খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে না পারলে দেশের অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
তিনি বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য আজীবন সংগ্রাম করেছেন। গণতন্ত্রের প্রশ্নে তিনি কখনো আপস করেননি। সেই নেত্রীকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বন্দি করে রাখা হয়েছে। গুরুতর অসুস্থ হলেও শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাকে চিকিৎসাসেবা থেকেও বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে তাকে মুক্ত করা জরুরি। কারণ, খালেদা জিয়া মুক্ত হলে গণতন্ত্রও মুক্তি পাবে।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে শনিবার (২৯ জুন) বিকেলে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলের উদ্যোগে এক সমাবেশে সঞ্চালকের বক্তব্যে টুকু এসব কথা বলেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এছাড়া সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আজম খান, আসাদুজ্জামান রিপন, কেন্দ্রীয় নেতা জয়নুল আবদিন ফারুক, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, রুহুল কবির রিজভী, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, আবদুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাইয়েদুল আলম বাবলু, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, শিরিন সুলতানা, সালাউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের রফিকুল আলম মজনু, উত্তরের আমিনুল হক, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, স্বেচ্ছাসেবক দলের এসএম জিলানি, কৃষক দলের শহিদুল ইসলাম বাবুল, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসাইন, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক আহমেদ খান, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের আবদুর রহিম, ছাত্রদলের রাকিবুল ইসলাম রাকিব প্রমুখ।
এ ছাড়া ঢাকা জেলার খন্দকার আবু আশফাক, নারায়ণগঞ্জ জেলার গিয়াস উদ্দিন, মহানগরের সাখাওয়াত হোসেন খান, টাঙ্গাইলের ফরহাদ ইকবাল, গাজীপুর মহানগরের শওকত হোসেন সরকারও বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সহস্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী, মো. মাইনুল ইসলাম, আকরামুল হাসান, ফজলুর রহমান খোকন, কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদ্য সাবেক সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সদ্য সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্না, সহসভাপতি নুরুল ইসলাম নয়ন, সাবেক সহসভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক গোলাম মাওলা শাহীন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, ছাত্রদলের বর্তমান কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির, মহিলা দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ প্রমুখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন