপরই মুশফিককে রেখেই টেস্ট দল ঘোষণা করা হয়। অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা দুই পেসার নাহিদ রানা ও মুশফিক হাসানকে ডাকা হয় সেখানে। সিলেটে প্রথম টেস্টের পর ৩০ মার্চ চট্টগ্রামে শুরু হবে দ্বিতীয় টেস্ট। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিলেও মুশফিক এখন নিয়মিত টেস্ট ও ওয়ানডে খেলে যান। তবে তার টেস্ট মিস করা মোটেও নিয়মিত ঘটনা নয়। ২০০৫ সালে অভিষেক হলেও ২০০৮ সালে টেস্ট দলে নিয়মিত হন, এর পর থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের হয়ে মাত্র ৭টি টেস্ট মিস করেছেন তিনি। সর্বশেষ ২০২২ সালে বাংলাদেশের কোনো টেস্টে ছিলেন না মুশফিক। সেবার হজ করবেন বলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর থেকে ছুটি নিয়েছিলেন। টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান তার, ৮৮ ম্যাচে এখন পর্যন্ত ৩৮.০৯ গড়ে করেছেন ৫৬৭৬ রান। এ সিরিজে বাংলাদেশ পাচ্ছে না টেস্টে সর্বোচ্চ আরও দুই রানসংগ্রাহক তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসানকেও। সাকিব বিশ্রামে আছেন, বিশ্বকাপ থেকেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে তামিম।
১৯ মার্চ, ২০২৪

লঙ্কানদের পর এবার টাইগার শিবিরেও ইনজুরির ধাক্কা  
রোববার (১৭ মার্চ) সকালে চট্টগ্রাম থেকে খবর আসে ইনজুরিতে সিরিজের শেষ ম্যাচে লঙ্কানদের অন্যতম প্রধান বোলার দিলশান মাদুশাঙ্কা খেলতে পারবেন না। ইনজুরিতে সিরিজ শেষ হয়ে গিয়েছে প্রথম দুই ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে ভোগানো এই পেসারের। এবার লঙ্কানদের মতো স্বাগতিক বাংলাদেশের স্কোয়াডেও হানা দিয়েছে ইনজুরি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সোমবারের সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে খেলা হচ্ছে না টাইগার পেসার তানজিম হাসান সাকিবের। চট্টগ্রামে আজকে অনুশীলনের সময় হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পেয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেছেন তিনি। সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডেতে ৪ উইকেট পেয়েছেন তানজিম।     প্রথম ম্যাচে পাওয়া হ্যামস্ট্রিং চোটই তৃতীয় ওয়ানডে থেকে মূলত ছিটকে ফেলেছে তাকে। প্রথম ম্যাচে চোটে পড়ে পুরো ওভারের কোটা পূরণ করেননি তিনি। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে বোলিং কোটা শেষ করেন তিনি। আজ অনুশীলনেও এসেছিলেন তিনি, কয়েক ওভার বোলিংয়ের পর চোটে পড়েন তিনি। এদিকে সাকিবের চোট সম্পর্কে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন বলেন, ‘আমার কাছে এইমাত্র ফিজিও খবর পাঠিয়েছে, হ্যামস্ট্রিংয়ের জন্য খেলতে পারছেন না সাকিব। তার জায়গায় আমরা বিকল্প কাউকে খুঁজছি।’ চোটে পড়া এ পেসারকে ঢাকায় নিয়ে চিকিৎসা করানো হবে। এর আগে লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে তাসকিন-শরিফুলদের পাত্তা না দিয়ে লঙ্কান ব্যাটাররা যখন বড় জুটি গড়ছেন, তখন টাইগারদের ব্রেকথ্রু এনে দেন তানজিম সাকিব। ম্যাচটিতে তিন উইকেটও নেন তিনি। এরপর অবশ্য দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অবশ্য বেশ খরুচে ছিলেন এই টাইগার পেসার। ৬৫ রানের বিনিময়ে ১ উইকেট নেওয়ার আগে, ব্যাট হাতে ১৮ রান করেন তানজিম।
১৭ মার্চ, ২০২৪

সেমিফাইনালের লড়াইয়ে টিকে রইল টাইগার যুবারা
রোহানাত দোলা বর্ষণের বোলিং তাণ্ডবে ১৬৯ রানে গুটিয়ে যায় নেপাল অনূর্ধ্ব-১৯ দল। রান তাড়া করতে নেমে জিসান আলম ও আরিফুলের ইসলামের অপরাজিত ৫৯ রানের ইনিংসে ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশের যুবারা। দাপুটে এই জয়ে টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালের আশা টিকে রইল।  বুধবার (৩১ জানুয়ারি) ব্লুমফন্টেইনের মাংগুয়াং ওভালে ৪৯.৫ ওভারে ১৬৯ রানে অলআউট হয় নেপাল অনূর্ধ্ব-১৯ দল। জবাবে ২৫.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান তোলে বাংলাদেশ। ১৭০ রানের জবাবে শুরুতেই দুর্দান্ত সূচনা পায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ৭০ বলে ৬৭ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন শিবলী ও জিসান। ১৬ রানে আউট হন ডনহাতি ওপেনার শিবলী। আরেক ওপেনার জিসান আলম রানের গতি সচল রাখেন। ৪৩ বলে ৬ চার ও ২ ছয়ে ৫৫ রান করেন জিসান। ৯৩ রানের মধ্যে সাজঘরে ফিরে যান রিজওয়ানও। তবে আরিফুলের ৫৯ রানের ঝোড়ো ইনিংসে সহজেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।   এর আগে টস হেরে বোলিং করতে নামে বাংলাদেশের যুবারা। প্রথম পাওয়ার প্লেতে ২৯ রানে নেপাল অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ৩ উইকেট তুলে নেয় জুনিয়র টাইগাররা। চতুর্থ উইকেটে ৬২ রানের জুটিতে নেপালকে ম্যাচে ফেরান অধিনায়ক দেব খানাল ও বিশাল বিক্রম কেসি। দলীয় ৯১ রানের মাথায় ব্যাক্তিগত ৩৫ রানে আউট হন নেপাল অধিনায়ক। ১২১ রানের মাথায় পঞ্চম উইকেট হারায় নেপাল। বিশাল বিক্রম ও সুবাশ বান্দারি ছাড়া বাকি সবাই ব্যর্থ হন। বর্ষন ও শেখ জীবনের বোলিং তোপে ১৪২ রানে নবম উইকেট হারিয়ে ১৫০ রানের মধ্যে গুটিয়ে যাওয়ার সমুক্ষীণ হয়ে নেপাল। কিন্তু শেষ জুটিতে মূল্যবান ২৭ রান যোগ করেন সুবাশ বান্দারি ও দূর্গেশ গুপ্ত। বান্দারির ব্যাট থেকে আসে অপরাজিত ১৮ রান এবং গুপ্ত ৯ রান করেন।
৩১ জানুয়ারি, ২০২৪

‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে টাইগার যুবাদের স্বস্তির জয়
অনেক আশা নিয়ে বিশ্বকাপে গিয়েও ভারতের বিপক্ষে রীতিমতো বাজেভাবে হেরে যুব বিশ্বকাপ শুরু করেছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। শঙ্কা ছিল আগেই বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে পড়ার। তবে তা হতে দিল না মাহফুজুর রহমান রাব্বির দল। ‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপ স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল জুনিয়র টাইগাররা। সোমবার (২২ জানুয়ারি) ব্লুমফনটনে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৩৫ রান সংগ্রহ করেছিল আয়ারল্যান্ড। যেখানে একাই ৯০ রান করেন কিয়ান হিল্টন। বাংলাদেশের হয়ে ২টি করে উইকেট শিকার করেন মারুফ মৃধা ও শেখ পারভেজ জীবন। জবাবে খেলতে নেমে ৪৬ ওভার ৫ বলে ৪ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। যেখানে হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছেন মোহাম্মদ শিহাব জেমস। আইরিশদের হয়ে ৪১ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট শিকার করেছেন স্কট ম্যাকবেথ।    ব্লুমফন্টেইনে আয়ারল্যান্ডের দেয়া ২৩৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্যে শুরু থেকেই দেখে শুনে খেলতে থাকে বাংলাদেশের দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলী ও আদিল সিদ্দিক। ওপেনিং জুটি থেকেই ৯০ রান তুলে ফেলে বাংলাদেশ। তবে তারপরই দ্রুত দুই উইকেট হারায় যুবারা। আদিল সিদ্দিক ৩৬ ও আশিকুর রহমান ৪৪ করে ফিরলে ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন দেখে আইরিশরা। মোহাম্মদ রিজওয়ান ও আরিফুল ইসলামকে অল্পতে ফিরিয়ে আত্মবিশ্বাসী হয় আইরিশরা। ১৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে তখন চাপে বাংলাদেশ।  তবে এরপর আইরিশদের আর কোনো সুযোগ দেয়নি বাংলাদেশের যুবারা। আহরার আমিন এবং মোহাম্মদ শিহাব জেমস বাংলাদেশকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। আমিন ৬৩ বলে ৪৫ ও শিহাব ৫৪ বলে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন।    এর আগে টস জিতে আইরিশদের ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ। মাস্ট উইন ম্যাচে শুরুটা খারাপ হয়নি বাংলাদেশের। গত ম্যাচে ৫ উইকেট শিকার করা মারুফ মৃধা এবারও নতুন বলে টাইগারদের প্রথম উইকেট এনে দেন। রায়ান হান্টারকে ফিরিয়ে ২৬ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন তিনি। এরপর নিয়মিতই উইকেট তুলেছে বাংলাদেশ। তবে এক প্রান্তে উইকেট তুললেও অপর প্রান্তে একাই লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন কিয়ান হিল্টন। এই টপ অর্ডার ব্যাটারের ১১২ বলে ৯০ রানে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় আয়ারল্যান্ড। অল্পের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া হলেও দলকে বড় সংগ্রহ এনে দিতে মুখ্য ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তার ৯০ রানে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৩৫ রান করে আইরিশরা।   বাংলাদেশের হয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেন মারুফ মৃধা ও শেখ পারভেজ জীবন। তারা দুজনই দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন। তাছাড়া ৯ ওভারে ২৭ রান দিয়ে এক উইকেট পেয়েছেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি।
২২ জানুয়ারি, ২০২৪
X