ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত দিন। গত বছরের এ দিনে আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে ভোটারবিহীন প্রহসনের একটি ডামি নির্বাচন দেখিয়ে ৫ বছরের জন্য রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল। গত বছরের এদিনে তারা জনগণের ভোটাধিকার হাইজ্যাক করে মৌলিক ও মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছিল।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাপ্তাহিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব বলেন, ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন ইতিহাসে কালো অধ্যায় হিসেবে লিপিবদ্ধ থাকবে।
ইউনুছ আহমাদ বলেন, জুলাই বিপ্লবের পরে দেশে আর কোনো কালো অধ্যায় তৈরি যাতে না হয় সে জন্য কার্যকর সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে।
তিনি বলেন, জুলাই বিপ্লব পরবর্তী দেশের মানুষ দলীয় পরিচয়ে নয় বরং সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, হাসপাতালে নাগরিক হিসেবে ন্যায্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে চায়।
এতে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মুফতি সৈয়দ এছাহাক মোহাম্মদ আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, কে এম আতিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করীম মারুফ, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, আলহাজ হারুন অর রশীদ, মাওলানা নুরুল করীম আকরাম, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, মুফতি কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, আলহাজ আবদুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান মুজাহিদ, মুফতি হেদায়েতুল্লাহ কাসেমী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, মাওলানা মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট হাফেজ মাওলানা হাছিবুল ইসলাম, জি এম রুহুল আমীন, শহিদুল ইসলাম কবির, অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বরকতুল্লাহ লতিফ, অধ্যাপক নাছির উদ্দিন খান, মুফতি মানসুর আহমাদ সাকী ও মুফতি মোস্তফা কামাল প্রমুখ।
মন্তব্য করুন