কাস্টমস কমিশনার এনামুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সিলেটের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হককে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার (৮ জুলাই) ঢাকা দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম এ তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে গত ৪ জুলাই এনামুলের ৮ কোটি ৯৫ লাখ ৪ হাজার ৫০০ টাকার জমি ও ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ওইদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক ফারজানা ইয়াসমিন সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করেন। ওই আবেদনে বলা হয়, ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৯৭ হাজার ১০৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এনামুল হকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা দায়ের করে। তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, আসামি তার মালিকানাধীন ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন। যা করতে পারলে এ মামলার ধারাবাহিকতায় আদালতে চার্জশিট দাখিল, আদালতের বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় থেকে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করাসহ সব উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে। তাই মামলার তদন্ত সম্পন্ন করে আদালতে চার্জশিট দাখিলের পর আদালতের বিচার শেষে সরকারের অনুকূলে সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের সুবিধার্থে তথা সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে তার স্থাবর সম্পত্তি জব্দ করা প্রয়োজন। জব্দকৃত সম্পত্তির মধ্যে গুলশানের জোয়ার সাহারায় ৬১ লাখ টাকার তিন কাঠা জমি, খিলক্ষেত্রে ৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকার ৩৩ শতাংশ জমি, কাকরাইলের আইরিশ নূরজাহানে কমনস্পেসসহ ১১৭০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, যার মূল্য ২৮ লাখ ৩০ হাজার ৫০০ টাকা, একই ভবনে কারপার্কি স্পেসহ ১৮৩৫ বর্গফুট ফ্ল্যাট। এর মূল্য ৫১ লাখ ২৯০০ হাজার টাকা। এছাড়া কাকরাইলে ১৯০০ বর্গফুট ও ৩৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটসহ কারপার্কিং রয়েছে যার মূল্য ২ কোটি ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। গাজীপুরে ৬২ লাখ ৪০ হাজার টাকার পাচ কাঠা জমি। মোহাম্মদপুরে তিনটি বাণিজ্যিক ভবনে চার হাজার বর্গফুটের তিনটি স্পেস। যার প্রতিটির মূল্য ৭১ লাখ ৩৫ হাজার করে। এ ছাড়া মোহাম্মদপুরে ১০ হাজার ৯৬৫ বর্গফুটের স্পেস রয়েছে যার মূল্য দুই কোটি ৩৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এছাড়া গুলশানের ৭২ লাখ টাকার ২৪২৮ বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং বাড্ডায় চার কাঠা নাল জমি যার মূল্য ১৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।
৪ ঘণ্টা আগে

কাস্টমস কমিশনারের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সিলেটের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হকের ৮ কোটি ৯৫ লাখ ৪ হাজার ৫০০ টাকার জমি ও ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ঢাকা দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। জব্দকৃত সম্পত্তির মধ্যে গুলশানের জোয়ার সাহারায় ৬১ লাখ টাকার তিন কাঠা জমি, খিলক্ষেতে ৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকার ৩৩ শতাংশ জমি, কাকরাইলের আইরিশ নূরজাহানে কমনস্পেসসহ ১১৭০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, যার মূল্য ২৮ লাখ ৩০ হাজার ৫০০ টাকা, একই ভবনে কারপার্কি স্পেসহ ১৮৩৫ বর্গফুটের ফ্ল্যাট। এর মূল্য ৫১ লাখ ২৯০০ হাজার টাকা।  এ ছাড়া কাকরাইলে ১৯০০ বর্গফুট ও ৩৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাটসহ কারপার্কিং রয়েছে যার মূল্য ২ কোটি ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। গাজীপুরে ৬২ লাখ ৪০ হাজার টাকার পাঁচ কাঠা জমি।  মোহাম্মদপুরে ৩টি বাণিজ্যিক ভবনে চার হাজার বর্গফুটের ৩টি স্পেস। যার প্রতিটির মূল্য ৭১ লাখ ৩৫ হাজার করে। এ ছাড়া মোহাম্মদপুরে ১০ হাজার ৯৬৫ বর্গফুটের স্পেস রয়েছে যার মূল্য দুই কোটি ৩৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এ ছাড়া গুলশানের ৭২ লাখ টাকার ২৪২৮ বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং বাড্ডায় চার কাঠা নাল জমি যার মূল্য ১৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক ফারজানা ইয়াসমিন সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করেন। ওই আবেদনে বলা হয়, ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৯৭ হাজার ১০৭ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এনামুল হকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা দায়ের করে। তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, আসামি তার মালিকানাধীন ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন। যা করতে পারলে এ মামলার ধারাবাহিকতায় আদালতে চার্জশিট দাখিল, আদালতের বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় থেকে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করাসহ সব উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে। তাই মামলার তদন্ত সম্পন্ন করে আদালতে চার্জশিট দাখিলের পর আদালতের বিচার শেষে সরকারের অনুকূলে সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের সুবিধার্থে তথা সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে তার স্থাবর সম্পত্তি জব্দ করা প্রয়োজন।  
০৪ জুলাই, ২০২৪

কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাস্তায় ব্যবসায়ীরা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি ও হয়রানির অভিযোগে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা। বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।  মানববন্ধনে জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি শাহ আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফকরুল হাসান, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যা. মাসুদ রানা প্রমুখ। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জেলার রেস্তোরাঁ ও মিষ্টান্ন ভান্ডার প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত ভ্যাট প্রদান করে থাকে। কিন্তু ভ্যাট কর্মকর্তা আবু হানিফ মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বিভিন্ন সময় এমনকি মধ্য রাতেও ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করেন। তাকে টাকা না দিলে বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়। ব্যবসায়ীরা দ্রুত এ কর্মকর্তার অপসারণের দাবি জানান। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। তবে ব্যবসায়ীদের করা বিভিন্ন অভিযোগ অস্বীকার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের কর্মকর্তা আবু হানিফ মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বলেন, বিধি মোতাবেক অভিযান পরিচালনা করা হয়ে থাকে। ব্যবসায়ীদের অনিয়ম অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ায় তারা সংক্ষুব্ধ হয়ে মানববন্ধন করেছেন। উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২৫ জুন) কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ এনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সদর আমলী) আদালত মামলা দায়ের করেন মো. রাশেদুল হক নামে এক ব্যবসায়ী। আদালত মামলাটি তদন্তে পিবিআইকে আদেশ দেয়।
২৬ জুন, ২০২৪

চাঁদা চাওয়ায় কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীর মামলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের উপকমিশনার (ডিসি) আবু হানিফ মো. আব্দুল আহাদের বিরুদ্ধে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ জুন) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সদর) আদালতে মো. রাশেদুল হক নামে এক রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।  পরে বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তেরর নির্দেশ দেন। বাদী রাশেদুল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের কাউতলিস্থ হোটেল নোওমীর স্বত্বাধিকারী। মামলার এজহারে বলা হয়, কাস্টমস কর্মকর্তা আবু হানিফ মো. আব্দুল আহাদ ৫ লাখ টাকা চাঁদা প্রদানের জন্য বাদী রাশেদুল হককে চাপ দিয়ে আসছিলেন। এর প্রেক্ষিতে গত ১২ জুন রাশেদুলকে নিজের অফিসে ডেকে পাঠান আহাদ।  পরে রাশেদুল তার রেস্টুরেন্টের ব্যবস্থাপক মো. নুরুল আমিনকে আহাদের অফিসে পাঠান। এ সময় কাস্টমস কর্মকর্তা আহাদ দ্রুত সময়ের মধ্যে ৫ লাখ টাকা চাঁদা না দিলে মামলা দিয়ে ব্যবসা বন্ধ করে দেবেন বলে জানান রেস্টুরেন্ট ব্যবস্থাপককে। পরে ব্যবস্থাপক নুরুল আমিন রেস্টুরেন্ট মালিককে টাকার কথা বলবেন জানিয়ে অফিস থেকে বেরিয়ে আসেন। এজহারে আরও বলা হয়, সোমবার (২৪ জুন) রাত পৌনে ১২টায় কাস্টমস কর্মকর্তা আহাদসহ আরও কয়েকজন রেস্টুরেন্টে গিয়ে তাকে খুঁজতে থাকেন। পরে রাশেদুল আসার পর তাকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে আবারও ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন আহাদ। কিন্তু টাকা না দেওয়ায় আহাদ তার সঙ্গে থাকা লোকজন নিয়ে জোরপূর্বক রেস্টুরেন্ট বন্ধ করে দেন। পরবর্তীতে পথচারীরা এসে রেস্টুন্টের সামনে জড়ো হলে আহাদ রাগান্বিত হয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত পুলিশের পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম জানান, আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন।
২৫ জুন, ২০২৪

নিলামে তোলা হচ্ছে জাপানি ১০৭ রিকন্ডিশন গাড়ি
আমদানির পর দীর্ঘদিন ধরে মোংলা বন্দরের জেটিতে পড়ে থাকা ১০৭টি নামিদামি ব্র্যান্ডের রিকন্ডিশন গাড়ি অবশেষে নিলামে বিক্রি হচ্ছে। নিলামে ওঠা এসব গাড়ির মধ্যে নিশান, পাজেরো, এক্সিও হাইব্রিড, পিয়ার্স হাইব্রিড, টয়োটা ভিজ, প্রোবক্স, এ্যাকোয়া হাইব্রিড, টয়োটা হাইব্রিড, করোলা ফিলটার, হাইয়েচ, মাইক্রো ও অ্যাম্বুলেন্সসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৯৩, ৯৬, ৯৭, ৯৮, ৯৯, ২০০৬, ৭, ৮, ৯, ১১, ১৩, ১৭, ১৮. ১৯, ২০, ২১ ও ২২ সালের বিভিন্ন মডেলের গাড়ি। মোংলা কাস্টমস হাউস সূত্র জানায়, জাপান থেকে মোংলা বন্দরে আমদানি করা রিকন্ডিশন এ গাড়িগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ছাড় না হওয়ায় মোংলা কাস্টম হাউস গাড়িগুলো বিক্রির জন্য নিলামে তুলেছে। যে কেউ নিলামে ওঠা এসব গাড়ি কিনতে চাইলে বুধবার (৫ জুন) সকাল থেকে আগামীকাল (৬ জুন) সন্ধ্যা পর্যন্ত বাংলাদেশ কাস্টমসের ই-অকশন ওয়েবসাইটে নিবন্ধন ও বিড করতে পারবেন। এ ছাড়া সরাসরি অফিসে এসেও গাড়িগুলোর নিলামে অংশ নেওয়া যাবে। গেল সোমবার (৩ জুন) মোংলা কাস্টমস হাউসের ওয়েবসাইটে নিলামের জন্য গাড়ি ও অন্যান্য পণ্যের চূড়ান্ত ক্যাটালগ প্রকাশ করা হয়। অনলাইনে প্রকাশ হওয়া গাড়ি ছাড়াও কিছু গ্যাস সিলিন্ডার এবং অন্যান্য পণ্যও এবারের নিলামে বিক্রি করা হবে। মোংলা কাস্টম হাউসের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম জানান, মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানি করা এসব গাড়ি ৩০ দিনের মধ্যে ছাড় করানোর নিয়ম থাকলেও সংশ্লিষ্ট আমদানিকারকরা তা করেনি। এরপর আমদানিকারকদের আরও ১০ কার্যদিবস সময় দেওয়ার পরও গাড়ি ছাড় না করানোর কারণে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিয়মানুযায়ী পর্যায়ক্রমে এসব গাড়ি নিলামে বিক্রি করছে। গাড়ির নিলামে অনলাইন থেকে অথবা সরাসরি অংশ নিয়ে বিড করা যাবে। এ ছাড়া নিলামে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ দরদাতার তালিকা প্রকাশের পর গাড়িগুলো বিক্রি হবে। মোংলা কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার মাহফুজুর রহমান জানান, মোংলা কাস্টমের রাজস্ব আয়ের শতকরা ৫২ শতাংশ আসে আমদানি করা গাড়ির শুল্ক থেকে। দীর্ঘদিন আমদানি করা গাড়ি বন্দরে পড়ে থাকলে অন্যান্য পণ্য রাখায় সমস্যা তৈরি হয়। নিলাম প্রক্রিয়া চালু রাখলে গাড়ি বা অন্যান্য পণ্য রাখতে ব্যবসায়ীদের সুবিধার পাশাপাশি সঠিক সময় সরকারের রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হবে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী ট্র্যাফিক ম্যানেজার মো. কুদরত আলী বলেন, জাপান থেকে মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি শুরু হয় ২০০৯ সালের ৩ জুন। প্রথম চালানে এ বন্দর দিয়ে ২৫৫টি গাড়ি আমদানি করা হয়। সেই থেকে এ পর্যন্ত মোংলা বন্দর দিয়ে এক লাখ ৮৪ হাজার ৮৯৯টি গাড়ি আমদানি করা হয়। যা বাংলাদেশে মোট আমদানিকৃত গাড়ির শতকরা ৬০ ভাগ।
০৪ জুন, ২০২৪

সরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ৮৫ জন 
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (পূর্ব)। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন শূন্য পদে ৮৫ জনকে নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৮ মার্চ পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।  এক নজরে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ প্রতিষ্ঠানের নাম : কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (পূর্ব) চাকরির ধরন : সরকারি চাকরি প্রকাশের তারিখ : ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ পদ ও লোকবল : ৬টি ও ৮৫ জন আবেদন করার মাধ্যম : অনলাইন আবেদন শুরুর তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ আবেদনের শেষ তারিখ : ১৮ মার্চ ২০২৪ অফিশিয়াল ওয়েবসাইট : https://cevdsc.gov.bd/ আবেদন করার লিংক : অফিশিয়াল নোটিশের নিচে প্রতিষ্ঠানের নাম : কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (পূর্ব) পদসংখ্যা : ০৬টি  লোকবল নিয়োগ : ৮৫ জন  * পদের নাম : কম্পিউটার অপারেটর পদসংখ্যা : ০২টি বেতন : ১২,৫০০-৩২,২৪০ টাকা (গ্রেড-১১) শিক্ষাগত যোগ্যতা : বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি * পদের নাম : উচ্চমান সহকারী পদসংখ্যা : ০৯টি বেতন : ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৪) শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি * পদের নাম : ডাটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর পদসংখ্যা : ০১টি বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ * পদের নাম : গাড়িচালক পদসংখ্যা : ০৯টি বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) শিক্ষাগত যোগ্যতা : জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্সধারী হতে হবে। * পদের নাম : সিপাই পদসংখ্যা : ৪৫টি বেতন : ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা (গ্রেড-১৭) শিক্ষাগত যোগ্যতা : এসএসসি পাস। উচ্চতা পুরুষের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি ও নারীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫ ফুট ২ ইঞ্চি। উভয় ক্ষেত্রে বুকের মাপ ৩০ থেকে ৩২ ইঞ্চি। * পদের নাম : অফিস সহায়ক পদসংখ্যা : ১৯টি বেতন : ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০) শিক্ষাগত যোগ্যতা : এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদন ফি : গ্রেড ১৩ এর জন্য টেলিটক সার্ভিস চার্জসহ ৩৩৫ টাকা, গ্রেড ১৪ ও ১৬ এর জন্য সার্ভিস চার্জসহ ২২৩ টাকা, গ্রেড ১৭ ও ২০ এর জন্য সার্ভিস চার্জসহ ১১২ টাকা জমা দিতে হবে। বয়সসীমা : ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে সাধারণ প্রার্থী, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী, এতিম, আনসার-ভিডিপি প্রার্থী এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনির ক্ষেত্রে বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩০ বছর। বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩২ বছর। উচ্চমান সহকারী পদের ক্ষেত্রে বিভাগীয় প্রার্থীর বয়সসীমা ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। আবেদন করবেন যেভাবে : আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিমানের এমডির সঙ্গে ঢাকা কাস্টমস কমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিমের (অতিরিক্ত সচিব) সঙ্গে ঢাকা কাস্টমস হাউসের কমিশনার এ কে এম নুরুল হুদা আজাদ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় এ সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ঢাকাকে কার্গো হাব হিসেবে গড়ে তোলা, ফ্রেইটার চালু করা, ট্রানজিট/ট্রান্সফার কার্গো ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া, ওয়্যার হাউস নির্মাণ, বিমান কার্গো ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমের সঙ্গে কাস্টমস সিস্টেমের ইন্ট্রিগেশন, আমদানি-রপ্তানিব্যবস্থা সহজীকরণসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।  এ সময়ে বিমানের পরিচালক প্রশাসন ও মানবসম্পদ মো. ছিদ্দিকুর রহমান (যুগ্মসচিব), পরিচালক কার্গো  মো. কামরুল হাসান খান, এনডিসি (যুগ্মসচিব), ঢাকা কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার কাজী ফরিদ উদ্দীনসহ বিমানের কার্গো পরিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 
০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিজিবিকে মিষ্টি উপহার দিল বিএসএফ
আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের মিষ্টি উপহার দিল ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ)। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দর সীমান্তের শূন্য রেখায় বিএসএফের পক্ষ থেকে ৯৮ বিএসএফের কমান্ড্যান্ট দীপক কুমার বিজিবি বুড়িমারী ক্যাম কমান্ডারের সুবে. মো. হাফিজুর রহমান মোমেনের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।  বুড়িমারি কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার হাফিজুর রহমান বলেন, কাস্টমস দিবস উপলক্ষে বিএসএফ মিষ্টি উপহার দিয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন জাতীয় ও ধর্মীয় দিবসে একে অপরকে মিষ্টিসহ বিভিন্ন উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময়ের এ রেওয়াজ চলে আসছে।
২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

বিচারাধীন পণ্য নিলামে বিক্রি করেছে কাস্টমস
আমদানি হওয়া কার্পেটের একটি চালান নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড ঘটিয়েছে কাস্টম হাউস আইসিডি, কমলাপুর। শুল্কায়ন জটিলতার কারণে চালানটি আটকে দিয়েছিল কাস্টমস। এর বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে সর্বোচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হন আমদানিকারক। রায়ও আসে তার পক্ষেই। এর পরই জানা যায়, বিচার শেষ হওয়ার আগেই পণ্যগুলো নিলামে বিক্রি করে দিয়েছে কাস্টম কর্তৃপক্ষ। এমনকি আমদানিকারক কিংবা তার সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টকেও বিষয়টি জানানো হয়নি। পণ্যের নথিতে মামলার কাগজপত্র না থাকায় এমন কাণ্ড ঘটেছে বলে দাবি কাস্টমসের। সূত্র জানায়, বাণিজ্যিক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মিঠু কার্পেট দীর্ঘদিন ধরে বিদেশ থেকে কার্পেট আমদানি করে দেশে বাজারে সরবরাহ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটি কাস্টম হাউস আইসিডি, কমলাপুর দিয়ে ৫ হাজার ৭০০ বর্গমিটার আর্টিফিশিয়াল গ্রাস কার্পেট আমদানি করে, যার বিল অব এন্ট্রি নম্বর সি-১৮২৯৪। এই পণ্য চালানে বর্গমিটার ঘোষণা দিলে কেজি হিসেবে শুল্কায়নের জন্য আলাদা এইচএস কোড নির্ধারণের আদেশ দেন কাস্টমসের কমিশনার। এতে পণ্যটির শুল্কায়ন মূল্য বেড়ে যায়। কমিশনারের এই সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান কাস্টমসের আপিলাত ট্রাইব্যুনালে আপিল করেন। পরবর্তী সময়ে ন্যায্যতার জন্য দেশের সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় মিঠু কার্পেট। সম্প্রতি উচ্চ আদালত শুল্ক-কর পরিশোধ সাপেক্ষে পণ্য চালান খালাসের জন্য কাস্টম হাউস আইসিডির কমিশনারকে নির্দেশ দেন। কিন্তু এই রায়ের পর জানা যায়, কার্পেটের সেই চালানটি কাস্টম হাউসে নেই। উচ্চ আদালতে বিচারাধীন থাকা এই পণ্য চালানটি নিলামে বিক্রি করে দিয়েছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাস্টম হাউস আইসিডির অতিরিক্ত কমিশনার (নিলামের দায়িত্বপ্রাপ্ত) প্রমীলা সরকার কালবেলাকে বলেন, ‘পণ্য চালানটি খোঁজ নিয়ে দেখেছি আমরা। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের নথিতে মামলার কোনো কপি ছিল না, যার কারণে আমরা জানতে পারিনি আসলে বিষয়টি বিচারাধীন। আর নিলামের আগে শিপিং এজেন্টকে আমরা চিঠি দিয়েছি। সব প্রক্রিয়া মেনে কাস্টম হাউস নিলাম প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।’ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, গত অক্টোবরও কাস্টম হাউস আইসিডি কমলাপুরের কমিশনার বরাবর বিষয়টি নিয়ে আদালতের রায়ের আলোকে শুল্কায়নের আবেদন করেছিলেন আমদানিকারক। বেআইনি শুল্কায়নের বিপরীতে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনাল আমদানিকারকের আপিল খারিজ করে দেন। পরবর্তী সময়ে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হাইকোর্টে রিট করেন, যার নং-১৮০/২০২১। এ ছাড়া এনবিআর থেকে অগ্রিম রুলিংয়ের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তির নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে হাইকোর্টের রায় ও মূল আদেশে অর্থদণ্ড এবং জরিমানা বাতিল করে অগ্রিম রুলিংয়ের মাধ্যমে পুনঃপরীক্ষা করে যথাযথ এইচএস কোডও মূল্য ঘোষণার মাধ্যমে নিষ্পত্তির আদেশ দেন। একই সঙ্গে কাস্টম হাউস আইসিডির কমিশনারকে ৩০ দিনের মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তিরও আদেশ দেন আদালত। আদালতের রায়ের আগেই কাস্টম হাউস কর্তৃপক্ষ শুধু শিপিং এজেন্টকে অবহিত করে পণ্য চালানটি নিলামে বিক্রি করে দেয়। যদিও শুল্ক কর্মকর্তারা বলছেন, কোনো পণ্য নিলামে বিক্রি করতে হলে নানা ধরনের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া থেকে শুরু করে সিঅ্যান্ডএফ এবং শিপিং এজেন্টকে জানাতে হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে শুধু শিপিং এজেন্টকে জানানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। এ বিষয়ে মিঠু কার্পেটের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট আমিনুল ইসলাম শিপন কালবেলাকে বলেন, ‘মামলা নিস্পত্তি হওয়ার আগে কীভাবে নিলাম হয়— আমার মাথায় আসে না! সিঅ্যান্ডএফ হিসেবে আমাকেও জানানো হয়নি। আমার আগে আমদানিকারক জানার কথা। কিন্তু তাকেও কিছুই জানায়নি কাস্টম কর্তৃপক্ষ।
১২ জানুয়ারি, ২০২৪

৮১ জনকে নিয়োগ দেবে কুমিল্লা কাস্টমস
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, কুমিল্লা। প্রতিষ্ঠানটি একাধিক শূন্যপদে লোকবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। ১ নভেম্বর থেকে আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানের নাম : কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, কুমিল্লা  পদের সংখ্যা : ১১টি  লোকবল নিয়োগ : ৮১টি  চাকরির ধরন : অস্থায়ী ভিত্তিতে  পদের নাম : কম্পিউটার অপারেটর পদসংখ্যা : ১টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি বেতন : ১২,৫০০-৩০,২৩০ (গ্রেড-১১) পদের নাম : সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর পদসংখ্যা : ১টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।  বেতন : ১১,০০০-২৬,৫৯০ (গ্রেড-১৩) পদের নাম : উচ্চমান সহকারী পদসংখ্যা : ১টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। বেতন : ১০,২০০-২৪,৬৮০ (গ্রেড-১৪) পদের নাম : ক্যাশিয়ার পদসংখ্যা : ৪টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : বাণিজ্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি। বেতন : ১০,২০০-২৪,৬৮০ (গ্রেড-১৪) পদের নাম : সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদসংখ্যা : ২টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা :  স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।  বেতন : ১০,২০০-২৪,৬৮০ (গ্রেড-১৪) পদের নাম : অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদসংখ্যা : ৬টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি বা সমমান পাস। বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ (গ্রেড-১৬) পদের নাম : গাড়িচালক (ড্রাইভার) পদসংখ্যা : ১০টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস। হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ (গ্রেড-১৬) পদের নাম : সিপাই পদসংখ্যা : ৩৯টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : এসএসসি পাস।   বেতন : ৯,০০০-২১,৮০০ (গ্রেড-১৭) পদের নাম : ডেসপাস রাইডার পদসংখ্যা : ১টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : এসএসসি পাস।  বেতন : ৮,৮০০-২১,৩১০ (গ্রেড-১৮) পদের নাম : অফিস সহায়ক পদসংখ্যা : ১৪টি  যোগ্যতা : অষ্টম শ্রেণি পাস।  বেতন : ৮,২৫০-২০,০১০ (গ্রেড-২০) পদের নাম : নিরাপত্তা প্রহরী পদসংখ্যা : ২টি  শিক্ষাগত যোগ্যতা : অষ্টম শ্রেণি পাস। বেতন : ৮,২৫০-২০,০১০ (গ্রেড-২০) কর্মস্থল : কুমিল্লা  প্রার্থীর ধরন : নারী-পুরুষ (উভয়) বয়সসীমা : ১৮ থেকে ৩০ বছর। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩২ বছর। সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর, সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে বিভাগীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। আবেদন ফি : ১ নং পদের জন্য টেলিটকের সার্ভিস চার্জসহ৩৩৫ টাকা; ২ থেকে ৭ নং পদের জন্য সার্ভিস চার্জসহ ২২৩ টাকা, ৮ থেকে ১১ নং পদের জন্য সার্ভিস চার্জসহ ১১২ টাকা জমা দিতে হবে। আবেদন যেভাবে : আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের শেষ সময় : ৩০ নভেম্বর ২০২৩
০২ নভেম্বর, ২০২৩
X