কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৪৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

গণহত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল

পল্লবীতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল। ছবি : কালবেলা
পল্লবীতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল। ছবি : কালবেলা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যাকারী খুনিদের গ্রেপ্তার, চাঁদাবাজি বন্ধ ও দ্রব্যমূল্যের সিন্ডিকেটদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এক বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী উত্তরের পল্লবী অঞ্চল।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার-মিডিয়া সম্পাদক মু.আতাউর রহমান সরকার স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এসব কথা বলা হয়েছে।

বার্তাটিতে বলা হয়, ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য ও অঞ্চল পরিচালক মো. নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে মিছিলে উপস্থিত ছিলেন পল্লবী থানা দক্ষিণের আমির মো. আশরাফুল আলম, সেক্রেটারি অধ্যাপক রুহুল আমিন, রূপনগর থানা সেক্রেটারি মো. মোশাররফ হোসেন, পল্লবী মধ্য থানা সেক্রেটারি জোবায়ের হোসেন, পল্লবী জোনের প্রচার পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. মিজানুর রহমানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। মিছিলটি মিরপুরের বিভিন্ন সড়ক প্রদর্শন করে মিরপুর ১০নং গোলচত্বরে এক সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

এর আগে সকাল ৭টায় প্রায় ১৭ বছর পর খোলা ময়দানে প্রকাশ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আয়োজিত এ কর্মী সম্মেলনে গণজমায়েত দেখা গেছে।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) সকালে জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্মীপুর পৌরসভা উত্তর অঞ্চলের ব্যানারে শহরের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সকাল ৭টা থেকে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে কর্মীরা এতে যোগ দেন।

শহর জামায়াতের আমির অ্যাড. আবুল ফারাহ নিশানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম।

এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াতের আমির রুহুল আমিন ভূঁইয়া। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সভাপতি মমিন উল্যাহ পাটওয়ারী, শহর সেক্রেটারি জহিরুল ইসলাম, জামায়াত নেতা অ্যাড. মনজুরুর আলম মিরন, সামছুল আলম, নাছির উদ্দিন, মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

প্রধান অতিথি ড. রেজাউল করিম বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এত বেশি ছাত্র-জনতা হত্যা করেছে, যা পৃথিবীর ইতিহাসে আর ঘটেনি। শিশুদের কী অপরাধ ছিল? তারা শতাধিক শিশুকে হত্যা করেছে। নব্বই বছরের বৃদ্ধ রাস্তায় আসেনি, বৃদ্ধদের ঘরে ঢুকে হত্যা করেছে। পিতাকে হত্যার পর সন্তান পিতার লাশ নিয়ে যাচ্ছে- তাকেও হত্যা করেছে। বন্ধুকে হত্যার পর বন্ধুর লাশ নিয়ে যাচ্ছে- তাকেও হত্যা করেছে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ঢাকায় মসজিদ দখল করতে হামলা, আহত ৫

যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিন : আব্দুস সালাম

গবেষণায় মাইক্রোপ্লাস্টিক নিয়ে ভয়ংকর তথ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আবারও গর্জে উঠলেন এরদোয়ান

রাশিয়ায় গোপনে সেনা পাঠাচ্ছে ‍উত্তর কোরিয়া

১৪ বছর পরে দেশে ফিরলেন বিএনপি নেতা আবুল হোসেন

সেই চার পুলিশ কর্মকর্তার তিনজন গ্রেপ্তার

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা জবির

উগান্ডায় বন্দি কন্যাকে মুক্ত করতে জাতিসংঘে গেলেন ভারতীয় ধনকুবের

কথা স্পষ্ট, দলের নিয়ম ভঙ্গ করলেই ব্যবস্থা : নয়ন

১০

এবার ভয়ংকর সেই আয়নাঘর নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন

১১

দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় উচ্চ মূল্যে খেলাফত মজলিসের ক্ষোভ প্রকাশ

১২

বার্সায় ইয়ামাল মেসি, ক্রুইফের মতো হবেন

১৩

নিরপরাধী নয় অপরাধীকে আইনের আওতায় আনা হবে : এসএম জিলানী

১৪

সরকারি পদক্ষেপে ডিমের দাম হালিতে কমেছে ১০ টাকা

১৫

লেবাননের হামলায় ইসরায়েলের ৩১ সেনা আহত

১৬

চট্টগ্রামে ১৩০ টাকা ডজন ডিম বিক্রির ঘোষণা

১৭

শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে আন্দোলন : রাশেদ প্রধান

১৮

ভোগ্য পণ্য আমদানিতে শীর্ষে নাবিল গ্রুপ

১৯

গুম-খুনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার বাংলার মাটিতেই হবে : শাহাজান

২০
X