রহমান মৃধা
প্রকাশ : ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:০৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

নেতৃত্ব যেমন হওয়া বাঞ্ছনীয়

ছবি : সৌজন্য
ছবি : সৌজন্য

হজরত ইব্রাহিম (আ.) থেকে কথিত ‘স্যাক্রিফাইস’ শব্দটি ইসলাম ধর্মে এসেছে অথচ স্যাক্রিফাইস কী সেটাই সঠিকভাবে শিখতে পারিনি। যদি ছাড় দেওয়া না শিখি বা ছাড় দিতে না পারি তবে মানুষ হয়ে জন্মেছি কেন? ছাড় দেওয়া মানে স্যাক্রিফাইসকে বুঝাতে চেয়েছি, যদিও বাংলা অভিধান অনুযায়ী স্যাক্রিফাইস মানে উৎসর্গ, তবুও আমি ‘ছাড় দেওয়া’ শব্দ দুটি বেছে নিয়েছি আলোচনায় সুবিধার জন্য। আমি আমার চল্লিশ বছরের অভিজ্ঞতার প্রেক্ষাপটে নৈতিকতা, মানবতা, মনুষ্যত্ববোধ, দায়িত্ব, কর্তব্য এবং স্যাক্রিফাইসের ওপর আলোচ্য নিবন্ধে আলোকপাত করেছি। যেমন কী হবে মানবসভ্যতার যদি আমরা ন্যায়বিচার এবং স্যাক্রিফাইস করতে না শিখি?

ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভস অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বাই থ্রেটস— এটা একজন লিডার বা মানেজারের বৈশিষ্ট্য। কিন্তু লিডারশিপ কী? কেন আমাদের জন্য এটা দরকার? আমরা তো সবাই রক্তে-মাংসে গড়া মানুষ অথচ কেন অন্য মানুষ আমাকে বা আমাদের ম্যানেজ করবে বা নেতৃত্ব দেবে? আমাদের শিক্ষা বা কর্মজীবনে কাউকে না কাউকে নেতৃত্ব দিতেই হয়। এখন দেখা যাক, এই নেতৃত্ব কেমন হওয়া উচিত।

শিক্ষকদের কাছ থেকে শেখা এবং করতে করতে শেখা, সেই সঙ্গে অনুসরণ ও অনুকরণ করা এগুলো মানব জাতির সবচেয়ে বড় অনুশীলন। অন্ধকে পথে চালতে দরকার নেতৃত্বের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণের।

শিশুর জীবনের শুরুতে অথবা স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমনকি চাকরির প্রাথমিক পর্যায়েও দরকার অনুকরণ, অনুসরণ, নেতৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির প্রতিফলন ঘটানো। অন্যভাবে বলতে হয- নেতৃত্ব হচ্ছে সাহায্যের চাবিকাঠি। যেমন একটি তালা খুলতে একটি নির্দিষ্ট চাবি দরকার। সেই সঙ্গে কিছু শর্তাবলি যেমন : কীভাবে তালাটি খুলতে হবে বা আটকাতে হবে, ‘কাইন্ড অব ইনফরমেশন অ্যান্ড ইন্সট্রাকশন।’

এখন যদি এই দিকনির্দেশনা বা ইন্সট্রাকশন মনঃপূত না হয় বা বোধগম্য না হয় তবে তালা যেমন খুলবে না ঠিক কোনো লাভ হবে না ভয়-ভীতি দেখিয়ে। শিক্ষা প্রশিক্ষণ পদ্ধতি বা যিনি এই প্রশিক্ষণের দায়িত্বে তিনি যদি না জানেন কী শিক্ষা? কীভাবে শিক্ষা? তাহলে তো সঠিক এবং সুশিক্ষা হবে না। সঠিক এবং সুশিক্ষার অবনতির প্রতিফলন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দিকনির্দেশনা বা ইন্সট্রাকশনের মধ্যে আবির্ভূত হয় তখন দরকার পড়ে নেতৃত্বের।

এখন প্রশ্ন এই দিকনির্দেশনা কীভাবে প্রয়োগ করা যেতে পারে? পৃথিবীর সব সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্ব অনেকটা এমন, ‘ডু অর ডাই’ । এই কনসেপ্টের প্রেক্ষিতে তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তাদের সমাজ থেকে ভিন্নভাবে রেখে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। কারণ ‘দে টেক দ্য জব টু সার্ভ দেওয়ার কান্ট্রি অ্যান্ড দে আর পেইড ফর স্যাক্রিফাইস দেওয়ার লাইফ ইফ নেসেসারি।’—দিকনির্দেশনা এক্ষেত্রে বলা যেতে পারে সশস্ত্র বাহিনীর ম্যানেজমেন্ট হতে পারে ‘ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভস, ম্যানেজমেন্ট বাই থ্রেটস, ম্যানেজমেন্ট বাই এগ্রিমেন্ট বা ডু অর ডাই।’

সিভিল প্রশাসনের ক্ষেত্রে যদি একই লিডারশিপ বা ম্যানেজমেন্ট প্রয়োগ করা হয়, হবে কী তার প্রতিফলন ভালো? একজন ভালো ম্যানেজার হতে হলে তাকে প্রথমে একজন ভালো কর্মী হতে হবে। তাকে জানতে হবে কী এবং কেন, ইত্যাদি। ম্যানেজার ম্যানেজ করে আর লিডার বা নেতা দেয় নেতৃত্ব। যদি কখনও একজন বিশেষজ্ঞ হঠাৎ করে ম্যানেজার বা নেতা হয় তখন সে প্রতিষ্ঠানে সংকট দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে। কারণ এ ধরনের বিশেষজ্ঞের পক্ষে ম্যানেজ বা নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। তারা নিজেদেরই সবসময় বেশি পণ্ডিত বলে মনে করেন এবং তাদের আচরণ এবং ব্যবহারে তা প্রকাশ পায় বিধায় কর্মচারী আত্মবিশ্বাস এবং অনুপ্রেরণা হারাতে থাকে। কিন্তু যদি বিশেষজ্ঞ তার ‘লার্নিং ফ্রর লার্নার’ কনসেপ্ট প্রয়োগ করে তখন সে বিশেষজ্ঞ হতে পারে একজন ভালো ম্যানেজার বা লিডার।

একজন ম্যানেজারের প্রথম কাজ হবে সঠিক ব্যক্তিকে সঠিক জায়গায় নিয়োগ দেওয়া এবং মিশন, ভিশন, গোলস অ্যান্ড অবজেকটিভস তৈরি করে ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভস কনসেপ্ট ব্যবহার করা। সুশিক্ষিত একজন ভালো ম্যানেজার বা লিডার অ্যাপ্লাই বা প্রয়োগ করে ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভস কনসেপ্ট এবং সব সময় তৈরি করে মানুষ ও মানবতার জন্য আশাব্যঞ্জক মূল্যবোধ। অপরদিকে কুশিক্ষিত একজন ম্যানেজার বা লিডার প্রয়োগ করে ম্যানেজমেন্ট বাই থ্রেটস পদ্ধতি যা শুধু অবনতি ও দুর্নীতির সৃষ্টি করে, সঙ্গে অর্থনীতিরও ক্ষতি করে, একই সঙ্গে কলুষিত করে মানুষ, মানবতা ও সমাজকে। সফল ব্যবস্থাপনার মূলনীতি বা চাবিকাঠি হচ্ছে ম্যানেজার ও কর্মীদের মধ্যে সততার মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা, অর্থ্যাৎ ‘বিল্ডিং ট্রাস্ট বিল্ডিং গ্রোথ।’

বিশ্ব পুণ্যভূমি আজ রক্তাক্ত ও বিধ্বস্ত। বিশ্বমানবতার প্রার্থনা, আমার প্রার্থনা, পৃথিবীর সব মানুষকে ঘিরে। অতএব, আমি আমার প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে, তাদের ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততাকে নিয়ে সুন্দর স্বপ্ন দেখতেই পারি। আমার সেই জেগে জেগে স্বপ্ন দেখা দিনগুলো কিন্তু আমার বাংলাদেশের ছেলেমেয়েদের নিয়ে। যেমন যে ছেলে বা মেয়েটি ক্লাসে বেশি মনোযোগী, নিয়মিত পড়াশোনা করে এবং বাড়িতে এসেও হোমওয়ার্ক করতে ভুলে না, সে সবার কাছে প্রিয় হয়ে বেড়ে ওঠে। সে বছরের পর বছর পরীক্ষার ফলাফল ভালো করে। তাকে সবাই আদর করে এবং সম্মানের চোখে দেখে। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা স্কুল-কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় অবধি সবার প্রিয় হয়ে থাকে। অন্যদিকে যে ছেলে বা মেয়েটি কোনোরকম টেনেটুনে পাস করে হয়তো বা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পৌঁছায়, সে লাঞ্ছনা-গঞ্জনার মধ্যে দিয়েই কিন্তু তার ছাত্রজীবন শেষ করে। তারা একই সমাজের দুটো ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠে। সমাজের পাঠশালা বলতে পুঁথিগত বিদ্যাকেই বোঝানো হয়। সেক্ষেত্রে এই অভাগা অবহেলিত ছাত্র বা ছাত্রীটির মধ্যে পুঁথিগত মেধা ছাড়া অন্য কোনো গুণ থাকলেও তা প্রকাশ করার মতো হিম্মত তার হয়ে ওঠে না সমাজ এমনকি বাবা-মা বা বন্ধু-বান্ধবীর কাছে।

কোনো এক সময় হয়তো বা সেই পুঁথিগত বিদ্যাধারী মস্ত বড় ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হয়, অন্যদিকে সেই অবহেলিত শিক্ষার্থী সমাজের ছোটখাটো কাজে যোগদান করে। যখন কিছুই করার থাকে না তখন রাজনীতি করে। এরা কখনও সমাজের চোখে ভালো অ্যাসেট হয়ে স্বীকৃতি পায় না। তারা শুরু থেকেই জানে যে এদের কাজকর্মে কখনও তারা প্রত্যাশিত ফিডব্যাক পাবে না। সেক্ষেত্রে এদের মধ্যে গড়ে ওঠে ‘হারাবার কিছুই নেই’ ধরনের মনোভাব এবং ভাবতে শেখে, যা কিছুই করি না কেন সবটাই বেটার দ্যান নাথিং।

স্কুল কলেজে পেছনের বেঞ্চে বসা সেই শিক্ষার্থী দেখা যায় মন্ত্রী, ইন্ডাস্ট্রি বা ক্লিনিকের মালিক হয়ে শেষে সেই খ্যাতনামা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের হায়ার করে মোটা অঙ্কের টাকা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেয় এবং তখনই ওই ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়াররা টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যায়। কোনো একদিন দেখা গেল একটি মডার্ন ক্লিনিকের মালিক ডাক্তারকে ডেকে বলে দিল, শুনুন ডাক্তার বাবু, আমার এখানে কাজ করছেন ভালো বেতনে। এখন যদি বেতনের টাকাটা না তুলে আনতে পারেন তাহলে তো আপনাকে চাকরিতে রাখা সম্ভব হবে না। ডাক্তার হয়ত বলল, তাহলে আমাকে কী করতে হবে? কী করতে হবে মানে বুঝতে পারছেন না? তাহলে শুনুন গত মাসে ৩০টি ডেলিভারির রোগী এসেছে। তাদের নরমাল ডেলিভারি না করে যদি সিজার করতেন তাহলে আমার ক্লিনিকের যে সমস্ত ইকুইপমেন্ট রয়েছে সেগুলোর সঠিক ব্যবহার হতো, নার্স থেকে শুরু করে সবাই ফুল টাইম কাজ পেত। আমার যে ইনভেস্ট তা উঠে আসত, সঙ্গে আপনার বেতনসহ কিছু এক্সট্রা সুবিধা পেতেন। ডাক্তারের বিষয়টি না বোঝার কোনো কারণ থাকার কথা নয়।

মালিককে খুশি করতে চিকিৎসাব্যবস্থা হয়ে গেল কসাইখানা। এমতাবস্থায় রোগীর সঙ্গে ডাক্তারের সম্পর্কটা কখনও মনঃপূত হতে পারে কী? মালিক গড়ছে টাকার প্রাসাদ, রোগী গড়ছে ঘৃণার প্রাসাদ আর ডাক্তার গড়ছে সুচিন্তাহীন নতুন জীবন। প্রতিনিয়ত ভাবছে কেন পুলিশ বা প্রশাসন ক্যাডার হলাম না? কী করলাম লেখাপড়া করে? কী লাভ হলো সারাজীবন ভালো ছাত্র হয়ে ইত্যাদি। এতক্ষণ যা বর্ণনা করলাম এটা বাংলাদেশের ডাক্তারদের বর্তমান অবস্থা। এখন দেখা যাক কেমন চলছে সুইডেনে। এখানেও একই ব্যাপার প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে। ভালো শিক্ষার্থী এখানেও হতে হয় ডাক্তার হতে হলে। বেশ পরিমাণ শিক্ষা ঋণ নিয়ে পুরো প্রশিক্ষণ শেষ করতে হয়, তারপর চাকরি জীবন। শুরু থেকেই ভালো বেতন, ভালো সুযোগ সুবিধা। ডাক্তার রোগীর চিকিৎসা করে, কখনও ভাবে না মালিক কী ভাবছে বা বলছে।

কী কারণ রয়েছে তাহলে বাংলাদেশ এবং সুইডেনের ভিন্ন ধরনের নিয়ম-কানুনের পেছনে? কে এর জন্য দায়ী? সমাজ, রাষ্ট্র, দারিদ্র্যতা, দুর্নীতি, মরাল ভ্যালুর অবক্ষয়, সিস্টেমের অভাব, না কি সব কিছুর সমন্বয়? মাটির পৃথিবী তুমিই বল আমরা তো দেখতে অবিকল একই রকম তা সত্ত্বেও কেন অত বড় ব্যবধান? সব প্রশ্নের উত্তর জানা নেই। তবে এতটুকু বলতে পারি তা হলো নাগরিকের জন্মের শুরুতে কে ক্লাসে পড়াশোনায় ভালো আর কে খারাপ এটা বিচার না করে সুইডিশ জাতি প্রত্যেকেই তার নিজ নিজ জায়গা থেকে ব্যক্তির নিজের চিন্তা চেতনার ওপর গুরুত্ব দেয়। তাছাড়া সেইভাবে তাকে সম্মানের সঙ্গে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। যার ফলে পরস্পরের মধ্যে ভেদাভেদের পার্থক্যটি বাংলাদেশের মতো হয় না।

সমাজে প্রত্যেকটি কাজের গুরুত্ব অপরিসীম। মিউচ্যুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং ইজ মাস্ট, যার কারণে ছোটবেলায় কেউ অবহেলিত হয়ে গড়ে ওঠে না, যা বাংলাদেশে এখনও চলছে। যে কারণে অবহেলিত নাগরিক নিজের অস্তিত্বকে মজবুত করতে অনৈতিক কাজ করতে দ্বিধাবোধ করে না। কারণ ছোটবেলা থেকে লাঞ্ছিত আর বঞ্চিত জীবনে বিবেক কী তা তো তাদের জীবনের অভিধানে কখনও ছিল না। থাকত যদি পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র সুইডেনের মতো করে শুরু থেকে তাদেরও অবহেলা বা ভেদাভেদ সৃষ্টি না করে বরং একইভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করত।

এখন একটি পরিবার, সমাজ বা রাষ্ট্র যদি সুইডেনের মতো না হয় তাহলে কি সম্ভব একটি সুন্দর এবং মার্জিত পরিবেশ গড়ে তোলা? অবশ্যই সম্ভব যদি আমরা আমাদের মনমানসিকতার পরিবর্তন করতে চাই এবং এটা সম্ভব যদি আমরা সমাজের বর্ণবৈষম্য, ধনী-দরিদ্রে ভেদাভেদ কমাতে চেষ্টা করি।

রহমান মৃধা : সাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শরীয়তপুরে ১০২ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি

ঢাকার রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনে কুমারী পূজা হচ্ছে

বদরুদ্দোজা চৌধুরীর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত

ইয়েমেনের ১৫ নিশানায় মার্কিন হামলা

‘বিরল’ এক সফরে পাকিস্তান যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

গাজীপুরে বাসচাপায় যুবক নিহত

দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিতে মাঠে থাকবে বিএনপি : আজাদ

সাড়ে ৩ কোটি টাকার চাল নিয়ে লাপাত্তা খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা

সাতক্ষীরায় ৯ মাস বেতন পাচ্ছেন না ৪২০ শিক্ষক

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

১০

গাজীপুরে শান্তিপূর্ণভাবে চলছে পোশাক কারখানার উৎপাদন

১১

বৃষ্টি আর কত দিন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১২

ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়া-লেবানন সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

১৩

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৪

আরেক দেশ থেকে ইসরায়েলে হামলায় ২ সেনা নিহত, আহত ২৪

১৫

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে জবির স্লোগান ‘বিপ্লবে বলীয়ান নির্ভীক জবিয়ান’

১৬

শিক্ষক দিবসে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে

১৭

হত্যা মামলায় রসিকের সাবেক কাউন্সিলর মিলন গ্রেপ্তার

১৮

বৈরুত বিমানবন্দরের পাশেই ইসরায়েলি তাণ্ডব

১৯

সিলেটে রায়হান হত্যা মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০
X