ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন আরও দুজন
দেশের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন আরও দুই ক্রেতা। তারা হলেন, জামালপুর সদরের মাহমুদুল হাসান এবং কুড়িগ্রাম ভুরুঙ্গামারীর ইউনুস আলী।  ঈদ উপলক্ষে দেশব্যাপী চলমান ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের আওতায় এই সুবিধা পান তারা। ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত মিলিয়নিয়ার হলেন ৪০ জন ক্রেতা। বুধবার (৫ জুন) ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা রাম-কিশোর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতা মাহমুদুল হাসানের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান এবং চিত্রনায়ক রিয়াজ।  এর আগে গত ৩১ মে বগুড়ার মম ইন হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রেতা ইউনুস আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান। ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ১৯ মে মুক্তাগাছা ওয়ালটন প্লাজা থেকে ৯ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ১৬৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন মাহমুদুল হাসান। ফ্রিজটি তার বোনকে উপহার দেন। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নম্বর এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি ম্যাসেজ যায়।  এর আগে গত ১০ মে কুড়িগ্রাম ভুরুঙ্গামারীতে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘দি ইস্টি ইলেকট্রনিক্স’ থেকে একটি ফ্রিজ কিনে একই পদ্ধতিতে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পান ইউনুস আলী। চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ক্রেতা মাহমুদুল হাসান বলেন, ওয়ালটন পণ্য দামে সাশ্রয়ী, টেকসইও। তাছাড়া তাদের কিস্তি সুবিধা রয়েছে। তাই কিস্তি সুবিধায় ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনেছি। কিন্তু ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে এমন পুরস্কার পাব তা ভাবতেও পারিনি। ক্রেতাকে দেওয়া কথা রাখায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। এদিকে একটি ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ায় মহাখুশি কুড়িগ্রামের ইউনুস। তিনি বলেন, জীবনে এই প্রথম পণ্য কিনে কোনো পুরস্কার পেলাম। তাও আবার ১০ লাখ টাকা। ওয়ালটনকে ধন্যবাদ। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকা ব্যবসার কাজে লাগাব। চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, বিশ্বমানের ইলেকট্রনিক্স পণ্য গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করছে ওয়ালটন। প্রতিষ্ঠানটি শুধুমাত্র ব্যবসা করছে না তারা মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।  চিত্রনায়ক রিয়াজ বলেন, ওয়ালটন সবসময় গ্রাহকদের সুবিধার দিকটি অগ্রাধিকার দেয়। এভাবেই তারা গ্রাহকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। আমাদের সবার উচিত দেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য কিনে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করা। এতে লাভ আমাদের দেশের মানুষেরই। মুক্তাগাছার ১০ লাখ টাকা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ওয়ালটন প্লাজার চিফ সেলস এক্সিকিউটিভ আরিফুল ইসলাম, চিফ ডিভিশনাল অফিসার অজিত কুমার দাস, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মনোয়ার হোসেন ও রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার জামিল হোসেন প্রমুখ।  কুড়িগ্রামের ইউনুস আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চিত্রনায়ক আমিন খানসহ আরও উপস্থিত ছিলেন, ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুল ইসলাম রেজা, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মুস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
০৬ জুন, ২০২৪

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন হালিমা আক্তার
দেশের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য কিনে ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার কাতারে এবার যুক্ত হলেন রাজধানী ডেমরার হালিমা আক্তার দিপু। সারা দেশে চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর আওতায় কিস্তি সুবিধায় ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা। হয়েছেন ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ৩৮তম মিলিয়নিয়ার। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হালিমা আক্তার।   সোমবার (২৭ মে) রাজধানী ডেমরায় এমএস টাওয়ারে ওয়ালটন প্লাজায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে হালিমা আক্তারের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। আসন্ন ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। এর আওতায় দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্যান ক্রয়ে ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। এ ছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। চলমান ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ১৮ মে ডেমরার এমএস টাওয়ার ওয়ালটন প্লাজা থেকে মাত্র ১৫ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে কিস্তি সুবিধায় ৩১২ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন হালিমা আক্তার। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নম্বর এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি ম্যাসেজ যায়। হালিমা আক্তারের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির গজারিয়ায়। ঢাকায় একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত তিনি। ৪ সদস্যের বাসায় নিজেদের ব্যবহারের জন্য ওয়ালটনের ফ্রিজটি কেনেন তিনি।  পুরস্কার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে হালিমা আক্তার বলেন, ওয়ালটন ফ্রিজের গুণগতমান যেমন ভালো, তেমনি দামও সাধ্যের মধ্যে। তাই বাসার জন্য ওয়ালটন ফ্রিজ কিনি। কিন্তু ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাব তা কখনো ভাবিনি। ওয়ালটনের কাছ থেকে পাওয়া এই টাকা দিয়ে ব্যবসা করব। ওয়ালটনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, বিশ্বমানের ইলেকট্রনিক্স পণ্য দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে ওয়ালটন। ওয়ালটন শুধু ব্যবসায় করছে না, তারা মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও কাজ করছে। আমাদের দেশেই এখন আন্তার্জতিক মানের পণ্য তৈরি হচ্ছে। তাই আমাদের উচিৎ- কষ্টার্জিত টাকায় বিদেশি পণ্য না কেনা।  চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডেমরা থানার ইন্সপেক্টর (অপারেশন্স) সুব্রত পোদ্দার, সাব-ইন্সপেক্টর মো. মাজহার, ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার জাকির হোসেন, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার আবু নাসের প্রধান, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মিজানুর রহমান, ওয়ালটন ফ্রিজের ব্র্যান্ড ম্যানেজার মুস্তাফিজুর রহমান ও ওয়ালটন প্লাজা ম্যানেজার মেহেদি হাসান।
২৮ মে, ২০২৪

এবার ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন ভোলার শামীম
‘সেরা পণ্যে সেরা অফার’ স্লোগানে সারা দেশে চলছে ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। ক্যাম্পেইনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ অফারের আওতায় এবার ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন লালমোহন উপজেলার কনফেকশারি দোকানি মো. শামীম। তিনি ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ৩৫তম মিলিয়নিয়ার। শামীমের মিলিয়নিয়ার হওয়ার খবরে রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে দ্বীপ জেলা ভোলায়। মঙ্গলবার (১৪ মে) চরফ্যাশন উপজেলার সদর রোডে শরিফ পাড়া এলাকার ওয়ালটন প্লাজা কর্তৃক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শামীমের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। উল্লেখ্য, আসন্ন ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে আবারো মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ৪ মে দোকানে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটন প্লাজা থেকে থেকে ১২ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ২৭০ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন শামীম। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নাম্বার ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। ফ্রিজ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার আগেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে একটি ম্যাসেজ যায়। জানতে পারেন, ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা ক্যাশ পেয়েছেন তিনি। চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে শামীম বলেন, দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য ব্যবহার করছি অনেক দিন ধরে। ওয়ালটনের পণ্য বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। দাম কম। সার্ভিসও ভালো। তাই দোকানে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটনেরই ফ্রিজ কিনি। কিন্তু কিস্তিতে একটি ফ্রিজ কিনেও যে এতো বড় উপহার পাবো তা স্বপ্নেও ভাবতে পরিনি। এমন পুরস্কার ওয়ালটনের দ্বারাই দেওয়া সম্ভব। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকা ব্যবসার কাজে লাগাবো। ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।  এ সময় চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, পণ্য কেনায় ক্রেতাদের সারাবছরই কোনো না কোনো সুবিধা দিয়ে থাকে ওয়ালটন। ননস্টপ মিলিয়নিয়ার তার মধ্যে একটি। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এখন বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি করছে ওয়ালটন। দেশে সৃষ্টি করে চলেছে ব্যাপক কর্মসংস্থান। এ জন্য সবার উচিৎ এই দেশি ব্র্যান্ডকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। দেশি ব্র্যান্ডের পণ্য কিনলে দেশের টাকা দেশে থাকে। দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হয়।  অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চরফ্যাশন থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা, স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার গিয়াস উদ্দীন, বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ নুরুল ইসলাম বাচ্চু, ওয়ালটনের মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স বিভাগের সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন, চিফ ডিভিশনাল অফিসার আল মাহফুজ খান, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার শাহানুর আলম, বরিশাল ডিভিশন সার্ভিস মনিটরিং অফিসার মিজানুর রহমান, ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম রেজা, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার লালু কুন্ডু, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মো. লিয়ন এবং ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার আবু ওয়াসীসহ ওই অঞ্চলে কর্মরত বিভিন্ন ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজাররা।
১৫ মে, ২০২৪

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ৩৩তম মিলিয়নিয়ার হলেন মাদ্রাসা শিক্ষক আমিনুল
ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের দেশব্যাপী চলমান ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০’-এ ফ্রিজ কিনে এবার মিলিয়নিয়ার হয়েছেন রাজশাহীর মাদ্রাসা শিক্ষক আমিনুল ইসলাম। পেলেন নগদ ১০ লাখ টাকা। এই নিয়ে ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৩৩ জন গ্রাহক।  ঈদ উৎসবকে সামনে রেখে দেশব্যাপী ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর আওতায় ‘সেরা পণ্যে সেরা অফার’ স্লোগানে ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন এবং ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। চলতি বছরের ১ মার্চ থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই সুবিধা পাবেন ক্রেতারা।  এই ক্যাম্পেইনের আওতায় আমিনুল ইসলাম গত ২৪ মার্চ তানোর থানা রোডে ওয়ালটনের পরিবেশক শোরুম ‘মেসার্স তছলিমা ইলেকট্রনিক্স’ থেকে ৩২ হাজার ৫৯০ টাকা দিয়ে ১৬৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নম্বর এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। ফ্রিজ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার আগেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে একটি ম্যাসেজ যায়। ম্যাসেজে দেখেন- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে তিনি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) রাজশাহীর তানোর উপজেলার থানার মোড় এলাকায় তানোর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মিলিয়নিয়ার আমিনুল ইসলামের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান এবং বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। মাদ্রাসা শিক্ষক আমিনুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি নওগাঁর মান্দা উপজেলার খাগড়ায়। পরিবারে রয়েছেন স্ত্রী, বাবা মা ও ভাইসহ পাঁচজন সদস্য। তিনি রাজশাহী কলেজ থেকে গণিতে স্নাতকোত্তর শেষ করে বর্তমানে শহরের আম চত্বর এলাকার আল মারকাযুল ইসলামি আসসালাফি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করছেন।  অনুষ্ঠানে আমিনুল ইসলাম বলেন, এখন প্রায় সবার ঘরেই ওয়ালটন ফ্রিজ ব্যবহার হচ্ছে। শুনেছি ওয়ালটন ফ্রিজের মান অনেক ভালো। দামও হাতের নাগালে। তাই আমার বাসার জন্যও ওয়ালটন ফ্রিজ কিনি। কিন্তু ওয়ালটনের একটি ফ্রিজ কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাব তা কল্পনাও করিনি। ওয়ালটনের কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ। ওয়ালটন থেকে প্রাপ্ত টাকায় অসুস্থ বাবা-মায়ের চিকিৎসা করাব এবং অবশিষ্ট টাকা আমার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখব।  তিনি আরও বলেন, ওয়ালটন যে কখনো ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে না তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি শতভাগ রক্ষা করে তার প্রমাণ আমি নিজেই। তাই সবাইকে ওয়ালটনের পণ্য কেনার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।  অনুষ্ঠানে জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগর বলেন, ওয়ালটন এখন দেশের স্বনামধন্য ও শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড। সব ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য তৈরি করে সাশ্রয়ী দামে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিচ্ছে। এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। ওয়ালটন দেশের জন্য যা করার করছে; এখন আমাদের কাজ হচ্ছে ওয়ালটনের পণ্য কিনে প্রতিষ্ঠানটিকে সামনের দিকে আরও এগিয়ে নেওয়া। ওয়ালটনের পণ্য কেনার পর আমাদের দেশের টাকা দেশেই থাকবে।  চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, ওয়ালটন সব সময় ভালোর সঙ্গে থাকে। ওয়ালটন চায়, দেশের মানুষ যেন ভালো থাকে। ঈদের আনন্দটাকে আরও বাড়িয়ে দিতে ওয়ালটনের এই মিলিয়নিয়ার অফার চলছে। বাংলাদেশে ওয়ালটনের জন্ম না হলে, সবাইকে বহু দাম দিয়ে ফ্রিজসহ সব প্রোডাক্ট কিনতে হতো। তাই আপনারা সবাই দেশীয় কোম্পানি ওয়ালটনের পণ্য কিনুন। ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের হেড অব সেলস ফিরোজ আলম বলেন, পণ্য কেনার জন্য ওয়ালটন যে ১০ লাখ টাকা দিচ্ছে এবং ক্রেতাকে দেওয়া কথা শতভাগ রক্ষা করে তার প্রমাণ আজকের এই অনুষ্ঠান।  অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তানোর থানার ওসি আব্দুর রহিম, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার মিজানুর রহমান, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার আসাদ্জ্জুামান এবং ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘তছলিাম ইলেকট্রনিক্স’-এর স্বত্বাধিকারী শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
০৬ এপ্রিল, ২০২৪

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ‘মিলিয়নিয়ার’ হলেন কুমিল্লার ভ্যানচালক হুমায়ুন
দেশব্যাপী উৎসবের আমেজে চলছে ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। এর আওতায় দেশের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে এবার মিলিয়নিয়ার হয়েছেন কুমিল্লার দেবিদ্বারের ভ্যানচালক হুমায়ুন সরকার। এর আগে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন আরও ৩১ জন ক্রেতা। ওয়ালটনের ১০ লাখ টাকায় ভাগ্য বদলের মিছিলে এবার যোগ দিলেন হুমায়ুন সরকার। ঈদ উৎসবকে সামনে রেখে দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। ‘সেরা পণ্যে সেরা অফার’ স্লোগানে এ সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন এবং ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। শনিবার (১৬ মার্চ) দেবিদ্বার  উপজেলার নিউমার্কেট এলাকায় ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘চৌধুরী ইলেকট্রনিক্স’ এ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মিলিয়নিয়ার হুমায়ুন সরকারের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান। সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেবিদ্বার পৌরসভার মেয়র সাইফুল ইসলাম শামীম, স্থানীয় রাজনীতিক মামুনুর রশিদ মামুন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কাশেম, পৌর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হিরন মোল্লা, ওয়ালটনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মনিরুল হক মনা, ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার সোহেল রানা, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার রাকিবুল হাসান এবং ওয়ালটন শোরুমের স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ। চার বছর ধরে ভ্যান চালাচ্ছেন গুনাইঘর এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হুমায়ুন। এর আগে কৃষি কাজে দিনমজুর হয়ে কাজ করতেন। ১ ছেলে ১ মেয়েসহ ৪ সদস্যের পরিবারের প্রধান তিনি। বাসায় ব্যবহারের জন্য চলতি মাসের ৯ তারিখে ‘চৌধুরী ইলেকট্রনিক্স’ থেকে ৪৫ হাজার ২০০ টাকা মূল্যের একটি ফ্রিজ কেনেন হুমায়ুন।  ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নম্বর এবং এর মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। ফ্রিজ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার আগেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে একটি ম্যাসেজ যায়। জানতে পারেন, ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন তিনি। সেই টাকায় বাড়ি করার পাশাপাশি মেয়ের বিয়ে দেবেন।  হুমায়ুন সরকার বলেন, ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পাব তা কখনো স্বপ্নেও ভাবিনি। এই টাকায় আমার জীবন পরিবর্তন হয়ে যাবে। ওয়ালটন প্রমাণ করল- তারা ক্রেতাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। আমার ভাগ্য খুলে দিয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানের পক্ষেই সম্ভব এত বড় আর্থিক সুবিধা দেওয়া। আমি দেশের বৃহৎ এ প্রতিষ্ঠানের পরিবারের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।  অনুষ্ঠানে সবাইকে দেশি পণ্য কেনা ও ব্যবহারের আহ্বান জানিয়ে চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, আমরা দেশের পণ্য কিনলে আমাদের টাকা দেশে থাকবে। বিদেশি পণ্য কিনলে দেশের টাকা বাইরে চলে যায়। দেশ উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থেকে বঞ্চিত হয়। তাই দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে নিজস্ব পণ্য কেনার কোনো বিকল্প নেই। জানা গেছে, প্রতিবছরের মতো এবারের ঈদের স্থানীয় বাজারে ফ্রিজের প্রায় ৮০ ভাগ চাহিদা এককভাবে নিজেরাই পূরণের টার্গেট নিয়েছে ওয়ালটন। এ লক্ষ্য পূরণে ওয়ালটন বাজারে ছেড়েছে তিন শতাধিক মডেল ও ডিজাইনের রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার ও বেভারেজ কুলার। এসব ফ্রিজের দাম ১৪ হাজার ৯৯০ টাকা থেকে ২ লাখ টাকার মধ্যে। ওয়ালটন ফ্রিজে এআইওটি বেজড স্মার্ট প্রযুক্তি, ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার, ন্যানো হেলথ কেয়ার ও অ্যান্টি ফাংগাল ডোর গ্যাসকেট প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের সহজ কিস্তি সুবিধা ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসর ১২ বছরের গ্যারান্টি, ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবা, দেশব্যাপী বিস্তৃত সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্র্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ায় গ্রাহকপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে ওয়ালটন ফ্রিজ। 
১৮ মার্চ, ২০২৪

বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ফ্রিজ ও টিভি
দেশের সেরা রেফ্রিজারেটর ও টেলিভিশন ব্র্যান্ডের মর্যাদা পেল ওয়ালটন। অর্জন করল ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’। এর মধ্যে ওয়ালটন ফ্রিজ ১০ম বারের মতো এ পুরস্কার জিতেছে। দেশের ফ্রিজ ও টেলিভিশন বাজারে সিংহভাগ ক্রেতার আস্থা অর্জনের মাধ্যমে টেকসই ব্র্যান্ড ইক্যুইটি তৈরির স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার পায় বাংলাদেশের শীর্ষ ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, হোমঅ্যাপ্লায়েন্স এবং আইসিটি পণ্য প্রস্তুত ও রপ্তানিকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। নিয়েলসেন বাংলাদেশের অংশীদারিত্বে এবং ডেইলি স্টারের সহায়তায় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের ১৫তম আসরে রেফ্রিজারেটর ও টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে সেরা ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল ওয়ালটন।  শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর ‘প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও’ হোটেলে জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। ওয়ালটনের পক্ষে বেস্ট রেফ্রিজারেটর ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) তোফায়েল আহমেদ, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) দিদারুল আলম খান, ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম রেজা এবং ব্র্যান্ড ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান।  বেস্ট টেলিভিশন ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন ওয়ালটন টিভির সিবিও মোস্তফা নাহিদ হোসেন, সিএমও দিদারুল আলম খান ও ব্র্যান্ড ম্যানেজার খন্দকার আশিকুল হাসান।      সেরা রেফ্রিজারেটর ও টেলিভিশন ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি অর্জনে ওয়ালটনের অগণিত গ্রাহক, পরিবেশক, ডিলার, সব সদস্য ও শুভানুধ্যায়ীদের অভিনন্দন জানান ওয়ালটনের সিএমও দিদারুল আলম খান। তিনি বলেন, নিঃসন্দেহে এটি বিশাল অর্জন। এই অর্জনের বড় অংশীদার হচ্ছে ওয়ালটনের বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত ক্রেতারা। এ সাফল্য ২০৩০ সালের মধ্যে ওয়ালটনকে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্য অর্জনে অনুপ্রেরণা জোগাবে। ওয়ালটন ফ্রিজের সিবিও তোফায়েল আহমেদ জানান, ১০ম বার সেরা রেফ্রিজারেটর ব্র্যান্ডের মর্যাদা পাওয়া নিঃসন্দেহে এক বিশাল গৌরবজনক অর্জন। এ সফলতার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে দেশপ্রেমিক ক্রেতারা এবং ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মতো ওয়ালটনের সর্বোচ্চ ক্রেতাসুবিধা ভিত্তিক বিপণন কৌশল।    ওয়ালটন টিভির সিবিও মোস্তফা নাহিদ হোসেন বলেন, দেশের সেরা টেলিভিশন ব্র্যান্ডের মর্যাদা অর্জন করা ওয়ালটন টিভির জন্য এক বিশাল মাইলফলক। এই অর্জনে দেশি-বিদেশি ক্রেতা সাধারণের হাতে উন্নত প্রযুক্তির টেলিভিশন তুলে দেওয়ার প্রতি আমাদের দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল।   উল্লেখ্য, বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সেরা ব্র্যান্ড বাছাই করতে নিয়েলসন বিশ্বমানের ‘উইনিং ব্র্যান্ডস’ জরিপ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। দেশের সকল বিভাগ থেকে ভোক্তারা এই জরিপে অংশ নেন। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে দেশের ব্র্যান্ড ইক্যুইটি ইনডেক্স, ব্র্যান্ড প্রাইওরিটি, চিন্তা, পছন্দ, উপযোগিতা, প্রাইস প্রিমিয়াম, মার্কেট শেয়ার ইত্যাদি মানদন্ড বিবেচনায় এ বছর সেরা রেফ্রিজারেটর ও টেলিভিশন ব্র্যান্ডের পুরস্কার পেয়েছে ওয়ালটন।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

ভারতে ওয়ালটন ফ্রিজ বিক্রি শুরু
ভারতের বাজারে ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছে ওয়ালটন। দেশটিতে অনেক আগে থেকেই ওইএম হিসেবে ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিনসহ বিভিন্ন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্য রপ্তানি করছে প্রতিষ্ঠানটি। এবার নিজস্ব ব্র্যান্ড লোগোতেও ফ্রিজ রপ্তানি শুরু করেছে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস জায়ান্ট। প্রাথমিকভাবে দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে প্রায় ৩০০ আউটলেটে বিক্রি হচ্ছে ফ্রিজ। ওয়ালটন ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার তোফায়েল আহমেদ বলেন, দেশে এখন একচেটিয়া আধিপত্য ওয়ালটন ফ্রিজের। ওয়ালটনের টার্গেট বিশ্ববাজারেও শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করা। এরই ধারাবাহিকতায় ভারতে বিজনেস সম্প্রসারণ করেছি। ওয়ালটন গ্লোবাল বিজনেস শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুর রউফ জানান, ভারত এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ জনসংখ্যার এ দেশটিতে বার্ষিক ১ কোটি ৪০ লাখ ইউটিন ফ্রিজের চাহিদা রয়েছে। দেশটিতে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড লোগোতে ফ্রিজ বিক্রয় ও বিপণন শুরুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্য রপ্তানি খাতে সম্ভাবনাময় এক বিশাল বাজারের দ্বার উন্মোচন হলো।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০০% ক্যাশ ভাউচারে নতুন সংসার সাজালেন বিথী সাহা
দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯। এর আওতায় বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন রাজধানীর ফার্মগেটের বাসিন্দা বিথী সাহা। প্রাপ্ত ক্যাশ ভাউচার দিয়ে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের টিভি, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ফ্যান, ব্লেন্ডারসহ ঘরভর্তি অসংখ্য ইলেকট্রনিক্স পণ্য নিলেন তিনি। ওয়ালটনের একটি ফ্রিজ কেনার সুবাদে তার নতুন সংসার সাজানোর স্বপ্নপূরণ হওয়ায় মহাখুশি বিথী সাহা। রোববার (৫ নভেম্বর) বিকেলে মহাখালী ওয়্যারলেসগেট ওয়ালটন প্লাজা শাখায় বিথী সাহার হাতে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।  এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার জাকির হোসেন, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার আবু নাসের প্রধান, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মিজানুর রহমান, প্লাজা ম্যানেজার আল আমিন মিয়া, ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার মো. শহীদুল ইসলাম ও ব্র্যান্ড ম্যানেজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান।   অনলাইনে গ্রাহকদের দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে ডিজিটাল কাস্টমার ডাটাবেজ তৈরি করছে ওয়ালটন। সেজন্য সারা দেশে চালাচ্ছে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। এরই ধারাবাহিকতা গত ১ নভেম্বর থেকে সারা দেশে শুরু হয়েছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯। এর আওতায় দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম বা অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ই-প্লাজা থেকে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচারসহ কোটি কোটি টাকার ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ সুবিধা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাওয়া যাবে।  ক্রেতা বিথী সাহার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার দুর্গাপুরে। ঢাকার সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির ফার্মাসিউটিক্যালস ডিপার্টমেন্ট থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন।  বিথী সাহা বলেন, সম্প্রতি তার বিয়ে হয়েছে। তাই নতুন সংসারের জন্য গত ৪ নভেম্বর ওয়ালটন প্লাজা থেকে ৪৮ হাজার ৬৯০ টাকা দিয়ে একটি ফ্রিজ কেনেন। এরপর তার নাম, মোবাইল নাম্বার ও ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নাম্বার ডিজিটাল পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরেই ওয়ালটন থেকে তার মোবাইলে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার একটি এসএমএস আসে।  বিথী সাহা আরও বলেন, ফ্রিজ কিনে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাব তা ভাবিনি। সত্যিই খুব ভালো লাগছে। আমার নিজ হাতে নতুন সংসার সাজানোর যে স্বপ্ন তা পূরণ করেছে ওয়ালটন স্মার্ট ফ্রিজ। ওই ক্যাশ ভাউচার দিয়ে নতুন সংসারের জন্য টিভি, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ফ্যান, ব্লেন্ডারসহ প্রয়োজনীয় অনেক ইলেকট্রনিক্স পণ্য নিতে পেরেছি। সেজন্য ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে বিশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ক্রেতাদের এরকম সুবিধা দেওয়ায় দেশের সেরা ব্র্যান্ড ওয়ালটনের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে।  আমিন খান বলেন, ওয়ালটন গ্রাহকদের হাতে আন্তর্জাতিকমানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের ফ্রিজ তুলে দিচ্ছে। বর্তমানে দেশের সিংহভাগ চাহিদা মিটিয়ে ওয়ালটন পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে। যা আমাদের দেশের জন্য গর্বের। দেশীয় পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের ভালোবাসার মাধ্যমেই এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন। তাই ক্রেতাদেরও নানা সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। এরই ধারাবাহিকতায় চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯ এর আওতায় দেওয়া ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার দিয়ে ক্রেতারা তাদের পছন্দমতো ওয়ালটনের যে কোনো পণ্য ঘরে তুলতে পারছেন।  জানা গেছে, আন্তর্জাতিকমান যাচাইকারী সংস্থা নাসদাত ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে ওয়ালটনের প্রতিটি ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হচ্ছে। ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরে রয়েছে বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিং। ফ্রিজ উৎপাদন ও রপ্তানিতে ওয়ালটন অর্জন করেছে আইএসও, ওএইচএসএএস, ইএমসি, সিবি, আরওএইচএস, এসএএসও, ইএসএমএ, ইসিএইচএ, জি-মার্ক, ই-মার্ক ইত্যাদি সার্টিফিকেট। আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন ফ্রিজ রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। ওয়ালটন ফ্রিজে গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসরে ১২ বছর পর্যন্ত গ্যারান্টি ও ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সুবিধা। এ ছাড়া আইএসও সনদপ্রাপ্ত ওয়ালটন সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় দেশব্যাপী বিস্তৃত ৮২টি সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
০৬ নভেম্বর, ২০২৩

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে কোটি টাকার ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ
শীত আসছে। শীতের আগমনী বার্তা আর উৎসবের আমেজ নিয়ে দেশব্যাপী ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯’ শুরু করল ওয়ালটন। পূর্বের মতো ক্যাম্পেইনের এই সিজনেও ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতাদের জন্য রয়েছে বিশেষ চমক। সিজন-১৯ এর আওতায় দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ই-প্লাজা থেকে যে কোনো মডেলের ফ্রিজ কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচার। এ ছাড়াও পাবেন কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশব্যাক।  মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯’ এর ডিক্লারেশন প্রোগ্রামে এসব সুবিধা ঘোষণা দেওয়া হয়। চলতি বছরের ১ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ওয়ালটন ফ্রিজ ক্রয়ে এসব সুবিধা পাবেন ক্রেতারা।  অনুষ্ঠানে দেশব্যাপী ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯ এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের চিফ বিজনেস অফিসার তোফায়েল আহমেদ।  এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ওয়ালটন প্লাজার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটনের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এমদাদুল হক সরকার, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার ও ইভা রিজওয়ানা নিলু, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আরিফুল আম্বিয়া, দিদারুল আলম খান (চিফ মার্কেটিং অফিসার), ফিরোজ আলম ও আনিসুর রহমান মল্লিক, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আজিজুল হাকিম ও শহীদুজ্জামান রানা, সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন প্রমুখ।  ডিক্লারেশন প্রোগ্রাম সঞ্চালনা করেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।  অনুষ্ঠানে ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের সিবিও তোফায়েল আহমেদ জানান, দেশের ফ্রিজ বাজারে ওয়ালটনের মার্কেট শেয়ার প্রায় ৭৫ শতাংশ। ওয়ালটন গ্রাহকদের হাতে শুধু আন্তর্জাতিকমানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের ফ্রিজই তুলে দিচ্ছে না; সর্বোচ্চ বিক্রয়োত্তর সুবিধা প্রদানেও বদ্ধপরিকর। তাই অনলাইন অটোমেশনের মাধ্যমে গ্রাহকদের আরো দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে কাস্টমার ডাটাবেজ গড়ে তুলছে ওয়ালটন। সেজন্য সারা দেশে চালানো হচ্ছে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। এরই ধারাবাহিকতায় শীতকে সামনে রেখে ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯’ শুরু করেছে ওয়ালটন। পূর্বের মতো ক্যাম্পেইনের এই সিজনও গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া ফেলবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদী।     কর্মকর্তারা জানান, সিজন-১৯ এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হবে। এরপর ওয়ালটনের কাছ থেকে ফিরতি এসএমএস-এর মাধ্যমে ক্রেতারা পেতে পারেন ২শ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচার। এ ছাড়াও পাবেন কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। প্রাপ্ত ক্যাশ ভাউচার দিয়ে ক্রেতারা তাদের পছন্দমতো ওয়ালটনের যে কোনো পণ্য কিনতে পারবেন। ক্যাম্পেইন চলাকালে ফ্রিজ কেনার পর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল নম্বর এবং পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য ওয়ালটনের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে, ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যে কোনো ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। অন্যদিকে সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ক্যাম্পেইনের প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন।  ওয়ালটন ফ্রিজের প্রকৌশলীরা জানান, ওয়ালটনের প্রতিটি ফ্রিজ আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারী সংস্থা নাসদাত ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে বাজারে ছাড়া হচ্ছে। ওয়ালটন ফ্রিজের রয়েছে বিএসটিআইয়ের ফাইভ স্টার এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিং। ফ্রিজ উৎপাদন ও রপ্তানিতে ওয়ালটন অর্জন করেছে আইএসও, ওএইচএসএএস, ইএমসি, সিবি, আরওএইচএস, এসএএসও, ইএসএমএ, ইসিএইচএ, জি-মার্ক, ই-মার্ক ইত্যাদি সার্টিফিকেট। ফলে দেশের সিংহভাগ চাহিদা মিটিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে।  বর্তমানে বাজারে রয়েছে ওয়ালটনের দুই শতাধিক মডেল ও ডিজাইনের রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার ও বেভারেজ কুলার। এসব ফ্রিজের দাম ১৪ হাজার ৯৯০ টাকা থেকে ১ লাখ ৪২ হাজার ৯৯০ টাকার মধ্যে। ওয়ালটন ফ্রিজের গ্রাহকরা ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসারের ১২ বছর পর্যন্ত গ্যারান্টি ও ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সুবিধা পাচ্ছেন। আইএসও সনদপ্রাপ্ত ওয়ালটন সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় দেশব্যাপী বিস্তৃত ৮২টি সার্ভিস সেন্টার থেকে গ্রাহকেরা দ্রুত সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা পাচ্ছেন।
০১ নভেম্বর, ২০২৩

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাসান আহামদ
ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন আরো একজন ক্রেতা। তিনি হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের হাসান আহামদ। দেশব্যাপী চলমান ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৮’তে ঘোষিত বিশেষ ক্রেতাসুবিধার আওতায় ফ্রিজ কিনে ওই গাড়িটি পান তিনি। উল্লেখ্য, অনলাইন অটোমেশনের মাধ্যমে গ্রাহকদের আরো দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ঈদুল আজহা উপলক্ষে ক্যাম্পেইনের সিজন-১৮তে ঘোষণা করা হয়েছে ‘ওয়ালটন পণ্যে সাজবে বাড়ি, ঈদে এবার নিজের গাড়ি’ শীর্ষক বিশেষ ক্রেতাসুবিধা। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্লাটফর্ম ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি বা ওয়াশিং মেশিন কিনে ক্রেতারা পাচ্ছেন গাড়িসহ লাখ লাখ উপহার। ইতোমধ্যে এই সিজনে ওয়ালটন থেকে গাড়ি ফ্রি পেয়েছেন ৪ জন ক্রেতা। তারা হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাসান আহামদ, যশোরের শার্শার শ্রী রতন লাল বাসফোড়, নওগাঁর খাদিজা বিবি ও নারায়ণগঞ্জের মাসুদ করিম। এছাড়া ওয়ালটন ফ্রিজ, টিভিসহ লাখ লাখ উপহার পেয়েছেন অসংখ্য ক্রেতা। ১৫ জুলাই, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত এই সুবিধা থাকছে। বুধবার (২১ জুন) বিকেলে শহরের মোদকবাড়ি মোড়ে ওয়ালটন এক্সক্লুসিভ শোরুম আহাদ এন্টারপ্রাইজে এক জমকালো গাড়ি হস্তান্তর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। এতে সৌভাগ্যবান ক্রেতা হাসানের হাতে গাড়ির চাবি তুলে দেন ওয়ালটনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) এমদাদুল হক সরকার এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ফিরোজ আলম, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর নেয়ামুল হক, ওয়ালটনের রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার রাকিবুল হাসান এবং আহাদ এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী আব্দুল আহাদসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। জানা গেছে, ক্যাম্পেইন চলাকালীন ওয়ালটন ফ্রিজ, টিভি, এসি ও ওয়াশিং মেশিন কেনার সময় পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ক্রেতাদের মোবাইলে গাড়ি ফ্রিসহ লাখ লাখ উপহারের এসএমএস যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ওয়ালটন প্লাজা বা পরিবেশক শোরুম সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতাদের তা বুঝিয়ে দিচ্ছে। মা-বাবাসহ ৮ সদস্যের পরিবার নিয়ে সদর উপজেলার উত্তর নাটাই ইউনিয়নের বেহাইর গ্রামে বসবাস হাসানের। গত ১৮ জুন শহরের মোদকবাড়ি মোড়ে ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ পরিবেশক শোরুম ‘আহাদ এন্টারপ্রাইজ’ থেকে ৩৪ হাজার ৪৯০ টাকা দিয়ে ২১৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন হাসান। কেনার পর তার মোবাইল নাম্বার দিয়ে ফ্রিজটি ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরেই তার মোবাইলে ওয়ালটন থেকে গাড়ি ফ্রি পাওয়ার মেসেজ আসে। গাড়ি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ক্রেতা হাসান আহামদ বলেন, এতদিন বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের উপহার দেয়ার বিষয়টি বিশ্বাস করতাম না। ভাবতাম- কোম্পানিগুলো উপহারের কথা বললেও গ্রাহকদের তা দেয় না। তাই ওয়ালটন থেকে গাড়ি ফ্রি পাওয়ার মেসেজও প্রথমে বিশ্বাস হচ্ছিল না। তবে ওয়ালটন আমার সেই ভুল ধারণা ভেঙে দিয়েছে। আজ আমার হাতে নতুন গাড়ির চাবি তুলে দিয়ে ওয়ালটন যে একটি ব্যতিক্রমী প্রতিষ্ঠান তা প্রমাণ করলো। তারা ক্রেতাদের দেয়া প্রতিশ্রুতি শতভাগ রক্ষা করে। আজ থেকে ওয়ালটনের ওপর আমার আস্থা আরো বাড়ল। এমদাদুল হক সরকার বলেন, ওয়ালটন ব্র্যান্ড বাজারে আসার পর থেকে বাংলাদেশের মানুষ উন্নতমানের ইলেকট্রনিক্স পণ্য সহজেই বিভিন্ন সুবিধাসহ সাশ্রয়ী দামে কিনতে পারছেন। গ্রাহকরা ওয়ালটন পণ্যের ওপর আস্থা রাখায় আজ দেশসেরা ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডে রূপ নিয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের জন্য কাজ করছে ওয়ালটন। দেশের চাহিদা মিটিয়ে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটনের তৈরি প্রযুক্তিপণ্য রপ্তানি হচ্ছে ৪০টিরও বেশি দেশে। দেশের মানুষকে সেবা দেয়ার এই প্রক্রিয়া ওয়ালটনের পক্ষ থেকে সর্বদা চলমান থাকবে। জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন যে গ্রাহকদের দেয়া প্রতিশ্রুতি শতভাগ রক্ষা করে আজকের অনুষ্ঠান তারই প্রমাণ। বাংলাদেশে তৈরি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ওয়ালটন পণ্য কিনতে সবার প্রতি তিনি আহ্বান জানান।  
২৩ জুন, ২০২৩
X