রাজধানীতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
কয়েকদিন ধরে প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করছিলেন রাজধানীবাসী। মেঘ থাকলেও বৃষ্টির দেখা মিলছিল না। বরং জলীয় বাষ্পের আধিক্য অস্বস্তি বাড়িয়ে দিচ্ছিল কয়েকগুণ। ঘরের মধ্যে থেকেও স্বস্তি মিলছিল না নগরবাসীর। আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শনিবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছিল। বইছিল মৃদু তাপপ্রবাহ। তবে রোববার সকাল থেকেই রাজধানী ঢাকার আকাশে ছিল মেঘের আনাগোনা। বেলা গড়াতেই ঢাকার আকাশে একেবারে মেঘে ঢেকে যায়। সকাল ৯টার পর হালকা বৃষ্টি শুরু হয় ঢাকার বিভিন্ন স্থানে। সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত রাজধানীর কোথাও কোথাও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়, কোথাও কোথাও হালকা বৃষ্টি হয়। সঙ্গে ছিল প্রাণজুড়ানো শীতল হাওয়া। বাতাস, মেঘ ও হালকা বৃষ্টির ফলে ঢাকায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এতে বলা হয়েছে, পাবনা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, খুলনা, যশোর, ফরিদপুর, কুমিল্লা, মাদারীপুর, বরিশাল এবং নোয়াখালী অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের অনত্র পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর নৌ সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। শনিবার (৬ এপ্রিল) সারাদেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় সিলেটে ২১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় সিলেটে ২০ মিলিমিটার।
০৭ এপ্রিল, ২০২৪

রাজশাহীতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আমের জন্য আশীর্বাদ
রাজশাহীতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাত ঝরছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অফিস বলছে, আকাশে মেঘ রয়েছে। এমন আবহাওয়া বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) পর্যন্ত থাকতে পারে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, এই বৃষ্টিপাত আমের জন্য আশীর্বাদ।  বুধবার (২০ মার্চ) বিকেল ৩টা পর্যন্ত রাজশাহীতে বৃষ্টিপাত হয়েছে ১২ মিলিমিটার। এ বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছিল রাত ২টা ১০ মিনিটে। এখনো বৃষ্টি ঝরছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজশাহীতে বৃষ্টিপাত হয়েছিল ৬ মিলিমিটার। আর সবশেষ চলতি মাসের গত ৪ মার্চ রাজশাহীতে ১ মিলিমিটার ও পরেরদিন ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। এদিকে, গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি কারণে সবচেয়ে বিশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে-খাওয়া সাধারণ মানুষ ও পথচারীরা। এছাড়া আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় রাজশাহীতে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। গভীর রাত থেকে বৃষ্টি ঝরছে। আকাশে মেঘ রয়েছে। কখনো থেমে থেমে আবার কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি ঝরছে। আর সকাল থেকে বৃষ্টি হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন শহরের সাধারণ মানুষ। রাস্তার বের হলেও যানবাহন কম থাকায় গন্তব্যে পৌঁছাতে দীর্ঘ সময় সড়কে অপেক্ষা করছে হচ্ছে অনেকে। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রাজিব বলেন, ‘পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় রাজশাহীসহ বেশ কয়েকটি বিভাগে বৃষ্টিপাত ছাড়াও কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময়ে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে তিন ডিগ্রি এবং রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে।’ রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপপরিচালক মোজদার হোসেন বলেন, বৃষ্টিপাত আম ও বোরো ধানের জন্য আশীর্বাদ। গমের উপকার হবে।  
২০ মার্চ, ২০২৪

নোয়াখালীতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
মাঘের শুরুতে পড়ছে হাড় কাঁপানো শীত। এরই মধ্যে নামল বৃষ্টি। দেশের অন্যান্য স্থানের মতো এবার নোয়াখালীতে বৃষ্টি ঝরেছে। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে শীতের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। এদিকে বৃষ্টির ফলে দিনের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এর সঙ্গে কনকনে ঠান্ডা বাতাসে জবুথবু অবস্থা সবার। দিনেও যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে দেখা গেছে। এদিকে বৈরী আবহাওয়া কর্মজীবী মানুষের দুর্ভোগ বাড়িয়েছে। দুর্বিষহ দিন পার করছে ছিন্নমূল ও নিম্নআয়ের মানুষ। খুব প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘর থেকে বের হচ্ছে না। নোয়াখালী সদর উপজেলার স্থানীয় বাসিন্দা ইউসুফ বলেন, গতকাল থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। মধ্যরাত থেকেও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরে সূর্যের দেখা নেই বললেই চলে। নোয়াখালী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, জেলায় আজ সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপের প্রভাবে বিভিন্ন স্থানে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। তবে এ বৃষ্টিপাত স্থায়ী থাকবে না।  আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান বলেন, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হওয়ার ফলে শুক্রবার থেকে কুয়াশা কাটতে শুরু করবে। তবে বৃষ্টির পর শীতের তীব্রতা শিগগির কমবে না। শৈত্যপ্রবাহ আরও প্রায় দুই সপ্তাহ থাকার শঙ্কা রয়েছে। যদিও মাঝে দু-একদিনের জন্য কোথাও শৈত্যপ্রবাহ নাও দেখা দিতে পারে। আর শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে আগামী ২১ থেকে ২৩ জানুয়ারির মধ্যে।
১৯ জানুয়ারি, ২০২৪

ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে রাজধানীসহ একাধিক স্থানে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠছে। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) উপকূল অতিক্রম করে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আছড়ে পড়তে পারে। এদিকে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে রাজধানীসহ একাধিক স্থানে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে।  মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) ভোর রাত থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়, যার প্রভাবে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে বাইরে বের হওয়া কর্মজীবী মানুষের।  আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’ গত মধ্যরাত ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৬০ কিলোমিটার, দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ৫ ডিসেম্বর ভোররাত নাগাদ নিলর ও মাসুলিপট্টমের নিকট দিয়ে ভারতের অন্ধপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম বাংলাদেশে প্রভাব পড়বে না জানিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ জানিয়েছেন, ৫ ডিসেম্বর ভোরে অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম। তবে বাংলাদেশে এর তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। তবে এর প্রভাবে ৫ ও ৬ ডিসেম্বর দেশের উপকূলীয় এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। এতে তাপমাত্রা কমে আসবে। শীতের আমেজও পাওয়া যাবে।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

হামুনের প্রভাবে পটুয়াখালীতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীতে। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) সকাল থেকে মেঘাচ্ছন্ন আকাশ আর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছে।‌ এদিকে ৪ নম্বর সতর্কসংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখে যেতে বলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ প্রভাবে সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি, নদীর পানি জোয়ার স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়েছে। তবে নদ-নদী নীবর রয়েছে। আবহাওয়া অফিসের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে জানানো হয়েছে পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি, ক্রমিক নম্বর-১০ থেকে জানা যায়, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় 'হামুন' উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে এবং বর্তমানে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিমি দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিল। ৪ নম্বর সতর্কতা সংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ সময় বাতাসের গতি ৮০-১০০ কিমির আশেপাশে থাকতে পারে। বর্তমানে এটি খুব দ্রুত উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ঘণ্টায় প্রায় ২০-২২ কিমি বেগে এগিয়ে আসছে। যার ফলে এটি আজকে মধ্যরাত থেকে আগামীকাল দুপুরের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম শুরু করতে পারে। ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির এক জরুরি সভা মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ‘দরবার হলে’ সম্মেলন কক্ষে হওয়ার কথা রয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রাণহানি এড়াতে পটুয়াখালী জেলার প্রায় ৭০৩টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র ও ৩৫টি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া চাল, শুকনা খাবার, প্যাকেট বিস্কুট, টিন হাতে আছে। প্রয়োজনে আরও বরাদ্দ দেওয়া হবে। পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী, ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে উপকূলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়বে। ঝোড়ো বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২৪ অক্টোবর, ২০২৩
X