উচ্চ শিক্ষায় ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে আইইউবিএটি
দেশ এবং বিদেশের  বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে আসা তরুণদের বুকে স্বপ্নবুননে নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)। পেশাদারি স্নাতক তৈরির লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান ১৯৯১ সালে দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন। দেশ এবং বিদেশে উচ্চশিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়া আইইউবিএটির অন্যতম লক্ষ্য। ‘অ্যান এনভায়রনমেন্ট ডিজাইনড ফর লার্নিং’; অর্থাৎ, জ্ঞান অর্জনের উপযুক্ত পরিবেশ, এমন স্লোগান সামনে রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি চেষ্টা করেছে শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে, এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চায় আইইউবিএটি। গত তিন দশক ধরে  বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সফলতা এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে আইইউবিএটির স্নাতকরা। এ  সুনামের জন্যই ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান তার দেশের নারী শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় অবদান রাখতে আইইউবিএটি’র নীতিনির্ধারকদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ করেন। শনিবার (২৭ এপ্রিল) আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। এ সময় তিনি ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থীদের আইইউবিএটিতে ভর্তি করানোর বিষয়ে আলোচনা করেন। এর পাশাপাশি আইইউবিএটি এবং ফিলিস্তিনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে গবেষণা, শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্যের আদান প্রদানের বিষয়ে ও আগ্রহ প্রকাশ করেন। কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, উচ্চ শিক্ষায় নারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই আইইউবিএটি বিশেষ বৃত্তি দিয়ে এসেছে। এবার ৫০ জন ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থী বৃত্তিসহ উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন। যা সারা বিশ্বে উচ্চ শিক্ষায় বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অধ্যাপক এম আলিমউল্যা মিয়ান শিক্ষাদানে নিজেকে নিবেদিত রেখেছিলেন। জন্ম থেকে যে পারিবারিক আদর্শে তিনি বড় হয়েছেন, তা তিনি ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে। অর্থের অভাবে দেশের কোনো মেধাবী মানুষ যেন উচ্চশিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়, সেই উদ্যোগে কাজ করে গেছেন জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত। এই ঐতিহ্য ধরে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে আইইউবিএটি। আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব বলেন,  আমরা শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে, শিক্ষার্থীদের এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চাই। আমাদের মিয়ান রিসার্চ ইনস্টিটিউট বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য শিক্ষক ও গবেষকদের গবেষণা মঞ্জুরি দেয়। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ব্যবসায় প্রশাসন, পরিবেশ, জলবায়ু, টেকসই উন্নয়ন, শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। আইইউবিএটিতে উপস্থিত হয়ে সার্বিক বিষয়গুলো নিয়ে  আলোচনা করার জন্য তিনি ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদানকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইইউবিএটির  প্রকৌশল  অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহ মিয়া, ব্যবসায় অনুষদের ডিন এবং আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামের পরিচালক মোজাফফর।
২৯ এপ্রিল, ২০২৪

আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউটের সেরা চ্যাপ্টারে আইইউবিএটি
বিশ্বের শীর্ষ কংক্রিট গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউটের (এসিআই) নিয়ন্ত্রণাধীন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা দুইশতাধিক সংগঠনের মধ্যে সেরা চ্যাপ্টার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি) শিক্ষার্থীদের সংগঠন এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার­-আইইউবিএটি। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টারের প্রধান কার্যালয় থেকে ইমেইলের মাধ্যমে এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার, আইইউবিএটিকে এ তথ্য জানানো হয়। ইমেইলে বলা হয়, ২০২৩ সালের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করে আইইউবিএটির এ সংগঠনটিকে সেরা চ্যাপ্টার হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে এবং আগামী ২৪ মার্চ আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত কংক্রিট কনভেনশনে তাদের এ সম্মাননা দেওয়া হবে। এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার­-আইইউবিএটি-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক এবং আইইউবিএটির  প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম  বলেন, ‘আমি এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার আইইউবিএটি অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য অত্যন্ত গর্বিত তাদের আউটস্ট্যান্ডিং স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার অ্যাওয়ার্ড অর্জনের জন্য। এই পুরস্কারটি তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম, সৃজনশীল মানসিকতা এবং কংক্রিট দক্ষতা সম্প্রসারণের আবেগকে প্রকাশ করে। তাদের অবদান বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইঞ্জিয়ারিং অনুষদ গর্বিত আমাদের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কৃতিত্বের জন্য তাদের অভিনন্দন জানাই। তাদের ভবিষ্যতের কাজের জন্য আইইউবিএটির সিভিল ডিপার্টমেন্টের সব সুযোগ সুবিধা অব্যাহত থাকবে। ছাত্র উপদেষ্টা, আনিসুজ্জামান খান বলেন, ‘আমেরিকান কংক্রিট ইনস্টিটিউট থেকে আউটস্ট্যান্ডিং স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার অ্যাওয়ার্ড পেয়ে আমরা সম্মানিত। এই স্বীকৃতি আমাদের আইইউবিএটি চ্যাপ্টার সদস্যদের আবেগ, কঠোর পরিশ্রম এবং উদ্ভাবনী চেতনাকে প্রতিফলিত করে। কংক্রিট জ্ঞান এবং অগ্রগতির প্রতিতাদের প্রতিশ্রুতি। কমিউনিটি আউটরিচ আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার আইইউবিএটি ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে, আমি তাদের কৃতিত্বের জন্য অত্যন্ত গর্বিত।’ ২য় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. আহসান হাবিব শান্ত বলেন, ‘প্রতিটি অর্জনই গৌরবময়। আউটস্ট্যান্ডিং স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার অ্যাওয়ার্ড আমাদের জন্য একটি বড় অর্জন। ২০২১ সালের যাত্রার শুরু থেকে আমরা নিয়মিতভাবে বিভিন্ন সেমিনার, কর্মশালা এবং প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছি। যা কংক্রিট সম্পর্কে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বাড়ানো যায়। যার মধ্যে সমসাময়িক কংক্রিট প্রযুক্তি এবং কংক্রিট উদ্ভাবন প্রাধান্য পেয়েছে। এ ছাড়াও, এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার­-আইইউবিএটি নিয়মিত বিভিন্ন কমিউনিটি প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী সদস্যদের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং শিক্ষকদের সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনায় এ অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে আমি মনে করি। আমি আশাবাদী যে এসিআই স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার আইইউবিএটি ভবিষ্যতে আরও কার্যক্রম নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।’ উল্ল্যেখ্য, আইইউবিএটি বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৯১ সালে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ানের উদ্যোগে যাত্রা শুরু করে এটি। বর্তমানে উত্তরায় ২০ বিঘার নিজস্ব সবুজ ক্যাম্পাসে ৬টি অনুষদে ১৩টি প্রোগ্রাম চালু আছে এই প্রতিষ্ঠানে। যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা আট হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে এশিয়া ও আফ্রিকার ১২টি দেশের শতাধিক শিক্ষার্থীরাও নিয়মিত পড়াশোনা করে।
২০ মার্চ, ২০২৪

আন্তর্জাতিক উপদেষ্টাদের সংবর্ধনা দিল আইইউবিএটি
অধ্যাপক ড. জন রিচার্ডস এবং অধ্যাপক অ্যালেক্স বারলানাডের স্থায়ী বন্ধুত্ব এবং অমূল্য অবদানের প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা জানিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি) গত বুধবার (৬ মার্চ) একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সাইমন ফ্রেজার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জন রিচার্ডস এবং এ বারল্যান্ড ইনকর্পোরেটেডের অধ্যাপক অ্যালেক্স বারলানাড শুরু থেকেই আইইউবিএটির আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। প্রায় তিন দশক ধরে ড. জন এবং অধ্যাপক অ্যালেক্স আইইউবিএটির মানসম্মত শিক্ষার জন্য একাডেমিক, গবেষণা এবং প্রশাসনিক পরামর্শ প্রদান করছেন। আইইউবিএটি ড. জন রিচার্ডসকে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্বর্ণপদক দিয়ে সম্মানিত করে এবং তার নামে বৃত্তি ঘোষণা করে। কয়েক দশক ধরে তাদের নিষ্ঠা এবং অবিচল সমর্থনের জন্য প্রশংসার প্রতীক হিসেবে আইইউবিএটি বাগানের তাজা ফুল দিয়ে ড. জন রিচার্ডস এবং অধ্যাপক অ্যালেক্স বারলানাডকে বরণ করে নেওয়া হয় এবং অনুষ্ঠান শেষে ক্রেস্ট উপহার দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. লুৎফর রহমান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. মো. জাহিদ হোসেন (অব.), প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন ড. মো. শহীদুল্লাহ মিয়াসহ, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।   অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানটি কেবল এই দুই বিশিষ্ট অধ্যাপকের অবদান এবং বন্ধুত্বকেই উদযাপন করেনি বরং আইইউবিএটির শিক্ষা কার্যক্রমে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করার জন্য আইইউবিএটির উদ্যোগকে সংজ্ঞায়িত করে এমন স্থায়ী সহযোগিতার ওপরও জোর দেয়। আইইউবিএটি বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৯১ সালে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ানের উদ্যোগে যাত্রা শুরু করে এটি। বর্তমানে উত্তরায় ২০ বিঘার নিজস্ব সবুজ ক্যাম্পাসে ৬টি অনুষদে ১৩টি প্রোগ্রাম চালু আছে এই প্রতিষ্ঠানে। যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা আট হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে এশিয়া ও আফ্রিকার ১২টি দেশের শতাধিক শিক্ষার্থীরাও নিয়মিত পড়াশোনা করে।
১০ মার্চ, ২০২৪

আইইউবিএটি ক্যারিয়ার ফেস্টিভ্যাল ২৪ ফেব্রুয়ারি
তরুণ চাকরিপ্রত্যাশীদের স্বপ্নের প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ করে দিতে ক্যারিয়ার ফেস্টিভ্যাল-২০২৪ এর আয়োজন করেছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রাজধানীর উত্তরার আইইউবিএটি ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী চলবে এ আয়োজন। দেশি-বিদেশি প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠান ৭ শতাধিক পদে যোগ্য প্রার্থী খুঁজে নিতে অংশ নেবে এই আয়োজনে। আইইউবিএটির স্নাতকদের জন্য উন্মুক্ত থাকছে এ আয়োজন। এ সময় কিছু প্রতিষ্ঠান সরাসরি জীবনবৃত্তান্ত সংগ্রহ, বাছাই ও সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।   ফেস্টিভ্যালে চাকরি প্রার্থীরা দেশের নামীদামি কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে তাদের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ও দক্ষতা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করে সে অনুযায়ী নিজেকে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তৈরি করতে পারবেন। আইইউবিএটির প্লেসমেন্ট অফিসের আয়োজনে অনুষ্ঠিতব্য ক্যারিয়ার ফেস্টিভ্যাল-২০২৪ সহযোগী পার্টনার হিসেবে থাকছে  বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস), ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব), কিরন, এক্সিলেন্স বাংলাদেশ, কমিউনিটি পার্টনার সম্ভব জব, নলেজ পার্টনার হিসেবে থাকছে প্রথমা প্রকাশনী। মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকছে ডেইলি স্টার,  বাংলাভিশন, সমকাল ও ডেইলি ক্যাম্পাস। দেশে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ এম আলিমউল্যা মিয়ান ১৯৯১ সালে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন। ঢাকার উত্তরার ১০ নম্বর সেক্টরে ২০ বিঘা জমিতে স্থায়ী ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিডিসি আইইউবিএটি প্রি-ওয়ার্ল্ড বিতর্কের উদ্বোধন আজ
২০তম বিডিসি-আইইউবিএটি প্রি-ওয়ার্ল্ড বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৩ শুরু হতে যাচ্ছে আজ বৃহস্পতিবার। বাংলাদেশ বিতর্ক কাউন্সিলের সহযোগিতায় ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজিতে (আইইউবিএটি) এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে যাচ্ছে ডিবেটিং ফোরাম অব আইইউবিএটি। আগামী শনিবার গ্র্যান্ড ফিনালের মাধ্যমে প্রতিযোগিতা শেষ হবে। বিজয়ী দলের জন্য থাকবে ওয়ার্ল্ড বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ। এবারের বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য ৬৬টি দল এই প্রি-ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। প্রথম দিন সারা দেশের প্রায় ৪৫০ শিক্ষার্থী এই আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন। প্রি-ওয়ার্ল্ড স্কুল ডিবেটিং চ্যাম্পিয়নশিপ (প্রি-ওয়ার্ল্ডস) বাংলাদেশ ডিবেটিং কাউন্সিল (বিডিসি) দ্বারা প্রতিবছর আয়োজিত একটি প্রধান বিতর্ক প্রতিযোগিতা।
১২ অক্টোবর, ২০২৩

আইইউবিএটি পরিদর্শনে ইউনিভার্সিটি অব রেজিনার ভিসি
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব রেজিনার উপাচার্য ড. জেফ কেসেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) ক্যাম্পাস পরিদর্শন করেছেন। রাজধানীর উত্তরায় বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসে এক সেমিনারে প্রধান আলোচকও ছিলেন তিনি। রোববার কানাডায় উচ্চ শিক্ষায় আইইউবিএটির শিক্ষার্থীদের সুযোগ এবং শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকদের পাঠদানের কৌশলের ওপর বিশেষ এক সিম্পোজিয়ামের অংশ হিসেবে এই সেমিনার হয়। সেমিনারে ছিলেন আইইউবিএটির ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস স্টাডিজের সহকারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ, চিফ ইন্টারন্যাশনাল অফিসার হারুন চৌধুরী।
০৩ অক্টোবর, ২০২৩

আইইউবিএটি পরিদর্শনে কানাডার ইউনিভার্সিটি অব রেজিনার উপাচার্য
কানাডায় উচ্চ শিক্ষায় আইইউবিএটির শিক্ষার্থীদের সুযোগ এবং শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকদের পাঠদানের  কৌশলের ওপর বিশেষ এক সিম্পোজিয়ামের আয়োজন করা হয়েছে। রোববার (১ অক্টোবর) ঢাকার উত্তরার নিজস্ব ক্যাম্পাসে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) এ আয়োজন করা হয় বিশেষ সেমিনারে। আইইউবিএটির ইন্টারন্যাশনাল অফিসের আয়োজনে সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে  উপস্থিত ছিলেন কানাডার ইউনিভার্সিটি অব রেজিনার উপাচার্য ড. জেফ কেসেন। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস স্টাডিজের সহকারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির চিফ ইন্টারন্যাশনাল অফিসার হারুন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে আলোচনার ফাঁকে তারা বিদেশে পড়াশোনার নানা সুযোগ নিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইইউবিএটির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস এবং সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব। অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন আইইউবিএটির ইন্টারন্যাশনাল অফিসের উপপরিচালক সহযোগী অধ্যাপক সাদেকুল ইসলাম। এ আয়োজন শেষে আমন্ত্রিত অতিথিরা আইইউবিএটির কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের নবীন শিক্ষার্থী পরিচিতি অনুষ্ঠানে যোগ দেয়।  অনুষ্ঠানে আইইউবিএটির অধ্যাপক ড. মো. মাহমুদুর রহমান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. লুৎফর রহমান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. মো. জাহিদ হোসেন (অব.), বিভিন্ন বিভাগের ডিনসহ বিভাগীয় প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।  অনুষ্ঠান শেষে অতিথিরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা অংশ ঘুরে দেখেন। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার মান উন্নয়নে আইইউবিএটির নানা উদ্যোগের প্রশংসা করেন তারা।  উল্লেখ্য, আইইউবিএটি বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৯১ সালে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ানের উদ্যোগে যাত্রা শুরু করে এটি। বর্তমানে উত্তরায় ২০ বিঘার নিজস্ব ক্যাম্পাসে ৬টি অনুষদে ১২টি প্রোগ্রাম চালু আছে এই প্রতিষ্ঠানে। যেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে এশিয়া ও আফ্রিকার ১২টি দেশের শতাধিক শিক্ষার্থীরাও নিয়মিত পড়াশোনা করছেন।
০২ অক্টোবর, ২০২৩
X