অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার
প্রকাশ : ১৯ জুন ২০২৪, ০৮:০৫ পিএম
আপডেট : ১৯ জুন ২০২৪, ০৮:২৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

পরিচ্ছন্নতা ও পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ : কোরবানি বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর

কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কাজ চলছে। ছবি : সংগৃহীত
কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কাজ চলছে। ছবি : সংগৃহীত

মুসলিম উম্মাহর জন্য ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান। কোরবানি শব্দের পারিভাষিক অর্থ হলো- নৈকট্য লাভ, ত্যাগ, বিসর্জন, উৎসর্গ ইত্যাদি। একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য আল্লাহর নামে নির্দিষ্ট নিয়মে নির্দিষ্ট পশু (প্রিয়) জবেহ করাকে কোরবানি বলে। সামর্থবানদের জন্য এটি ফরজ ইবাদত। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ মানুষ ঈদের আনন্দে বিমোহিত হয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কথা ভুলে যাই। হাদিস শরিফে আছে পবিত্রতা হলো ইমানের অংশ। সহিহ মুসলিম : ৪২৭

উন্নত মুসলিম দেশগুলোয় কোরবানির জন্য রয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। যিনি বা যারা কোরবানি দেবেন, তিনি বা তারা নিজেদের পালিত পশু বা পছন্দসই গৃহপালিত পশু ক্রয় করে নির্ধারিত স্থানে দিয়ে দেন। ঈদের দিন পশুগুলোকে সরকারিভাবে হালাল ও স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে জবেহ করে চামড়া, হাড়, মাংস ও বর্জ্য আলাদা করে শুধু হাড়, মাংস পশু মালিকের কাছে হস্তান্তর করা হয়। অতঃপর চামড়া প্রক্রিয়াজাতের জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়। রান্নার অনুপযুক্ত হাড় ও অন্য বর্জ্যগুলো সঠিকভাবে ডাম্পিং/পুনর্ব্যবহারের জন্য প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এতে পরিবেশ যেমন সুন্দর থাকে, পাশাপাশি কোরবানির মাংস রোগ-জীবাণুমুক্ত থাকে।

কোরবানিতে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট পুরোটাই উল্টা, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা নিজেরাই নিজেদের পশু জবেহ করি, অতঃপর চামড়া, হাড়, মাংস ও বর্জ্য আলাদা করি। কাজে দক্ষতা না থাকায় এবং অসাবধানতাবশত মাংসে রোগ-জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে, অদক্ষ হাতের কারণে চামড়ার গুণগত মান নষ্ট হয় এবং সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় পরিবেশ দূষণ। যত্রতত্র পশুর মলমূত্র, পশুর অবশিষ্ট খাদ্য, জবেহ করা পশুর রক্ত, নাড়িভুঁড়ি, পাকস্থলীর বর্জ্য, হাড়, শিং, কান, মাথার চামড়া এবং রক্তে সিক্ত থাকা চাটাই (পাটি) ইত্যাদি আমরা যেখানে-যেখানে ফেলে রাখি; ফলে নোংরা হয় পরিবেশ।

কোরবানির কয়েকদিন সারা দেশ, বিশেষ করে ঢাকার মতো জনবহুল এলাকা যেখানে নিষ্কাশনব্যবস্থা খারাপ, সেখানে আমাদের অসাবধানতার কারণেই রক্তগুলো জমে থাকে এবং এক থেকে তিন দিনের মধ্যে বাতাসে মারাত্মক দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। কিছু ক্ষেত্রে পশুবর্জ্য ও চাটাই ড্রেনে ফেলে রাখা হয়, ফলে নিষ্কাশনব্যবস্থায় গোলযোগ সৃষ্টি হয়। কোরবানি ঈদ-পরবর্তী সময়ে বৃষ্টি হলে মিশ্র পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। চারদিকে নোংরা পরিবেশ সঙ্গে পানির উপস্থিতি, তাই একই সময়ে দেখা দেয় মশার উপদ্রব। কখনো মশার কামড়ে দেখা দেয় মশাবাহিত রোগ, সমস্যার যেন অন্ত নেই।

সমস্যার মূল কারণ একটাই, আমাদের অসচেতনতা। এমন কোনো ব্যক্তি নেই যে জানে না, পশুবর্জ্য ও রক্ত থেকে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়, তারপরও বছরের পর বছর ধরে আমরা এ কাজগুলো করে যাচ্ছি এবং নিজে দোষ না নিয়ে প্রতিবেশীকে দোষারোপ করছি। অনেক উচ্চবিত্ত লোক হয়তো জানেই না যে, তার কোরবানির পশুর বর্জ্যরে কী অবস্থা; কারণ তার কোরবানির ব্যবস্থাপনা করে গৃহকর্মচারী। তাহলে এখানে কী গৃহকর্মচারীর অজ্ঞতাকে বা অসচেতনতাকে দায়ী করা হবে, নাকি মূল মালিকের দায়িত্বহীনতাকে?

শুধু একটু পরিবর্তনের ছোঁয়া পেলেই বর্জ্য সম্পদে পরিণত হবে। মানুষের খাদ্যাভ্যাসে গরু বা ছাগলের ভুঁড়ি অনেক আগে থেকেই আছে, যা অনেকের কাছে ‘বট’ নামে পরিচিত, আবার কিছু মানুষ নাড়িও খেয়ে থাকে। সঠিকভাবে জীবাণুমুক্ত করে প্রস্তুত করে রান্না করতে পারলে এগুলো স্বাদে বেশ মজাদার হয়। পশুর নাড়িভুঁড়ি, পাকস্থলির বর্জ্য মাছের উপাদেয় খাদ্য। রক্তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, রক্ত থেকে পুষ্টিকর পশুখাদ্য তৈরি সম্ভব।

অপরদিকে, হাড়ের গুঁড়া হাঁস-মুরগির উৎকৃষ্ট খাদ্য এবং এটি সার হিসেবেও জমিতে ব্যবহার করা যায়। হাড়, শিং থেকে বোতাম, তৈজসপত্র, ওষুধ, গৃহসজ্জার সামগ্রী ইত্যাদি প্রস্তুত করা যায়। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) এক আলোচনা সভা থেকে জানা যায়, আকারভেদে একটি গরুতে ১৫ থেকে ২৫ কেজি হাড় উচ্ছিষ্ট হয়। আন্তর্জাতিক বাজার বিশেষ করে চীন ও থাইল্যান্ডে গরুর হাড়ের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন-‘পবা’র সূত্র থেকে আরও জানা যায়, বর্তমানে কোরবানির গরুর হাড়ের বাজারমূল্য প্রায় ৬৫ কোটি টাকা এবং কুরবানির মৌসুমসহ বছরের মোট জবাইকৃত গরুর হাড়ের বাজার মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা।

প্রতি বছর ল্যান্ডফিল থেকে গরুর হাড়-শিং পৃথক ও সংগ্রহ করে সিটি করপোরেশন নিজস্বভাবে লাভবান হতে পারে অথবা এ ব্যাপারে নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করে তৃতীয় পক্ষকে ইজারা দেওয়া যেতে পারে। গ্রাম এলাকা বা যেখানে খোলা জায়গা আছে, সেখানে কোরবানির আগে বাসাবাড়ির পাশে খালি জায়গায় একটি গর্ত করে রাখা যায়, পশু জবাইয়ের পর রক্ত, গোবর, পরিত্যক্ত খাবার, কান, শিং, মাথার চামড়া ও পাকস্থলির বর্জ্যগুলো এ গর্তে ফেলে মাটিচাপা দিয়ে দিলে কুরবানির ঈদ-পরবর্তী সময়ে দুর্গন্ধ ছড়াবে না এবং মশার উপদ্রব ও রোগবালাই সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। বিগত বছরগুলোতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও উত্তর সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে কোরবানির পশু জবাইয়ের জন্য স্থান নির্ধারিত করা হয়েছিল। পর্যাপ্ত প্রচারণা ও সুযোগ-সুবিধার অভাবে এ কার্যক্রমে জনগণ স্বতঃস্ফূর্ত অংশ নেননি।

বর্জ্য সংগ্রহের সুবিধার জন্য প্রতি বছর সিটি করপোরেশন থেকে কুরবানির কিছুদিন আগে থেকে পলিব্যাগ বিতরণ করা হলেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় তেমন সুবিধা হচ্ছে না। সাধারণ মানুষের মতে, পলি ব্যাগগুলো আকারে ছোট হওয়ার কারণে একটি স্বাভাবিক আকারের গরুর বর্জ্য ধারণ করা সম্ভব নয়, ফলে অনেকেই এসব বর্জ্য ড্রেনে বা রাস্তায় ফেলে রাখছে। ঈদের সময় সিটি করপোরেশনের অনেক পরিচ্ছন্নতাকর্মী বাড়িতে চলে যায় এবং তাদের পরিবর্তে কেউ থাকে না, ফলে কম লোকবল নিয়ে বর্জ্যস্তূপ সামলানো কঠিন হয়ে পড়ে। এ সময় নগর কর্তৃপক্ষের উচিত খণ্ডকালীন বাড়তি লোক নিয়োগ দেওয়া, প্রয়োজনে দ্রুত বর্জ্য অপসারণ করতে সক্ষম এমন আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করা।

এবার পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ২২টি স্থানে কোরবানির পশুর হাট বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। ৩০ মে ঈদুল আযহা উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক পর্যালোচনা সভা শেষে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এমপি এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, কোরবানির পশুর সমস্ত বর্জ্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে এবং কোরবানির স্থানগুলি পরিষ্কার করতে হবে। এসময় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইব্রাহিম, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুন সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। ৫৩,৬০,৭১৬টি গরু ও মহিষ, ৭৬,১৭,৮০১টি ছাগল ও ভেড়া এবং ১,৮৫০টি অন্যান্য পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ আবদুর রহমান বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) কোরবানির পশুর বর্জ্য ৬ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের পরিকল্পনা করেছে, যখন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ কাজ সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করেছে বলে দুই সিটি করপোরেশনের মেয়ররা ১২ জুন, ২০২৪ এ জানান। বর্জ্য অপসারণে ১০,০০০ এর বেশি কর্মী নিয়োজিত থাকবে। ১০,৪০,০০০ পলিব্যাগ বিতরণ করা হচ্ছে, সাথে যথেষ্ট পরিমাণ ব্লিচিং পাউডার, স্যাভলন, ঝুড়ি, এবং ফেনাইল সরবরাহ করা হচ্ছে, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান। তিনি আরও বলেন, ডিএনসিসির বহরে ৩২টি ডাম্প ট্রাক এবং ৮টি আধুনিক কমপ্যাক্টর ট্রাক সহ একটি আধুনিক মোবাইল টয়লেট যুক্ত করা হয়েছে। এই ট্রাকগুলি প্রতিদিন অতিরিক্ত ৩৫০ টন বর্জ্য অপসারণ করতে পারবে। কোরবানির পশুর হাট ও কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম তদারকির জন্য কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ প্রতিষ্ঠা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ঢাদসিক)। ঢাদসিক'র প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের শীতলক্ষ্যা হলে কেন্দ্রীয় এই নিয়ন্ত্রণ কক্ষ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের মাধ্যমে শুক্রবার (১৪ জুন) হতে ঢাদসিক এলাকায় প্রতিষ্ঠিত ১০টি অস্থায়ী পশুর হাটের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম তদারকি শুরু হয়েছে। এ ছাড়াও ঈদের দিন দুপুর ২টা হতে ঈদের পরবর্তী দিন পর্যন্ত ওয়ার্ডভিত্তিক কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে মাঠ পর্যায়ে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয় এবং ঢাদসিক এলাকার বাসিন্দাদের এ সংক্রান্ত তথ্য ও অভিযোগ জানতে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কাজ করবে।

গত ২৫ জুন, ২০২২ সালে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার যে উন্নতি হয়েছে, তার ছোঁয়াও এবার চামড়া ব্যবসায়ীরা পাবেন। আগের বছরের তুলনায় দ্রুত সময়ের মধ্যে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চল থেকে কাঁচা চামড়া ঢাকার ট্যানারিগুলোতে পৌঁছাতে পারবে।

কোরবানির ঈদে নদী স্বাস্থ্যের কথা ভুলে গেলে চলবে না, একে তো ঈদের সময় ঢাকার সব ড্রেন হয়ে বিপুল পশুবর্জ্য নদীতে গিয়ে মিশছে। পাশাপাশি ট্যানারি শিল্পের জন্য প্রধান কাঁচামাল ‘চামড়া’ প্রক্রিয়াকরণ করতে শিল্প-কারখানা থেকে বিপুল তরল বর্জ্য নদীতে মিশে যায়। যেহেতু সাভারের হেমায়েতপুরে অবস্থিত চামড়া শিল্পনগরীর কেন্দ্রীয় পরিশোধনাগার চাহিদার তুলনায় কম সক্ষম; তাই ট্যানারি মালিকদের কাছে অনুরোধ থাকবে নিজস্ব ইটিপিগুলো যেন ২৪ ঘণ্টা পরিচালনা করেন। প্রয়োজনে কাঁচা চামড়া গুদামে রেখে সিইটিপির সক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্য করে ধীরে ধীরে প্রসেস করতে হবে। এ ব্যাপারে শিল্প মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভূমিকা অগ্রগণ্য।

বন্যাকবলিত এলাকায় কুরবানি করার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বন্যাকবলিত এলাকায় এমনিতেই পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়, সঙ্গে খাদ্য ও ওষুধের সংকটের ফলে পরিস্থিতি হয়ে উঠে আরও ভয়াবহ। বন্যাকবলিত এলাকায় খেয়াল রাখতে হবে, যেন হাটের বর্জ্য, পশুবর্জ্য ও উচ্ছিষ্ট যত্রতত্র পড়ে না থাকে, বিশেষ করে পানিতে যেন না মিশে যায়। অপেক্ষাকৃত উঁচু ও শুষ্ক স্থানে হাট স্থাপন করতে হবে এবং পশু জবেহ করতে হবে। বর্জ্য শুষ্ক মাটিতে গর্ত করে পুঁতে ফেলা যেতে পারে অথবা পলিব্যাগে করে যে এলাকায় বন্যা নেই, সেখানে ব্যবস্থাপনা করা যেতে পারে।

পরিশেষে বলা যায়, সকলের সমন্বিত এবং অংশীদারিত্ব মূলক পরিছন্ন মনোভাবই পারে পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখতে।

লেখক : ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার, ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, অধ্যাপক, পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, যুগ্ম সম্পাদক, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) এবং চেয়ারম্যান, বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রতি সপ্তাহে সহায়তা দেবে জুলাই ফাউন্ডেশন : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

আন্দোলনে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি, সেই যুবলীগ নেতা মুছা গ্রেপ্তার

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে যমুনা গ্রুপ

জনবল নেবে স্যামসাং বয়সসীমা  ২১ থেকে ২৮ বছর 

বায়ুদূষণে শীর্ষে হ্যানয়, ঢাকার খবর কী

সুস্থ থাকতে ভাত নাকি রুটি, কী বলছেন চিকিৎসক

লিটনের শরীরে ৫ শতাধিক বুলেট

সপ্তম রাউন্ডে জমে উঠেছে প্রিমিয়ার লিগের লড়াই

পাচারের টাকায় আমিরাতে মিনি সিটি নিয়ে আসিফের স্ট্যাটাস

শেরপুরে ভয়াবহ বন্যায় ৭ জনের মৃত্যু

১০

তিন বিভাগে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস গবেষকের

১১

সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার আক্ষেপ জ্যোতির

১২

১৩ জেলায় দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

১৩

ভারতীয় দলে আচমকা পরিবর্তন

১৪

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ২৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১৫

৮ বিভাগেই বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬

৬ অক্টোবর : নামাজের সময়সূচি

১৭

কুমির ভেবে ঘড়িয়াল বেঁধে রাখলেন স্থানীয়রা

১৮

ইতিহাসের এই দিনে আলোচিত যত ঘটনা

১৯

টাঙ্গাইলে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২১

২০
X