স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, অবিস্মরণীয় ও যুগান্তকারী ঘটনা। স্বৈরাচারী আর স্বেচ্ছাচারী শাসনের ঘৃণ্য, নিকৃষ্ট ও নিষ্পেষণের মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার গণবিদ্রোহ নতুন সমাজ বিনির্মাণের সুযোগ এনে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আজ শনিবার (১৭ আগস্ট) জেএসডি কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক মণ্ডলীর সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
উত্তরাস্ত বাসভবনে সম্পাদক মণ্ডলীর সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
সভাপতির ভাষনে শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, রক্তাক্ত জুলাই হত্যাকাণ্ডের খতিয়ান দ্রুত বিশ্ববাসীর সামনে প্রকাশ করতে হবে। এই খতিয়ান প্রকাশের মধ্য দিয়ে পতিত সরকারের ভয়াবহ নৃশংসতা এবং বর্বরতার মাত্রা উন্মোচিত হবে।
তিনি আরও বলেন, ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান সংবিধানের আমূল সংস্কারের প্রশ্নটিকে রাষ্ট্রীয় রাজনীতির মৌলিক এজেন্ডায় রূপান্তর করেছে। প্রজাতন্ত্র বিনির্মাণের এই সম্ভাবনাকে কোনোক্রমেই হাতছাড়া করা যাবে না। তাই জেএসডিকে গণমানুষের রাজনীতির নিয়ামক শক্তির ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।
সভায় অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন- সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, মোশারফ হোসেন, লোকমান হাকিম, মতিউর রহমান মতি, ইউসুফ সিরাজ খান মিন্টু, মোহাম্মদ আমির উদ্দিন, এস এম সামছুল আলম নিক্সন, ইকবাল খান জাহিদ, আনোয়ারুল কবির মানিক, অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব, মোশারেফ হোসেন মন্টু, মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, আবদুল মান্নান মুন্সী, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আবদুল্লাহ আল মামুন, মফিজুল ইসলাম মহি, সফিকুর রহমান বাবর, কামরুল আহসান অপু, আবদুল কাইয়ুম ভুঁইয়া, আজম খান, ফারজানা দিবা, সৈয়দ বিপ্লব আজাদ, মীর জিল্লুর রহমান, নুর রহমান, আফসার আলী, ক্যাপ্টেন শহীদ উদ্দিন মাহবুব, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ এহসান ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মোস্তাক প্রমুখ।
মন্তব্য করুন