ঢাকা নয়, আবারও নারী সাফের আয়োজক নেপাল
২০২২ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত হয় নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। সেখানে স্বাগতিকদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ এশিয়ার সেরা হয় সাবিনা-সানজিদারা।  এরপর থেকে পরের আসরে সম্ভাব্য আয়োজকের তালিকায় ছিল বাংলাদেশের নাম। নিজের আগ্রহের কথা সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনকে (সাফ) জানায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তবে ঢাকা নয়, নারী সাফের আয়োজক হিসেবে আবারও নেপালকে বেছে নিয়েছে সাফ। এ বছর অক্টোবরে কাঠমান্ডু বসবে নারী সাফের নতুন আসর।  বাংলাদেশের সঙ্গে নারী সাফে আয়োজক হওয়ার ইচ্ছেপ্রকাশ করেছিল ভুটান। সোমবার (৩ জুন) সাফের সভায় বাংলাদেশ ও ভুটানকে বাদ দিয়ে নেপালকে আয়োজক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ৭ দলের অংশগ্রহণে আগামী ১৭ অক্টোবর শুরু হওয়ার কথা রয়েছে সাফের। ফাইনাল হওয়ার কথা ৩০ অক্টোবর।  শেষ করা যায়নি ৫ বছর আগে শুরু হওয়া বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে সংস্কার কাজ। ভেন্যুর সংকট  থাকলেও বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় সাফ আয়োজনের কথা জানিয়েছিলেন বাফুফের নারী ফুটবল কমিটির প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ। তাতে রাজি হয়নি সাফ। ফ্লাইট নিয়মিত না থাকায় বিবেচনায় আসেনি ভুটানও।  এদিকে, সব কিছু বিবেচনা করে নেপালকে আবারও আয়োজক করার কথা জানিয়েছেন সাফের সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল।
০৩ জুন, ২০২৪

টুকরো খবর / এশিয়া কাপের আয়োজক হতে পারে বাংলাদেশও
এশিয়া কাপ ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের নাটক ভুলে যাওয়ার কথা নয়। এ দুই দলের ম্যাচগুলোর জন্য নিরপেক্ষ ভেন্যুতে টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে হয়েছিল আয়োজক এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলকে (এসিসি)। ভবিষ্যতেও এ দুই দলের মধ্যে যে সমস্যা হবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। সে কারণে এবার ভিন্ন পথে হাঁটতে যাচ্ছে এসিসি। বৈরী সম্পর্কের কারণে ভারত-পাকিস্তানকে আয়োজক স্বত্ব দিতে চায় না তারা। ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজের এক প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মে মাসে আগামী ৪ থেকে ৮ বছরের জন্য এশিয়া কাপের সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করতে যাচ্ছে এসিসি। ওই বৈঠকে ভবিষ্যৎ টুর্নামেন্টের আয়োজকদের নামও প্রকাশ করতে চায় তারা। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার পাবে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলো। ফলে চাইলেই এককভাবে এশিয়া কাপের আয়োজন করতে পারবে বাংলাদেশও। সবশেষ ২০১৬ সালে বাংলাদেশে আয়োজিত হয় এশিয়া কাপ। এরপর গত ৮ বছরে আর মহদেশীয় টুর্নামেন্টির আয়োজনের সুযোগ পায়নি বাংলাদেশ।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪

২০৩৪ ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক সৌদি আরব  
ফুটবল বিশ্বকাপের শতবর্ষী আসরের আয়োজক হতে চেয়েছিল সৌদি আরব তবে শেষপর্যন্ত তা থেকে তারা সরে দাড়িয়েছে। শতবর্ষী আসর না পেলেও তার পরবর্তী আসর ঠিকই মরুর দেশে হতে যাচ্ছে। ২০৩৪ ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের স্বত্ত্বের জন্য ফিফার বেধে দেওয়া সময়সীমা শেষ হওয়ার কয়েক ঘন্টা আগে অস্ট্রেলিয়া বিড থেকে সরে আসায় সৌদি আরব ২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে একপ্রকার নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ২০৩৪ সংস্করণ শুধুমাত্র এশিয়া বা ওশেনিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে পারে এমন ঘোষণা দেওয়ার পরেই মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী দেশটি সিদ্ধান্ত নেয়  তারা এই আসর আয়োজন করবে । উপসাগরীয় দেশটি শীঘ্রই এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) সভাপতি শেখ সালমান বিন ইব্রাহিম আল খলিফার সমর্থন সহ প্রচুর সমর্থন সংগ্রহ করে, কারণ অস্ট্রেলিয়া একমাত্র চ্যালেঞ্জার হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। তবে ২০২৩ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের সহ-আয়োজকরা যখন এর বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেয় এবং পরিবর্তে ২০২৬ এএফসি মহিলা এশিয়ান কাপ এবং ২০২৯ ক্লাব বিশ্বকাপ আয়োজনের উপর মনোনিবেশ করবে।  এতে করে ২০৩৪ বিশ্বকাপ আয়োজনে একমাত্র বিডকারী হিসেবে সৌদি আরবই থাকছে। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার জন্য অবশ্য অপেক্ষা করতে হবে। গত কয়েক বছর ধরেই ক্রীড়াঙ্গনে প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে দেশটি। নতুন করে ঢেলে সাজাচ্ছে পুরো ক্রীড়াঙ্গন। তারই ফলশ্রুতিতে সৌদি প্রো লিগে খেলছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, করিম বেনজেমা, সাদিও মানের মতো তারকারা। শুধু ফুটবল নয় অন্যান্য খেলাতেও দুই হাত উজাড় করে ব্যয় করছে তারা। ২০১৮ সালের পর থেকেই ক্রীড়াঙ্গনের বড় বড় ইভেন্টগুলো আয়োজন করে আসছে সৌদি আরব। ফর্মুলা ওয়ান, গলফ এবং বক্সিংয়ের মতো খেলার বড় ইভেন্ট আয়োজন করেছে তারা। শোনা যাচ্ছে ক্রিকেটেও সবচেয়ে দামি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ আয়োজনের কার্যক্রম শুরু করেছে তারা। ক্রীড়াঙ্গনে অর্থ ব্যয়ের বিষয়ে গত মাসে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মেদ বিন সালমান বলেছেন, ‘যদি স্পোর্টসওয়াশিং আমার জিডিপি মাত্র ১ ভাগও বৃদ্ধি করে তারপর আমরা স্পোর্টসওয়াশিং চালিয়ে যাব।’ সৌদি আরবকে বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য অবশ্য আরও দুটি বিশ্বকাপ অপেক্ষা করতে হবে। ২০২৬ বিশ্বকাপ হবে উত্তর আমেরিকা মহাদেশের তিন দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো এবং কানাডায়। আর ২০৩০ বিশ্বকাপ হবে মরক্কো, পর্তুগাল এবং স্পেনে। তবে প্রথম বিশ্বকাপ ১৯৩০ সালে দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশে হওয়াতে কিছু ম্যাচ উরুগুয়ে, আর্জেন্টিনা ও প্যারাগুয়েতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৩

২০৩৪-এর বিশ্বকাপ আয়োজক হতে চায় সৌদি
ভিশন-২০৩০ বাস্তবায়নে মেগা বিনিয়োগ করা সৌদি আরব ২০২৭ সালের এশিয়া কাপ ফুটবল আয়োজন করবে। এ আসর দিয়ে মূলত বড় ইভেন্ট আয়োজনের অভিজ্ঞতা নিতে চায় দেশটি, যা বিশ্বকাপ আয়োজনে কাজে লাগাতে চায় সৌদি আরব। তেলসমৃদ্ধ দেশটির মূল লক্ষ্য ২০৩৪-এর বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়া। বিশ্ব ফুটবল সংস্থা এক বিবৃতিতে ২০৩৪-এর বিশ্বকাপ আয়োজক হতে এশিয়ান দেশগুলোকে আমন্ত্রণ জানায়। বিবৃতি প্রকাশের এক ঘণ্টার মধ্যেই ২০৩৪ সালের আসরে আয়োজক হওয়ার ইস্যুতে নিজেদের আগ্রহের কথা জানায় সৌদি আরব। সামাজিক ও অর্থনৈতিক খাতে মেগা পরিকল্পনা গ্রহণ করা সৌদি আরব ক্রীড়া খাতে বিপুল বিনিয়োগ করছে, যার অংশ হিসেবে সৌদি প্রো-লিগের ক্লাব আল-নাসর ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে দলভুক্ত করে। এ তারকার দেখানো পথে হেঁটেছেন নেইমার জুনিয়র, করিম বেনজেমা, সাদিও মানের মতো এলিটরা। দেশটির পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে বিপুল বিনিয়োগে স্কোয়াড সমৃদ্ধ করেছে আল-নাসর, আল-ইত্তিহাদ, আল-হিলাল ও আল-ইত্তিফাক। ভিশন-২০৩০ পরিকল্পনায় ক্রীড়াঙ্গনকে কেন্দ্র করে ব্যবসা ও পর্যটন খাতকে ত্বরান্বিত করতে চান ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। সে পরিকল্পনায় ফুটবলের পাশাপাশি অন্যান্য ক্রীড়া ইভেন্টেও বিপুল বিনিয়োগ করেছে দেশটি। গলফে এলআইভি গলফ প্রতিযোগিতার নিয়মিত আসরের আয়োজন করবে সৌদি আরব। এন্থনি জশুয়ার অংশগ্রহণে বক্সিং ম্যাচের আয়োজন করবে তেলসমৃদ্ধ এ দেশ। এটিপি ফাইনাল টেনিস প্রতিযোগিতাও আয়োজিত হবে দেশটিতে। ডিসেম্বরে সৌদি আরব আয়োজন করবে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ আয়োজনের পর মেগা ক্রীড়া ইভেন্ট নিয়ে মরিয়া সৌদি আরব প্রশাসন। সে প্রচেষ্টায় করা বিপুল বিনিয়োগের সুফল আসবে তো!
০৬ অক্টোবর, ২০২৩

২০৩২ ইউরোর আয়োজক ইতালি-তুরস্ক!
ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হলো ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রতি চার বছর পরপর অনুষ্ঠিত হয় এই প্রতিযোগিতা। আগামী ২০৩২ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ যৌথভাবে আয়োজন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ইতালি ও তুরস্ক।  ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুটি দেশ যৌথ বিডে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত একটি বিডের ব্যাপারে আগ্রহ পাওয়া গেছে। আগামী ১০ অক্টোবর উয়েফার কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যের ভোটে চূড়ান্ত করা হবে ২০৩২ ইউরো কোথায় অনুষ্ঠিত হবে। ২৪টি দলের মোট ৫১ টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ২০৩২ ইউরোতে। তাই ৯ বছর পর প্রতিযোগিতাটিতে এককভাবে স্বাগতিক হিসেবে ঝুঁকি নিতে আগ্রহী নয় কোনো ফুটবল ফেডারেশন। তবে যৌথ বিডে ইতালি ও তুরস্ক আয়োজক হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যদিও এক্ষেত্রে ইতালির জন্য কাজটা বেশ সময় সাপেক্ষ। দেশটির অধিকাংশ স্টেডিয়ামগুলোতে দীর্ঘদিন কোনো সংস্কার করা হয়নি। ২০ বছর ধরে তুরস্ক বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনের বিডে অংশ নিয়েছে। তবে একবারও সফলতার মুখ দেখেনি। এ তারা ইতালির সঙ্গে যৌথভাবে আয়োজক হতে বিড করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে ম্যানচেস্টার সিটির দর্শক-সমর্থকদের লজিস্টিক সমস্যার মুখে পড়েছিল তুরস্ক। আগামী ১০ অক্টোবর সুইজারল্যান্ডের নিয়নে ২০২৮ ও ২০৩২ ইউরো প্রতিযোগিতার আয়োজকদের নাম ঘোষণা করবে। ২০২৪ সালে এককভাবে ইউরো আয়োজন করবে জার্মানি।  
৩০ জুলাই, ২০২৩

আয়োজক হিসেবে সরে দাঁড়াল ভিক্টোরিয়া
কমনওয়েলথ গেমস ২০২৬-এর আয়োজক হিসেবে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়ান রাজ্য ভিক্টোরিয়া। রাজ্যপ্রধান ড্যানিয়েল অ্যান্ড্রুস গেমস আয়োজনের খরচ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এমন সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন। এমন ঘোষণায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে কমনওয়েলথ গেমসের পরবর্তী আসরের ভাগ্য। ভিক্টোরিয়া রাজ্য সরকারের এমন ঘোষণাকে চরম হতাশার বলে জানিয়েছে কমনওয়েলথ গেমস ফেডারেশন। রাজ্যপ্রধান মঙ্গলবার এ ঘোষণায় বলেন, শুরুতে গেমস আয়োজনের জন্য সম্ভাব্য বাজেট ছিল ১৩৬ কোটি মার্কিন ডলারের সমতুল্য ২০০ কোটি অস্ট্রেলিয়ান ডলার। করোনা-পরবর্তী বৈশ্বিক মন্দার কারণে তা অস্বাভাকিভাবে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০০ কোটি অস্ট্রেলিয়ান ডলারে। তিনি বলেন, ‘একটি ইভেন্টের জন্য ৭০০ কোটি ডলার খরচ করার বিষয়টি আমাদের কাছে অতিরিক্ত বলেই মনে হয়েছে, আর সে কারণেই আমাদের এই কঠিন সিদ্ধান্ত।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘গেমস আয়োজনের পরিবর্তে আমরা ভিক্টোরিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলের জন্য সহায়তা প্যাকেজের আওতায় প্রায় ২০০ কোটি অস্ট্রেলিয়ান ডলার ব্যয় করব।’ ২০টি খেলার ২৬টি ডিসিপ্লিনের কমনওয়েলথ গেমস হওয়ার কথা ছিল ভিক্টোরিয়ার পাঁচ জিলং, ব্যালারাট, বেন্ডিগো, জিপসল্যান্ড ও শেপারটন এ পাঁচ অঞ্চলে। গেমস বাতিলের সিদ্ধান্তের আগে এ অঞ্চলগুলোকে কমিয়ে এক ভেন্যু মেলবোর্নে আয়োজনের চিন্তাও কার্যকর হবে বলে মনে হয়নি অ্যান্ড্রুস প্রশাসনের। তবে ভিক্টোরিয়া রাজ্যের বিরোধীদলীয় নেতা অ্যান্ড্রুসের সিদ্ধান্তকে ‘চরম’ আখ্যা দিয়ে বলেছেন, এমন সিদ্ধান্ত বৈশ্বিক ইভেন্টের নেতৃত্ব দানকারী হিসেবে ভিক্টোরিয়ার সুনামকে আঘাত করেছে। কমনওয়েলথভুক্ত ৫৪ দেশের প্রায় ৪ হাজার ক্রীড়াবিদের অংশগ্রহণে এটি মাল্টি ইভেন্টের দ্বিতীয় বৃহৎ আসর হিসেবে স্বীকৃত। ২০২২ সালে আসরটি বসেছিল ইংল্যান্ডের বার্মিংহাম শহরে।
১৯ জুলাই, ২০২৩
X