সৈয়দ সাফিউল হাসান চিশতী
প্রকাশ : ০৫ জুন ২০২৪, ১১:১১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের অর্থনীতি এবং কূটনীতি

পরিবেশ দূষণ। ছবি : সংগৃহীত
পরিবেশ দূষণ। ছবি : সংগৃহীত

পরিবেশগত বিপর্যয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ দেশটির নাম বাংলাদেশ। ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে ২০৫০ সালের ভেতর বাংলাদেশের একটি অংশ তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কোটি কোটি মানুষের বাস্তচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরিবেশগত বিপর্যয় শুধু জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি নয় আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। আমাদের চারপাশের পরিবেশ বিপর্যয়ের নানান দিক বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ, পানি দূষণ, মাটি দূষণ এ বিষয়গুলোর সঙ্গে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। তবে পরিবেশ দূষণের কারণ, প্রতিকার, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব এ বিষয়গুলোতে আমাদের মাঝে সচেতনতার মাত্রা সেভাবে বাড়েনি। আপনি দূষণ ঘটার কারণগুলো খুঁজে দেখেন, দেখবেন একটি বড় কারণ হচ্ছে জনগণের মধ্যে সচেতনতার অভাব।

এ বিষয়টি নিয়ে আগেও লিখেছি। পরিবেশ দূষণের সঙ্গে উন্নয়নের সম্পর্ক খুঁজে বের করি, তাহলেই অর্থনীতি চলে আসবে। ধরুন একটি ১১ তলা বিল্ডিং এখানে উন্নয়ন এবং পরিবেশ তারা খুব নিকটতর এবং উভয়েই ষষ্ঠ তলায় থাকে। এখন উন্নয়ন পরিবেশকে বলছে আমি যত উপরে উঠব তুমি তত নিচে নামবে। উন্নয়নকে শিল্পায়নে এসে সপ্তম তলায় উঠিয়ে দিল অপরদিকে বায়ু দূষণ পরিবেশকে পঞ্চম তলায়, নগরায়ন অষ্টম তলায় উঠিয়ে দিলে উন্নয়নকে আর পানি দূষণ পরিবেশকে নামাল চতুর্থ তলায়। মেগা প্রকল্প উন্নয়নকে উঠিয়ে দিল নবম তলায়, শব্দ দূষণ ও প্লাস্টিক দূষণ ধরুন পরিবেশকে তৃতীয় তলায় নামিয়ে দিল।

এভাবে উন্নয়ন পৌঁছাল ১১ তলায়, আর পরিবেশ দূষণের ফলে নামল প্রথম তলায় বা গ্রাউন্ড ফ্লোরে। ধরুন উন্নয়নের উপরে ওঠার সুযোগ আছে কিন্তু পরিবেশের, হয় তাকে বাড়ির বাইরে যেতে হবে অর্থাৎ তখন তার ওপর বাড়ির মালিকের আর কোনো নিয়ন্ত্রণই থাকবে না। বাড়ির মালিক আর কেউ নয় সেটা সরকার। অর্থাৎ তখন তার সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে অন্যদিকে সে যদি প্রথমতলা থেকে নিচে নামার চেষ্টা করে তবে বিপর্যয় ঘটবে এমনকি বিল্ডিংটি ধ্বসে পড়ার সম্ভাবনা থাকবে।

বিল্ডিংটি হচ্ছে আমাদের দেশ। রূপক এ বিষয়টি দ্বারা বোঝা যাচ্ছে উন্নয়ন এবং পরিবেশ দর্শনের যাত্রা বিপরীতমুখী । উন্নয়নের মাত্রা যত বাড়ছে দূষণের মাত্রা সেভাবে না হোক তবে বাড়ছে। উন্নয়নের ফলে দেশ অর্থনৈতিকভাবে যতটুকু এগিয়ে যাচ্ছে পরিবেশ দূষণের কারণে অর্থনীতির কিছু অংশ কিন্তু ঠিকই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

অনলাইন জার্নাল দ্য ল্যানসেট প্ল্যান্টারিং হেলথ এর সর্বশেষ গবেষণায় বায়ু দূষণের বাংলাদেশ প্রতিবছর সর্বাধিক ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫১৫ জনের মৃত্যু হয় বলা হয়েছে। অর্থাৎ পরিবেশ দূষণের মোট মৃত্যুর প্রায় ৮৭ শতাংশ‌ই হচ্ছে বায়ু দূষণের কারণে। সর্বশেষ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল বায়ু দূষণে বিশ্বে পঞ্চম, যদিও তার আগের বছর বাংলাদেশ শীর্ষে ছিল।

এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে কয়েকদিন পরপরই ঢাকা শীর্ষ অবস্থানে চলে আসছে। বায়ু দূষণের মূল কারণ ইটভাটার ধোয়া, নির্মাণ কাজের কারণে সৃষ্ট ধূলা। বিষয় দুটি উন্নয়নের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। অবশ্য মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের ধোঁয়া, সীমান্তের বাইরে থেকে ভেসে আসা বস্তুকণা এসব রয়েছে হিসাবে।

বিশ্বব্যাংকের গবেষণা বলছে, ঢাকায় সারাদিন একজন যে পরিমাণ দূষিত বায়ু গ্রহণ করেছেন তা প্রায় দুটি সিগারেট খাওয়ার সমান। ফুসফুসজনিত রোগ, হৃদরোগ, অ্যাজমা, প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস, কম ওজনের শিশু জন্ম নেওয়া, ক্যান্সার, অকাল মৃত্যু বেড়ে যাওয়া, বুদ্ধির হ্রাস পাওয়া, ধোঁয়াশা তৈরি হওয়া, ফসলের উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়া, প্রাণী প্রজাতির বিলুপ্ত হওয়া এসবের কারণ হিসেবে বায়ু দূষণকে দায়ী করা হয়।

চিকিৎসা খরচ বেড়ে যাওয়া কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া, কর্ম ক্ষেত্রে অনুপস্থিতির কারণে উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়া এসব বিষয়কে আমলে নিয়ে গ্রিনপিস ২০২০ সালে বাংলাদেশের বায়ু দূষণের আর্থিক ক্ষতি নিরূপণ করেছে সোয়া লাখ কোটি টাকা, যা তখনকার ডলারের হিসাবে। যা মোট জিডিপির পাঁচ শতাংশ। অর্থাৎ বায়ু দূষণ যত নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে নিয়ে আসা হবে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি তত বাড়বে। ‌অন্য একটি গবেষণায় এসেছে বায়ু দূষণের আর্থিক ক্ষতি বছর ৬৫২ কোটি ডলার।

প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্টকারী পরবর্তী দূষণ হচ্ছে পানি দূষণ। মানুষের বাসা বাড়ির বর্জ্য, নর্দমা নদীতে পতিত হলে, শিল্প কারখানার বর্জ্য নৌযানের পোড়া তেল, প্লাস্টিক বর্জ্য, কঠিন আবর্জনা, ফসলের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য কীটনাশক ও আগাছানাশক ওষুধ এসব পানিতে পতিত হয়ে পানি দূষণ বাড়াচ্ছে। নদীর আভ্যন্তরীণ বাস্তুতন্ত্র বিনষ্ট হচ্ছে ,মাছের মধ্যে মাইক্রোপ্লাস্টিক উল্লেখযোগ্য হারে পাওয়া যাচ্ছে। দেশে প্রতিবছর নদী দূষণের আর্থিক ক্ষতি নিরূপণ করা হয়েছে এবং তা ২৮৩ কোটি ডলার।

মাটিতে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের ব্যবহার বৃদ্ধি, ইটাখোলা স্থাপনের জন্য, এর আশেপাশে ছড়িয়ে পড়া ছাই,পলিথিন ও প্লাস্টিক বর্জ্যের মাটিতে মিশে যাওয়া ফলাফল মাটিতে জৈব পদার্থের আশঙ্কাজনক ভাবে হ্রাস পাওয়া। এসবের কারণে মাটি দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি দক্ষিণাঞ্চলে মাটিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি এই সমস্ত কারণে একটি সময়ে জমি অনুৎপাদনশীল হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে ‌। কারণ ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে জমির উর্বরতা শক্তি। তাছাড়া চাষযোগ্য জমির রূপান্তর এ সমস্ত কারণে চালের ক্ষতি হচ্ছে ০ দশমিক ৮৬ থেকে ১ দশমিক ১৬ শতাংশ।

মাটিস্থিত জৈব পদার্থের হ্রাস পাওয়া, উর্বর শক্তির ক্ষয়, কিছু জমির অনুৎপাদনশীল হয়ে পড়া, চালের ক্ষতি এসব ক্ষতিরও কিন্তু আর্থিক মূল্য আছে। যেমন বাংলাদেশের চাল উৎপাদন করছে চার লাখ টন অর্থাৎ শুধু চাল‌ই আমরা আরও চার হাজার টন বেশি উৎপাদন করতে পারতাম। জিডিপিতে এই বিষয়গুলোর ঋণাত্মক প্রভাব রয়েছে।

অন্যদিকে শব্দ দূষণেও আমরা কিন্তু পিছিয়ে নেই। আবাসিক বাণিজ্যিক ভবনগুলোর নির্মাণ কাজ, পাইলিং, গাড়িচালকদের উচ্চ স্বরে হর্ন, মাইকিং ভটভটি, নসিমনের আওয়াজ, স'মিলের আওয়াজ, উচ্চস্বরে গান বাজনা এসবের কারণে মানুষের বধির হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে। ট্রাফিকদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ কোনো না কোনোভাবে আক্রান্ত, কানের রিসিপ্টর নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, মানসিক অসুস্থতা দেখা যাচ্ছে, গর্ভবতী নারীদের গর্ভের শিশুরাও আক্রান্ত হচ্ছে। শ্রবণ শক্তি কমে যাচ্ছে, বধির হওয়া, শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া এসবের কারণে কর্মক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে, মানসিক অসুস্থতা রিসেপ্টর নষ্টের বিপরীতে ওষুধপত্র, গর্ভের শিশু আক্রান্ত হওয়া, যারা দেশের ভবিষ্যৎ তারা অসুস্থ হয়ে বেড়ে ওঠা এসবের আর্থিক মূল্য নিরূপিত না হলেও এটুকু বোঝা যায় শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিছুটা হলেও বাড়বে।

সব মিলিয়ে প্রতিবছর দেড় লাখ কোটি টাকাও যদি অর্থনৈতিক ক্ষতি হিসেবে ধরে নেওয়া যায় তাহলে তা কম নয় কিন্তু। এ ধরনের ক্ষতি গত কয়েক বছর ধরেই হয়ে আসছে। তার দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবও কিন্তু রয়েছে। সরকার পরিবেশ দূষণ রোধকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হিসেবে চিহ্নিত করতে পারে। তাৎক্ষণিক আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি অনেক মারাত্মক হতে পারে।

উন্নয়ন কাজগুলোর সুষ্ঠু সমন্বয়, প্রচলিত আইনের কঠোর প্রয়োগ এবং বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পগুলো যখন হাতে নেওয়া হয় তখনই পরিবেশ দূষণজনিত ইস্যুগুলোকে চিহ্নিত করে তার সমাধানে বরাদ্দ বেশি রাখা, এই বিষয়গুলোতে সরকার আরও কার্যকরভাবে কাজ করলে তা দূষণ রোধের সহায়ক হবে।

বাজেটেও এসব খাতে বরাদ্দ বেশি থাকছে না। জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলার ক্ষেত্রে বরাদ্দ বৃদ্ধি উচিত। বরাদ্দকৃত অতিরিক্ত টাকা কীভাবে খরচ হবে সে বিষয়েও সুনির্দিষ্ট নীতি থাকা জরুরি। পরিবেশ করের বিষয়টির বিস্তৃতি জরুরি। যেহেতু পরিবেশ দূষণ রোধে আলাদাভাবে বরাদ্দ নেই, প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের শুরুতেই এ বিষয়ে কিছু অর্থ ধরে রাখা যেতে পারে।

কিন্তু কিছু বিষয়ে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের বাইরে। দেখুন গত অর্থ বছরে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব এর সম্পর্কে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ছিল ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, কিন্তু প্রকৃত চাহিদা ছিল নয় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাকি টাকা কোথা থেকে আসবে।

এখন সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়া, মাত্রা অতিরিক্ত কার্বন নির্গমনের জন্য ওজোন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, গ্রীন হাউজ গ্যাসের বিরূপ প্রভাব এ বিষয়গুলোর জন্য তো বাংলাদেশ দায়ী নয়। কিন্তু ক্ষতিকর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি তো আমরা। এ বিষয়গুলো নিয়ে দেন দরবার, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিশেষ করে কপগুলোতে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরা, ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর ক্ষতিকর প্রভাব বিশ্ববাসীর সামনে উপস্থাপন করা, সর্বোপরি ক্ষতিপূরণ আদায় এসব বিষয়গুলো কূটনীতির সঙ্গে জড়িত।

১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রথম পরিবেশ নীতি গৃহীত হয় ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ কিয়েটো প্রটোকল গ্রহণ করে। ২০১৩ সালে কিয়েটো প্রোটোকলের দ্বিতীয় দশা গ্রহণ করে। পরিবর্তনের ক্ষতিপূর প্রভাব মোকাবিলায় ২০০৯ সালে বাংলাদেশ সরকার একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করে। কপ-১৯, দোহা সামিট, কপ-২১ এ বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ২০১৬ সালে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষর করে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী চ্যাম্পিয়নস অফ দ্য আর্থ পুরস্কার পান। ক্লাইমেট ভালনিয়ারেবল ফোরামে বাংলাদেশ দুইবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছে। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি শীর্ষ নির্গমনকারী দেশসমূহ চীন, আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহের সঙ্গে দেন দরবারে বাংলাদেশকে যথেষ্ট আগ্রাসী হতে হবে।

আসছে নভেম্বরেই বাকুতে কপ-২৯ শুরু হচ্ছে। সেখানে অবশ্যই ডাবল সাপোর্ট, প্যারিস চুক্তির পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন, ১০০ বিলিয়ন ডলার ফান্ড, আক্রান্ত রাষ্ট্র সমূহের জনগণের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তায় অর্থায়ন এ বিষয়গুলো নিয়ে বাংলাদেশকে কথা বলতে হবে। শুধু তাই নয়, আক্রান্ত রাষ্ট্রসমূহকে সঙ্গে নিয়ে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আলোচনা করতে হবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক আদালতে যেতে হবে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের আলোচনাগুলোতে সম্পৃক্ত থাকতেই হবে। গত কিছু দিনে কাঠমান্ডু ইনিশিয়েটিভ, জেনেভায় ক্লাইমেট হেলথ ফাইন্যান্স ডায়ালগ, বার্লিনে পিটাসবার্গ ডায়ালগে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ অবশ্যই কিছুর উদাহরণ। ট্রাক ডিপ্লোমেসির মাধ্যমেও বাংলাদেশ আগাতে পারে। এক্ষেত্রে সিভিল সোসাইটি মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ ভালো ভূমিকা রাখতে পারে।

লেখক : পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, আমরা ক'জন মুজিব সেনা

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইসরায়েলকে প্রতিশোধের রাস্তা দেখিয়ে দিলেন ট্রাম্প

মসজিদ টার্গেট করে চালানো হচ্ছে বিমান হামলা

আর এক জয় দূরে মেসির মায়ামি!

নির্যাতনের তথ্য চেয়ে আ.লীগের বিশেষ বার্তা

পূজায় বুড়িমারীতে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে ৬ দিন

প্রতি সপ্তাহে সহায়তা দেবে জুলাই ফাউন্ডেশন : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

আন্দোলনে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি, সেই যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে যমুনা গ্রুপ

জনবল নেবে স্যামসাং বয়সসীমা  ২১ থেকে ২৮ বছর 

বায়ুদূষণে শীর্ষে হ্যানয়, ঢাকার খবর কী

১০

সুস্থ থাকতে ভাত নাকি রুটি, কী বলছেন চিকিৎসক

১১

লিটনের শরীরে ৫ শতাধিক বুলেট

১২

সপ্তম রাউন্ডে জমে উঠেছে প্রিমিয়ার লিগের লড়াই

১৩

পাচারের টাকায় আমিরাতে মিনি সিটি নিয়ে আসিফের স্ট্যাটাস

১৪

শেরপুরে ভয়াবহ বন্যায় ৭ জনের মৃত্যু

১৫

তিন বিভাগে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস গবেষকের

১৬

সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার আক্ষেপ জ্যোতির

১৭

১৩ জেলায় দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

১৮

ভারতীয় দলে আচমকা পরিবর্তন

১৯

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ২৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২০
X