Sun, 07 Jul, 2024
সোশ্যাল মিডিয়া
মোবাইল অ্যাপস
আর্কাইভ
কনভার্টার
EN
আজকের পত্রিকা
ই-পেপার
ম্যাগাজিন
ঈদ আনন্দ ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৪
ঈদ সংখ্যা ২০২৩
সারাবেলা ম্যাগাজিন
টি ২০ ম্যাগাজিন
ফ্রি হিট
আর্কাইভ
সোশ্যাল মিডিয়া
ফেসবুক পেজ
Kalbela
Kalbela Online
Kalbela News
kalbela.com
Kalbela World
Kalbela Sports
Kalbela Entertainment
ইউটিউব চ্যানেল
Kalbela News
image/svg+xml
Kalbela World
image/svg+xml
Kalbela Entertainment
image/svg+xml
Kalbela Sports
Kalbela
image/svg+xml
টিকটক
Kalbela News
টিকটক
Kalbela Entertainment
টুইটার
Kalbela
ইনস্টাগ্রাম
Kalbela
লিঙ্কডইন
Kalbela
টেলিগ্রাম
Kalbela
লাইকি
Kalbela News
সাউন্ডক্লাউড পডকাস্ট
Kalbela News
গুগল নিউজ
Kalbela
ইমু
Kalbala
হোয়াটসঅ্যাপ
Kalbala
থ্রেডস
Kalbela News
বাংলা কনভার্টার
শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও মোড়ে অবরোধ
৬ মিনিট আগে
সায়েন্সল্যাব ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা
১২ মিনিট আগে
প্যারিস অলিম্পিকে সম্প্রচার প্রকৌশলী হিসেবে থাকবেন জনি
১৫ মিনিট আগে
টেকনাফ-সেন্টমার্টিনে ১৪ দিন পর বিকল্প পথে নৌযান চলাচল শুরু
২২ মিনিট আগে
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পদে এনআরবিসি ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
২৮ মিনিট আগে
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
ভিডিও
অডিও
রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
| ০৭ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ভিডিও
অডিও
রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
সারাদেশ
বিশ্ব
খেলা
বিনোদন
শিক্ষা
বাণিজ্য
স্বাস্থ্য
মতামত
ধর্ম
আইন-আদালত
অপরাধ
রাজধানী
প্রবাস
লাইফস্টাইল
প্রযুক্তি
শিল্প-সাহিত্য
চাকরি
চট্টগ্রাম সারাবেলা
নারী-শিশু
আইন ও পরামর্শ
সোশ্যাল মিডিয়া
বিচিত্র
কর্পোরেট
নবযাত্রার ১ বছর
বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক
পরিবেশ ও জলবায়ু
পিএসআই
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
রম্যবেলা
ভিডিও স্টোরি
ফটো স্টোরি
ফটোগ্যালারি
ভিডিও গ্যালারি
অডিও
সদ্যপ্রাপ্ত
বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫ জনের মৃত্যু, আহত ৩০
অনুসন্ধান
নিহত সেনার মায়ের সঙ্গেও মিথ্যাচার করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
নিজেদের মুখ রক্ষায় মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া ছাড়া যেন কোনো গতি নেই ইসরায়েলের। গাজায় নিজেদের বন্দিদের উদ্ধারে পুরো উপত্যকা মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিলেও লক্ষ্য হাসিলের ধারেকাছেও নেই নেতানিয়াহুর সেনারা। এর মধ্যে ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে উঠেছে খোদ ইসরায়েলি বন্দিদের হত্যার অভিযোগ, আর সেই অভিযোগ ধামাচাপা দিতে দোষ চাপানো হচ্ছে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ওপর। তেমনি এক অভিযোগের নগ্ন সত্য উঠে এলো ইসরায়েলি এক মায়ের অনুসন্ধানে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে ওঠে আসে ইসরায়েলের মিথ্যাচারে গল্প। সেখানে বলা হয়, গেল বছরের শেষ দিকে গাজার একটি টানেল থেকে ১৯ বছর বয়সী ইসরায়েলি সামরিক বন্দি রন শ্যারমেনের মরদেহ উদ্ধার করে ইসরায়েলি কমান্ডোরা। সে সময় তার মাকে বলা হয় রন শ্যারমেনকে হামাস যোদ্ধারা হত্যা করেছে। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ পর প্যাথলজিস্টের রিপোর্টে দেখা যায়, নিহত রন শ্যারমেনের দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই, তখনই তার মায়ের সন্দেহ তৈরি হয় ছেলের মৃত্যু নিয়ে। রন শ্যারমেনের মতো আরেক বন্দি নিক বেইজার একই সময়ে এই জায়গায় মারা যান। হামাস যোদ্ধারা তাদের গাজার উত্তরে অবস্থিত একটি ছোট সামরিক ঘাঁটি থেকে আটক করে। রন শ্যারমেনের মা মায়ান শ্যারমান ও নিক বেইজারের মা কাটিয়া বেইজার ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর বক্তব্যে আশ্বস্ত হতে পারেননি। তারা হামাসের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন এবং ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। শুধু তাই নয়, এ বিষয়ে তারা জিম্মিবিষয়ক সামরিক গোয়েন্দা প্রধান, অন্যান্য সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তা এবং এমনকি রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও বৈঠক করেন। এ সময় দুই ঊর্ধ্বতন ইসরায়েলি সামরিক কর্মকর্তা স্বীকার করেন যে, নভেম্বরে হামাসের এক কমান্ডারকে লক্ষ্য করে চালানো বিমান হামলায় তাদের ছেলেরা নিহত হয়। তবে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী কখনোই প্রকাশ্যে স্বীকার করেনি যে, গত নভেম্বরে উত্তর গাজায় তাদের চালানো বিমান হামলায় এসব ইসরায়েলি বন্দি নিহত হয়েছে। সন্তানদের মৃত্যুর কারণ জানার জন্য সেনাবাহিনীর ওপর কয়েক সপ্তাহ চাপ প্রয়োগের পর ঊর্ধ্বতন দুই ইসরায়েলি সামরিক কর্মকর্তা তাদের জানান, একটি টানেলে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ব্যবহৃত বোমা বিস্ফোরণের ফলে নির্গত গ্যাসের প্রতিক্রিয়ায় বন্দিরা দম বন্ধ হয়ে মারা গেছে। এছাড়াও মৃত্যুর কারণ সংক্রান্ত মেডিকেল রিপোর্ট আসার পর শেরম্যান ভেবেছিলেন সামরিক বাহিনী শেষ পর্যন্ত নিজেদের ভুল স্বীকার করবে। তবে জনসমক্ষে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলতে থাকেন যে, সৈন্যদের মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি।
০৩ মে, ২০২৪
গাজায় আবারও হামলা শুরুর কথা জানাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজায় আবারও অভিযান শুরুর কথা জানাল ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। তারা জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শেষ হলেই আবার গাজায় অভিযান করবে। শনিবার (২৫ নভেম্বর) আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান হারজি হালেভি বলেন, যুদ্ধিবিরতি শেষ হওয়ার সাথে সাথে গাজায় অবারও অভিযান চালানো হবে। ইসরায়েলি ব্রডকাস্টিং করেপোরেশন সেনাপ্রধানের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, আমরা গাজায় অবিলম্বে আমাদের কৌশলে ফিরে আসব। হামাসকে নির্মূল করব এবং আমাদের জিম্মিদের ফেরাতে গাজার ওপর উল্লেখযোগ্য চাপ অব্যাহত রাখব। গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। ওইদিন ইসরায়েলের বিভিন্ন অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল হামাস। ওই হামলার প্রতিশোধ নিতে গাজায় বর্বর ও নির্বিচার বিমান হামলা চালানো শুরু করে দখলদার ইসরায়েল। এতে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫ হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। যার প্রায় ৭০ শতাংশই হলো নারী ও শিশু। এদিকে কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে হামাস-ইসরায়েল। গত শুক্রবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এ যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। শনিবার (২৫ নভেম্বর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। শুক্রবার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়বে কিনা এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা সম্পর্কে অবহিত করেছিলেন। প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, আমি মনে করি বাস্তবে এর সম্ভাবনা রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে তার কাছে এ যুদ্ধ কতদিন স্থায়ী হবে তা জানতে চাওয়া হয়। তবে এ সময় তিনি বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি বলেন, এ দলটিকে (হামাস) নির্মূল করা আইনসঙ্গত তবে মিশনটি অত্যন্ত কঠিন।
২৬ নভেম্বর, ২০২৩
আরও
X