তৃতীয় সিআইএসএম ওয়ার্ল্ড মিলিটারি আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ বাংলাদেশ-২০২৪ সমাপ্ত
তৃতীয় সিআইএসএম ওয়ার্ল্ড মিলিটারি আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ বাংলাদেশ ২০২৪ এর সমাপনী অনুষ্ঠান বুধবার (২৮-২-২০২৪) আর্মি স্টেডিয়ামে সমাপ্ত হয়েছে। সমাপনী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত থেকে বিজয়ী আর্চারদের পুরস্কার প্রদান করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম। বিভিন্ন দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত তিন দিনব্যাপী রোমাঞ্চকর এ আর্চারি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা অসাধারণ ক্রীড়া, নৈপুণ্য, দক্ষতা প্রদর্শনের পাশাপাশি সামরিক জীবনের শৃংখলাবোধ ও ঐক্যের উজ্জ্বল নিদর্শন প্রদর্শন করা। রাশিয়া, শ্রীলংকা, স্লোভেনিয়া, রোমানিয়া, কোরিয়া, পাকিস্তান, ইরান, জার্মানি, ফ্রান্স, ব্রাজিল, বেলারুশ ও বাংলাদেশসহ সর্বমোট ১২টি দেশের সশস্ত্র বাহিনীর ১০৭ জন আর্চার পুরুষ ও মহিলা ক্রীড়াবিদ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতায় পারদর্শিতা ও দক্ষতা প্রদর্শন করে ব্রাজিল সর্বোচ্চ ৬টি স্বর্ণ পদক এবং ফ্রান্স ৩টি রৌপ্য ও ৩টি ব্রোঞ্চ পদক পেয়ে শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ তৃতীয় সিআইএসএম ওয়ার্ল্ড মিলিটারি আর্চারি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ক্রীড়াবিদ, কোচ ও সহায়তা প্রদানকারী সকলকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য কৃতজ্ঞতা ও আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। এ সময়ে প্রধান অতিথি সিআইএসএম ওয়ার্ল্ড মিলিটারি আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাসমূহ বিভিন্ন দেশের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও ভ্রার্তৃত্ববোধকে আরও জাগিয়ে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেন।  বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সার্বিক তত্ত্ববধানে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী কর্তৃক যৌথ সমন্বয়ে আয়োজিত তৃতীয় সিআইএসএম ওয়ার্ল্ড মিলিটারি আর্চারি প্রতিযোগিতা বিভিন্ন দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দতা ও ভ্রার্তৃত্ববোধের একটি অনন্য সুযোগ তৈরি করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
তিন দিনের সফর শেষে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সফরকালে সেনাপ্রধান সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে গত ২৩-২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ‘ইউমেক্স- ২০২৪’ এবং ‘সিমটেক্স- ২০২৪’ এ অংশগ্রহণ করেন। পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন দেশ থেকে আগত উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। এর আগে গত ২১ জানুয়ারি দিবাগত রাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফের আমন্ত্রণে সে দেশটিতে যান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
২৫ জানুয়ারি, ২০২৪

চীন ও ভারতের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন সেনাপ্রধান
১৯তম এশিয়ান গেমসের উদ্বোধন ও ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মিস চিফস কনক্লেভ (আইপিএসি) সম্মেলনে অংশগ্রহণ করতে চীন ও ভারতের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে দেশ দুইটির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করে সেনাবাহিনী প্রধান। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে। আইএসপিআর জানায়, বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর চীনের হ্যাংজো শহরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ১৯তম এশিয়ান গেমসের উদ্বোধনসহ বিভিন্ন গেমস অ্যান্ড স্পোর্টস ইভেন্ট পর্যবেক্ষণ করবেন সেনাবাহিনী প্রধান। এ ছাড়াও, সেনাপ্রধান বিভিন্ন দেশের ন্যাশনাল অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও মহাসচিবগণের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। চীন সফর শেষে ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধানের আমন্ত্রণে জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ২৫-২৭ সেপ্টেম্বর ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মিস চিফস কনক্লেভ (আইপিএসি) সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবেন। এই সম্মেলনের লক্ষ্য হচ্ছে মূলত বন্ধুভাবাপন্ন দেশসমূহের স্থল বাহিনীগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করা, পেশাদারী সম্পর্ক উন্নয়ন এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা। এ ছাড়াও, এই সম্মেলনে বিভিন্ন বন্ধুপ্রতিম দেশের সেনাবাহিনী প্রধান পর্যায়ের সামরিক কর্মকর্তাগণ পারস্পরিক বৈঠকে অংশগ্রহণপূর্বক নিজেদের মধ্যে প্রশিক্ষণ সহযোগিতাকে জোরদার করার ক্ষেত্রে সম্মিলিতভাবে কাজ করার ব্যাপারে আলোচনা করবেন। সফর শেষে সেনাবাহিনী প্রধান আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

সেনাপ্রধানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের চতুর্থ বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের চতুর্থ বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৯ আগস্ট) ঢাকার গুলশানস্থ বাংলাদেশ শ্যূটিং স্পোর্ট ফেডারেশন মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।  সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে বেলা ১১টায় সভার কার্যক্রম আরম্ভ হয়। সভার শুরুতেই গত ১১ ডিসেম্বর ২০২১ হতে ১৮ আগস্ট ২০২৩ পর্যন্ত যে সকল ক্রীড়াব্যক্তিত্ব পরলোকগমণ করেছেন তাদের স্মরণে ও সম্মানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সভাপতি সভার প্রারম্ভে উপস্থিত সকল সদস্যদেরকে ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে তার স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক তাকে সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে নিয়োগ এবং বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে মনোনীত করায় তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। একইসঙ্গে ২০২১ সালে বিওএর সভাপতি হিসেবে তাকে নির্বাচিত করায় সাধারণ পরিষদের সকল সদস্যদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন তিনি। এ সময় সভাপতি সম্প্রতি বিওএ কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় পর্যায়ে দেশের সর্ববৃহৎ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ‘শেখ কামাল ২য় বাংলাদেশ যুব গেমস ২০২৩’ সফলভাবে আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা  ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে নারী ক্রীড়াবিদদের অংশগ্রহণ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং এ লক্ষ্যে উপযুক্ত পরিবেশ ও সুযোগ সুবিধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদানের জন্য ফেডারেশনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান। পরে মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা ২০২১-২০২২ এবং ২০২২-২০২৩ দুই অর্থবছরে বিওএ কর্তৃক সম্পাদিত কার্যক্রমের উপর বিস্তারিত একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। এ সময় সকল কার্যক্রমের উপর একটি ভিডিও চিত্র দেখানো হয়। মহাসচিব সফলভাবে সকল কার্যক্রম বাস্তবায়নে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কর্মকর্তা, বিওএ কার্যনির্বাহী কমিটি, সাধারণ পরিষদের সকল সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।   সভায় বিস্তারিত আলোচনান্তে নিম্নোক্ত বিষয়সমূহ অনুমোদিত হয়- ১। বিওএ-র ২০২১-২০২২ এবং ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনটি সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়।   ২। ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের জন্য নির্ধারিত কর্মসূচী এবং বিওএ’র প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রস্তাবিত ৭৬.৯৫ কোটি (ছিয়াত্তর কোটি পঁচানব্বই লক্ষ) টাকার বাজেট সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। ৩। ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের হিসাব নিরীক্ষার জন্য মেসার্স মসিহ মুহিত হক এন্ড কোং কে নিরীক্ষক হিসেবে নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। ৪। বিওএ’র গঠনতন্ত্রের Article 4 (i)  উল্লেখিত ROA (Regional Olympic Association)  এর সংজ্ঞা অনুযায়ী ৬টি বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা (ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট) বিওএ’র সাধারণ পরিষদে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এক্ষেত্রে অন্যান্য বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা সমূহকেও ROA (Regional Olympic Association) হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য গঠনতন্ত্রের Article 4 (i) উল্লেখিত ROA (Regional Olympic Association) এর সংজ্ঞায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনয়নের প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। ৫। বিওএ’র পরবর্তী সাধারণ সভা ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আয়োজনের তারিখ নির্ধারনের বিষয়টি অনুমোদিত হয়। ৬। বিবিধ আলোচনায় সাধারণ পরিষদের সদস্যদের প্রতি সভাপতি ক্রীড়া উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনায় কোন সুপারিশ বা মতামত থাকলে তা উপস্থাপনের অনুরোধ করেন। এ প্রেক্ষিতে সাধারণ পরিষদের সদস্যগণের বিভিন্ন প্রস্তাব এবং মতামতের প্রেক্ষিতে সভাপতি নিম্নবর্ণিত মতামত এবং সিদ্ধান্ত প্রদান করেন-   ক। খেলাধুলার উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত গ্রহণ এবং তার ভিত্তিতে উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে সভাপতি  বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন। এ লক্ষ্যে ভবিষ্যতে বার্ষিক সাধারণ সভা এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভার পাশাপাশি কাউন্সিলরদের নিয়ে বৎসরে একাধিক মত বিনিময় সভা আয়োজনের প্রচেষ্টা নেয়া হবে বলে তিনি মতামত ব্যক্ত করেন। খ। পরবর্তী আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার জন্য দল নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন খেলার জনপ্রিয়তা, পদক অর্জনের সম্ভাবনা এবং পূর্ববর্তী আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পদক অর্জনের বিষয়টিকে প্রাধান্য দেয়া হবে। এছাড়া প্রত্যেকটি ফেডারেশন নিজ নিজ খেলায় স্বল্প মেয়াদী, মধ্য মেয়াদী এবং দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষনের কর্মসূচী প্রণয়ন তা বাস্তবায়ন এবং ধারাবাহিক মূল্যায়নের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়।   গ। অর্থনৈতিকভাবে দূর্বল ফেডারেশনসমূহকে আর্থিক সহযোগিতার বিষয়ে স্পন্সর সংগ্রহে সহায়তা এবং বিওএ’র আর্থিক সামর্থ বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন নতুন আয়ের উৎস অনুসন্ধানের প্রচেষ্টা নেওয়া হবে বলে সভাপতি  আশ্বাস প্রদান করেন।   ঘ। বিভিন্ন খেলার প্রসার এবং খেলোয়াড়দের আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সার্ভিসেস সংস্থাসমূহকে সম্ভাবনাময় নতুন নতুন খেলা সংযোজনের জন্য সভাপতি সভায় উপস্থিত বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ জানান। ঙ। সভাপতি সভাটি সুষ্ঠভাবে আয়োজনের জন্য বিওএ’র সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং একই সাথে সভা আয়োজনে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ শ্যূটিং ফেডারেশনের সভাপতি এবং মহাসচিবের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বিওএ’র সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতার জন্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাদের প্রতি ও তিনি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। ৭। পরিশেষে বিওএ’র সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনে সার্বিক সকল সহযোগিতা এবং পরামর্শ দানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আবারও ধন্যবাদ জানান।
২০ আগস্ট, ২০২৩
X