ইসরায়েলি বন্দরে যৌথ অভিযান, চার জাহাজে হামলা
ইসরায়েলের একটি বন্দরে যৌথ অভিযান চালানো হয়েছে। এতে অন্তত চারটি জাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রোববার (২৩ জুন) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার সকালে চারটি জাহাজকে নিশানা করে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের হাইফা বন্দরে হামলা চালানো হয়েছে। ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি ও ইরাকের সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক রেসিস্ট্যান্ট গ্রুপ এ হামলা চালিয়েছে।  হুতিদের সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি টেলিভিশনে এক বিবৃতিতে বলেন, দুটি গোষ্ঠী মিলে শনিবার হাইফা বন্দরে হামলা চালিয়েছে। এ সময় ড্রোন দিয়ে দুটি সিমেন্টবোঝাই ট্যাংকার এবং দুটি কার্গো জাহাজকে নিশানা করা হয়েছে।  তিনি জানান, যৌথ অভিযানে মার্কিন রণতরী ইউএস আইজেনহাওয়ারেও হামলা চালানো হয়েছে। এ ছাড়া লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজসহ আরও দুটি পণ্যবাহী বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালানো হয়েছে।  ইয়াহিয়া সারি বলেন, জাহাজগুলো এমন সব কোম্পানির ছিল যারা অধিকৃত ফিলিস্তিনের বন্দরে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছিল।  এদিকে মার্কিন এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে বলেন, মার্কিন রণতরীতে হুতিদের হামলার দাবি সত্য নয়। অন্যদিকে অভিযানের বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এর আগে গত মাসের শুরুতে হুতিদের এমন দাবির বিষয়টি অস্বীকার করে ইসরায়েল।  হুতিরা জানিয়েছে, তাদের অভিযান সফল হয়েছে। গত অক্টোবর থেকে গাজায় হামলার জবাবে ফিলিস্তিনের পক্ষ নিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে তারা।  মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৫০টির বেশি জাহাজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা। হুতিদের হামলার জবাবে বেশ কয়েকটি দেশের সমন্বয়ে একটি টহল জোট গঠন করে যুক্তরাষ্ট্র। এই জোট গঠন করেও ইরানপন্থি যোদ্ধাদের থামাতে না পেরে ইয়েমেনে হুতিদের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায় মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী। তবে হামলা করেও এখন পর্যন্ত তাদের থামাতে পারেনি পশ্চিমারা।
২৩ জুন, ২০২৪

জাহাজে হামলা বন্ধ করতে ইয়েমেনের প্রতি চীনের আহ্বান
লোহিত সাগরে বেসামরিক জাহাজের ওপর হামলা ও হয়রানি বন্ধ করতে ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি বিদ্রোহীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে চীন। রোববার (২৬ মে) হুতিদের এই আহ্বান জানান চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। খবর রয়টার্সের।  মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গে রোববার কায়রোতে বৈঠক করেন ওয়াং। বৈঠক শেষে এক সংবাদ হুতিদের হামলার কথা না উল্লেখ করে এই আহ্বান জানান তিনি। এর আগে চলতি মাসের শুরুতে একই আহ্বান জানিয়েছিলেন চীনের অন্য কূটনীতিকরা। গত অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে এরই মধ্যে ৩৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হুতিরা বলছে, গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি এবং ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে তারা লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট জাহাজে হামলা করে আসছে। মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৫০টির বেশি জাহজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা। হুতিদের হামলার জবাবে বেশ কয়েকটি দেশের সমন্বয়ে একটি টহল জোট গঠন করে যুক্তরাষ্ট্র। এই জোট গঠন করেও ইরানপন্থি যোদ্ধাদের থামাতে না পেরে ইয়েমেনে হুতিদের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায় মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী। তবে হামলা করেও এখন পর্যন্ত তাদের থামাতে পারেনি পশ্চিমারা।
২৮ মে, ২০২৪

একদিনে তিন জাহাজে হামলা ইয়েমেনিদের
ফিলিস্তিন ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিরা। এরই ধারাবাহিকতায় একদিনে তিন জাহাজে হামলার খবর জানিয়েছে তারা। শুক্রবার (২৪ মে) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  হুতিদের দাবি- তারা লোহিত সাগর, আরব সাগর ও ভূমধ্যসাগরে ৩টি জাহাজে হামলা চালানো হয়েছে। শুক্রবার এ দাবি করে তারা। যদিও ভূমধ্যসাগরে হামলা করা জাহাজটির ম্যানেজারের দাবি, তারা এমন কোনোকিছু লক্ষ্য করেনি।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে চালানো জাহাজে হামলার সর্বশেষ ঘটনা এটি। গোষ্ঠীটির দাবি গাজায় পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা ও হামলা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হামলা চালিয়ে যাবে তারা।  হুতিদের সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি টেলিভিশনে বক্তৃতায় বলেন, হুতি যোদ্ধারা লোহিত সাগরে ইয়ানিস নামের একটি জাহাজে হামলা চালিয়েছে। এ ছাড়া ভূমধ্যসাগরে এসেক্স নামের একটি জাহাজ এবং আরব সাগরে এমএসসি আলেক্সান্দ্রা নামের দুটি জাহাজে হামলা চালানো হয়েছে।  তিনি বলেন, এসেক্স নামের জাহাজটিতে কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। তবে কখন এ হামলা হয়েছে তা তিনি স্পষ্ট করেননি।  শুক্রবার মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড জানায়, বৃহস্পতিবার (২৩ মে) হুতিরা লোহিত সাগরে দুটি জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।  শিপিং ডাটা অনুসারে লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী জাহাজ এসেক্স মূলত ট্যাঙ্কার। এটি শুক্রবার ভূমধ্যসাগরে মিসরের আলেকজান্দ্রিয়া বন্দরের উপকূলে নোঙর করা হয়েছিল। জাহাজটি জোডিয়াটিক মেরিটাইমের অধীনে পরিচালিত হয়ে আসছিল। এটির নিয়ন্ত্রণে ছিলেন ইসরায়েলি ম্যাগনেট আইল অফার।  গত অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে এরই মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হুতিরা বলছে, গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি এবং ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে তারা লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট জাহাজে হামলা করে আসছে। মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৫০টির বেশি জাহাজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা। হুতিদের হামলার জবাবে বেশ কয়েকটি দেশের সমন্বয়ে একটি টহল জোট গঠন করে যুক্তরাষ্ট্র। এই জোট গঠন করেও ইরানপন্থি যোদ্ধাদের থামাতে না পেরে ইয়েমেনে হুতিদের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায় মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী। তবে হামলা করেও এখন পর্যন্ত তাদের থামাতে পারেনি পশ্চিমারা।  
২৫ মে, ২০২৪

লোহিত সাগরে আবারও মার্কিন জাহাজে হামলা
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিরা। এরই ধারাবাহিকতায় এবার  ইয়েমেনের উপকূলে মার্কিন জাহাজে হামলা হয়েছে। বুধবার (০৬ মার্চ) টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  ব্রিটিশ নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান অ্যামব্রে জানিয়েছে, ইয়েমেনের দক্ষিণাঞ্চলের এডেন বন্দরে একটি জাহাজে হামলার খবর পাওয়া গেছে। কাছাকাছি থাকা অপর একটি জাহাজ থেকে এ খবর পাওয়া গেছে। হামলার শিকার জাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানাধীন ও বারবাডোজের পতাকাবাহী।  অ্যামব্রে জানিয়েছে, এডেন বন্দর থেকে ৫৭ ন্যাটিক্যাল মাইল দূরে অবস্থান করছিল। এ সময় জাহাজটির কাছে অপর একটি জাহাজ যায়। তারা নিজেদের ইয়েমেনের নৌবাহিনী পরিচয় দিয়ে জাহাজটির পথ পরিবর্তনের নির্দেশ দেয়।  টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, হামলার পর তারা অন্যান্য জাহাজকে জাহাজটির সঙ্গে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার জন্য সতর্কতা জারি করেছে। হামলাটির সাথে হুতিদের হামলার ধরনের মিল রয়েছে বলেও জানিয়ে সংস্থাটি।  যুক্তরাজ্যের আরেক সংস্থা ইউকেএমটিও এ হামলার তথ্য নিশ্চিত করেছে। তবে তারা এ হামলার বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য জানায়নি।  মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৩০টির বেশি জাহাজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা।
০৬ মার্চ, ২০২৪

এক শর্তে জাহাজে হামলা বন্ধের বিষয়টি বিবেচনা করবে ইয়েমেন
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করলে লোহিত সাগর দিয়ে চলাচলকারী জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা বন্ধের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে দেখার কথা জানিয়েছে ইয়েমেনের সশস্ত্র হুতি বিদ্রোহীরা। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হলে তারা হামলা বন্ধ করবে কি না জানতে চাইলে হুতিদের মুখপাত্র মোহাম্মদ আবদুল সালাম রয়টার্সকে বলেন, গাজা অবরোধের অবসান এবং সেখানে মানবিক ত্রাণসহায়তা অবাধে প্রবেশ করতে পারলে তারা পরিস্থিতি পুনর্মূল্যায়ন করবেন। তিনি বলেন, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন ও অবরোধ বন্ধ হওয়া ছাড়া ফিলিস্তিনি জনগণকে সাহায্য করে এমন কোনো অভিযান বন্ধ হবে না। মূলত গত অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হলে হামাসের প্রতি সমর্থন জানায় হুতি বিদ্রোহীরা। তাদের সমর্থনের অংশ হিসেবে নভেম্বর থেকে লোহিত সাগরে ইসরায়েলগামী ও ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জাহাজে হামলা করে আসছে তারা। এরপর এই তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জাহাজের নাম যুক্ত করে ইরানপন্থি গোষ্ঠীটি। মার্কিন সেনা সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৯ নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরে ৩০টির বেশি জাহজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। তাদের হামলার ভয়ে বেশিরভাগ জাহাজ কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথ এড়িয়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছে। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে পশ্চিমারা। লোহিত সাগরে হামলা ঠেকাতে হুতিদের নিশানা করে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেছে মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী। যৌথ অভিযান ছাড়াও প্রায় প্রতিদিন হুতিদের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এত এত হামলা করেও এখনো হুতিদের থামাতে পারছে না পশ্চিমারা।
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

এবার লোহিত সাগরে গ্রিক জাহাজে হামলা
লোহিত সাগরে একের পর এক জাহাজে হামলা চালিয়ে আসছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিরা। গোষ্ঠীটি এবার গ্রিক বাল্ক ক্যারিয়ারে হামলা চালিয়েছে। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  জাহাজ পরিচালনা ও সামরিক সূত্র জানিয়েছে, গ্রিক পতাকাবাহী বাল্ক ক্যারিয়ার সি চ্যাম্পিয়নে হামলা হয়েছে। মঙ্গলবার ইয়েমেনের দক্ষিণাঞ্চলে লোহিত সাগরে এডেন বন্দরে জাহাজটিতে হামলা কার হয়। যদিও জাহাজের এ হামলাকে হুতিদের ভুলক্রমে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের আক্রমণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।  ইউএস সেন্টকম জানিয়েছে, সি চ্যাম্পিয়নকে লক্ষ্য করে হুতিরা দুটি জাহাজ বিধ্বংসী ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। এটি মার্কিন মালিকানাধীন বাল্ক ক্যারিয়ার। এরমধ্যে একটি ক্ষেপণাস্ত্র জাহাজের কাছাকাছি বিস্ফোরিত হয়েছে। এতে করে জাহাজটিতে সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।  গ্রিক শিপিং মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাহাজটি আর্জেন্টিনা থেকে এডেনে ভুট্টা পরিবহন করেছিল। জাহাজটিতে দুবার হামলা করা হয়েছে। এতে করে জাহাজের জানালা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো ক্রু হতাহত হয়নি।  ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, গত পাঁচ বছরে জাহাজটি ইয়েমেনে ১১ বার মানবিক ত্রাণ সরবরাহ করেছে।  পরিচর গোপন রেখে এডেন বন্দরের একটি সূত্র জানিয়েছে, জাহাজটিতে হামলা ভুল ছিল। ইয়েমেনের আরেক বন্দর হুদেইদাহের একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, হুতিরা তাদের জানিয়েছে যে জাহাজে এ হামলাটি ইচ্ছাকৃত ছিল না।  বিষয়টি নিয়ে হুতিদের মন্তব্য জানতে চেষ্টা করা হলেও তাদের মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া এথেন্সভিত্তিক জাহাজ পরিচালনকারী প্রতিষ্ঠান ও গ্রিস মন্ত্রণালয়ও বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।   উল্লেখ্য, গাজায় ইসরায়েলি হামলার জেরে তেল আবিবের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে হুতিরা। লোহিত সাগর হয়ে ইসরায়েলগামী এবং দেশটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে, এমন জাহাজগুলোয় তারা হামলা শুরু করে আসছে। পাল্টা জবাবে হুতিদের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে দফায় দফায় হামলা চালিয়ে আসছে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন স্ট্রাইকিং ফোর্স। কিন্তু তাতেও হুতিদের হামলা পুরোপুরি বন্ধ হয়নি।  পশ্চিমা দেশগুলোর দাবি, লোহিত সাগরেকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা প্রশমন, আবারও স্থিতিশিলতা ফিরিয়ে আনা এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য অবাধ নৌ-চলাচল নিশ্চিত করাই তাদের উদ্দেশ্য। কারণ, বিশ্বের শিপিং কনটেইনার পরিবহনের ৩০ শতাংশসহ সব পণ্যের বৈশ্বিক বাণিজ্যের প্রায় ১২ শতাংশ এই রুটের মাধ্যমে হয়ে থাকে।   
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

এবার পাকিস্তান যাওয়ার পথে জাহাজে হামলা
মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট গঠনের পরও লোহিত সাগরে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিকে ঠেকানো যাচ্ছে না। এ সাগরে একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে গোষ্ঠীটি। সর্বশেষ পাকিস্তানে যাওয়ার পথে লোহিত সাগরে একটি কনটেইনারবাহী জাহাজে হামলার ঘটনা ঘটেছে। সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ বন্দর থেকে করাচি বন্দরে যাওয়ার পথে গত মঙ্গলবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ হামলার দায় স্বীকার করেছে হুতি গোষ্ঠী। খবর আলজাজিরার। ইউনাইটেড-৮ নামের জাহাজটি সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এমএসসি মেডিটেরেনিয়ান শিপিং কোম্পানির মালিকানাধীন। হামলার ঘটনায় জাহাজে থাকা নাবিকদের কেউ আহত হননি বলে কোম্পানিটি জানিয়েছে। কোম্পানিটি আরও বলেছে, হামলার শিকার হওয়ার বিষয়টি কাছে থাকা টহল জোটের যুদ্ধজাহাজকে জানানো হয়। একই সঙ্গে হামলাকারীদের ফাঁকি দিতে জাহাজের পথ পরিবর্তন করা হয়। টেলিভিশনে সম্প্রচার করা এক বক্তব্যে হুতি গোষ্ঠীর সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারিয়া বলেন, সতর্ক করার পরও নাবিকরা সাড়া না দেওয়ায় এমএসসি ইউনাইটেড নামের জাহাজটিতে হামলা চালিয়েছে হুতি যোদ্ধারা। পৃথক ঘটনায় ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান লোহিত সাগরে আকাশ পথে চালানো হামলা ঠেকিয়ে দিয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটি। ইয়াহিয়া আরও বলেন, ইসরায়েলের ইলাত বন্দর ও অন্যান্য এলাকা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। অবশ্য ইসরায়েলের পরিবর্তে তিনি দখলকৃত ফিলিস্তিন উল্লেখ করেছেন।
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

এবার লোহিত সাগরে পাকিস্তানগামী জাহাজে হামলা
ফিলিস্তিন ইসরায়েল যুদ্ধের পর লোহিত সাগরে ধারাবাহিক বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা হচ্ছে। জাহাজে হামলার কারণে এ পথ দিয়ে চলাচলকারী কোম্পানিগুলো তাদের পথ পরিবর্তন করছে। সবশেষ লোহিত সাগরে পাকিস্তানগামী জাহাজে হামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিরা জানিয়েছে, তারা লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালিয়েছে। একই সময় ইসরায়েলের বন্দরনগরী এইলাতেও হামলা চালানো হয়। গাজায় ইসরায়েলের অভিযান শেষ করার জন্য চাপ দিতে এমন হামলা করা হয়েছে বলে দাবি দলটির। হুতির সামরিক বিভাগের মুখপাত্র ইয়াহইয়া সারি বলেন, লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজ এমএসসি ইউনাইটেড ভেসেলেও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করা হয়েছে। জাহাজটিকে তিনবার সতর্কবার্তা দেওয়ার পরও তা প্রত্যাখ্যান করায় এ হামলা করা হয়েছে। শিপিং কোম্পানি এমএসসি জানিয়েছে, এমএসসি ইউনাইটেড-৮ জাহাজটি সৌদি আরবের কিং আব্দুল্লাহ বন্দর থেকে পাকিস্তানের করাচি যাচ্ছিল। মঙ্গলবার এ জাহাজটিতে হামলা হয়েছে। তবে হামলার পরও জাহাজের সব ক্রুরা অক্ষত রয়েছেন। কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা জাহাজে হামলার ঘটনাটি মূল্যায়ন করছে এবং লোহিত সাগরের নিরাপত্তায় গঠিত মার্কিন জোটকে বিষয়টি অবহিত করেছে। এর আগে লোহিত সাগরে ভারতগামী একটি অপরিশোধিত তেলবাহী ট্যাংকারে হামলা চালায় ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যরা গত শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড। ড্রোন হামলার শিকার ট্যাংকারটির নাম এমভি সাইবাবা। এটি গ্যাবনের পতাকাবাহী একটি ট্যাংকার। হামলার সময় বেশ কয়েকজন ভারতীয় নাবিক এতে ছিলেন। তবে তারা কেউ হতাহত হননি। সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড বলেছে, দুটি জাহাজ হামলা শিকার হয়েছে বলে দক্ষিণ লোহিত সাগরে টহলরত মার্কিন নৌবাহিনীর একটি জাহাজের কাছে বার্তা পাঠায়। তাদের মধ্যে একটি নরওয়ের পতাকাবাহী ও মালিকানাধীন রাসায়নিক ট্যাংকার এমভি ব্লামানেন এবং অন্যটি এমভি সাইবাবা। নরওয়ের পতাকাবাহী ট্যাংকারটি হুতিদের ড্রোন হামলার শিকার হতে হতে বেঁচে গেলেও ভারতগামী ট্যাংকার এমভি সাইবাবা ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে। এই দুই জাহাজের ডিস্ট্রেস কলের সাড়া দিয়ে এগিয়ে যায় মার্কিন ডেস্ট্রয়ার জাহাজ উএসএস ল্যাবুন। এরপর ইয়েমেনের হুতি নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে ছোড়া চারটি ড্রোন ভূপাতিত করে জাহাজটি। এর আগে শনিবার ভোরে ভারত মহাসাগরে একটি রাসায়নিকবাহী ট্যাংকারে ড্রোন হামলা হয়েছে। ইরান এই হামলা করেছে বলে দাবি করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ। গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকেই হামাসের সমর্থনে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। গাজায় ইসরায়েল হামলা বন্ধ না করলে লোহিত সাগরে ইসরায়েলি মালিকানাধীন ও ইসরায়েলগামী সব জাহাজে হামলার হুমকি দিয়ে রেখেছে ইরানের সমর্থনপ্রাপ্ত হুতি সদস্যরা।
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভারত মহাসাগরে জাহাজে হামলা নিয়ে যা বলছে ইসরায়েল
ভারত মহাসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে ড্রোন হামলা হয়েছে। এবার সে হামলা নিয়ে মুখ খুলেছে ইসরায়েল। তারা হামলার পেছনে কারা রয়েছে তা নিয়েও মন্তব্য করেছে। শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  চ্যানেল ১২-এর এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইসরায়েলের বিশ্বাস ভারত মহাসাগরের জাহাজে সরাসরি ইরান থেকে হামলা চালানো হয়েছে। যদিও হামলা কারা করেছে তা এখনও নিশ্চিত নয়।  দুটি সমুদ্র পরিচালনা সংস্থা জানিয়েছে, লাইব্রেরিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজে শনিবার ভারতে মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার সময় হামলা চালান হয়। একটি সূত্রের দাবি, হামলার শিকার জাহাজটির সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পৃক্ততা রয়েছে। হামলার শিকার জাহাজটি ক্রুড অয়েল পরিবহন করছিল। তবে হামলায় জাহাজের ক্ষতি হলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।  জাহাজটি হামলার ব্যাপারে এখনও কোনো পক্ষ দায় স্বীকার করেনি। হুথিরা লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার পর এবার ভারত মহাসাগরেও হামলার ঘটনা ঘটল।  হুথিরা জানিয়েছে, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে তারা এ হামলা চালিয়ে আসছে। হুথিদের এমন হামলার কারণে বিভিন্ন জাহাজ কোম্পানি এ পথে জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। অন্যদিকে জাহাজ চলাচল সচল রাখতে এ পথে অ্যালায়েন্স গঠন করছে যুক্তরাষ্ট্র। এদিকে ইরানের সংবাদমাধ্যমের বরাতে দেশটির বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কমান্ডার জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা গাজায় অপরাধ অব্যাহত রাখলে তারা ভূমধ্যসাগর বন্ধ করে দিবে। তবে দলটি কীভাবে বা কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে তার কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি। গাজায় গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। ফিলিস্তিনে এ হামলার পেছনে মার্কিন সমর্থন রয়েছে বলে অভিযোগ হামাসের। তাদের হামলায় অন্তত ২০ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া গৃহহীন হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। বার্তা সংস্থা তাসনিম ব্রিগেডিয়ার কো-অর্ডানেটিং কমান্ডার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা নাকদির উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, তারা খুব দ্রুতই ভূমধ্যসাগর, জিব্রাল্টার প্রণালি ও বিভিন্ন জলপথ বন্ধ করে দিতে চলেছে।  
২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভারত মহাসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা
এবার ভারত মহাসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা হয়েছে। ফিলিস্তিন ইসরায়েলে যুদ্ধ শুরুর পর লোহিত সাগরে জাহাজ হামলার পর এবার ভারত মহাসাগরেও হামলা হয়েছে। শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, ভারত মহাসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা হয়েছে। এ হামলায় জাহাজটিতে আগুন ধরে যায়। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ড্রোনের মাধ্যমে ভারত মহাসাগরের অংশ আরব সাগরে এ হামলা হয়েছে। এ সময় ভারতীয়সহ ২০ ক্রুকে উদ্ধার করা হয়েছে। এমভি চেম প্লুটো নামের জাহাজটি পোরবন্দর উপকূল থেকে ২১৭ নটিক্যাল মাইল গভীরে ছিল। ভারতীয় কোস্টগার্ডের একটি জাহাজ এ সময় সেটিকে অতিক্রম করছিল।  হামলার শিকার জাহাজটি ক্রুড অয়েল ব্যবহার করে আসছিল। এটি সৌদি আরব থেকে ভারতের কর্নাটক রাজ্যের শহর  ম্যানগালুরুর দিকে যাচ্ছিল।  প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, কোস্টগার্ডের জাহাজ আইসিজিএস বিক্রম ভারতের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পেট্রোল চালাচ্ছিল।  এ সময় জাহাজটি হামলার কবলে পড়ার সিগন্যাল পায় তারা। এরপর কোস্টগার্ড সকল জাহাজকে সতর্কবার্তা দিয়ে তাদের সহযোগিতার অনুরোধ জানায়।  এএনআই জানিয়েছে, জাহাজের আগুন নেভানো হয়েছে। তবে এর কারণে এটির ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে হামলার শিকার জাহাজটির সকলে নিরাপদ রয়েছেন।  এর আগে গত সোমবার ভারতের নৌবাহিনী ছিনতাইয়ের শিকার মাল্টার পতাকাবাহী একটি জাহাজের আহত নাবিকদের উদ্ধার করে।  এরও আগে গত মাস থেকে লোহিত সাগরে ইসরায়েলি জাহাজে হামলা করে হুতিরা। দলটি জানিয়েছে, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে তারা এ হামলা চালিয়ে আসছে। হুতিদের এমন হামলার কারণে বিভিন্ন জাহাজ কোম্পানি এ পথে জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। অন্যদিকে জাহাজ চলাচল সচল রাখতে এ পথে অ্যালায়েন্স গঠন করছে যুক্তরাষ্ট্র। 
২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
X