সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪, ২৪ আষাঢ় ১৪৩১
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ আনন্দ ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
Kalbela
image/svg+xml
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে ‘পিস্তল’সহ আটক দুই
৫৪ মিনিট আগে
কাউন্সিলর আতিকুরের চারটি বাড়ি জব্দের আদেশ
১ ঘণ্টা আগে
মাউশিতে একসঙ্গে ২৮ জনের সংযুক্তি বাতিল
২ ঘণ্টা আগে
আ.লীগ গণতন্ত্রকে লাশ বানিয়ে ফেলেছে : রিজভী
২ ঘণ্টা আগে
রংপুরে বাড়ছে তিস্তার পানি, পানিবন্দি পাঁচ শতাধিক পরিবার
৩ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪, ২৪ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৮ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪, ২৪ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
অনুসন্ধান
আলোচিত সামেক হাসপাতালের পরিচালক ডা. শীতল চৌধুরীকে ওএসডি
আলোচিত সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিচালক ডা. শীতল চৌধুরীকে ওএসডি করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সোমবার (১ জুলাই) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সহকারী সচিব এম কে হাসান জাহিদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে ঢাকার মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে বদলি করা হয়েছে। অপরদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. শেখ কুদরত ই খোদাকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে চলতি দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। জানা গেছে, ডা. শীতল চৌধুরী পরিচালক হিসেবে যোগদানের পর থেকেই মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়। তিনি সপ্তাহে মাত্র দুই দিন অফিস করতেন। কোটি টাকা মূল্যের ব্যক্তিগত গাড়ি কিনেছেন। ডা. শীতল চৌধুরী কয়েকজন স্টাফদের সঙ্গে সিন্ডিকেট করে হাসপাতাল পরিচালনা পরিষদের যোগসাজশে করে লুটপাট করে আসছিলেন। হাসপাতালের স্টাফদের বেতন ছাড়াতে গেলেও টাকা দিতে হয়েছে ওই দুর্নীতিবাজ পরিচালক ডা. শীতল চৌধুরীকে। ফলে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল সাতক্ষীরার মানুষ। মেডিকেলের ল্যাব, এক্সরে বিভাগ ও কেবিন ভাড়া থেকে প্রতি সপ্তাহে মোটা অঙ্কের টাকা পরিচালকের হাতে দিতে হয়েছে। তা না দিলে বিভাগ পরিবর্তন করে দেওয়ার হুমকি-ধমকিও প্রদর্শন করেন ডা. শীতল চৌধুরী। এ ছাড়া হাসপাতালের ওষুধ কেনার জন্য বরাদ্দ হওয়ায় ৭ কোটি টাকার কোনো ওষুধ না কিনে পুরো টাকাটাই আত্মসাৎ করেছেন। এসব অনিয়মের বিষয়ে পরিচালক ডা. শীতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত করলে সত্যতা পাওয়া যাবে। এসব অভিযোগ নিয়ে গত ২৪ জুলাই ২৩ তারিখে দুর্নীতি দমন কমিশন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ভূমিহীন সমিতির নেতারা। এ ছাড়া প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করা হয়। ওই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার ওএসডি হওয়ার খবরে আনন্দ প্রকাশ করেছেন ভূমিহীন সমিতির নেতাসহ সাতক্ষীরার সচেতন মহল। এদিকে, সাংবাদিক, রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিসহ অধিকাংশের কল ধরেন না বলে অভিযোগ রয়েছে ডা. শীতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে। সরকারি ফোন নম্বরে কেউ কল দিলে সহজেই কল রিসিভ করেন না। আরও অভিযোগ রয়েছে, কেউ একাধিকবার কল দিলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। ফোন না ধরার কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েন সেবাপ্রত্যাশীরা। এতে তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সাংবাদিকরা সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন জেলার একাধিক সংবাদকর্মী।
০২ জুলাই, ২০২৪
ছাগলকাণ্ডে সেই মতিউরকে ওএসডি
ছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্মকর্তা মতিউর রহমানকেস ওএসডি করা হয়েছে।
২৩ জুন, ২০২৪
স্ত্রী রিমান্ডে, কারিগরির চেয়ারম্যান ওএসডি
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অবৈধ সার্টিফিকেট তৈরি ও বিক্রি চক্রের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী সেহেলা পারভীন। তাকে ঘুষ দিয়েই চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে এই অপকর্ম করে আসছিল। টাকার বিনিময়ে এ চক্রের সদস্যদের সহায়তা করে আসছিলেন বোর্ডের কয়েকজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কিছু গণমাধ্যমকর্মী। এরই মধ্যে চেয়ারম্যানের স্ত্রীকে গ্রেপ্তারের পর দুদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। ডিবি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে, সনদ জালিয়াতির ঘটনায় কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবরকে ওএসডি করা হয়েছে। তার জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বোর্ডের পরিচালক অধ্যাপক মামুন উল হককে। রোববার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। আজ সোমবার এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি হবে বলে জানা গেছে। ডিবির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, এমন অপকর্মে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান দায় এড়াতে পারেন না। মূলত তার স্ত্রীর সহযোগিতায় ভুয়া সনদ চক্র বেপরোয়া ছিল। চেয়ারম্যানকে যে কোনো সময়ে ডিবি কার্যালয়ে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে। গোয়েন্দা জিজ্ঞাসাবাদে ভুয়া সনদ বিক্রি চক্রের মূলহোতা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রধান কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ (সিস্টেম অ্যানালিস্ট) প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামান জানিয়েছেন, তিনি শুধু একাই নন, বোর্ডের আরও লোকজন এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বোর্ডের সিবিএ নেতা আব্দুল বাসেত, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামার মামুনুর রশিদ, উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভোকেশনাল) জাকারিয়া আব্বাসিসহ বিভিন্ন লোকজন তাকে সার্টিফিকেটের গ্রাহক জুটিয়ে দিতেন। তাদের হাতে সনদ তৈরি করে তুলে দেওয়া হলেও টাকা পেতেন না। এ ছাড়া চেয়ারম্যানের স্ত্রী সেহেলা পারভীন স্বামীর মাধ্যমে তাকে (শামসুজ্জামান) বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিভিন্ন সময় লাখ লাখ টাকা নিয়েছেন। সেহেলা পারভীনের প্রতিশ্রুতি পেয়ে তিনি নির্ভয়ে জাল সার্টিফিকেট তৈরি করে দেশব্যাপী বিভিন্ন সার্টিফিকেটপ্রত্যাশীর কাছে বিক্রি করতেন। পরে তা বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে আপলোড করে দিতেন। গতকাল রোববার ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে যত বড় রাঘববোয়াল জড়িত থাক না কেন, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। এক প্রশ্নের জবাবে ডিবিপ্রধান বলেন, ‘আমাদের তথ্য-উপাত্তে যদি চেয়ারম্যানের সংশ্লিষ্টতা থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়, তাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করব। আমরা যে কোনো সময় তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকব।’ ডিবি লালবাগ বিভাগ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জাল সার্টিফিকেট তৈরির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ১ এপ্রিল রাজধানীর পীরেরবাগ এলাকায় একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার সেলের সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামান ও একই প্রতিষ্ঠানের চাকরিচ্যুত এবং বর্তমানে শামসুজ্জামানের ব্যক্তিগত বেতনভুক্ত সহকারী ফয়সালকে গ্রেপ্তার করে। তাদের দেওয়া তথ্যে বিপুল পরিমাণ জাল সার্টিফিকেট, নম্বরপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড, প্রবেশপত্র এবং জাল সার্টিফিকেট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। রিমান্ডে তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী ৫ এপ্রিল কুষ্টিয়া জেলার সদর থানা এলাকা থেকে গড়াই সার্ভে ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটের পরিচালক সানজিদা আক্তার কলিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই তিনজন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। ডিবির তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তাদের মোবাইল ফোন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এই চক্রের সঙ্গে জড়িত কামরাঙ্গীরচর হিলফুল ফুযুল টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানকে ১৮ এপ্রিল গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন গ্রেপ্তার করা হয় ঢাকা টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালক মো. মাকসুদুর রহমান ওরফে মামুনকে। রিমান্ডে পাওয়া তথ্য, ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি এবং গোয়েন্দা তদন্তে নিশ্চিত হয়ে সর্বশেষ এই চক্রের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হয়ে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী সেহেলা পারভীনকে উত্তরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ডিএমপির গোয়েন্দাপ্রধান হারুন অর রশীদ বলেন, পলিটেকনিক, ভোকেশনালসহ বিভিন্ন কারিগরি প্রতিষ্ঠানের অনেক অসাধু কর্মকর্তা এই চক্রের কাছ থেকে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য সনদ কিনেছে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিবাজ ২৫ থেকে ৩০ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। এদিকে জাল সনদ চক্রের মূলহোতা শামসুজ্জামানের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ওই ভিডিওতে ডিবি হেফাজতে তিনি তার কাছ থেকে কয়জন সাংবাদিক কত টাকা নিয়েছেন, তা প্রকাশ করেন। এ ছাড়া অন্যান্য কর্মকর্তাও যে তার কাছ থেকে জাল সনদ নিতেন, তা বলতে শোনা যায় তাকে।
২২ এপ্রিল, ২০২৪
ছাত্রীর হিজাব খুলতে বাধ্য করার অভিযোগ, শিক্ষক ওএসডি
মানিকগঞ্জে কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীর হিজাব খুলতে বাধ্য করার অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগে গাইনি বিভাগের ওই সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসকে ওএসডি করা হয়েছে। এর আগে কলেজের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছিল। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ পারসোনাল-১ শাখার উপসচিব দূর-রে- শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এক পত্রে ওএসডির বিষয়টি জানা গেছে। শনিবার (১৬ মার্চ) এই আদেশ জারি করা হয়। ওই পত্রে বলা হয়, বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তা সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাসকে ওএসডি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ন্যস্ত করা হয়েছে। তিনি আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে নতুন কর্মস্থলে যোগদান না করলে চতুর্থ কর্মদিবসে স্ট্যান্ড রিলিজ বলে গণ্য হবেন বলেও জানানো হয়। এ বিষয়ে মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. জাকির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, অভিযুক্ত সহকারী অধ্যাপক ডা. প্রতিমা রানী বিশ্বাস ওএসডির চিঠির বিষয়টি জেনেছেন।
১৭ মার্চ, ২০২৪
ঘুষের ৪২ লাখ টাকা উদ্ধার /
এবার নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ওএসডি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে থেকে ৪২ লাখ টাকা উদ্ধারের ঘটনায় এবার নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এইচ এম সালাউদ্দীন মনজুকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। সোমবার (২২ জানুয়ারি) এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ৩১ বিসিএস ব্যাচের এ কর্মকর্তা গত ২০২২ সালের ৫ জুন নারায়ণগঞ্জে যোগদান করেন। এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে সার্ভেয়ার কাওসার আহমেদকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার অপর আসামি সিদ্ধিরগঞ্জ রাজস্ব সার্কেলের প্রাক্তন আউটসোর্সিং কর্মচারী জাহিদুল ইসলাম সুমন পলাতক রয়েছেন। দুদক সূত্রে জানা যায়, গত ১০ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে সিদ্ধিরগঞ্জ রাজস্ব সার্কেলের প্রাক্তন আউটসোর্সিং কর্মচারী জাহিদুল ইসলাম সুমন (২৮) একটি কার্টনসহ নিরাপত্তা কর্মীদের হাতে আটক হন। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ওই কার্টন খুলে টাকা ৪২ লাখ টাকা পাওয়া যায়। পরে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে টাকাগুলো জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কোষাগারে জমা রাখা হয়। জব্দ করা টাকার সঙ্গে দুর্নীতির সম্পৃক্ততা আছে ধারণা করে গত ১৪ জানুয়ারি জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হক দুদকে চিঠি দেন। পরে ১৬ জানুয়ারি দুদক তাদের জেলা কার্যালয়ে মানি লন্ডারিং, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ও দণ্ডবিধির কয়েকটি ধারায় একটি মামলা করে। ওই মামলায় জাহিদুল ইসলাম সুমন ও কাওসার আহমেদকে আসামি করা হয়। কাওসারকে গ্রেপ্তার ও জাহিদুল ইসলাম সুমন পলাতক রয়েছে। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের সময় ওই কার্টনভর্তি টাকা অন্য এক ব্যবসায়ীর বলে দাবি করে জাহিদুল ইসলাম সুমন। যদিও ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এগুলো তার নয়। সার্ভেয়ার কাওসার ওই ব্যবসায়ীকে অনুরোধ করেছিলেন যেন ওই টাকা নিজের বলে দাবি করেন। সামগ্রিক বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে আমি দুদকে চিঠি দেই। তারা দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘ওই সময় জাহিদুলের বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো অভিযোগ না থাকায় তাকে আটক বা গ্রেপ্তার রাখার কোনো সুযোগ ছিল না। এখন যেহেতু মামলা হয়েছে তিনি অবশ্যই গ্রেপ্তার হবেন। ওই সার্ভেয়ারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
২৩ জানুয়ারি, ২০২৪
বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজের অধ্যক্ষকে ওএসডি
বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর শাহজাহান আলীকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে বদলি করা হয়েছে। রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরকারি কলেজ-২ শাখা থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এ ব্যাপারে জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বাক্ষর করেছেন উপসচিব সামিয়া ইয়াসমিন। প্রজ্ঞাপনে অধ্যক্ষ শাহজাহান আলী আগামী ৫ নভেম্বরের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল হতে অবমুক্ত হবেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কলেজের এক শিক্ষক বলেন, গত বছরের ১৪ জুন শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে কমিটি নিয়ে বিরোধের জেরে তার সমর্থনে ভাটা পড়েছে, অনুমান করে স্টাফ কাউন্সিলরের সম্পাদক গণিতের প্রফেসর মো. মাহতাবসহ অন্যদের সামনেই নারী শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ শাহজাহান আলী। এরপর ২৫ জুলাই সরকারি আজিজুল হক কলেজ অডিটোরিয়ামে বিকেল ৪টায় শুরু হওয়া পদ্মা সেতু উদ্বোধন নিয়ে আলোচনাসভার শেষে সন্ধ্যার পর একপর্যায়ে সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর জোহরা ওয়াহিদাকে নিয়ে কথা উঠলে এমন কুরুচিপূর্ণ ও অশোভন কথা বলেন প্রফেসর শাহজাহান আলী। পরে এ ঘটনা নিয়ে অধ্যক্ষ জোহরা ওয়াহিদা অভিযোগ করেন এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই তদন্তে দোষী প্রমাণিত হওয়ার কারণেই অধ্যক্ষ শাহজাহান আলীকে ওএসডি করা হতে পারে। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ শাহজাহান আলী বলেন, ‘ওএসডি’র ব্যাপারে চিঠি হাতে পেয়েছি। তবে কী কারণে ওএসডি তা বলতে পারছি না।’
২৯ অক্টোবর, ২০২৩
আপত্তিকর ভিডিও /
বরগুনার সাবেক ডিসি ওএসডি
নারীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরাল হওয়া বরগুনার সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. হাবিবুর রহমানকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। গতকাল রোববার তাকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি বরগুনার সাবেক ডিসি হাবিবুর রহমানের সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর আগে বিষয়টি নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘নারীর সঙ্গে বরগুনার সাবেক ডিসির আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি এবং ঘটনা সত্যি হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ বিসিএস ২২তম ব্যাচের কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর বরগুনার জেলা প্রশাসক পদে যোগ দেন। আড়াই বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০২৩ সালের ৯ জুলাই তাকে উপসচিব পদে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে পদায়ন করা হয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর তিনি যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতিও পান।
২৩ অক্টোবর, ২০২৩
নারীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরাল /
বরগুনার সাবেক ডিসি ওএসডি
নারীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরাল হওয়া বরগুনার সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. হাবিবুর রহমানকে অবশেষে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। আজ রোববার তাকে ওএসডি করে এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি বরগুনার সাবেক ডিসি হাবিবুর রহমানের সঙ্গে এক নারীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। দুটি ক্লিপের একটি ৬ মিনিট ১৭ সেকেন্ডে এবং অপর ক্লিপে ১ মিনিট ১০ সেকেন্ডের ওই ভিডিও এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরছে। এ নিয়ে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়সহ সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। এর আগে বিষয়টি নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘নারীর সঙ্গে বরগুনার সাবেক ডিসির আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি এবং ঘটনা সত্যি হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ বিসিএস ২২তম ব্যাচের কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর বরগুনার জেলা প্রশাসক পদে যোগ দেন। আড়াই বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০২৩ সালের ৯ জুলাই তাকে উপসচিব পদে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে পদায়ন করা হয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর তিনি যুগ্ম-সচিব পদে পদোন্নতিও পান।
২২ অক্টোবর, ২০২৩
‘দ্বিতীয় স্ত্রীর’ প্রতিবাদের পর ওএসডি ইউএনও
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব কানিজ ফাতেমা স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আক্কেলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলামকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (সিনিয়র সহকারী সচিব) পদে নিয়োগ করা হলো। জনস্বার্থে জারি করা এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। আর জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সালেহীন তানভীর গাজী বলেন, আক্কেলপুরের ইউএনও পদে পদোন্নতি পেয়ে আসছেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার মনজুরুল আলম। গত বুধবার বিকেলে এক পুত্রসন্তান ও স্বজনদের সঙ্গে নিয়ে উপজেলা পরিষদে হাজির হন দিনাজপুরের কলেজিয়েট গার্লস হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক জিনাত আরা খাতুন। তিনি আরিফুল ইসলামের কক্ষে যেতে চাইলে ইউএনওর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যরা তার মুঠোফোন কেড়ে নিয়ে তাকে ঢুকতে বাধা দেন। তখন ওই নারী চিৎকার করতে করতে উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কে এসে সন্তান কোলে নিয়ে বসে পড়েন। এ সময় উৎসুক জনতা তাকে ঘিরে রাখেন। সড়কে যানবাহন চলাচলও বন্ধ হয়ে যায়। তিনি জানান, ২০১৯ সালে দিনাজপুর সদরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে একটি জমি খারিজ করতে গিয়ে আরিফুল ইসলামের সঙ্গে তার প্রথম সাক্ষাৎ হয়। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে ২০২১ সালে তাদের বিয়ে হয়। সে সময় আরিফুল ইসলাম তার আগের বিয়ের বিষয়টি গোপন করেন। তাদের একটি ছেলে সন্তানও রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘রাস্তায় অবস্থানকালে উপজেলা চেয়ারম্যান, আক্কেলপুর পৌরসভার মেয়র, উপজেলা সহকারী কমিশনারসহ (ভূমি) গণমাধ্যমকর্মীরা সেখানে ছিলেন। তারা আমার কথা শোনেন। এরপর সন্ধ্যায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) আমাকে সেখান থেকে নিয়ে আসেন। আমি আমার স্বামীর সঙ্গে থাকতে চাই। আমার আগে একটি সংসার ছিল। আমি ইউএনওর সংসার করব। এ বিষয়ে ইউএনও আরিফুল ইসলাম বলেছিলেন, সে (জিনাত আরা খাতুন) ব্ল্যাকমেইল করে আমাকে বিয়ে করতে বাধ্য করেছিল। এরপর আমাদের ডিভোর্স হয়ে গেছে। সে সিনক্রিয়েট করার জন্য এখানে এসেছিল। এটা ব্যক্তিগত বিষয় ছিল। আমি আইনগতভাবে সমাধান করেছি।
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
অর্থ আত্মসাৎ গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জনকে ওএসডি
করোনা পরীক্ষার ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা আত্মসাতের দায়ে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদকে ওএসডি করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব আলমগীর কবীর স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে নিয়াজ মোহাম্মদকে রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে এবং পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে সেখানে যোগদানের জন্য বলা হয়েছে। অন্যথায় ষষ্ঠ কর্মদিবসে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অব্যাহতি বা স্ট্যান্ড রিলিজ মর্মে গণ্য হবেন তিনি। অন্যদিকে গোপালগঞ্জের নতুন সিভিল সার্জন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. জিল্লুর রহমান। এর আগে করোনা পরীক্ষার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ১৮ নভেম্বর ছয় জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন দুদকের খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক খন্দকার কামরুজ্জামান। চলতি বছরের ২৭ জুলাই আদালতে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। এতে বলা হয়, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট খুলনা জেনারেল হাসপাতালে বিদেশগামী যাত্রী ও সাধারণ কভিড-১৯ রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ল্যাবে পাঠানো হতো। তবে ল্যাবে যে পরিমাণ নমুনা পাঠানো হতো তার থেকে রোগীর সংখ্যা কম দেখিয়ে টেস্টের ফি আত্মসাৎ করা হয়। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত মোট ফি আদায় করা হয়েছিল চার কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার ১০০ টাকা। তবে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছিল ১ কোটি ৬৮ লাখ ৪৬ হাজার ৭০০ টাকা। বাকি ২ কোটি ৬১ লাখ ৪৪ হাজার ৪০০ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। পরস্পর যোগসাজশে সরকারি রসিদ বইয়ের বাইরে ডুপ্লিকেট রসিদ বই ব্যবহার করে তারা ওই টাকা আত্মসাৎ করেন। মামলার আসামিরা হলেন খুলনা জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) প্রকাশ কুমার দাস, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) রওশন আলী, ক্যাশিয়ার তপতী সরকার, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. এস এম মুরাদ হোসেন, তৎকালীন সময়ে দায়িত্ব পালন করা খুলনার সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ ও সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদ।
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
আরও
X