Fri, 05 Jul, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
১ মিনিট আগে
১০ দিনেই উঠে যাচ্ছে কোটি টাকার সড়কের পিচ
৫১ মিনিট আগে
কোটাবিরোধী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় বাসচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
৮ ঘণ্টা আগে
সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ বন্ধু নিহত
৮ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪, ২১ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৫ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪, ২১ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
সূর্যকুমার যেন তিরাশির কপিল দেব
১৯৮৩ বিশ্বকাপে ভিভ রিচার্ডসের ক্যাচ ধরেছিলেন কপিল দেব। সেই বিশ্বকাপে ক্লাইভ লয়েডের ওয়েস্ট ইন্ডিজ ছিল সর্বজয়ী দল। তুলনায় ভারত এখনকার আফগানিস্তানের মতো। ফাইনালে ডার্কহর্স হিসেবে মাঠে নামেন কপিল দেবরা। লর্ডসে আগে ব্যাট করে মাত্র ১৮৩ রানে অল আউট হয়েছিল ভারত। জবাব দিতে নেমে শুরুতেই আউট হন গর্ডন গ্রিনিজ। এরপর নামেন ভিভ। ২৭ বলে ৩৩ রান করার পথে ৭টি বাউন্ডারিও মারেন। এমন সাবলীল ভঙ্গিতে খেলছিলেন যে, মনে হচ্ছিল একাই ফাইনাল জিতে নেবেন। হঠাৎ মদন লালের বলে মিস টাইমিং করেন ভিভ। বল আকাশে ওঠে। প্রায় ৩০ গজ পেছনে দৌড়ে অবিশ্বাস্যভাবে ক্যাচটা লুফে নেন কপিল দেব। ধারণা করা হয় সেই ক্যাচের জন্যই বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত। বার্বাডোজের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ডেভিড মিলারের ক্যাচ ধরেছেন সূর্যকুমার যাদব। ফাইনালের শেষ ওভারের প্রথম বলটা হার্দিক পান্ডিয়া ফুলটস করেছিলেন। ডেভিড মিলার সর্বশক্তি দিয়ে ব্যাট চালান। বল উড়ে যাচ্ছিল লং অফ বাউন্ডারির দিকে। চোখ রেখেছিলেন সূর্য। ক্যাচটা তালুবন্দি করলেও ভারসাম্য রাখতে পারছিলেন না। বলটা আলতো করে বাতাসে ছুড়ে বাউন্ডারির বাইরে চলে যান সূর্য। এরপর আবার ভেতরে এসে ক্যাচ ধরেন। মাত্র কয়েক ইঞ্চির জন্য যা ছক্কা হয়নি। হার্দিকের বলে বাউন্ডারি লাইনে ডেভিড মিলারের ক্যাচ ফাইনালের ভাগ্য নির্ধারণ করেছে। শনিবার অনবদ্য সেই ক্যাচের পর ম্যাচের সেরা ফিল্ডারের পুরস্কার জিতেছেন সূর্য। পুরস্কার হাতে নিয়ে বলেছেন, ‘সেই মুহূর্তে বলটাকে দেখে আমার বিশ্বকাপ ট্রফি মনে হচ্ছিল। মনে হলো বিশ্বকাপটা সীমানার বাইরে উড়ে যাচ্ছে। এখন যদিও বেশ সহজে কথাগুলো বলতে পারছি। কিন্তু সে সময় কাজটা মোটেই সহজ ছিল না। সবার হয়তো মনে হয়েছিল, ছক্কা হয়ে যাবে। আমার মনে হয়েছিল, বলটা আমার পক্ষে ধরা সম্ভব। তাই চেষ্টা করেছিলাম। সে সময় বাতাসের গতিও আমাদের পক্ষে ইতিবাচক ছিল। তাতে আমার লাভ হয়েছে। অনুশীলনে আমাদের নানা রকম ক্যাচ ধরতে হয়। আমাদের ফিল্ডিং কোচ নানাভাবে অনুশীলন করান। এই ধরনের পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেভাবেই ক্যাচটা ধরেছি।’ ফাইনাল নিয়ে সূর্যকুমার বলেন, ‘ম্যাচটা দুর্দান্ত হয়েছে। খুব উপভোগ করেছি। শেষ বল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে ফলাফলের জন্য। দুই দলই সমান সুযোগ পেয়েছে। মিথ্যা বলব না, একটা সময় মনে হচ্ছিল আমরা বোধহয় জয়ের থেকে অনেক দূরে সরে যাচ্ছি। তবে ২০২২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে আমরা প্রচুর পরিশ্রম করেছি। সেই পরিশ্রমের কথা ম্যাচের শেষ পাঁচ-ছয় ওভার আমার মাথায় ঘুরছিল। তখনো যাশপ্রিত বুমরাহর ২ ওভার এবং আর্শদীপ সিংয়ের ১ ওভার বাকি ছিল। তাই আশাও ছিল। ওরা আমাদের হতাশ করেনি।’ রোহিত শর্মা আর বিরাট কোহলির অবসর নিয়ে সূর্যকুমার বলেন, ‘বিশ্বকাপ শুরুর আগেই মনে হচ্ছিল, এমন একটা কিছু হতে পারে যেটা খুশির হবে না। তবে ওরা দুজন যেভাবে শেষ করল, যেভাবে বিশ্বকাপে খেলেছে সেটা খুবই ভালো। ওদের জন্য আমার বেশ আনন্দই হচ্ছে। ওরা অবশ্য টেস্ট আর ওয়ানডে ক্রিকেট খেলবে। দুই ধরনের ক্রিকেটে ওদের আরও কিছু অর্জন করার সুযোগ আছে।’
০১ জুলাই, ২০২৪
আরও
X