ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রকাশ : ০৮ জুন ২০২৪, ০৭:০১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
বাজেট ২০২৪-২৫

জাতীয় বাজেট এবং গফুর, আমিনা ও মহেশ

ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ। ছবি : সৌজন্য
ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ। ছবি : সৌজন্য

শরৎ বাবু ভেবেই ছিলেন স্বাধীন দেশে সবাই সুখে থাকবে, স্বাধীনতার পাঁচ দশক পেরোবার পরও, এ আশাবাদ ছিল ভুপেন হাজারিকার গায়কীতেও। এ কারণে এবারের ‘জাতীয় বাজেট’টি অনেকটাই ‘জাতীয়’ হবে, এ প্রত্যাশা সবার। বাজেট প্রণেতারাও তাদের বডি ল্যাংগুয়েজে তেমনটি প্রকাশ করেই চলেছেন। যেমনটি তারা সব সময় করে থাকেন। তবে দেখার বিষয় থেকেই যাচ্ছে যে, সবার আশা-আকাঙ্ক্ষার সালতামামিসহ ভবিষ্যৎ দিনাতিপাতের পথ পরিক্রমার পথ-নকশা এই বাজেট প্রকৃত প্রস্তাবে কেমন হলো। বাজেট আলোচনা ও আয় ব্যয় ব্যবস্থাপনাকে ৩০ শে জুনের বেড়াজালে আটকানোর মধ্যে মুনসিয়ানার কিছু নেই। বাজেটে বরাদ্দ দিয়েই দায়িত্ব শেষ এবং প্রচারের প্রগলভতায় তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা যুক্তিযুক্ত নয়, দেখা দরকার হবে বরাদ্দ অনুযায়ী আয় ব্যয় হচ্ছে বা হবে কিনা।

সুবর্ণ গ্রামের অতি প্রান্তজন আশির কাছাকাছি বয়স, গফুর, তার মেয়ে আমিনা এবং তাদের প্রিয় প্রাণিসম্পদ ও সংসারের অন্যতম অর্থনৈতিক সহযোগী সদস্য মহেশের কথা জাতীয় বাজেটে কীভাবে এবং কতটা প্রতিফলিত হলো সেটা নিরিখের জন্য বিষয়টি খোদ গফুর আমিনা আর মহেশের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজের ‘কৃষকের বাজেটের’ এক মফস্বল মাহফিলে গফুর একবার যোগ দিয়েছিল আর দশজনের মতো, সে যা বলেছিল তা ছবিতে ও শব্দে ধারণ করা হয়েছিল। সে শুনেছে গফুর যা যা বলেছিল তা টিভিতে নাকি দেখানোও হয়েছিল (মহেশদের তো আর টিভি দেখার সুযোগ বিধাতা তাদের টিওআরএ রাখেননি) কিন্তু বাজেটে তার কিছু প্রতিফলন হয়তো হয়েছে, হয়তো হয়নি।

তবে শিল্প ও ব্যবসায়ীদের ’শক্তিমান’ পদ-পদবিধারী কর্তাব্যক্তিদের মতো গফুর যদি বলতে পারত বাজেটে তাদের দাবি-দাওয়ার কত পার্সেন্ট প্রতিফলন হয়েছে কি হয়নি। তারা পারে কি যেতে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ে? গফুরদের ভাগ্য ও বক্তব্য কৃষন চন্দের এক গল্পের কবি প্রকৃতির সেই লোকটির মতো যে, সচিবালয়ে গাছচাপা পড়েছে যেখানে সে জায়গাটা কৃষি মন্ত্রণালয়ের, গাছের গোড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে, কবি হওয়ায় তার দেখভালের নথি তথ্য সম্প্রচার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের, তাকে গাছের তলা থেকে উদ্ধারে যে টাকা লাগবে তা দেবার মালিক অর্থ মন্ত্রণালয়।

গাছচাপা লোকটিকে বলা হলো তোমার ফাইল চালাচালি শুরু হয়েছে, খুব শীঘ্র তোমাকে উদ্ধার করা হবে। শেষমেষ লোকটা গাছের তলায় পড়ে মারাই গেল তার ফাইল চূড়ান্ত হওয়ার আগে। যে সমাজে ‘রোগী মারা যাবার পর ডাক্তার আসা’র কাহিনি হরহামেশা বিদ্যমান, যে অর্থনীতিতে আইন তৈরি হয়ে বাস্তবায়নে যাবার আগেই তা সংশোধন সংস্কারের প্রয়োজন পড়ে সে দেশে গফুর, আমিনা আর মহেশের ঠাঁই বাজেটের পাতায় উঠলেও উঠতে পারে।

একসময় লেখাপড়া না জানলে টিপসহি দিলে চলত, এখন নিদেন একটা মোবাইল ব্যবহারেও মেশিনে টিপসহি দিতে হচ্ছে শিক্ষিত অশিক্ষিত সবাইকেই। ডিজিটাল পদ্ধতির যেখানে জয়জয়কার সেখানে সুবর্ণগ্রামের গফুর আর মহেশের ভাগ্য ফিরতে কেন এত বিলম্ব? কেন তার কাছে স্টিমুলাস প্যাকেজের টাকা, প্রধানমন্ত্রীর নগদ সহায়তার টাকা পৌঁছাবে না , কেন সে টাকা মিথ্যা পরিচয় প্রত্যয়নের জোরে অপাত্রে যাবে। স্বাধীনতার পাঁচ দশকের মাথায় এসে এখনো গফুর আর মহেশের নাম নিশানা নিয়ে ‘বোধগম্যতা’ কিংবা ‘দৃষ্টিসীমা’ কেন প্রসারিত হয়নি বা হচ্ছে না মহেশ তা বলবে কীভাবে, আগে ’পশু’সম্পদ পরে ’প্রাণী’সম্পদভুক্ত (মিউটেশনে একধাপ উন্নতি?) হতে পেরেছে সে।

এক সময় অধম অনাচারী মানুষের কীর্তিকলাপকে ‘পশুর চাইতে অধম’ বলার চল থাকাতে দু’পক্ষেরই মানসম্মান নিয়ে টানাটানি পড়ার কারণে কি না বলা যায় না, পশু প্রাণীতে পরিণত হয়েছে তবে বাজেটে এই উত্তরণের কোনো উপায় উপকরণের সুফল দেখা যায় না, তবে মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের দক্ষতা-সক্ষমতা বৃদ্ধির এন্তেজাম আছে প্রচুর।

সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড় রিমাল ও জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবন কিংবা অদূর নিঝুম দ্বীপে প্রাণী সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে কোনো তত্ত্ব তালাশই হয়েছে বা হবে কিনা জানা যায় না। হায় বাজেট, সেখানে ভেসে আসা মরা হরিণের প্রসঙ্গ টেনে এনে একটা লাইনও যদি থাকত! বরাদ্দ তো দূরের কথা। সরকারি দল ও কর্মকর্তারা হয়তো বলবেন জনতা থেকে কেউ বলেনি ‘বাজেট খারাপ হয়েছে’।

বাজেটে যা সাব্যত হয় তা টের পেতে গফুর আমিনাদের সময় লাগে না। গফুর নিজে এটা জানা বোঝার আগেই মোবাইলে তার পয়সা কাটা শুরু হয়ে যায়। এ পয়সা সরকারের খাজাঞ্চিখানায় কখন পৌঁছাবে, আদৌ পৌঁছায় কিনা তার কিছুই সে জানে না, কেউ তাকে হিসাবও দেয় না।

মোটাতাজাকরণ ধরনের যে তেলেসমাতি চালু হয়েছে তাতে নিজের মানসম্মান নিয়ে বংশ গৌরব ও জাতপাত নিয়ে মহেশদের ইদানীং বেঁচে থাকা দায়। মহেশদের এক সময় সম্মান ও কদর ছিল চাষাবাদে সহায়তার জন্য। এখন হালচাষের কাজও করে দেয় মেশিন। মহেশদের এখন কোরবানির মওসুমে কে কাকে কত দামে বিক্রিযোগ্য করা যাবে সে ধান্দায় থাকে সবাই। এ জন্য তাকে কতকিছু খেতে দেওয়া হয়, তাকে হাইব্রিড পণ্য বানানোর জন্য। হায় অবস্থা এখন এমন হয়েছে গফুর এক মণ ধানের যা দাম পায় তা দিয়ে এক কেজি গরুর গোশতও পাওয়া যায় না। এক আসন্ন কোরবানির কালে মহেশদের হাটে ওঠা, বেচাকেনা, মাংস বানানো, বিলি বণ্টন, চামড়া সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ- রপ্তানি এবং এমনকি মসলা আমদানি সবই অনিশ্চিতের আধারে। এ জন্য মহেশের রাতের ঘুম হারাম হতে চলেছে। শরৎ বাবু এসব কিছুই আগাম ভাবেননি।

গফুরের বয়স এখন আশির কাছাকাছি। সে তিন জমানার তিন পতাকা দেখেছে। ব্রিটিশ আমলের পড়ন্ত বেলায় সে শুনেছে সামনে সুদিন আসছে। তার সঙ্গে তার পাড়ার পঞ্চায়েত পয়সাওয়ালাদের আর কোনো ফারাক থাকবে না বৈষম্য কমে যাবে কতকিছু। কিন্তু পাকিস্তান আমলে সে জানতে পারল বৈষম্য কমেনি বরং বাইশ পরিবার চুরানব্বই লাখ পরিবারের প্রতিপক্ষ বনে গেছে। এসবের থেকে ‘মুক্তির সংগ্রামে’ গফুর নিজেও অনেক কষ্ট ত্যাগ স্বীকার করেছে। কিন্তু পরবর্তী পঞ্চাশের বেশি বছর, এখন ঘরে ঘরে শিক্ষিত বেকার সন্তানের সমাহার বাড়ছে। তাদের চাকরির বয়স চলে গেছে বা যাচ্ছে, তাদের অনেকেই এখনো চাকরি বা কোনো কর্মে নিয়োজিত হতে পারেনি।

কেউ কেউ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে অনেক কিছু খুইয়ে। আর তাদের দেশের কাজ করতে আসছে বিদেশের মানুষ। চাকরি বাকরি কর্মসৃজনে এই যে আত্মঘাতী অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে এসব নিয়ে জাতীয় বাজেটে কোনো কর্মপরিকল্পনা আছে কিনা গফুর এখনো জানতে পারেনি। শহরের করোনার কথা বলে গাও গ্রামের স্কুল কলেজ বন্ধ রেখে পড়–যারা সেই যে পাঠবিমুখ হয়ে গিয়েছিল তাদের ফেরাবার কোনো উপায় হয়েছে কিনা গফুর জানে না। গফুরের চোখে পানি এসে গেল আমার আমিনা যদি লেখাপড়া না করতে পারে তাহলে ক্ষতিটা হবে কার? আমার।

বাজেটে প্রান্তজনদের সামাজিক নিরাপত্তা জাল বিস্তৃত হচ্ছে। কিন্তু আসন্ন শিক্ষিতজনদের কর্মসৃজনের প্রয়াস প্রচেষ্টায় কোনো কিছুর ভিজিবিলিটি বার বার চশমা পাল্টিয়েও বাড়ছে না। গফুর জমি চাষ করে এক ফসলের জায়গায় দুই তিন ফসল উচ্চ ফলনশীল শস্যের সমাহার ঘটায় কিন্তু তার বিক্রয় মূল্য যেভাবে পড়তে শুরু করেছে ভবিষ্যতে চাষাবাদে টিকে থাকাই মুশকিল হয়ে পড়ে কিনা, তার দেশের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার বাড়া ভাতে ছাই পড়ে কিনা আবার খাদ্যশস্য আমদানির পথে হাঁটতে হয় কিনা গফুর কানাই করিম শামসু সবাইকে ভাবিয়ে তুলছে। গফুর আমিনা ও মহেশদেও প্রান্তিক পর্যায়ের জীবনে দু'দন্ড শান্তি, ক্ষুদ্র-ঋণ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার কাজ করে যে এন জি কিংবা অলাভজনক সেবা সংস্থা তাদেরকেও করের আওতায় আনায় তারাও কার্যক্রম গুটাতে বাধ্য হচ্ছে । গফুর রা যাবে কোথায়?

গফুর ও আমিনারা গ্রামে বাস করে। সেই গ্রামীণ সমাজে বেশ কিছু পরিবর্তন তাদের ভাবায় বৈকি। ডিজিটাল অগ্রগতিতে সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে অনেক ইতিবাচক সাফল্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মালামাল পরিবহন এবং মূল্য নির্ধারণ বিপণন ক্ষেত্রে বেশ অগ্রগতি ও সফলতা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এর বিপরীতে ডিজিটাল সুযোগ-সুবিধার অবৈধ ব্যবহারে উসকে দিয়ে সামাজিক ঐক্য, শান্তি ও নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে ভিন দেশি ও ভাষী উগ্র ও অসামাজিক কার্যকলাপের সঙ্গে পরিচিতি ও ব্যবহারকে সহজলভ্য করে তুলেছে। তাদের পড়াশোনা ও জ্ঞানচর্চায় নানা অনৈতিক পন্থা ও প্রবৃত্তি অনুসরণে আগ্রহী করে তুলছে। ’জাতীয়’ পাঠ্য পুস্তক বোর্ড থেকে দলীয় লেখকদের দিয়ে মুক্তবুদ্ধির পরিবর্তে তাদের ‘সাম্প্রদায়িক’ বৃত্তাবদ্ধ বই বিনামূল্যে ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সকলকে বিলি করা হচ্ছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে বেশ অরাজকতা বিরাজ করছে। শিক্ষকের নিয়োগ ও তাদের জ্ঞানবত্তা গুণগত মান নিয়ে সদাসর্বদা বাণিজ্য, অনিয়ম ও দুর্নীতি সর্বব্যাপী হয়ে ওঠায় শিক্ষার মানে ধস নামছে।

জিপিএ-৫ পেয়েও শিক্ষার্থীরা উচ্চ পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষাতেই কুপোকাত হচ্ছে। চাকরি-বাকরির পরীক্ষায় তারা সৎভাবে টিকতেই পারছে না। শহরের গুটিকয়েক ভালো স্কুল ও ভালো শিক্ষকের কাছে পড়াশোনা করাদের কাছে আপামর প্রান্ত ও পল্লী থেকে ওঠে আসারা দাঁড়াতেই পারছে না। গফুর দিব্য দৃষ্টিতে দেখছে তার দেশ ও সমাজ এক ধরনের অস্বস্তিকর মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থার কারণে। শিক্ষায় ভর্তুকি দিয়ে জনশিক্ষার হার হয়ত বাড়ছে কিন্তু গণশিক্ষা হচ্ছে না। এভাবে অন্তঃসারশূন্য শিক্ষায় শিক্ষিতরা দেশ ও সমাজের সম্পদ হওয়ার পরিবর্তে ‘সমস্যা’য় পরিণত হয় কিনা গফুর কাকে দেখতে বলবে?

বাজেটে পানির মাছের সাথে ডাঙার প্রাণিসম্পদকে মিশিয়ে ফেলা হয়। প্রাণিসম্পদ মহেশের মনে অনেক ক্ষোভ ও দুঃখ। সুন্দরবনের প্রাণিসম্পদ ও জীববৈচিত্র্য আজ নানা কারণে বিবিধ আক্রমণের শিকার। তাদের সুরক্ষার উন্নয়ন সম্পর্কে এবং তাদের সাম্প্রতিক ক্ষতির শিকার হওয়ার মতো বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে বাজেটে কর্মপরিকল্পনা ও বরাদ্দের প্রত্যাশা সকলের । মৎস্য ও পশুসম্পদ বিভাগের কাজ একত্রে থাকায় এবং মৎস্য চাষাবাদ ও ব্যবসায়ের সঙ্গে নগদ স্বার্থবাদিতার সম্পর্ক বেশি থাকায় মৎস্য সম্পদের দেখভাল প্রক্রিয়া পশুসম্পদের হিস্সায় ভাগ বসাচ্ছে। মহেশের মনে দুঃখ অনেক। গফুর ইদানীং মাছ চাষের ব্যাপারে যতটা না আন্তরিক মহেশের দেখাশোনার ব্যাপারে ততটা নয়।

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ: সরকারের সাবেক সচিব এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নৌকাডুবে প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

১৩০০ বছর আগের ঐতিহাসিক ‘জাদুর’ তলোয়ার উধাও!

সুপার স্পেশালাইজডের বিদ্যমান আইনে নতুন সংযোজন প্রয়োজন : বিএসএমএমইউ উপাচার্য

ছাত্রলীগের বাধা উপেক্ষা করে ঢাবিতে কোটাবিরোধী বিক্ষোভ শুরু

এশিয়া কাপের আম্পায়ারিং প্যানেলে জেসি

যে কারণে ইয়ামালকে পুরো ম্যাচ খেলাচ্ছে না স্পেন?

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

চমেক হাসপাতালে বার্ন ইউনিটের নির্মাণকাজ সেপ্টেম্বরে শুরু : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

পুলিশি বাধায় সড়কেই বসে পড়ল জবি শিক্ষার্থীরা

আকর্ষণীয় বেতনে রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট নেবে সিপিডি

১০

যমুনায় পানি কমায় ব্রহ্মপুত্রে ভাঙন

১১

আ.লীগ সরকারের কাছে আলেম-ওলামারাও রেহাই পায়নি : টুকু

১২

কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৩

ইউরো ২০২৪ / স্টুটগার্টে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, পিতা-পুত্রের স্মরণীয় উদযাপন

১৪

বেসরকারি সংস্থায় চাকরির সুযোগ, বেতন ৬০ হাজার

১৫

তীব্র বৃষ্টি উপেক্ষা করে কোটা সংস্কার আন্দোলনে ইবি শিক্ষার্থীরা

১৬

দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন ডিপজল

১৭

বিপৎসীমার ওপরে টাঙ্গাইলের সব নদীর পানি

১৮

পিজিআরকে অর্পিত দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনের নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

১৯

পেট্রোম্যাক্স এলপিজিতে নিয়োগ, পদসংখ্যা অনির্ধারিত

২০
X