মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪, ১৮ আষাঢ় ১৪৩১
এটুআই এবং নেটকম লার্নিংয়ের সমঝোতা চুক্তি
আধুনিক প্রযুক্তি বিষয়ে দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে একসঙ্গে কাজ করবে এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এবং নেটকম লার্নিং গ্লোবাল লিমিটেড।  এ লক্ষ্যে রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আইসিটি টাওয়ারে উভয়পক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।  এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক মামুনুর রশীদ ভূঞা এবং নেটকম লার্নিং গ্লোবালের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন সরদার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্মারকে স্বাক্ষর করেন।  এ সময় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন উপস্থিত ছিলেন।   এই সমঝোতা স্বারকের আওতায় দেশের চাকরিপ্রত্যাশীদের সময়োপযোগী কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধিতে এটুআই এর ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ‘মুক্তপাঠ’এবং দক্ষতা ও কর্মসংস্থানবিষয়ক ম্যাচমেকিং প্ল্যাটফর্ম ‘নাইস’  একত্রে নেটকম লার্নিং গ্লোবাল লিমিটেডের সঙ্গে সমন্বয় করবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-রোবোটিক্স চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের আধুনিক প্রযুক্তির বিষেয় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের চাকরিপ্রত্যাশীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও জব মার্কেটে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি ও বৃদ্ধিতে কাজ করবে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠান।
০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

উইটসা অ্যাওয়ার্ড ও সম্মাননা পেল এটুআই এবং উই
তথ্যপ্রযুক্তির অন্যতম বিশ্ব সম্মেলন ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অন ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলজি (উইটসা) -২০২৩ এ দুইটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছে এস্পায়ার টু ইনোভেট (এটুআই)। একই আসরে সম্মাননা পেয়েছে উইম্যান অ্যান্ড ই-কমার্স ট্রাস্ট (উই)। আজ বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) মালয়েশিয়ার কুচিং সারওয়াক এ সম্মেলনের তৃতীয় দিনে এই পুরস্কার ও সম্মাননার ঘোষণা দেওয়া হয়।  ‘উইটসা অ্যাওয়ার্ড নাইট’ এ এটুআই প্রকল্পের ‘ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স ফর স্কিলস, এডুকেশন, এমপ্লইমেন্ট অ্যান্ড এন্ট্রপ্রেনারশিপ-এনআইসিই’ এবং ‘মুক্তপথ - এনশিউরিং ই-লার্নিং ফর অল’ প্রকল্প যথাক্রমে উইটসার ডিজিটাল অপোরচুনিটি/ ইনক্লুশন অ্যাওয়ার্ড এবং ই-এডুকেশন অ্যান্ড লার্নিং অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছে। এছাড়াও বিশ্বজুড়ে তথ্যপ্রযুক্তিতে বিপুল সংখ্যক প্রকল্পের মধ্যে এটুআই এর প্রকল্প দুইটি এবং উইম্যান ইন টেক ক্যাটাগরিতে ‘উই’ শ্রেষ্ঠ প্রকল্প হিসেবে সম্মাননা অর্জন করে। উইটসা অ্যাওয়ার্ড নাইট অনুষ্ঠানে উইটসার চেয়ারম্যান সীন শিয়াহ, দ্য ন্যাশনাল টেক অ্যাসোসিয়েশন অব মালয়েশিয়া (পিকম) এর চেয়ারম্যান অং চিন সিয়ংসহ অন্যান্য অতিথিরা মঞ্চে উপস্থিত থেকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেন। এটুআই এর পক্ষে অ্যাওয়ার্ড গ্রহন করেন জিনিয়া জেরিন এবং এলাভি জামান দিশা। ওয়ার্ল্ড ইনোভেশন, টেকনোলজি অ্যান্ড সার্ভিস অ্যালায়েন্স (উইটসা) প্রতিবছর এই পুরস্কারের আয়োজন করে থাকে। বিশ্ব তথ্যপ্রযুক্তি খাতে একে সম্মাজনক পুরস্কার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উইটসার একমাত্র সদস্য। বাংলাদেশের সাফল্যে অভিনন্দন জানিয়ে উইটসার চেয়ারম্যান সীন শিয়াহ বলেন, তথ্যপ্রযুক্তিতে খাতে অল্প সময়ে ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে অগ্রসর হওয়া নিঃসন্দেহে গৌরবের। নিত্যনতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে সারাদেশে প্রযুক্তি সেবা পৌঁছে দেয়ার জন্য এটুআই এবং তরুণীদের প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী করে উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে উইম্যান অ্যান্ড ই-কমার্স (উই) এর প্রতি অভিনন্দন জ্ঞাপন করছি। বৈশ্বিক এই সংকটময় মুহূর্তে প্রযুক্তির উৎকর্ষতা আমাদের সমস্যা মোকাবেলার হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে বলেই আমার বিশ্বাস। উইটসা অ্যাওয়ার্ড অর্জন প্রসঙ্গে বিসিএস সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার বলেন, বিসিএস প্রযুক্তি সংগঠনগুলোর অভিভাবক হিসেবে বরাবর কাজ করে আসছে। দেশের উদ্ভাবন এবং কার্যকর প্রকল্পকে উইটসার কাছে ঠিকমতো উপস্থাপন করতে বিসিএস সর্বদা বদ্ধ পরিকর। এটুআই এবং উই এর অর্জন দেশের প্রযুক্তিখাতকে গৌরবান্বিত করেছে।  প্রসঙ্গত, গত ৩-৫ অক্টোবর মালয়েশিয়ার কুচিং সারওয়াক এ এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
০৫ অক্টোবর, ২০২৩

৩৪ হাজার সরকারি ওয়েবসাইটের সুরক্ষায় এটুআই
৩৪ হাজার ২৫৬টি সরকারি ওয়েবসাইটের সুরক্ষায় সিকিউর সকেটস লেয়ার (এসএসএল) নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অ্যাস্পায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রকল্প। পাশাপাশি ওয়েবসাইটগুলোর তিন স্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও কাজ করছে এটুআই। ন্যাশনাল পোর্টাল ফ্রেমওয়ার্কের (এনপিএফ) আওতায় থাকা এসব ওয়েবসাইটের মধ্যে বিভাগীয় স্তর থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ের ২০ হাজারের বেশি প্রশাসনিক ওয়েবসাইট রয়েছে। এর সঙ্গে অধিদপ্তর পর্যায়ের ওয়েবসাইট মিলে মোট ৩৪ হাজার ২৫৬টি ওয়েবসাইট রয়েছে। এই কাজে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বরাদ্দ রয়েছে এটুআইর।  এটুআইর উপসচিব মোহাম্মদ শামসুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, মন্ত্রণালয় পর্যায়ের ওয়েবসাইটের এসএসএল তারাই কিনে থাকে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলে এসএসএলগুলো আপডেট করিয়েছি। আর কিছু অধিদপ্তরের এসএসএল নিজেরাই কিনে থাকে। যারা নিজেরা কেনে এমন অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের জন্য এসএসএল আমরা এবার কিনে দিয়েছি। পাশাপাশি প্রশাসনিক পর্যায়ের বিভাগ থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি ওয়েবসাইটের এসএসএল কিনেছি। অধিদপ্তর আর প্রশাসনিক পর্যায়ের ওয়েবসাইট মিলিয়ে এগুলোর মোট সংখ্যা হচ্ছে ৩৪ হাজার ২৫৬টি। প্রায় দুই মাস আগে ওয়েবসাইটগুলোর এসএসএল কিনে দেওয়ার কাজ শুরু হয়, যা গত জুন মাসে শেষ হয়। ন্যাশনাল পোর্টাল ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে যে ওয়েবসাইটগুলো আছে, আমরা শুধু সেগুলো নিয়েই কাজ করি। অনেক সরকারি ওয়েবসাইট কিন্তু এখনো এই ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় আসেনি। তবে এখনো অনেক সরকারি ওয়েবসাইটে এসএসএল নিরাপত্তা নেই এমন বার্তা থাকার কারণ জানতে চাইলে শামসুজ্জামান বলেন, এখানে ‘মিক্সড কনটেন্ট’ নামে একটা বিষয় আছে। কিছু কিছু কনটেন্ট আছে যেগুলো আগে করা হয়েছিল এবং ‘এইচটিটিপিটি’তে করা হয়েছিল। এগুলো এখন রূপান্তরের কাজ চলছে। এগুলোর রূপান্তরের কাজ হয়ে গেলে ওয়েবসাইটকে ‘এসএসএল সিকিউরড’ দেখাবে। তবে এসব ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে ‘এইচটিটিপিএস’ লিখে কেউ যদি এসব ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তাহলে কিন্তু ওয়েবসাইট এসএসএল দিয়ে নিরাপদ আছে বলে দেখাবে। এগুলো ফ্রন্ট এন্ড-এর বিষয়। তবে ব্যাক এন্ডের সবকিছু অর্থাৎ ডাটা আপলোড করার যে প্যানেল, সেগুলোর সবগুলো এসএসএল দিয়ে সুরক্ষিত করা হয়েছে।  এটুআইর প্রকল্প পরিচালক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর কালবেলাকে বলেন, বিভাগীয় পর্যায় পর্যন্ত এসএসএল সিকিউরিটি দেওয়া আছে। এরপর যারা নিজেরা লিঙ্ক তৈরি করেছে বা ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সার্ভিস দিচ্ছে, সেগুলোর নিয়ন্ত্রণ আমাদের কাছে নেই। আমরা সবাইকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি, টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করা, সার্ট-এর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার মতো নিরাপত্তা পরামর্শগুলো দিচ্ছি।   এসএসএলের পাশাপাশি ন্যাশনাল পোর্টাল ফ্রেমওয়ার্কে থাকা সরকারি ওয়েবসাইটগুলোর নিরাপত্তায় তিন স্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে বলে এটুআই সূত্রে জানা যায়। এসব ওয়েবসাইটে যারা ডাটা আপলোড করবেন তাদের ‘থ্রি লেভেল অথেনটিকেশন’ পার হতে হবে। পাশাপাশি ওয়েবসাইটের ‘হেলথ চেক’ নামে একটি সেবাও দিচ্ছে প্রকল্পটি। এর মাধ্যমে এডমিনদের পাসওয়ার্ড কবে পরিবর্তন হয়েছে, আবার পরবর্তী সময়ে কখন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা দরকার; এ ধরনের তথ্য বিশ্লেষণ করা হবে। পাশাপাশি ‘ইন্টারনাল স্ট্যান্ডার্ড পলিসি’ মেনে চলা, ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড যাদের কাছে থাকে তাদের নিয়মিতভাবে পরামর্শ প্রদানের মতো কাজও করছে এটুআই। এ ছাড়া ফ্রেমওয়ার্ক এবং ফ্রেমওয়ার্কের বাইরের কোনো ওয়েবসাইটেও যদি কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি বা দুর্বলতা এটুআইর তদারকিতে ধরা পড়ে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করার কাজটিও করছে এই সংস্থা। পাশাপাশি  ইউজার আইডি-পাসওয়ার্ড যেহেতু নিজ নিজ কর্মকর্তাদের কাছে থাকে, তাই তাদের এসব তথ্য সুরক্ষিত রাখতে এটুআইর পক্ষ থেকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 
২০ জুলাই, ২০২৩

ডিজিটাল সেন্টারের সেরা উদ্যোক্তাদের পুরস্কৃত করল এটুআই
জনগণের দোরগোড়ায় স্মার্ট সেবা পৌঁছে দেওয়ার স্বীকৃতিস্বরূপ ডিজিটাল সেন্টারের সেরা উদ্যোক্তাদের সনদ ও আর্থিক পুরস্কার প্রদান করেছে এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই)। প্রতি জেলা থেকে একজন নারী ও একজন পুরুষকে সেরা উদ্যোক্তা হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়। একই সঙ্গে দেশজুড়ে ডিজিটাল সেন্টারের সেরা তিন উদ্ভাবনী নারী উদ্যোক্তাকে স্মার্ট ডিভাইস (ট্যাব) দেওয়া হয়।  গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এটুআইর প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর। এ ছাড়া ‘২০৪১ সালের স্মার্ট ডিজিটাল সেন্টার: উদ্যোক্তার স্বপ্ন এবং প্রত্যাশা’ শীর্ষক প্রতিযোগিতার তিন বিজয়ীসহ ১৪০ উদ্যোক্তাকে পুরস্কৃত করা হয়। স্মার্ট নাগরিক সেবাকে উৎসাহিত করতে গত বছরের ১১ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশজুড়ে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ: স্মার্ট সেবা ক্যাম্পেইন ২০২২’ পালিত হয়। একসেবা রিপোর্ট বিশ্লেষণ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর রিপোর্ট পর্যালোচনা, জেলা প্রশাসনের মতামত ও পরামর্শ গ্রহণ, সর্বাধিক সেবা প্রদান, সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিবেদন পর্যালোচনা এবং পরবর্তী ই-সেবা ক্যাম্পেইনের সেরা পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে মোট ১৩৪ উদ্যোক্তাকে নির্বাচন করা হয়। ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে লিফলেট বিতরণ, ভিডিও প্রদর্শনী, মাইকিং, উঠান বৈঠক আয়োজনের মাধ্যমে স্মার্ট সেবার বিষয়ে প্রচার করেন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা। এ সময় বিশেষ শ্রেণির নাগরিকদের (বীর মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক, বিধবা, অসচ্ছল, প্রতিবন্ধী ইত্যাদি) বিনামূল্যে স্মার্ট সেবা প্রদান করেন তারা। এ ছাড়া ব্যাংক হিসাব খোলা ও রেমিট্যান্স আনয়নে উদ্যোগ গ্রহণ, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিমূলক প্রচারে অংশ নেন উদ্যোক্তারা। এ ক্যাম্পেইনে সব মিলিয়ে ৭৮ লাখ ৭২ হাজার ২৯৪টি স্মার্ট সেবা প্রদান করেন ৮ হাজার ৬৬৩টি ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা। এ সময় প্রায় ১০৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়। রেমিট্যান্স গ্রহণ করা হয় ৬৭ কোটি টাকা। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ছিলেন এটুআইর প্রজেক্ট ম্যানেজার মাজেদুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব জেসমিন প্রধান, ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট কো-অর্ডিনেটর অশোক বিশ্বাস, ন্যাশনাল কনসালট্যান্ট মাসুম বিল্লাহ, কামাল হোসেন সৈকত প্রমুখ।
১৮ জুলাই, ২০২৩
X