ঢাকা জেলা
ঢাকা বিভাগে মোট ৭০টি সংসদীয় আসন রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা জেলায় রয়েছে ২০টি আসন।
ঢাকা-১ আসনে এক জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৯ জন।
ঢাকা-২ আসনে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৩ জন। প্রার্থীর হলফ নামার সাক্ষর না থাকায় ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আশরাফ আলী জিহাদীসহ দুইজনের মনোনয়ন বাতিল হয়।
ঢাকা-৩ আসনে ৯ প্রার্থীর মধ্যে তিনজনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৬ জন ।
ঢাকা-৪ আসনে ১৪ জন প্রার্থীর মধ্যে চার জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১০ জন। ঋণখেলাপির অভিযোগে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মনোনীত প্রার্থী মোশররফ হোসেন এবং বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী কবির হোসেন এবং ভোটারের সমর্থনের তথ্যে গরমিল থাকায় জাকের পার্টির প্রার্থী মো. রবিউল ইসলাম এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা ৫ আসনে ২২ জন প্রার্থীর মধ্যে ৯ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১৩ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ এর এস এম লিটন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. জাকির হোসেন, মুক্তিজোটের মওদুদ আহমদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম আরিফুল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. গিয়াস উদ্দিন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. নুরুল আমিন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কামরুল হাসান।
ঢাকা-৬ আসনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৯ জন। বিভিন্ন অসংগতি থাকায় মনোনয়ন বাতিল হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ফারহানা সাঈদ ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. হানিফ বিহিদার।
ঢাকা ৭ আসনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৫ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৬ জন। ঋণ খেলাপি হওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ হাসিবুর রহমান মানিক এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী সৈয়দা নূরুন নাহারের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন অসঙ্গতি থাকায় জাসদের হাজী মো. ইদ্রিস ব্যাপারীসহ তিন জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
ঢাকা- ৮ আসনের ১৫ প্রার্থীর মধ্যে ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় ইসলামী ঐক্য জোটের আবু নোমান মো. জিয়াউল হক মজুমদার এবং ঋণ খেলাপি হওয়ায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির মো. মহিবুল্লাহর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-৯ আসনে ১৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। বাদ পড়া দুই প্রার্থী হলেন, বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের (বিটিএফ) প্রার্থী মো. সাদ ভূইয়া এবং তৃণমূল বিএনপির মোসা. রুবিনা আক্তার (রুবি)।
ঢাকা-১০ আসনে ১১ জন প্রার্থীর মধ্যে আট জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৩ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী কে এম শামসুল আলম, জাতীয় পার্টির হাজী মো. শাহজাহান, তৃণমূল বিএনপির শাহানুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মো. রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির এইচ এম মামুম বিল্লাহ এবং বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মো. বাহরানে সুলতান বাহার।
ঢাকা- ১১ আসনে ১০ জন প্রার্থীর মধ্যে একজনের বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৯ জন।
ঢাকা-১২ আসনে ৮ জনের মধ্যে ৬ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে ২ জনের মনোনয়ন। ঋণ খেলাপি হওয়ায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী খোরশেদ আলম খুশূ এবং হলফনামায় তথ্যের গরমিল থাকায় জাকের পার্টির প্রার্থী হুমায়ুন কবিরের এবং রিটার্ন সাবমিট না করায় তার মনোনয়নপত্র স্থগিত করা হয়েছে।
ঢাকা -১৩ আসনে ১১ জনের মধ্যে ৭ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৪ জন। বাতিল হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টি শফিকুল ইসলাম এবং ঋণ খেলাফি হওয়ায় গণফ্রন্টের সেকেন্দার আলি মনি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. শাহাবুদ্দিন এবং জাকের পার্টির হায়দার আলির মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-১৪ আসনে ১৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১০ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং আট জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। বাতিল হওয়াদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রার্থীরা হলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের খাজা মাঈন উদ্দিন এবং তৃণমূল বিএনপির মো. নাজমুল ইসলাম।
ঢাকা- ১৫ আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে সবার মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছে।
ঢাকা-১৬ আসনে ৭ জনের মধ্যে ৬ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে ১ জনের মনোনয়ন। ক্রেডিট কার্ডের বিল না দেওয়ায় মনোনয়ন বাতিল বিএসপির তৌহিদুল ইসলামের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা- ১৭ আসনে ১৩ জনের মধ্যে ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন । প্রস্তাবকারীর স্বাক্ষর না থাকাসহ অসম্পূর্ণ তথ্যের কারণে বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. আখলাকুর রহমানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-১৮ আসনে ১৬ জন প্রার্থীর মধ্যে আট জনের মনোনয়ন বৈধ এবং ৮ জনের বাতিল করা হয়েছে। বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থীরা হলেন, তৃণমূল বিএনপির মো. সিরাজুল ইসলাম এবং মোহাম্মদ মফিজুর রহমান। এছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির মো. সিদ্দিকুর রহমানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-১৯ আসনে ১৩ প্রার্থীর মধ্যে আটজনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে হলফ নামায় স্বাক্ষর না থাকায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. বাহাদুর ইসলামসহ পাঁচ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-২০ আসনে ৯ প্রার্থীর মধ্যে ৬ জনের মনোনয়ন বৈধ এবং তিন জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
নরসিংদী জেলা
নরসিংদী-১ (সদর) আসনে ১০ প্রার্থীর মধ্যে এক জনের মনোয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৯ জন।
নরসিংদী-২ (পলাশ) আসনে ৭ প্রার্থীর সবার মনোনয়র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নরসিংদী-৩ আসনে ১০ প্রার্থীর মধ্যে বৈধ ৮ এবং বাতিল করা হয়েছে ২ জনের মনোনয়ন। বাতিল হওয়াদের মধ্যে রয়েছে গণফোরামের মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান ।
নরসিংদী-৪ আসনে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন। বাতিল করা হয়েছে বাংলাদেশ কংগ্রেসের হারুন অর রশিদের মনোনয়ন।
নরসিংদী-৫ আসনে ১০ জনের মধ্যে বৈধতা পেয়েছে ৮ জনের মনোনয়ন। ২ জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে ।
গাজীপুর জেলা
গাজীপুর-১ আসনে ৯ জনের মধ্যে বৈধতা পেয়েছে ৮ জনের মনোনয়ন। বাতিল করা হয়েছে ১ জনের মনোনয়ন। জাতীয় পার্টির এম এম নিয়াজ উদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
গাজীপুর-২ আসনে ১০ জনের মধ্যে সবার মধ্যে মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছে।
গাজীপুর-৩ আসনেও ৮ জনের মধ্যে সবার মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গাজীপুর-৪ আসনে ৮ জনের মধ্যে ৭ জনের বৈধ এবং ১ জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
গাজীপুর-৫ আসনে ৯ জনের মধ্যে ৮ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে ১ জনের মনোনয়ন । নারায়ণগঞ্জ জেলা
নারায়ণগঞ্জ-১ (রুপগঞ্জ) আসনে ১০ জনের মধ্যে ৯ জনের মনোনয়ন বৈধ এবং বাতিল করা হয়েছে এক জনের মনোনয়ন।
নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনে ৬ জনের মধ্যে বৈধ ৪ এবং বাতিল করা হয়েছে ২ জনের মনোনয়ন।
নারায়ণগঞ্জ- ৩ (সোনারগাঁ) আসনে ১৩ জনের মধ্যে বৈধ ১১ এবং বাতিল ২ জনের মনোনয়ন।
নারায়ণগঞ্জ- ৪ আসনে ১১ জনের মধ্যে বৈধতা পেয়েছে ৯ জনের মনোনয়ন এবং বাতিল করা হয়েছে ২ জনের মনোনয়ন।
নারায়ণগঞ্জ- ৫ আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে সবার মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছে।
টাঙ্গাইল জেলা
টাঙ্গাইলের ৮টি আসনে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতাসহ ১২ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। মোট ৭১ প্রার্থীর মধ্যে ৫৯টি মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। যেসব প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
টাঙ্গাইল- ২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সদ্য পদত্যাগ করা গোপালপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ইউনুস তালুকদার ঠান্ডু।
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদা রহমান খান।
টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে জাসদের এস এম আবু মোস্তফা।
টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বহিষ্কৃত কেন্দ্রীয় বিএনপির নিবার্হী কমিটির সদস্য খন্দকার আহসান হাবিব (স্বতন্ত্র) ও মেহেনিগার হোসেন (স্বতন্ত্র)।
টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাকেরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সাবেক সহ-সভাপতি কাজী এটি এম আনিছুর রহমান বুলবুল (সতন্ত্র), জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি তারেক শামস খান (সতন্ত্র), বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা খন্দকার ওয়হিদ মুরাদ (স্বতন্ত্র), আব্দুল হাফেজ বিল্লাহ (স্বতন্ত্র) ও সৈয়দ মাহমুদুল ইলাহ (স্বতন্ত্র) এবং টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে রাফিউর রহমান খান ইউসুফজাই (স্বতন্ত্র)। ভোটাররে স্বাক্ষর জালিয়াতি, ঋণ খলোপসিহ নানা অভিযোগে তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়।
রাজবাড়ী জেলা
রাজবাড়ী-১ আসনে ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন।
রাজবাড়ী-২ আসনে ৩ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৪ জন।
মাদারীপুর জেলা
মাদারীপুর জেলা: মাদারীপুর-১ আসনে কোন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়নি। মনোনয়ন জমা দেওয়া ৪ জন প্রার্থীকেই বৈধ ঘোষণা করা হয়ছে।
মাদারীপুর-২ আসনে ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৩ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন জাতীয় পার্টির একেএম নুরুজ্জামান ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী ইউসুফ আলী সুমন।
মাদারীপুর-৩ আসনে কোন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়নি। মনোনয়ন জমা দেওয়া ৮ জন প্রার্থীকেই বৈধ ঘোষণা করা হয়ছে।
গোপালগঞ্জ জেলা
গোপালগঞ্জ- ১ আসনে একজনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন।
গোপালগঞ্জ- ২ আসনে দুইজনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিলের জন্য একজনের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন।
গোপালগঞ্জ-৩ আসনে তিন জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন।
মানিকগঞ্জ জেলা
মানিকগঞ্জ- ১ আসনে ৬ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৪ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন জাতীয় পার্টির মনোনিত প্রার্থী এস এম আব্দুল মান্নান।
মানিকগঞ্জ-২ আসনে ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১০ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন জাতীয় পার্টির মনোনিত জহিরুল আলম রুবেল।
কিশোরগঞ্জ জেলা
কিশোরগঞ্জ-১ আসনে ৩ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৯ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ভাই সৈয়দ শাফায়েতুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহাম্মদ সাদী, কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম।
কিশোরগঞ্জ-২ আসনে ৩ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন।
কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৬ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী নাসিরুল ইসলাম খান।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে একজনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৬ জন।
কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে ৩ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন।
কিশোরগঞ্জ-৬ আসনে ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৭ জন।
শরীয়তপুর জেলা
শরীয়তপুর-১ আসনে মনোনয়ন দাখিলকৃত ৬ জনের মধ্যে ৫ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে। শুধু স্বতন্ত্রপ্রার্থী মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফার মনোয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
শরীয়তপুর-২ আসেন ১১ জনের মধ্যে ১০জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে। স্বতন্ত্রপ্রার্থী খালেদ শওকত আলীর মনোনয়পত্র বাতিল হয়েছে।
শরীয়তপুর-৩ আসনে ৫ জনের মধ্যে সবার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে রিটার্নিং কর্মকর্তা।
ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুর-১ আসনে ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃক।
ফরিদপুর-২ আসনে ৪ জনের সবার মনোনয়ন বৈধ করা হয়েছে।
ফরিদপুর-৩ আসনে ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৫ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ফারুক হোসেন।
ফরিদপুর-৪ আসনে একজনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৬ জন। মনোনয়ন বাতিল হওয়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থী হলেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. আনোয়ার হোসেন।
মন্তব্য করুন